সম্পাদকীয়
চৈত্র ও বৈশাখ মাসে তরমুজের তুলনা নেই। ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে তরমুজ দেখা যায়। বোঝা যায়, তরমুজের ফলন ভালো হয়েছে। লক্ষ করে দেখা যাচ্ছে, আমাদের খামারি ও চাষিরা তাঁদের অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে সোনালী ফসল যেমন ফলাচ্ছেন, তেমনি মাংস, ফলসহ নানা ধরনের খাদ্যদ্রব্যের জোগান দিয়ে চলেছেন। তরমুজ সে রকমই একটি ফল, যা শরীর ও মন ঠান্ডা করে।
কারওয়ান বাজার থেকে একটা ভালো তরমুজ কিনতে হলে ৩০ টাকা কেজি দর। কিন্তু একই তরমুজ যদি ঢাকার মোহাম্মদপুরের টাউন হল বাজার থেকে কেনা হয়, তাহলে তার কেজিপ্রতি দাম পড়বে ৪০ টাকা। ১০ কেজি ওজনের একটি তরমুজ কিনতে হলে বাজারভেদে ১০০ টাকার পার্থক্য মেনে নিতে হবে। প্রশ্ন একটাই, যিনি তরমুজ ফলাচ্ছেন, তাঁর হাতে আসলে কত টাকা যাচ্ছে। তিনি কি তাঁর আবাদের টাকা উঠিয়ে নিজের জন্য কিছু রাখতে পারছেন? এর উত্তর এক কথায় হয় না।
তরমুজ আসলে বিশুদ্ধ পানির উৎস। করোনারভাইরাসের এই ভয়াবহ সময়ে এই ফলটি কিনে এনে ভালো করে ধুয়ে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে খেলে সত্যি পানির চাহিদা মেটে এবং পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়। তরমুজের প্রায় ৯৬ শতাংশ পানি। ফলটি ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভালো উৎস। তরমুজে থাকা পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। ফলটির এত বেশি উপকারিতা আছে, যা খেলে ভালো বই খারাপ হবে না। যেকোনো স্বাস্থ্য বুলেটিনে এমনকি উইকিপিডিয়াতেও এর উপকারিতার বিবরণ পাওয়া যাবে।
বৈশাখ মাসের তীব্র দাবদাহের মধ্যে তরমুজ নিয়ে আসতে পারে শীতল তৃপ্তি। কিন্তু ওই যে একটু আগে বললাম, যাঁরা ফলটি ফলাচ্ছেন, তাঁদের হৃদয় অর্থনৈতিকভাবে তৃপ্তি পাচ্ছে কি?
চৈত্র ও বৈশাখ মাসে তরমুজের তুলনা নেই। ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে তরমুজ দেখা যায়। বোঝা যায়, তরমুজের ফলন ভালো হয়েছে। লক্ষ করে দেখা যাচ্ছে, আমাদের খামারি ও চাষিরা তাঁদের অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে সোনালী ফসল যেমন ফলাচ্ছেন, তেমনি মাংস, ফলসহ নানা ধরনের খাদ্যদ্রব্যের জোগান দিয়ে চলেছেন। তরমুজ সে রকমই একটি ফল, যা শরীর ও মন ঠান্ডা করে।
কারওয়ান বাজার থেকে একটা ভালো তরমুজ কিনতে হলে ৩০ টাকা কেজি দর। কিন্তু একই তরমুজ যদি ঢাকার মোহাম্মদপুরের টাউন হল বাজার থেকে কেনা হয়, তাহলে তার কেজিপ্রতি দাম পড়বে ৪০ টাকা। ১০ কেজি ওজনের একটি তরমুজ কিনতে হলে বাজারভেদে ১০০ টাকার পার্থক্য মেনে নিতে হবে। প্রশ্ন একটাই, যিনি তরমুজ ফলাচ্ছেন, তাঁর হাতে আসলে কত টাকা যাচ্ছে। তিনি কি তাঁর আবাদের টাকা উঠিয়ে নিজের জন্য কিছু রাখতে পারছেন? এর উত্তর এক কথায় হয় না।
তরমুজ আসলে বিশুদ্ধ পানির উৎস। করোনারভাইরাসের এই ভয়াবহ সময়ে এই ফলটি কিনে এনে ভালো করে ধুয়ে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে খেলে সত্যি পানির চাহিদা মেটে এবং পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়। তরমুজের প্রায় ৯৬ শতাংশ পানি। ফলটি ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভালো উৎস। তরমুজে থাকা পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। ফলটির এত বেশি উপকারিতা আছে, যা খেলে ভালো বই খারাপ হবে না। যেকোনো স্বাস্থ্য বুলেটিনে এমনকি উইকিপিডিয়াতেও এর উপকারিতার বিবরণ পাওয়া যাবে।
বৈশাখ মাসের তীব্র দাবদাহের মধ্যে তরমুজ নিয়ে আসতে পারে শীতল তৃপ্তি। কিন্তু ওই যে একটু আগে বললাম, যাঁরা ফলটি ফলাচ্ছেন, তাঁদের হৃদয় অর্থনৈতিকভাবে তৃপ্তি পাচ্ছে কি?
গত শতকের নব্বইয়ের দশক থেকে দেশে আঙুর চাষের চেষ্টা চলেছে। দেশের মাটিতে আঙুরের ফলন হয়েছে ঠিকই, কিন্তু স্বাদ ছিল বেজায় টক। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ তখনো জানত না আঙুরগাছ দেখতে কেমন।
১৩ ঘণ্টা আগেমে মাসে সূর্য যেন শুধু তাপ নয়, আগুন ছড়াচ্ছে। আকাশ থেকে যেন নেমে এসেছে মাথার ওপর, ওপর থেকে ঢুকে গেছে, যাচ্ছে ভেতরে। শহরের রাস্তায় আগুনের মতো উত্তাপ, গ্রামগঞ্জে পানির জন্য হাহাকার।
১৩ ঘণ্টা আগেউপকূলীয় এলাকায় জেগে ওঠা চরাঞ্চলে ১৯৬৫ সাল থেকে বন সৃষ্টি করা হচ্ছে, যাকে প্যারাবন বলা হয়। বন অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ভোলা, পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর এবং কক্সবাজার জেলায় এই প্যারাবন গড়ে উঠেছে। প্রায় ১ লাখ ৯৬ হাজার হেক্টর ভূমিতে এই বন তৈরি করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রামের উলিপুরের একটি গ্রামে সম্প্রতি যে ঘটনাটি ঘটেছে, তা আমাদের রাষ্ট্রীয় প্রচলিত বিচারব্যবস্থা ও আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোই বটে। একই সঙ্গে আমাদের গ্রামীণ সমাজকাঠামোতে যে এখনো গ্রাম্য মাতবরদের দৌরাত্ম্য আছে, সেটা স্পষ্ট হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে