সোমবার, ১২ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
মতামত
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন ও অবহেলা
পৃথিবীতে গণহত্যা কিংবা জেনোসাইড কম হয়নি। যত যুদ্ধের যত গণকবর রয়েছে, সেগুলো বর্বরতার সাক্ষ্য দেয়, ইতিহাসের সাক্ষ্য দেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হলোকাস্টে নিহত মানুষের গণকবর যেমন সাক্ষ্য দেয়, রুয়ান্ডার নিয়াবারোঙ্গো নদীও সাক্ষ্য দেয়, তার বুক দিয়ে ভেসে গেছে রক্তস্নাত মানুষের লাশ। তবে বর্বরতার চরম মাত্রা মনে
সংস্কার প্রশ্নে জাতীয় ঐকমত্য কি সহজ হবে?
সংস্কারের দাবিগুলো শুরু থেকেই উঠছিল। হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই বলা হচ্ছিল—এমন একটা ব্যবস্থা চাই, যাতে ভবিষ্যতে যে সরকার আসবে, তারা যেন চাইলেও স্বৈরাচারী হয়ে উঠতে না পারে। প্রত্যাশিত সেই ব্যবস্থা কায়েমের জন্যই সংস্কার। বলা হলো, এই যে আমাদের সংবিধান, কাটা-ছেঁড়া করতে করতে এটাকে এমন একটা পর্যায়ে নিয়
মনোভাবও সংস্কার হওয়া দরকার
ব্যক্তির একটি অন্যতম আচরণ অ্যাটিচিউড বা মনোভাব। ব্যক্তির ইতিবাচক গ্রহণযোগ্যতার জন্য প্রয়োজন তাঁর পজিটিভ অ্যাটিচিউড বা ইতিবাচক মনোভাব। সাধারণত দেখা যায়, অনেকেই একজন আরেকজনের অ্যাটিচিউড নিয়ে কথা বলছে, কথা বলতে ভালোবাসছে। অভ্যস্ত হয়ে উঠছে। হয়তো তারা জানেই না যে একজন ব্যক্তির অ্যাটিচিউড আসলে কী ধরনের আচ
অবরুদ্ধ দেশের সাংবাদিকতা
প্রেক্ষিত একাত্তর-১২
সামরিক সরকার বোঝেওনি, তাদের পরামর্শগুলো হাস্যকর। জুলাই থেকেই ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় চলছিল বোমা হামলা। ভীত পাকিস্তানি বাহিনীকে নৈতিক সাহায্য দেওয়ার জন্য রাজাকার কিংবা শান্তি কমিটির লোকেরা থাকত বটে, কিন্তু তাদের অবস্থাও পাকিস্তানি হানাদারদের চেয়ে কোনো অংশে ভালো ছিল না।
ডাকাতি বা চাঁদাবাজি
ক্ষমতার পালাবদলের পর কোনো দৃশ্যমান পরিবর্তন কি দেখা যাচ্ছে—এ প্রশ্ন এখন অনেকের মনে। নাগরিক জীবনে যে সমস্যাগুলো ছিল, তার কতটা কেটেছে, এ রকম প্রশ্ন করা হলে ভুক্তভোগী মানুষ নীরবই থাকবেন।
টাকা দিয়ে কেনা কাচের প্রাসাদ
আমার এক বন্ধুর স্ত্রী অকস্মাৎ সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। স্ত্রীটি জাপানের, তাঁর নাম কাজুকো। আমার বন্ধু জাপানে লেখাপড়া করতে যান এবং সেখানেই তাঁদের পরিচয়, বন্ধুত্ব ও সম্পর্ক তৈরি হয়। পরিচয়ের কারণ, আমাদের দেশে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের ত্রাণ কার্যক্রমে তরুণী কাজুকো অংশ নিয়েছিলেন এবং পরবর্তীকালে মুক্তি
জগাখিচুড়ি
বাংলা ভাষায় অতিপরিচিত একটি শব্দবন্ধ হলো ‘জগাখিচুড়ি’। পরিস্থিতির প্রসঙ্গভেদে আমরা জগাখিচুড়ি শব্দটি ব্যবহার করি। কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার হলো, আমাদের দৈনন্দিন কথ্যভাষায় জগাখিচুড়ি শব্দটি আহার্য হিসেবে ব্যবহৃত না হয়ে তালগোল পাকানোর প্রতিশব্দ হিসেবে পরিণত হয়েছে। সচরাচর বৃষ্টির দিন ভুনাখিচুড়ি খেয়ে তৃপ্তির
অবরুদ্ধ দেশের সাংবাদিকতা
প্রেক্ষিত একাত্তর-১১
আমরা আগেই দেখেছি, বিস্ফোরণের সংবাদগুলো যেন পত্রিকায় অগুরুত্বপূর্ণভাবে প্রকাশ করা হয়, তার নির্দেশ দিয়েছিল পাকিস্তানের সামরিক সরকার। কিন্তু পত্রিকায় প্রকাশিত খবরগুলো থেকেই জানা যাচ্ছিল, ঢাকা শহরে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময় বোমা বিস্ফোরিত হচ্ছে।
যেখানে ভয়
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এসেছে। ১৩ বছর আগে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী এনে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্ত করা হয়েছিল। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)-এর সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার যদিও বলেছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরলে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করা সম্ভব হবে না, কিন
ব্যয় বাড়ছে, আয় কমছে
এই ভরা মৌসুমে একটা ফুলকপির দাম ৪০/৫০/৬০ টাকা। কিছুদিন আগে আরও বেশি ছিল বলে শুনেছি। প্রশ্ন—এতে কী অসুবিধা? যার টাকা আছে সে কিনে খাবে, যার নেই সে খাবে না। দাম-দর করতে করতে দোকানের পাশ দিয়ে চলে যাবে। দেখা যাচ্ছে, এখানে প্রশ্নটা দামের নয়, ৪০/৫০/৬০ টাকার নয়। প্রশ্নটা ক্রয়ক্ষমতার। এই আলোচনাটা কম।
শুধু পুলিশের দোষটা কী
বিসিএসের শিক্ষানবিশ সহকারী পুলিশ সুপারদের (এএসপি) চাকরিতে যোগ দেওয়ার আগে সারদায় পুলিশ একাডেমিতে এক বছরের প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক। রীতি-নীতি অনুযায়ী, এক বছরের এক দিন বেশিও প্রশিক্ষণে রাখার সুযোগ নেই। ৪০তম বিসিএসে নিয়োগ পাওয়া এএসপিদের এক বছর শেষ হয়েছে আরও দুই মাস আগে। কিন্তু এখনো এই ব্যাচের পাসিং
অবরুদ্ধ দেশের সাংবাদিকতা, প্রেক্ষিত একাত্তর-১০
যুদ্ধ চলাকালে সংবাদপত্রে সেন্সরশিপ আরোপ ও তার মধ্যে কাজ করা নিয়ে একটু কথা বলে নেওয়া যাক। অবরুদ্ধ বাংলার জীবন ছিল বিচিত্র। দুই ধরনের মনোভঙ্গি গড়ে উঠেছিল সে সময়ের নাগরিকদের মধ্যে। একটি হলো, প্রতি মুহূর্তে ছিল অনিশ্চয়তা। কখন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে নির্যাতিত হতে হবে কিংবা নিহত হতে হবে, তা ছিল..
মানুষ কখনো যন্ত্র নয়
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জাতির গর্ব, অথচ সময়ের ব্যবধানে মুক্তিযুদ্ধ নিয়েও বিতর্ক আর বিভ্রান্তি তৈরি করা হচ্ছে। জাতি হিসেবে এ সত্য অস্বীকার করার সুযোগ নেই যে স্বাধীনতা অর্জনের লড়াইয়ে সব মানুষ একই কাতারে ছিল না। কোনো দেশেই কখনো সব মানুষ একটি বিষয়ে একইভাবে ভাবে না। চিন্তার বৈচিত্র্যই মানুষের...
১৯৭১ থেকে ২০২৪: নতুন অঙ্গীকার চাই
‘তুমি আসবে ব’লে হে স্বাধীনতা/সাকিনা বিবির কপাল ভাঙল,/সিঁথির সিঁদুর মুছে গেল হরিদাসীর।/তুমি আসবে ব’লে হে স্বাধীনতা’ কত শত সাকিনা, হরিদাসীর কপাল ভাঙল তার কোনো ইয়ত্তা নেই। অবশেষে স্বাধীনতা মিলল ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে। ব্রিটিশরাজ কায়েম হয়েছিল প্রায় সোয়া দুই শ বছর আগে। তারপর ২৪ বছরের পাকিস্তানি শাসন-শোষণ-
‘আপনা-মাঝে শক্তি ধরো, নিজেরে করো জয়’
জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের পর খেয়াল করছি কিছু মানুষ যেন পরিচয়-সংকটে ভুগছে। অভ্যুত্থান-পরবর্তী যে সরকারটি এখন দেশ পরিচালনা করছে, তাদের কিছু কর্মকাণ্ডের জন্যই এমনটি হচ্ছে। এটি ঠিক যে পূর্ববর্তী সরকারের অনেক অনিয়ম, দুর্নীতি, দুঃশাসনে মানুষ অতিষ্ঠ ছিল। তা ছাড়া পরপর তিনটি নির্বাচন যেভাবে হয়েছে—মানুষ বেশ বির
অবরুদ্ধ দেশের সাংবাদিকতা
প্রেক্ষিত একাত্তর-৯
মোনেম খানের কথা অনেকেরই মনে পড়ে যাবে। ‘আইয়ুব-মোনেম ভাই ভাই, এক দড়িতে ফাঁসি চাই’ ছিল একসময়ের জনপ্রিয় স্লোগান। সেই মোনেম খান পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর পদ থেকে সরে যাওয়ার পর অবসর জীবনযাপন করছিলেন বনানীতে সদ্যনির্মিত বাড়িতে। ১৯৭১ সালের অক্টোবর মাসে আততায়ীর হাতে নিহত হন তিনি।
এনজিওর প্রতারণা
বরিশালের আগৈলঝাড়ায় ‘স্বপ্নডানা’ নামের কথিত এক এনজিওর বিরুদ্ধে সহস্রাধিক দরিদ্র মানুষের প্রায় পৌনে ১ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গ্রামের সহজ-সরল মানুষের কাছে অল্প টাকায় ঘর পাওয়ার লোভ যেন খুব স্বাভাবিক ব্যাপার! তাই বুঝি দেশের প্রান্তিক মানুষের আর্থিক দুর্দশা নিয়ে খেলেছে কিছু অসাধু ব্যক্তি।