সম্পাদকীয়
একদিকে করোনা আতঙ্কে মানুষ দিশাহারা, অন্যদিকে গত কদিন ধরে চলছে প্রচণ্ড গরম। বৃষ্টির দেখা নেই। বাড়ছে তাপমাত্রা। ঘরে এবং ঘরের বাইরে কোথাও একটু স্বস্তি পাচ্ছে না মানুষ। তীব্র দাবদাহ আগুনের তাপ ছড়াচ্ছে শরীরে। ঘরে ফ্যান চালিয়েও গা ভিজে যাচ্ছে ঘামে। যাদের ঘরে ফ্যান নেই, তাদের পুড়তে হচ্ছে তাপে-ভাপে। মুখ শুকিয়ে যাচ্ছে।
পিপাসা বেড়ে গেছে। ঘন গন পানি খেয়েও শান্তি পাওয়া যাচ্ছে না। মানুষ আকাশে খুঁজছে মেঘদল। কিন্ত না, খা খা রোদ ছাড়া মেখের দেখা নেই। মানুষের এই হাঁসফাঁস অবস্থায় আবহাওয়া দপ্তরও দিতে পারছে না কোনো সুসংবাদ। সহসা বৃষ্টি হওয়ার তথ্য আবহাওয়া দপ্তরেও নেই।
তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় কৃষকরা পড়েছেন বিপাকে। তারা তাদের মাঠের ফসল ঠিকমতো ঘরে তুলতে পারছেন না। কিছু জায়গায় খেতের ফসল খরায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার খবরও পাওয়া যাচ্ছে। ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নেমে যাওয়ায় কুয়া, খাল বিল শুকিয়ে পানির সংকট তৈরি হচ্ছে। গবাদি পশুর খাদ্য নিয়েও সংকট হচ্ছে।
আবার খরার প্রভাবে রোগ-বালাই বাড়ছে। ভাইরাস জ্বর, ডায়রিয়া, হাম, আমাশয়সহ কিছু রোগ কোথাও কোথাও বাড়ছে। হিট স্ট্রোকের আশঙ্কাও করা হচ্ছে। মানুষ এমনিতেই করোনার কারণে নানা সমস্যার মধ্যে আছে। কোনো কিছু নিয়ম মাফিক, স্বাভাবিকভাবে চলছে না। জীবন চালানো অনেকের জন্য কষ্টকর একদিকে করোনা আতঙ্কে মানুষ দিশাহারা, অন্যদিকে গত কদিন ধরে চলছে প্রচণ্ড গরম। বৃষ্টির দেখা নেই। বাড়ছে তাপমাত্রা। ঘরে এবং ঘরের বাইরে কোথাও একটু স্বস্তি পাচ্ছে না মানুষ। তীব্র দাবদাহ আগুনের তাপ ছড়াচ্ছে শরীরে। হয়ে পড়েছে। তার ওপর এই ভ্যাপসা গরম একেবারেই অসহনীয় অবস্থা তৈরি করেছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে আবহাওয়ার বিরূপ আচরণ পরিবেশ সুরক্ষার তাগিদ সামনে আনলেও যেসব দেশের কারণে প্রকৃতি-পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অস্বাভাবিক অবস্থা তৈরি হচ্ছে, সেই দেশগুলোর মনোভাবে এখনও পরিবর্তন আসার লক্ষণ দেখা যায় না।
আমাদের দেশে এখন গরমকাল। এ সময় প্রকৃতি একটু রসকষহীন থাকে। তবে বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে ইদানীং গরমের তীব্রতা বেড়েছে। বৃষ্টি না হলে চারদিকে শীতল হাওয়া বইবে না। তবে বৃষ্টির সঙ্গে কালবৈশাখীর রুদ্ররূপ যদি দেখতে হয়, তা হলে তো স্বস্তির সঙ্গে অস্বস্তিও আসবে। তবে এখন আমাদের একটু মেঘবৃষ্টির জন্যই আকুল প্রার্থনা।
একদিকে করোনা আতঙ্কে মানুষ দিশাহারা, অন্যদিকে গত কদিন ধরে চলছে প্রচণ্ড গরম। বৃষ্টির দেখা নেই। বাড়ছে তাপমাত্রা। ঘরে এবং ঘরের বাইরে কোথাও একটু স্বস্তি পাচ্ছে না মানুষ। তীব্র দাবদাহ আগুনের তাপ ছড়াচ্ছে শরীরে। ঘরে ফ্যান চালিয়েও গা ভিজে যাচ্ছে ঘামে। যাদের ঘরে ফ্যান নেই, তাদের পুড়তে হচ্ছে তাপে-ভাপে। মুখ শুকিয়ে যাচ্ছে।
পিপাসা বেড়ে গেছে। ঘন গন পানি খেয়েও শান্তি পাওয়া যাচ্ছে না। মানুষ আকাশে খুঁজছে মেঘদল। কিন্ত না, খা খা রোদ ছাড়া মেখের দেখা নেই। মানুষের এই হাঁসফাঁস অবস্থায় আবহাওয়া দপ্তরও দিতে পারছে না কোনো সুসংবাদ। সহসা বৃষ্টি হওয়ার তথ্য আবহাওয়া দপ্তরেও নেই।
তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় কৃষকরা পড়েছেন বিপাকে। তারা তাদের মাঠের ফসল ঠিকমতো ঘরে তুলতে পারছেন না। কিছু জায়গায় খেতের ফসল খরায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার খবরও পাওয়া যাচ্ছে। ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নেমে যাওয়ায় কুয়া, খাল বিল শুকিয়ে পানির সংকট তৈরি হচ্ছে। গবাদি পশুর খাদ্য নিয়েও সংকট হচ্ছে।
আবার খরার প্রভাবে রোগ-বালাই বাড়ছে। ভাইরাস জ্বর, ডায়রিয়া, হাম, আমাশয়সহ কিছু রোগ কোথাও কোথাও বাড়ছে। হিট স্ট্রোকের আশঙ্কাও করা হচ্ছে। মানুষ এমনিতেই করোনার কারণে নানা সমস্যার মধ্যে আছে। কোনো কিছু নিয়ম মাফিক, স্বাভাবিকভাবে চলছে না। জীবন চালানো অনেকের জন্য কষ্টকর একদিকে করোনা আতঙ্কে মানুষ দিশাহারা, অন্যদিকে গত কদিন ধরে চলছে প্রচণ্ড গরম। বৃষ্টির দেখা নেই। বাড়ছে তাপমাত্রা। ঘরে এবং ঘরের বাইরে কোথাও একটু স্বস্তি পাচ্ছে না মানুষ। তীব্র দাবদাহ আগুনের তাপ ছড়াচ্ছে শরীরে। হয়ে পড়েছে। তার ওপর এই ভ্যাপসা গরম একেবারেই অসহনীয় অবস্থা তৈরি করেছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে আবহাওয়ার বিরূপ আচরণ পরিবেশ সুরক্ষার তাগিদ সামনে আনলেও যেসব দেশের কারণে প্রকৃতি-পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অস্বাভাবিক অবস্থা তৈরি হচ্ছে, সেই দেশগুলোর মনোভাবে এখনও পরিবর্তন আসার লক্ষণ দেখা যায় না।
আমাদের দেশে এখন গরমকাল। এ সময় প্রকৃতি একটু রসকষহীন থাকে। তবে বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে ইদানীং গরমের তীব্রতা বেড়েছে। বৃষ্টি না হলে চারদিকে শীতল হাওয়া বইবে না। তবে বৃষ্টির সঙ্গে কালবৈশাখীর রুদ্ররূপ যদি দেখতে হয়, তা হলে তো স্বস্তির সঙ্গে অস্বস্তিও আসবে। তবে এখন আমাদের একটু মেঘবৃষ্টির জন্যই আকুল প্রার্থনা।
গত শতকের নব্বইয়ের দশক থেকে দেশে আঙুর চাষের চেষ্টা চলেছে। দেশের মাটিতে আঙুরের ফলন হয়েছে ঠিকই, কিন্তু স্বাদ ছিল বেজায় টক। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ তখনো জানত না আঙুরগাছ দেখতে কেমন।
১০ ঘণ্টা আগেমে মাসে সূর্য যেন শুধু তাপ নয়, আগুন ছড়াচ্ছে। আকাশ থেকে যেন নেমে এসেছে মাথার ওপর, ওপর থেকে ঢুকে গেছে, যাচ্ছে ভেতরে। শহরের রাস্তায় আগুনের মতো উত্তাপ, গ্রামগঞ্জে পানির জন্য হাহাকার।
১০ ঘণ্টা আগেউপকূলীয় এলাকায় জেগে ওঠা চরাঞ্চলে ১৯৬৫ সাল থেকে বন সৃষ্টি করা হচ্ছে, যাকে প্যারাবন বলা হয়। বন অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ভোলা, পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর এবং কক্সবাজার জেলায় এই প্যারাবন গড়ে উঠেছে। প্রায় ১ লাখ ৯৬ হাজার হেক্টর ভূমিতে এই বন তৈরি করা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রামের উলিপুরের একটি গ্রামে সম্প্রতি যে ঘটনাটি ঘটেছে, তা আমাদের রাষ্ট্রীয় প্রচলিত বিচারব্যবস্থা ও আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোই বটে। একই সঙ্গে আমাদের গ্রামীণ সমাজকাঠামোতে যে এখনো গ্রাম্য মাতবরদের দৌরাত্ম্য আছে, সেটা স্পষ্ট হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে