বাসব রায়
বিশ্বাসের খুব কাছেই বসবাস করে অবিশ্বাস। একই ঘরে বলা যায়। সত্য ও মিথ্যা যেমন টাকার এপিঠ-ওপিঠ, ঠিক বিশ্বাস-অবিশ্বাসও তেমনি টাকার এপিঠ-ওপিঠ। অবিশ্বাস বা মিথ্যা জগৎসংসারে আছে বলেই বিশ্বাস ও সত্যের মর্যাদা আমরা উপলব্ধি করি।
বিশ্বাস নামক ঘোড়ার পিঠে আরোহণ করে অবিশ্বাসকে বয়ে নিয়ে চলি বা মিথ্যার ওপর ভর করে সত্যকে আড়াল করি। মানুষের মধ্যে প্রায় সব ক্ষেত্রেই দ্বৈত সত্তার চর্চা পরিলক্ষিত হয়; যেখানে অন্যরা বিভ্রান্তিতে ভোগার অবকাশ পায়। খুব ভালো মনের মানুষটিও কোনো কারণে কারও খুনি হতে পারে। আবার যাকে কুখ্যাত বলে আপামর জনগণ মনে করে, তিনিই ঘটনাচক্রে খুব মহত্তম দৃষ্টান্ত রাখতে পারেন। মিথ্যা বা অবিশ্বাসের ক্ষেত্রে যুক্তি বা বিশ্লেষণ নানাভাবে থাকতেই পারে, কিন্তু এর ফলে সত্য ও বিশ্বাসকে উড়িয়ে দেওয়ার কল্পনা বা ধারণা নিতান্তই অযৌক্তিক। উড়িয়ে দিতে পারলেই সবকিছু উড়িয়ে দেওয়া যায় না, আবার জোর করে বাঁধার বাসনা থাকলেও কাউকে জোর করে আটকানো যায় না। মতভেদ আছে এবং থাকবে, তবে মতভেদের ঊর্ধ্ব থেকেও দেখবেন সত্য ও বিশ্বাস বরাবরই দেদীপ্যমান।
বর্তমান সময়টা অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সময়। এখন জেন-জি, এআই প্রভৃতির যুগ। সফটওয়্যারের উদ্ভাবক বিল গেটস, নিত্যনতুন রকেট বা স্টারলিংকসহ মহাকাশ গবেষণার অত্যাশ্চর্য ও অভাবনীয় প্রযুক্তির উদ্ভাবক বা নির্বাহী কর্তা ইলন মাস্ক পৃথিবীকে দিনে দিনে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে চলেছেন তাঁদের বুদ্ধিমত্তা ও শ্রম দিয়ে। তাঁরা বিশ্বসেরা ধনীদের তালিকায় প্রথমেই থাকেন সব সময়। তাঁরা নিজেরাই একেকটি বৃহৎ প্রতিষ্ঠান। এ ধরনের ভাবনায়ও রবিঠাকুরের কথা মনে আসে, ‘তোমার সৃষ্টির চেয়ে তুমি যে মহৎ!’ তাদের শ্রম ও বিনিয়োগের বিনিময়ে আমরা নিত্যনতুন প্রযুক্তির ধারণা পাচ্ছি। এত উন্নতির পরেও নানাভাবে প্রযুক্তিকে ঋণাত্মক দিকে ধাবিত করছে অনেকেই। জনমনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করতে এসব প্রযুক্তির বিকল্প নেই; সত্যটাকে সহজেই মিথ্যায় রূপান্তরিত করা হচ্ছে, আবার অবিশ্বাসকে উসকে দিচ্ছে বিশ্বাসের বিপরীতে। এ জন্য বর্তমানে ফ্যাক্টচেকের মাধ্যমে প্রকৃত সত্যটাকে বের করতে হচ্ছে। ক্রমেই বিশ্বাসের বুকে প্রযুক্তির ফলা বসিয়ে অবিশ্বাসের বীজ বপনে একশ্রেণির প্রযুক্তি-চোর নিরলস কাজ করে চলেছে, যা আমাদের প্রায়ই অসহনীয় পরিস্থিতির মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিচ্ছে।
প্রচলিত মত ও পথ থেকে সরে পড়ছে পৃথিবীর মানুষ; নতুনত্বের বিশাল চমকে মানুষ আপ্লুত এবং সব সময়ই নিবেদিত থাকতে বদ্ধপরিকর, কিন্তু বিরূপ প্রতিক্রিয়ার কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হচ্ছে সেই একই মানুষ। নতুন প্রজন্মের কাছে পৃথিবীর বদলে যাওয়ার চিত্রটা খুবই দ্রুত, যেটা আগের প্রজন্মের কাছে এতটা দ্রুত ছিল না বরং সেই আমলে অনেকটাই ধীরলয়ে সেসব সংঘটিত হতো। আজ প্রযুক্তির ব্যাপক সাফল্য মানুষকে যেভাবে আলোকিত করছে, ঠিক একইভাবে অন্ধকারেও ঠেলে ফেলছে। দ্বৈত সত্তার এক অচিন্তনীয় অসুখ আজ মর্মে মর্মে গাঁথা। বড় অদ্ভুত লাগে সবকিছু। অত্যন্ত নতুন এক প্রজন্মের সামনে এখন পুরো দুনিয়া উন্মোচিত হয়েছে। কাজেই কোনো কিছুকেই আজকাল রহিত করা বা বদলে ফেলাও চটজলদি সম্ভব নয়। আবার কাঙ্ক্ষিত অর্জন সম্ভব না হলে প্রজন্ম মরিয়া হয়ে উঠতে পারে এবং প্রয়োজনে মব সৃষ্টি করতেও ওরা দ্বিধা করবে না।
প্রযুক্তির উৎকর্ষের সঙ্গে সঙ্গে মানসিক ব্যাধিরও উন্নয়ন হয়ে চলছে; ফলে বিকলাঙ্গ মন-মানসিকতা নিয়ে বেশি দূর অগ্রসর হওয়াও সহজ কথা নয়। সব মিলে মানুষ অস্বাভাবিক একটা সময়ে বসবাস করতে বাধ্য হচ্ছে। সার্বিক বিষয়ে বিশ্বনেতা বা মোড়লেরা যুদ্ধ-যুদ্ধ খেলা নিয়ে ব্যস্ত, অন্যদিকে বিশ্বের আরেকটা বিশাল জনগোষ্ঠী যুদ্ধগুলো না থামিয়ে বরং উৎসাহিত করে চলেছে। ফলে বিশ্বব্যাপী একটি অস্থির সময়ের বাসিন্দা হিসেবে আমাদের চিহ্নিত করাটা খুব কঠিন কিছু হবে না। আমরা হঠকারিতার যুগে প্রজন্মের অভিভাবক হয়েছি এবং যে অভিশাপ থেকে মুক্তি পেতে মাথা নুইয়ে পথ চলছি, তার থেকেও নিস্তার নেই। আমরা সত্য-মিথ্যায় জর্জরিত এবং বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচলে ভুগছি। সিদ্ধান্ত নিতেও পারি না, আবার কোনো কিছু সহজে মেনে নিতেও পারি না। বিমূঢ় পরিস্থিতিতে পড়ে হাবুডুবু খাচ্ছি, ফলে সুস্থির মস্তিষ্ক নিয়ে কোনো কিছু ভাবতেও পারছি না আমরা।
পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা থেকেই মানুষের মধ্যে বিশ্বাস ও সত্যের শিকড় গ্রথিত হয়, আবার একইভাবে অবিশ্বাস বা মিথ্যা প্রশ্রয় পায় একটু ব্যত্যয় ঘটলেই। চোখ-কান, অস্থিমজ্জা সবটাই খোলা রাখলে সত্য ও বিশ্বাস প্রতিষ্ঠিত হতে বাধ্য। সে কারণে আমাদের ভাবনাগুলো সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখতে কিছুটা সতর্ক থাকতেই হয়। বিশাল এই পৃথিবীর বুকে আমাদের মতো ক্ষুদ্রের দীর্ঘশ্বাসের খবর রাখে কে? কে নেয় বুকে টেনে বিশ্বাস ও সত্যের আঁচলে বেঁধে? অবশ্যই কেউ না কেউ এগিয়ে আসবে আলোকশিখা জ্বালতে, কেউ না কেউ আসবে সত্য ও বিশ্বাসকে প্রতিষ্ঠিত করতে। আমরা শুধু আমাদের সবটাকেই পজিটিভ ভাবতে পারলে অনেক সমস্যা পাশ কেটে যেতে পারব। প্রযুক্তিনির্ভর প্রজন্মকে পারিবারিক শিক্ষার মাধ্যমে ন্যায়নিষ্ঠ করে গড়ে তুলতে পারলে একটা সুস্থ সমাজব্যবস্থা ভবিষ্যতে পেয়ে যাব—এ বিষয়ে আর দ্বিধা বা দ্বন্দ্ব থাকে না।
বিশ্বাসের খুব কাছেই বসবাস করে অবিশ্বাস। একই ঘরে বলা যায়। সত্য ও মিথ্যা যেমন টাকার এপিঠ-ওপিঠ, ঠিক বিশ্বাস-অবিশ্বাসও তেমনি টাকার এপিঠ-ওপিঠ। অবিশ্বাস বা মিথ্যা জগৎসংসারে আছে বলেই বিশ্বাস ও সত্যের মর্যাদা আমরা উপলব্ধি করি।
বিশ্বাস নামক ঘোড়ার পিঠে আরোহণ করে অবিশ্বাসকে বয়ে নিয়ে চলি বা মিথ্যার ওপর ভর করে সত্যকে আড়াল করি। মানুষের মধ্যে প্রায় সব ক্ষেত্রেই দ্বৈত সত্তার চর্চা পরিলক্ষিত হয়; যেখানে অন্যরা বিভ্রান্তিতে ভোগার অবকাশ পায়। খুব ভালো মনের মানুষটিও কোনো কারণে কারও খুনি হতে পারে। আবার যাকে কুখ্যাত বলে আপামর জনগণ মনে করে, তিনিই ঘটনাচক্রে খুব মহত্তম দৃষ্টান্ত রাখতে পারেন। মিথ্যা বা অবিশ্বাসের ক্ষেত্রে যুক্তি বা বিশ্লেষণ নানাভাবে থাকতেই পারে, কিন্তু এর ফলে সত্য ও বিশ্বাসকে উড়িয়ে দেওয়ার কল্পনা বা ধারণা নিতান্তই অযৌক্তিক। উড়িয়ে দিতে পারলেই সবকিছু উড়িয়ে দেওয়া যায় না, আবার জোর করে বাঁধার বাসনা থাকলেও কাউকে জোর করে আটকানো যায় না। মতভেদ আছে এবং থাকবে, তবে মতভেদের ঊর্ধ্ব থেকেও দেখবেন সত্য ও বিশ্বাস বরাবরই দেদীপ্যমান।
বর্তমান সময়টা অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সময়। এখন জেন-জি, এআই প্রভৃতির যুগ। সফটওয়্যারের উদ্ভাবক বিল গেটস, নিত্যনতুন রকেট বা স্টারলিংকসহ মহাকাশ গবেষণার অত্যাশ্চর্য ও অভাবনীয় প্রযুক্তির উদ্ভাবক বা নির্বাহী কর্তা ইলন মাস্ক পৃথিবীকে দিনে দিনে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে চলেছেন তাঁদের বুদ্ধিমত্তা ও শ্রম দিয়ে। তাঁরা বিশ্বসেরা ধনীদের তালিকায় প্রথমেই থাকেন সব সময়। তাঁরা নিজেরাই একেকটি বৃহৎ প্রতিষ্ঠান। এ ধরনের ভাবনায়ও রবিঠাকুরের কথা মনে আসে, ‘তোমার সৃষ্টির চেয়ে তুমি যে মহৎ!’ তাদের শ্রম ও বিনিয়োগের বিনিময়ে আমরা নিত্যনতুন প্রযুক্তির ধারণা পাচ্ছি। এত উন্নতির পরেও নানাভাবে প্রযুক্তিকে ঋণাত্মক দিকে ধাবিত করছে অনেকেই। জনমনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করতে এসব প্রযুক্তির বিকল্প নেই; সত্যটাকে সহজেই মিথ্যায় রূপান্তরিত করা হচ্ছে, আবার অবিশ্বাসকে উসকে দিচ্ছে বিশ্বাসের বিপরীতে। এ জন্য বর্তমানে ফ্যাক্টচেকের মাধ্যমে প্রকৃত সত্যটাকে বের করতে হচ্ছে। ক্রমেই বিশ্বাসের বুকে প্রযুক্তির ফলা বসিয়ে অবিশ্বাসের বীজ বপনে একশ্রেণির প্রযুক্তি-চোর নিরলস কাজ করে চলেছে, যা আমাদের প্রায়ই অসহনীয় পরিস্থিতির মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিচ্ছে।
প্রচলিত মত ও পথ থেকে সরে পড়ছে পৃথিবীর মানুষ; নতুনত্বের বিশাল চমকে মানুষ আপ্লুত এবং সব সময়ই নিবেদিত থাকতে বদ্ধপরিকর, কিন্তু বিরূপ প্রতিক্রিয়ার কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হচ্ছে সেই একই মানুষ। নতুন প্রজন্মের কাছে পৃথিবীর বদলে যাওয়ার চিত্রটা খুবই দ্রুত, যেটা আগের প্রজন্মের কাছে এতটা দ্রুত ছিল না বরং সেই আমলে অনেকটাই ধীরলয়ে সেসব সংঘটিত হতো। আজ প্রযুক্তির ব্যাপক সাফল্য মানুষকে যেভাবে আলোকিত করছে, ঠিক একইভাবে অন্ধকারেও ঠেলে ফেলছে। দ্বৈত সত্তার এক অচিন্তনীয় অসুখ আজ মর্মে মর্মে গাঁথা। বড় অদ্ভুত লাগে সবকিছু। অত্যন্ত নতুন এক প্রজন্মের সামনে এখন পুরো দুনিয়া উন্মোচিত হয়েছে। কাজেই কোনো কিছুকেই আজকাল রহিত করা বা বদলে ফেলাও চটজলদি সম্ভব নয়। আবার কাঙ্ক্ষিত অর্জন সম্ভব না হলে প্রজন্ম মরিয়া হয়ে উঠতে পারে এবং প্রয়োজনে মব সৃষ্টি করতেও ওরা দ্বিধা করবে না।
প্রযুক্তির উৎকর্ষের সঙ্গে সঙ্গে মানসিক ব্যাধিরও উন্নয়ন হয়ে চলছে; ফলে বিকলাঙ্গ মন-মানসিকতা নিয়ে বেশি দূর অগ্রসর হওয়াও সহজ কথা নয়। সব মিলে মানুষ অস্বাভাবিক একটা সময়ে বসবাস করতে বাধ্য হচ্ছে। সার্বিক বিষয়ে বিশ্বনেতা বা মোড়লেরা যুদ্ধ-যুদ্ধ খেলা নিয়ে ব্যস্ত, অন্যদিকে বিশ্বের আরেকটা বিশাল জনগোষ্ঠী যুদ্ধগুলো না থামিয়ে বরং উৎসাহিত করে চলেছে। ফলে বিশ্বব্যাপী একটি অস্থির সময়ের বাসিন্দা হিসেবে আমাদের চিহ্নিত করাটা খুব কঠিন কিছু হবে না। আমরা হঠকারিতার যুগে প্রজন্মের অভিভাবক হয়েছি এবং যে অভিশাপ থেকে মুক্তি পেতে মাথা নুইয়ে পথ চলছি, তার থেকেও নিস্তার নেই। আমরা সত্য-মিথ্যায় জর্জরিত এবং বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচলে ভুগছি। সিদ্ধান্ত নিতেও পারি না, আবার কোনো কিছু সহজে মেনে নিতেও পারি না। বিমূঢ় পরিস্থিতিতে পড়ে হাবুডুবু খাচ্ছি, ফলে সুস্থির মস্তিষ্ক নিয়ে কোনো কিছু ভাবতেও পারছি না আমরা।
পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা থেকেই মানুষের মধ্যে বিশ্বাস ও সত্যের শিকড় গ্রথিত হয়, আবার একইভাবে অবিশ্বাস বা মিথ্যা প্রশ্রয় পায় একটু ব্যত্যয় ঘটলেই। চোখ-কান, অস্থিমজ্জা সবটাই খোলা রাখলে সত্য ও বিশ্বাস প্রতিষ্ঠিত হতে বাধ্য। সে কারণে আমাদের ভাবনাগুলো সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখতে কিছুটা সতর্ক থাকতেই হয়। বিশাল এই পৃথিবীর বুকে আমাদের মতো ক্ষুদ্রের দীর্ঘশ্বাসের খবর রাখে কে? কে নেয় বুকে টেনে বিশ্বাস ও সত্যের আঁচলে বেঁধে? অবশ্যই কেউ না কেউ এগিয়ে আসবে আলোকশিখা জ্বালতে, কেউ না কেউ আসবে সত্য ও বিশ্বাসকে প্রতিষ্ঠিত করতে। আমরা শুধু আমাদের সবটাকেই পজিটিভ ভাবতে পারলে অনেক সমস্যা পাশ কেটে যেতে পারব। প্রযুক্তিনির্ভর প্রজন্মকে পারিবারিক শিক্ষার মাধ্যমে ন্যায়নিষ্ঠ করে গড়ে তুলতে পারলে একটা সুস্থ সমাজব্যবস্থা ভবিষ্যতে পেয়ে যাব—এ বিষয়ে আর দ্বিধা বা দ্বন্দ্ব থাকে না।
লেখার শিরোনাম দেখেই যদি কেউ ভেবে থাকেন, এখানে অমূল্য রতন পেয়ে যাবেন, তাহলে ভুল করবেন। ফেব্রুয়ারি আর এপ্রিল নিয়ে এমন এক গাড্ডায় পড়েছে নির্বাচন যে, কোনো ধরনের ভবিষ্যদ্বাণী করার শক্তি কারও নেই। বিএনপির হাতে মুলা ধরিয়ে দিয়ে এই সরকারই আরও অনেক দিন ক্ষমতায় থাকার বাসনা পোষণ করছে কি না...
১২ ঘণ্টা আগেবিশ্বে পরিবেশদূষণকারী হিসেবে ১৫টি প্রধান দূষক চিহ্নিত করা হয়েছে। পয়লা নম্বরে আছে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার। বিশ্বব্যাপী পরিবেশদূষণে ৫ নম্বর দূষণকারী এখন প্লাস্টিক। দূষণের মাত্রা অনুযায়ী এই অবস্থান নির্ধারিত হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) পরিচালিত ‘সিটিজেন পারসেপশন সার্ভে (সিপিএস) ২০২৫’-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন আমাদের সামনে একটি হতাশাজনক বাস্তবতা তুলে ধরেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে লন্ডনে অনুষ্ঠিত সভা এখন অতীত বিষয়। ওই সভার পর দেশের রাজনীতিতে অনেক কিছুই সমন্বয় হয়ে গেছে এবং এখনো হয়ে যাচ্ছে। রাজনীতি একটি দ্রুত অগ্রসরমাণ বিষয়। তার কয়েক দিনও এক জায়গায় অবস্থানের সুযোগ নেই।
১ দিন আগে