অধ্যাপক ডা. মো. ফারুক পাঠান
‘ডায়াবেটিসের ঝুঁকি জেনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন’—এবারের বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে এটাই প্রতিপাদ্য বিষয়। চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মতে, ডায়াবেটিসের প্রকোপ প্রতিরোধ করতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। এই চিন্তা মাথায় রেখে ২০০৬ সালে জাতিসংঘে ডায়াবেটিসকে মহামারি রোগ চিহ্নিত করে একটি প্রস্তাবনা গৃহীত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও ইন্টারন্যাশনাল ডায়াবেটিস ফেডারেশনের (আইডিএফ) যৌথ উদ্যোগে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ১৪ নভেম্বরকে (ইনসুলিন আবিষ্কারক ফ্রেডরিক ব্যানটিংয়ের জন্মদিন) বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
দ্রুত হারে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা সারা বিশ্বে বেড়েই যাচ্ছে। অদূর ভবিষ্যতে এই রোগের জন্য পারিবারিক ও আর্থসামাজিক বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে এবং জনজীবন হুমকির মুখে পড়বে। আইডিএফের মতে, বর্তমানে সারা বিশ্বে ৫৩৭ মিলিয়ন রোগী ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। যে হারে এই প্রকোপ বাড়ছে, আমরা অনুমান করি, ২০৪৫ সালে এই রোগীর সংখ্যা দাঁড়াতে পারে ৭৮৩ মিলিয়ন।
বর্তমানে বাংলাদেশে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ। ২০৪৫ সালে এই সংখ্যা দাঁড়াতে পারে ২ কোটি ২০ লাখের ওপরে। আক্রান্ত রোগীর সংখ্যার হিসাবে প্রথম ১০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম স্থানে। কিন্তু ২০৪৫ সালে আমরা সপ্তম স্থানে অবস্থান করব।
শতকরা ৫০-৬০ জন জানেনই না যে তাঁরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। যেহেতু কোনো লক্ষণ থাকে না, তাই আক্রান্ত ব্যক্তিদের অনেকেই সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন না। ফলে যখন রোগ নির্ণয় হয়, দেখা যায় রোগীদের একটা বিরাট অংশ ডায়াবেটিসজনিত বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন। অন্যদিকে ইতিমধ্যে আক্রান্ত হয়েছেন, চিকিৎসাব্যবস্থার অপ্রতুলতার কারণে হোক অথবা নিজের কারণে হোক, দীর্ঘদিন অনিয়ন্ত্রিত শর্করার ফলে ডায়াবেটিসজনিত বিভিন্ন জটিলতায় ভোগেন। বিভিন্ন পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ১০ বছরের ওপরে যাঁরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত আছেন, তাঁদের মধ্যে ৩০-৪০ শতাংশ হৃদ্রোগ, প্রায় ৩৫ শতাংশ কিডনিজনিত সমস্যা, একই হারে চোখ ও স্নায়ুর সমস্যায় ভুগছেন। তাঁদের এক বিরাট অংশ একসঙ্গে দুই-তিনটি জটিলতায় ভুগে থাকেন। অকাল মৃত্যুবরণ করার ফলে আয়ুষ্কালও কমে যাচ্ছে। সব মিলিয়ে রোগীর চিকিৎসা, অল্প আয়ুষ্কাল—সবই আমাদের জন্য উদ্বেগজনক।
জন্মগত বা বংশগত বা জাতিগত—যে কারণেই থাকুক না কেন, পারিপার্শ্বিক অবস্থার পরিবর্তন না হলে ডায়াবেটিসের বহিঃপ্রকাশ হয় না। বর্তমানে দ্রুত অর্থনৈতিক পরিবর্তনের ফলে আমাদের জীবনযাত্রায় বিরাট পরিবর্তন পরিলক্ষিত হচ্ছে। খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন, যেমন অতিরিক্ত চর্বি, ক্যালরিযুক্ত খাবার এবং কায়িক পরিশ্রমের অভাব—এই দুই মিলে শরীরের ওজন ও মেদ বৃদ্ধি পেতে থাকে। বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন, ডায়াবেটিসের রোগীর সংখ্যা বাড়ার মুখ্য কারণ এটি। এর মধ্যে শতকরা ৯৫ ভাগই টাইপ-২-এ আক্রান্ত। বিভিন্ন সমীক্ষার মাধ্যমে বলা সম্ভব হচ্ছে, সুস্থ জীবনযাপনের মধ্যে এই রোগের প্রকোপ ৬০-৭০ শতাংশ ক্ষেত্রে প্রতিরোধ করা সম্ভব।
এই রোগের ঝুঁকি আমরা যত আগে জানতে পারব, ততই সুস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের মাধ্যমে এর তীব্রতা কমিয়ে আনতে পারব। তাই আইডিএফের এবারের প্রতিপাদ্য ‘আপনার ঝুঁকি জানুন, সেভাবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন’। ঝুঁকিতে আছেন—যাঁদের বয়স ৩৫ বছরের ঊর্ধ্বে, অতিরিক্ত ওজন ও মেদ বৃদ্ধি, পারিবারিক ডায়াবেটিসের ইতিহাস, কায়িক পরিশ্রমের অভাব, ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা হ্রাসের লক্ষণ, ঘাড়ে ও বগলে কালো দাগ, নারীদের গর্ভকালীন ডায়াবেটিস, পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে অতিরিক্ত চর্বি অথবা ইতিমধ্যে হৃদ্রোগে আক্রান্ত। কিছু ঝুঁকি পরিবর্তন করা সম্ভব। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি নির্ণয়ে নিজস্ব স্কোরিং সিস্টেম চালু করেছে। আমরাও সম্প্রতি ১ কোটি মানুষের ওপর ডায়াবেটিস স্ক্রিনিং প্রোগ্রাম শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
‘ডায়াবেটিস স্কুল’ অ্যাপসের মাধ্যমে আপনি সাহায্য নিতে পারেন। আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে ‘ন্যাশনাল গাইডলাইন অব ডায়াবেটিস’ প্রতিবছর একবার ডায়াবেটিস রোগ নির্ণয়ে পরামর্শ দিয়েছে। আপনার ডায়াবেটিস আছে কি না, নিকটস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পরীক্ষা করুন ও চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। যদি ডায়াবেটিস না হয়ে থাকে, ঝুঁকি কমানোর পদক্ষেপ নিন। যেমন সুষম খাদ্যাভ্যাস, প্রতিদিন কায়িক পরিশ্রম ও ব্যায়াম এবং ওজনের দিকে লক্ষ রাখুন।
বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি ডায়াবেটিস প্রতিরোধে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও টেকসই কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। যেমন গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমানোর জন্য ‘গর্ভধারণ-পূর্ব সেবা’ এবং ‘কান্ট্রি চেঞ্জিং ডায়াবেটিস: মোবাইল ডায়াবেটিস কেয়ার সেন্টার’।
‘ডায়াবেটিসের ঝুঁকি জেনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন’—এবারের বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে এটাই প্রতিপাদ্য বিষয়। চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মতে, ডায়াবেটিসের প্রকোপ প্রতিরোধ করতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। এই চিন্তা মাথায় রেখে ২০০৬ সালে জাতিসংঘে ডায়াবেটিসকে মহামারি রোগ চিহ্নিত করে একটি প্রস্তাবনা গৃহীত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও ইন্টারন্যাশনাল ডায়াবেটিস ফেডারেশনের (আইডিএফ) যৌথ উদ্যোগে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ১৪ নভেম্বরকে (ইনসুলিন আবিষ্কারক ফ্রেডরিক ব্যানটিংয়ের জন্মদিন) বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
দ্রুত হারে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা সারা বিশ্বে বেড়েই যাচ্ছে। অদূর ভবিষ্যতে এই রোগের জন্য পারিবারিক ও আর্থসামাজিক বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে এবং জনজীবন হুমকির মুখে পড়বে। আইডিএফের মতে, বর্তমানে সারা বিশ্বে ৫৩৭ মিলিয়ন রোগী ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। যে হারে এই প্রকোপ বাড়ছে, আমরা অনুমান করি, ২০৪৫ সালে এই রোগীর সংখ্যা দাঁড়াতে পারে ৭৮৩ মিলিয়ন।
বর্তমানে বাংলাদেশে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ। ২০৪৫ সালে এই সংখ্যা দাঁড়াতে পারে ২ কোটি ২০ লাখের ওপরে। আক্রান্ত রোগীর সংখ্যার হিসাবে প্রথম ১০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম স্থানে। কিন্তু ২০৪৫ সালে আমরা সপ্তম স্থানে অবস্থান করব।
শতকরা ৫০-৬০ জন জানেনই না যে তাঁরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। যেহেতু কোনো লক্ষণ থাকে না, তাই আক্রান্ত ব্যক্তিদের অনেকেই সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন না। ফলে যখন রোগ নির্ণয় হয়, দেখা যায় রোগীদের একটা বিরাট অংশ ডায়াবেটিসজনিত বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন। অন্যদিকে ইতিমধ্যে আক্রান্ত হয়েছেন, চিকিৎসাব্যবস্থার অপ্রতুলতার কারণে হোক অথবা নিজের কারণে হোক, দীর্ঘদিন অনিয়ন্ত্রিত শর্করার ফলে ডায়াবেটিসজনিত বিভিন্ন জটিলতায় ভোগেন। বিভিন্ন পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ১০ বছরের ওপরে যাঁরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত আছেন, তাঁদের মধ্যে ৩০-৪০ শতাংশ হৃদ্রোগ, প্রায় ৩৫ শতাংশ কিডনিজনিত সমস্যা, একই হারে চোখ ও স্নায়ুর সমস্যায় ভুগছেন। তাঁদের এক বিরাট অংশ একসঙ্গে দুই-তিনটি জটিলতায় ভুগে থাকেন। অকাল মৃত্যুবরণ করার ফলে আয়ুষ্কালও কমে যাচ্ছে। সব মিলিয়ে রোগীর চিকিৎসা, অল্প আয়ুষ্কাল—সবই আমাদের জন্য উদ্বেগজনক।
জন্মগত বা বংশগত বা জাতিগত—যে কারণেই থাকুক না কেন, পারিপার্শ্বিক অবস্থার পরিবর্তন না হলে ডায়াবেটিসের বহিঃপ্রকাশ হয় না। বর্তমানে দ্রুত অর্থনৈতিক পরিবর্তনের ফলে আমাদের জীবনযাত্রায় বিরাট পরিবর্তন পরিলক্ষিত হচ্ছে। খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন, যেমন অতিরিক্ত চর্বি, ক্যালরিযুক্ত খাবার এবং কায়িক পরিশ্রমের অভাব—এই দুই মিলে শরীরের ওজন ও মেদ বৃদ্ধি পেতে থাকে। বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন, ডায়াবেটিসের রোগীর সংখ্যা বাড়ার মুখ্য কারণ এটি। এর মধ্যে শতকরা ৯৫ ভাগই টাইপ-২-এ আক্রান্ত। বিভিন্ন সমীক্ষার মাধ্যমে বলা সম্ভব হচ্ছে, সুস্থ জীবনযাপনের মধ্যে এই রোগের প্রকোপ ৬০-৭০ শতাংশ ক্ষেত্রে প্রতিরোধ করা সম্ভব।
এই রোগের ঝুঁকি আমরা যত আগে জানতে পারব, ততই সুস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের মাধ্যমে এর তীব্রতা কমিয়ে আনতে পারব। তাই আইডিএফের এবারের প্রতিপাদ্য ‘আপনার ঝুঁকি জানুন, সেভাবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন’। ঝুঁকিতে আছেন—যাঁদের বয়স ৩৫ বছরের ঊর্ধ্বে, অতিরিক্ত ওজন ও মেদ বৃদ্ধি, পারিবারিক ডায়াবেটিসের ইতিহাস, কায়িক পরিশ্রমের অভাব, ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা হ্রাসের লক্ষণ, ঘাড়ে ও বগলে কালো দাগ, নারীদের গর্ভকালীন ডায়াবেটিস, পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে অতিরিক্ত চর্বি অথবা ইতিমধ্যে হৃদ্রোগে আক্রান্ত। কিছু ঝুঁকি পরিবর্তন করা সম্ভব। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি নির্ণয়ে নিজস্ব স্কোরিং সিস্টেম চালু করেছে। আমরাও সম্প্রতি ১ কোটি মানুষের ওপর ডায়াবেটিস স্ক্রিনিং প্রোগ্রাম শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
‘ডায়াবেটিস স্কুল’ অ্যাপসের মাধ্যমে আপনি সাহায্য নিতে পারেন। আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে ‘ন্যাশনাল গাইডলাইন অব ডায়াবেটিস’ প্রতিবছর একবার ডায়াবেটিস রোগ নির্ণয়ে পরামর্শ দিয়েছে। আপনার ডায়াবেটিস আছে কি না, নিকটস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পরীক্ষা করুন ও চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। যদি ডায়াবেটিস না হয়ে থাকে, ঝুঁকি কমানোর পদক্ষেপ নিন। যেমন সুষম খাদ্যাভ্যাস, প্রতিদিন কায়িক পরিশ্রম ও ব্যায়াম এবং ওজনের দিকে লক্ষ রাখুন।
বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি ডায়াবেটিস প্রতিরোধে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও টেকসই কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। যেমন গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমানোর জন্য ‘গর্ভধারণ-পূর্ব সেবা’ এবং ‘কান্ট্রি চেঞ্জিং ডায়াবেটিস: মোবাইল ডায়াবেটিস কেয়ার সেন্টার’।
শান্তিতে নোবেল পুরস্কার একসময় ছিল আন্তর্জাতিক নৈতিকতার শীর্ষ সম্মান—যেখানে পুরস্কার পেতেন তাঁরা, যাঁদের জীবন ও কর্ম বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় এক অনন্য দৃষ্টান্ত। আজ সেই পুরস্কার অনেকটা হয়ে দাঁড়িয়েছে রাজনৈতিক সৌজন্য উপহার। যা দেওয়া হয় যখন কারও হাত মলতে হয়, অহংকারে তেল দিতে হয় বা নিজের অ্যাজেন্ডা...
১১ মিনিট আগেগত বছর জুলাই মাস থেকে আমাদের আন্দোলনকারী তরুণ ছাত্রছাত্রীদের মুখে ও কিছু কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের মুখে, বেশি বেশি করে কয়েকটি বাক্য উচ্চারিত হয়ে আসছিল। বাকিগুলোর মধ্যে প্রথম যে বাক্যটি সবার কানে বেধেছে, সেটা হলো ‘বন্দোবস্ত’।
১৫ মিনিট আগেপ্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন সম্প্রতি রংপুরে অনুষ্ঠিত এক সভায় যে কথাগুলো বলেছেন, তা দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি অকপটে স্বীকার করেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচনে জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনা এখন নির্বাচন কমিশনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
১৯ মিনিট আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী সরকার অবসানের পর অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পূর্ণ হয়েছে। এ উপলক্ষে কয়েক দিন ধরে পত্রপত্রিকা ও টেলিভিশনের টক শোতে চলছে এক বছরের মূল্যায়ন।
১ দিন আগে