নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোরবানির পশুবাহী গাড়ি ধীরে চলায় এবং পথে নষ্ট হওয়ায় মহাসড়কের কোথাও কোথাও স্বল্প সময়ের জন্য যানজট ও ধীরগতি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে গাড়ির চাকা সচল রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
আজ শুক্রবার জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার বাসভবনে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
হাইওয়ে পুলিশ, জেলা পুলিশ, জেলা প্রশাসন, পরিবহন মালিক-শ্রমিকসহ সবাইকে নিজ নিজ প্রয়াস জোরদারের মাধ্যমে ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন রাখার আহ্বান জানান কাদের। তিনি বলেন, মহাসড়কের পাশে যে সমস্ত কোরবানির পশুর হাট রয়েছে, কোনোভাবে তার পরিসর যাতে মহাসড়কে চলে না আসে, এ ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সতর্ক নজরদারির আহ্বান জানান তিনি।
জরুরি ও রপ্তানি পণ্য পরিবহন ছাড়া ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান নির্দিষ্ট সময়ের জন্য চলাচল বন্ধ রাখারও আহ্বান জানান সড়ক পরিবহনমন্ত্রী।
এবারের ঈদে সরকারি ছুটি কম থাকায় প্রায় একই সময়ে লাখ লাখ মানুষ নাড়ির টানে গ্রামে যাচ্ছে বলে জানান তিনি। বলেন, পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বহু মানুষ এবার গ্রামে যাওয়ার অভিযাত্রায় শামিল হয়েছে। যাত্রা নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন রাখতে সাবধানতার সঙ্গে গাড়ি চালানোর জন্য সব গাড়িচালকের প্রতি আহ্বান জানান।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কোথাও রাস্তা ফাঁকা পেয়ে দ্রুতগতিতে গাড়ি চালান এবং ঝুঁকিপূর্ণ ওভারটেক করেন। জীবনের প্রতি মায়া রেখে, জীবনের সুরক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে মহাসড়কে নিয়ম মেনে যাতায়াত করার আহ্বান জানাচ্ছি। অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা থেকে সবাইকে নিরাপদে থাকতে হবে।’
এবারের ঈদযাত্রায় সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে করোনার ক্রমবর্ধমান সংক্রমণ বলে জানান সড়ক পরিবহনমন্ত্রী। সামান্য উদাসীনতা এবং স্বাস্থ্যবিধির প্রতি অবহেলা ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। তাই পরিবহনে, ঈদের ছুটিতে ও ফিরতি যাত্রায় মাস্ক পরিধান এবং সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন ওবায়দুল কাদের।
কাদের বলেন, ‘সামান্য অবহেলা পুরো পরিবারের অপরিমেয় ক্ষতির কারণ হতে পারে, তাই সবাইকে মাস্ক পরিধানসহ সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।’
কোরবানির পশুবাহী গাড়ি ধীরে চলায় এবং পথে নষ্ট হওয়ায় মহাসড়কের কোথাও কোথাও স্বল্প সময়ের জন্য যানজট ও ধীরগতি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে গাড়ির চাকা সচল রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
আজ শুক্রবার জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার বাসভবনে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
হাইওয়ে পুলিশ, জেলা পুলিশ, জেলা প্রশাসন, পরিবহন মালিক-শ্রমিকসহ সবাইকে নিজ নিজ প্রয়াস জোরদারের মাধ্যমে ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন রাখার আহ্বান জানান কাদের। তিনি বলেন, মহাসড়কের পাশে যে সমস্ত কোরবানির পশুর হাট রয়েছে, কোনোভাবে তার পরিসর যাতে মহাসড়কে চলে না আসে, এ ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সতর্ক নজরদারির আহ্বান জানান তিনি।
জরুরি ও রপ্তানি পণ্য পরিবহন ছাড়া ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান নির্দিষ্ট সময়ের জন্য চলাচল বন্ধ রাখারও আহ্বান জানান সড়ক পরিবহনমন্ত্রী।
এবারের ঈদে সরকারি ছুটি কম থাকায় প্রায় একই সময়ে লাখ লাখ মানুষ নাড়ির টানে গ্রামে যাচ্ছে বলে জানান তিনি। বলেন, পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বহু মানুষ এবার গ্রামে যাওয়ার অভিযাত্রায় শামিল হয়েছে। যাত্রা নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন রাখতে সাবধানতার সঙ্গে গাড়ি চালানোর জন্য সব গাড়িচালকের প্রতি আহ্বান জানান।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কোথাও রাস্তা ফাঁকা পেয়ে দ্রুতগতিতে গাড়ি চালান এবং ঝুঁকিপূর্ণ ওভারটেক করেন। জীবনের প্রতি মায়া রেখে, জীবনের সুরক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে মহাসড়কে নিয়ম মেনে যাতায়াত করার আহ্বান জানাচ্ছি। অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা থেকে সবাইকে নিরাপদে থাকতে হবে।’
এবারের ঈদযাত্রায় সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে করোনার ক্রমবর্ধমান সংক্রমণ বলে জানান সড়ক পরিবহনমন্ত্রী। সামান্য উদাসীনতা এবং স্বাস্থ্যবিধির প্রতি অবহেলা ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। তাই পরিবহনে, ঈদের ছুটিতে ও ফিরতি যাত্রায় মাস্ক পরিধান এবং সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন ওবায়দুল কাদের।
কাদের বলেন, ‘সামান্য অবহেলা পুরো পরিবারের অপরিমেয় ক্ষতির কারণ হতে পারে, তাই সবাইকে মাস্ক পরিধানসহ সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।’
যুক্তরাজ্যে চিকিৎসা নিয়ে ফেরার চারদিন পর গতকাল শনিবার (১০ মে) রাতে গুলশান-২ এ ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দারের বাসায় গেলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। চিকিৎসা নিয়ে ফেরার পর এই প্রথম গুলশানের নিজ বাসা ফিরোজা থেকে বের হলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মানুষের যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের মধ্য দিয়ে তা আংশিক বাস্তবায়িত হয়েছে বলে মনে করেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ খুনিদের উপযুক্ত শাস্তি দেখতে চায়।’
৩ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিতে টানা দুই দিনের কর্মসূচি শেষে বিজয়ের দেখা পেলেন আন্দোলনকারীরা। গতকাল শনিবার রাত ১১টার দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে দলটিকে নিষিদ্ধের ঘোষণার পর শাহবাগে উল্লাসে ফেটে পড়েন তাঁরা।
১৩ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ শনিবার রাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে