কামরান ইউসুফ
১৯৪৭ সালের ভারত দেশ বিভাগের বিভীষিকা যাঁরা প্রত্যক্ষ করেছেন, সেই প্রজন্ম দ্রুত বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। আজ ভারত ও পাকিস্তান দুপাশের সীমান্তে এমন মানুষের সংখ্যা হাতে গোনা।
এর মূল কারণই হলো, যাঁরা এই উন্মাদনা প্রত্যক্ষ করেছিলেন কিংবা সরাসরি এতে জড়িত ছিলেন, তাঁরা পরে এ নিয়ে অনুশোচনা ও আফসোস করেছেন।
তাঁরা সেই বেদনাদায়ক অধ্যায় তাঁদের স্মৃতি থেকে মুছে ফেলতে চেয়েছিলেন। আর যাঁরা যুদ্ধ দেখেছেন, তাঁরাই শুধু শান্তির প্রকৃত মূল্য বোঝেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ৭ থেকে সাড়ে ৮ কোটি মানুষ নিহত হয়েছিল। জার্মানি ও ফ্রান্সের মধ্যকার বৈরীভাব পাকিস্তান ও ভারতের সম্পর্কের চেয়েও অনেক বেশি বিষাক্ত ছিল।
এটি ইউরোপীয়দের এক নির্মম শিক্ষা দিয়েছিল। বুঝিয়ে দিয়েছিল, চিরস্থায়ী শত্রুতা বজায় রাখার মূল্য অত্যন্ত ভয়াবহ। তাই তারা সচেতনভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল নিজেদের ভবিষ্যৎ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রক্ষা করার। এই সিদ্ধান্তই ইউরোপকে পুনরায় ঘুরে দাঁড়াতে সহায়তা করে এবং আজ এই অঞ্চল একটি অর্থনৈতিক মহাশক্তি হিসেবে পরিচিত। যুদ্ধের সেই বিভীষিকা থেকে শিক্ষা না নিলে ইউরোপে এই রূপান্তর কখনোই সম্ভব হতো না।
পাকিস্তান ও ভারতের ইতিহাস নানা চড়াই-উতরাইয়ে ভরা, যা তাদের পূর্বসূরিদের কল্পনায়ও ছিল না। পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা কায়েদে আজম মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলমানদের জন্য একটি পৃথক স্বদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন, তবে তাঁর আশাও ছিল যে পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক হবে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার মধ্যকার সম্পর্কের মতো বন্ধুত্বপূর্ণ ও সহযোগিতামূলক।
এর একটি ইঙ্গিত পাওয়া যায়, দেশভাগের মাত্র কয়েক বছর আগে কায়েদে আজম মুম্বাইয়ে একটি বাড়ি তৈরি করেছিলেন। সম্ভবত তিনি ভাবতেন, পাকিস্তান ও ভারত স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর তিনি নিয়মিত দুই দেশের মধ্যে যাতায়াত করবেন। তীব্র ও বেদনাদায়ক বিভাজনের পরেও সেই সময়ের নেতারা একে অপরের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা বজায় রেখেছিলেন।
গান্ধীজি যখন হত্যাকাণ্ডের শিকার হন, তখন পাকিস্তানে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হয়। একইভাবে জিন্নাহর মৃত্যুর পর ভারতীয় সংসদ তাঁর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে। পরবর্তী সময়ে যুদ্ধ এবং বিভিন্ন উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি সত্ত্বেও দুই দেশ একে অপরের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে শালীনতা ও সম্মানজনক আচরণ মেনে চলেছিল।
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি একবার বলেছিলেন, বন্ধু ও শত্রু বদলানো যায়, কিন্তু প্রতিবেশী নয়। এই উপলব্ধি থেকেই তিনি ১৯৯৯ সালে উভয় দেশের পারমাণবিক পরীক্ষার পর ঐতিহাসিক লাহোর সফর করেন।
সম্ভবত সেটিই ছিল সেই বিরল কিছু মুহূর্তের একটি, যখন দুই বৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে নতুন এক অধ্যায়ের সূচনার জন্য প্রকৃত আশার
জন্ম হয়েছিল। সেই শান্তিপ্রক্রিয়ার পরিণতি একটি ভিন্ন আলোচনার বিষয়। তবে মূল কথা হলো, আজ পাকিস্তান ও ভারতের সম্পর্ক এমন এক বিপজ্জনক বাঁকে পৌঁছেছে, যা উপেক্ষা করার মতো নয়।
গত ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে সংঘটিত হামলা আবার একটি সামরিক উত্তেজনার সূত্রপাত ঘটায়। সম্ভাব্য ভারতীয় সামরিক অভিযানের হুমকি স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান এবং পাকিস্তানও শক্তভাবে জবাব দেওয়ার প্রস্তুতিতে রয়েছে। তবে ভারত এমন আরও কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়েছে, যা পাকিস্তানের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি বৈরীর ইঙ্গিত দেয়।
১৯৬০ সালের সিন্ধু পানিচুক্তি এবং ১৯৭২ সালের শিমলা চুক্তির মতো কয়েকটি দ্বিপক্ষীয় চুক্তি অতীতের যুদ্ধ ও বারবারের সহিংসতার মধ্যেও টিকে ছিল। কিন্তু এখন ভারত সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং পাকিস্তানও শিমলা চুক্তিসহ অন্যান্য দ্বিপক্ষীয় চুক্তির ক্ষেত্রে একই রকম পদক্ষেপ নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে।
যুদ্ধ ও শত্রুতা পৃথিবীর যেখানেই হোক না কেন, সাধারণ মানুষই এর সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার হয়, নেতারা নন। এই পরিস্থিতিতেও দুই দেশের জনগণই প্রথম ও প্রধান ভুক্তভোগী। পাল্টাপাল্টি প্রতিক্রিয়ায় উভয় দেশ একে অপরের নাগরিকদের ভিসা বাতিল করেছে। দুই দেশের মধ্যে যাতায়াতের একমাত্র স্থলবন্দরও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
এসব সিদ্ধান্তের ফলে হৃদয়বিদারক অনেক ঘটনা সামনে এসেছে। ৮০ বছর বয়সী এক কাশ্মীরিকে, যিনি পাকিস্তানি নাগরিক হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ভারতীয় কর্তৃপক্ষ ওয়াঘা সীমান্তে ফেরত পাঠানোর সময় বাসেই তাঁর মৃত্যু হয়। এক পাকিস্তানি নাগরিকত্বধারী মাকে তাঁর ভারতীয় স্বামী ও ছোট ছেলেকে রেখে দেশে ফিরে যেতে বাধ্য করা হয়েছে। চিকিৎসার জন্য ভারতে গিয়ে থাকা পাকিস্তানি রোগীদেরও ফেরত পাঠানো হয়েছে।
সংঘাতের আশঙ্কায় বিভিন্ন গণমাধ্যম ইতিমধ্যে ‘ওয়ার রুম’ স্থাপন করেছে, উত্তেজনা ও চরম জাতীয়তাবাদের আগুন উসকে দিচ্ছে। কিন্তু মনে রাখতে হবে, যাঁরা এখন রক্তের জন্য উন্মত্ত হয়ে উঠেছেন, তাঁরাই পরে অনুশোচনা ও দুঃখ প্রকাশ করবেন!
(পাকিস্তানের দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনে প্রকাশিত লেখাটি ইংরেজি থেকে অনূদিত)
১৯৪৭ সালের ভারত দেশ বিভাগের বিভীষিকা যাঁরা প্রত্যক্ষ করেছেন, সেই প্রজন্ম দ্রুত বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। আজ ভারত ও পাকিস্তান দুপাশের সীমান্তে এমন মানুষের সংখ্যা হাতে গোনা।
এর মূল কারণই হলো, যাঁরা এই উন্মাদনা প্রত্যক্ষ করেছিলেন কিংবা সরাসরি এতে জড়িত ছিলেন, তাঁরা পরে এ নিয়ে অনুশোচনা ও আফসোস করেছেন।
তাঁরা সেই বেদনাদায়ক অধ্যায় তাঁদের স্মৃতি থেকে মুছে ফেলতে চেয়েছিলেন। আর যাঁরা যুদ্ধ দেখেছেন, তাঁরাই শুধু শান্তির প্রকৃত মূল্য বোঝেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ৭ থেকে সাড়ে ৮ কোটি মানুষ নিহত হয়েছিল। জার্মানি ও ফ্রান্সের মধ্যকার বৈরীভাব পাকিস্তান ও ভারতের সম্পর্কের চেয়েও অনেক বেশি বিষাক্ত ছিল।
এটি ইউরোপীয়দের এক নির্মম শিক্ষা দিয়েছিল। বুঝিয়ে দিয়েছিল, চিরস্থায়ী শত্রুতা বজায় রাখার মূল্য অত্যন্ত ভয়াবহ। তাই তারা সচেতনভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল নিজেদের ভবিষ্যৎ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রক্ষা করার। এই সিদ্ধান্তই ইউরোপকে পুনরায় ঘুরে দাঁড়াতে সহায়তা করে এবং আজ এই অঞ্চল একটি অর্থনৈতিক মহাশক্তি হিসেবে পরিচিত। যুদ্ধের সেই বিভীষিকা থেকে শিক্ষা না নিলে ইউরোপে এই রূপান্তর কখনোই সম্ভব হতো না।
পাকিস্তান ও ভারতের ইতিহাস নানা চড়াই-উতরাইয়ে ভরা, যা তাদের পূর্বসূরিদের কল্পনায়ও ছিল না। পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা কায়েদে আজম মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলমানদের জন্য একটি পৃথক স্বদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন, তবে তাঁর আশাও ছিল যে পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক হবে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার মধ্যকার সম্পর্কের মতো বন্ধুত্বপূর্ণ ও সহযোগিতামূলক।
এর একটি ইঙ্গিত পাওয়া যায়, দেশভাগের মাত্র কয়েক বছর আগে কায়েদে আজম মুম্বাইয়ে একটি বাড়ি তৈরি করেছিলেন। সম্ভবত তিনি ভাবতেন, পাকিস্তান ও ভারত স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর তিনি নিয়মিত দুই দেশের মধ্যে যাতায়াত করবেন। তীব্র ও বেদনাদায়ক বিভাজনের পরেও সেই সময়ের নেতারা একে অপরের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা বজায় রেখেছিলেন।
গান্ধীজি যখন হত্যাকাণ্ডের শিকার হন, তখন পাকিস্তানে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হয়। একইভাবে জিন্নাহর মৃত্যুর পর ভারতীয় সংসদ তাঁর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে। পরবর্তী সময়ে যুদ্ধ এবং বিভিন্ন উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি সত্ত্বেও দুই দেশ একে অপরের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে শালীনতা ও সম্মানজনক আচরণ মেনে চলেছিল।
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি একবার বলেছিলেন, বন্ধু ও শত্রু বদলানো যায়, কিন্তু প্রতিবেশী নয়। এই উপলব্ধি থেকেই তিনি ১৯৯৯ সালে উভয় দেশের পারমাণবিক পরীক্ষার পর ঐতিহাসিক লাহোর সফর করেন।
সম্ভবত সেটিই ছিল সেই বিরল কিছু মুহূর্তের একটি, যখন দুই বৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে নতুন এক অধ্যায়ের সূচনার জন্য প্রকৃত আশার
জন্ম হয়েছিল। সেই শান্তিপ্রক্রিয়ার পরিণতি একটি ভিন্ন আলোচনার বিষয়। তবে মূল কথা হলো, আজ পাকিস্তান ও ভারতের সম্পর্ক এমন এক বিপজ্জনক বাঁকে পৌঁছেছে, যা উপেক্ষা করার মতো নয়।
গত ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে সংঘটিত হামলা আবার একটি সামরিক উত্তেজনার সূত্রপাত ঘটায়। সম্ভাব্য ভারতীয় সামরিক অভিযানের হুমকি স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান এবং পাকিস্তানও শক্তভাবে জবাব দেওয়ার প্রস্তুতিতে রয়েছে। তবে ভারত এমন আরও কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়েছে, যা পাকিস্তানের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি বৈরীর ইঙ্গিত দেয়।
১৯৬০ সালের সিন্ধু পানিচুক্তি এবং ১৯৭২ সালের শিমলা চুক্তির মতো কয়েকটি দ্বিপক্ষীয় চুক্তি অতীতের যুদ্ধ ও বারবারের সহিংসতার মধ্যেও টিকে ছিল। কিন্তু এখন ভারত সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং পাকিস্তানও শিমলা চুক্তিসহ অন্যান্য দ্বিপক্ষীয় চুক্তির ক্ষেত্রে একই রকম পদক্ষেপ নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে।
যুদ্ধ ও শত্রুতা পৃথিবীর যেখানেই হোক না কেন, সাধারণ মানুষই এর সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার হয়, নেতারা নন। এই পরিস্থিতিতেও দুই দেশের জনগণই প্রথম ও প্রধান ভুক্তভোগী। পাল্টাপাল্টি প্রতিক্রিয়ায় উভয় দেশ একে অপরের নাগরিকদের ভিসা বাতিল করেছে। দুই দেশের মধ্যে যাতায়াতের একমাত্র স্থলবন্দরও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
এসব সিদ্ধান্তের ফলে হৃদয়বিদারক অনেক ঘটনা সামনে এসেছে। ৮০ বছর বয়সী এক কাশ্মীরিকে, যিনি পাকিস্তানি নাগরিক হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ভারতীয় কর্তৃপক্ষ ওয়াঘা সীমান্তে ফেরত পাঠানোর সময় বাসেই তাঁর মৃত্যু হয়। এক পাকিস্তানি নাগরিকত্বধারী মাকে তাঁর ভারতীয় স্বামী ও ছোট ছেলেকে রেখে দেশে ফিরে যেতে বাধ্য করা হয়েছে। চিকিৎসার জন্য ভারতে গিয়ে থাকা পাকিস্তানি রোগীদেরও ফেরত পাঠানো হয়েছে।
সংঘাতের আশঙ্কায় বিভিন্ন গণমাধ্যম ইতিমধ্যে ‘ওয়ার রুম’ স্থাপন করেছে, উত্তেজনা ও চরম জাতীয়তাবাদের আগুন উসকে দিচ্ছে। কিন্তু মনে রাখতে হবে, যাঁরা এখন রক্তের জন্য উন্মত্ত হয়ে উঠেছেন, তাঁরাই পরে অনুশোচনা ও দুঃখ প্রকাশ করবেন!
(পাকিস্তানের দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনে প্রকাশিত লেখাটি ইংরেজি থেকে অনূদিত)
অনেকেরই সংশয় ছিল। কারও কিছুটা হালকা, কারও আবার গভীর। কেউ কেউ শঙ্কিতও ছিলেন। দেশের পরিস্থিতি কোন দিকে যায় তা নিয়ে। এদের সবার সেই সব সংশয় ও শঙ্কা এখন ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। ফলে দেশের শাসনব্যবস্থার গণতান্ত্রিক রূপান্তরকামী সাধারণ মানুষের জন্য তা হয়ে উঠেছে অশনিসংকেত। হ্যাঁ, এই কথাগুলো হচ্ছে ত্রয়োদশ জাতীয়
১২ ঘণ্টা আগেন্যায়বিচার, সংস্কার ও বৈষম্য বিলোপের দাবি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান সফল হয়েছিল। দুঃখজনক ব্যাপার হলো, গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে এই আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের অনেকেই অপরাধ চক্রের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েছেন। সম্প্রতি বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) নেতার উন্মুক্ত চাঁদাবাজির ঘটনা এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ।
১২ ঘণ্টা আগেআমাদের সর্বসাধারণের মনে একটা প্রশ্ন সব সময়ই ঘুরপাক খায়—ভগবান যেহেতু অজ, তাহলে তাঁর আবার জন্ম কিসের? এই প্রশ্নের উত্তর ভগবান নিজেই গীতায় স্পষ্ট করে দিয়েছেন। গীতায় ভগবান বলেছেন, তিনি এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টিকর্তা এবং তিনি অজ অর্থাৎ জন্মরহিত হওয়া সত্ত্বেও এই জড়জগতে জন্মগ্রহণ করেন। কেন তিনি জন্মগ্রহণ
১২ ঘণ্টা আগেএকসময় ভরা মৌসুমে এ দেশের সাধারণ মানুষও ইলিশ কিনতে পারত। কিন্তু অনেক বছর থেকে ইলিশ শুধু উচ্চবিত্ত মানুষেরাই কিনতে পারছে। বাজারে ইলিশের সরবরাহ কম থাকায় এর আকাশছোঁয়া দামের কারণে এখন নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষের নাগালের মধ্যে নেই ইলিশ। এখন ভরা মৌসুমে ইলিশের দাম বাড়া নিয়ে ১৫ আগস্ট আজকের পত্রিকায় একটি সংবাদ
১২ ঘণ্টা আগে