নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা কাজে লাগানোর লক্ষ্যে পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। আমাদের সেগুলো অতিক্রম করার উপায় খুঁজে বের করে সামনে এগোতে হবে।’
১৫ বছর পর দুই দেশের মধ্যে অনুষ্ঠিত পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের দ্বিপক্ষীয় পরামর্শক বৈঠকে পাকিস্তানের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন আমনা বালোক। অতীতের প্রসঙ্গ টেনে আমনা বালুচ বলেন, ‘বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে যেসব সম্ভাবনা রয়েছে, তা কাজে লাগানোর উপায় খুঁজে বের করতে হবে। আমাদের নিজেরাই বিশাল একটি আঞ্চলিক বাজার। আমাদের উচিত সেটিকে কাজে লাগানো। বারবার সুযোগ হারালে চলবে না।’
দুই দেশের বেসরকারি খাতের মধ্যে নিয়মিত ব্যবসায়িক সংযোগ এবং সব পর্যায়ে সফর বিনিময়ের প্রয়োজনীয়তার কথাও উল্লেখ করেন পাকিস্তানের এই শীর্ষ কূটনীতিক। তিনি জানান, চলতি বছরের জানুয়ারিতে পাকিস্তানের শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠন এফপিসিসিআইয়ের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর এসে এফবিসিসিআইয়ের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে। পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ইসহাক দারের আসন্ন বাংলাদেশ সফর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদারে সহায়তা করবে বলে আশা প্রকাশ করেন আমনা বালুচ।
প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেন, তিনি সব সময় পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে, বিশেষ করে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক) কাঠামোর মধ্য দিয়ে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে গুরুত্ব দিয়ে আসছেন। বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে যুব ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বিনিময় আরও বাড়ানো উচিত, যাতে জনগণের মধ্যে আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
ড. ইউনূস আরও বলেন, ‘অনেক দিন আমরা একে অপরের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন থেকেছি। সম্পর্ক স্থবির ছিল। এখন আমাদের সেই বাধা অতিক্রম করতে হবে।’
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন এবং ডিসেম্বরে কায়রোতে ডি-৮ সম্মেলনের ফাঁকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের প্রসঙ্গ টেনে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই বৈঠকগুলো দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। সার্ক, ওআইসি ও ডি-৮-এর মতো আঞ্চলিক ও বহুপক্ষীয় মঞ্চগুলোতে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান ভবিষ্যতেও একসঙ্গে কাজ করে যাবে।
এ সময় এসডিজি বিষয়ক জ্যেষ্ঠ সচিব লামিয়া মোর্শেদ ও বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ উপস্থিত ছিলেন।

পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা কাজে লাগানোর লক্ষ্যে পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। আমাদের সেগুলো অতিক্রম করার উপায় খুঁজে বের করে সামনে এগোতে হবে।’
১৫ বছর পর দুই দেশের মধ্যে অনুষ্ঠিত পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের দ্বিপক্ষীয় পরামর্শক বৈঠকে পাকিস্তানের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন আমনা বালোক। অতীতের প্রসঙ্গ টেনে আমনা বালুচ বলেন, ‘বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে যেসব সম্ভাবনা রয়েছে, তা কাজে লাগানোর উপায় খুঁজে বের করতে হবে। আমাদের নিজেরাই বিশাল একটি আঞ্চলিক বাজার। আমাদের উচিত সেটিকে কাজে লাগানো। বারবার সুযোগ হারালে চলবে না।’
দুই দেশের বেসরকারি খাতের মধ্যে নিয়মিত ব্যবসায়িক সংযোগ এবং সব পর্যায়ে সফর বিনিময়ের প্রয়োজনীয়তার কথাও উল্লেখ করেন পাকিস্তানের এই শীর্ষ কূটনীতিক। তিনি জানান, চলতি বছরের জানুয়ারিতে পাকিস্তানের শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠন এফপিসিসিআইয়ের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর এসে এফবিসিসিআইয়ের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে। পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ইসহাক দারের আসন্ন বাংলাদেশ সফর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদারে সহায়তা করবে বলে আশা প্রকাশ করেন আমনা বালুচ।
প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেন, তিনি সব সময় পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে, বিশেষ করে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক) কাঠামোর মধ্য দিয়ে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে গুরুত্ব দিয়ে আসছেন। বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে যুব ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বিনিময় আরও বাড়ানো উচিত, যাতে জনগণের মধ্যে আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
ড. ইউনূস আরও বলেন, ‘অনেক দিন আমরা একে অপরের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন থেকেছি। সম্পর্ক স্থবির ছিল। এখন আমাদের সেই বাধা অতিক্রম করতে হবে।’
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন এবং ডিসেম্বরে কায়রোতে ডি-৮ সম্মেলনের ফাঁকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের প্রসঙ্গ টেনে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই বৈঠকগুলো দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। সার্ক, ওআইসি ও ডি-৮-এর মতো আঞ্চলিক ও বহুপক্ষীয় মঞ্চগুলোতে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান ভবিষ্যতেও একসঙ্গে কাজ করে যাবে।
এ সময় এসডিজি বিষয়ক জ্যেষ্ঠ সচিব লামিয়া মোর্শেদ ও বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা কাজে লাগানোর লক্ষ্যে পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। আমাদের সেগুলো অতিক্রম করার উপায় খুঁজে বের করে সামনে এগোতে হবে।’
১৫ বছর পর দুই দেশের মধ্যে অনুষ্ঠিত পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের দ্বিপক্ষীয় পরামর্শক বৈঠকে পাকিস্তানের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন আমনা বালোক। অতীতের প্রসঙ্গ টেনে আমনা বালুচ বলেন, ‘বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে যেসব সম্ভাবনা রয়েছে, তা কাজে লাগানোর উপায় খুঁজে বের করতে হবে। আমাদের নিজেরাই বিশাল একটি আঞ্চলিক বাজার। আমাদের উচিত সেটিকে কাজে লাগানো। বারবার সুযোগ হারালে চলবে না।’
দুই দেশের বেসরকারি খাতের মধ্যে নিয়মিত ব্যবসায়িক সংযোগ এবং সব পর্যায়ে সফর বিনিময়ের প্রয়োজনীয়তার কথাও উল্লেখ করেন পাকিস্তানের এই শীর্ষ কূটনীতিক। তিনি জানান, চলতি বছরের জানুয়ারিতে পাকিস্তানের শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠন এফপিসিসিআইয়ের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর এসে এফবিসিসিআইয়ের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে। পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ইসহাক দারের আসন্ন বাংলাদেশ সফর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদারে সহায়তা করবে বলে আশা প্রকাশ করেন আমনা বালুচ।
প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেন, তিনি সব সময় পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে, বিশেষ করে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক) কাঠামোর মধ্য দিয়ে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে গুরুত্ব দিয়ে আসছেন। বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে যুব ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বিনিময় আরও বাড়ানো উচিত, যাতে জনগণের মধ্যে আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
ড. ইউনূস আরও বলেন, ‘অনেক দিন আমরা একে অপরের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন থেকেছি। সম্পর্ক স্থবির ছিল। এখন আমাদের সেই বাধা অতিক্রম করতে হবে।’
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন এবং ডিসেম্বরে কায়রোতে ডি-৮ সম্মেলনের ফাঁকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের প্রসঙ্গ টেনে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই বৈঠকগুলো দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। সার্ক, ওআইসি ও ডি-৮-এর মতো আঞ্চলিক ও বহুপক্ষীয় মঞ্চগুলোতে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান ভবিষ্যতেও একসঙ্গে কাজ করে যাবে।
এ সময় এসডিজি বিষয়ক জ্যেষ্ঠ সচিব লামিয়া মোর্শেদ ও বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ উপস্থিত ছিলেন।

পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা কাজে লাগানোর লক্ষ্যে পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। আমাদের সেগুলো অতিক্রম করার উপায় খুঁজে বের করে সামনে এগোতে হবে।’
১৫ বছর পর দুই দেশের মধ্যে অনুষ্ঠিত পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের দ্বিপক্ষীয় পরামর্শক বৈঠকে পাকিস্তানের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন আমনা বালোক। অতীতের প্রসঙ্গ টেনে আমনা বালুচ বলেন, ‘বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে যেসব সম্ভাবনা রয়েছে, তা কাজে লাগানোর উপায় খুঁজে বের করতে হবে। আমাদের নিজেরাই বিশাল একটি আঞ্চলিক বাজার। আমাদের উচিত সেটিকে কাজে লাগানো। বারবার সুযোগ হারালে চলবে না।’
দুই দেশের বেসরকারি খাতের মধ্যে নিয়মিত ব্যবসায়িক সংযোগ এবং সব পর্যায়ে সফর বিনিময়ের প্রয়োজনীয়তার কথাও উল্লেখ করেন পাকিস্তানের এই শীর্ষ কূটনীতিক। তিনি জানান, চলতি বছরের জানুয়ারিতে পাকিস্তানের শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠন এফপিসিসিআইয়ের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর এসে এফবিসিসিআইয়ের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে। পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ইসহাক দারের আসন্ন বাংলাদেশ সফর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদারে সহায়তা করবে বলে আশা প্রকাশ করেন আমনা বালুচ।
প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেন, তিনি সব সময় পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে, বিশেষ করে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক) কাঠামোর মধ্য দিয়ে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে গুরুত্ব দিয়ে আসছেন। বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে যুব ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বিনিময় আরও বাড়ানো উচিত, যাতে জনগণের মধ্যে আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
ড. ইউনূস আরও বলেন, ‘অনেক দিন আমরা একে অপরের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন থেকেছি। সম্পর্ক স্থবির ছিল। এখন আমাদের সেই বাধা অতিক্রম করতে হবে।’
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন এবং ডিসেম্বরে কায়রোতে ডি-৮ সম্মেলনের ফাঁকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের প্রসঙ্গ টেনে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই বৈঠকগুলো দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। সার্ক, ওআইসি ও ডি-৮-এর মতো আঞ্চলিক ও বহুপক্ষীয় মঞ্চগুলোতে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান ভবিষ্যতেও একসঙ্গে কাজ করে যাবে।
এ সময় এসডিজি বিষয়ক জ্যেষ্ঠ সচিব লামিয়া মোর্শেদ ও বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ উপস্থিত ছিলেন।

হাইকোর্ট বিভাগে ২২ জন বিচারপতিকে স্থায়ী নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন মন্ত্রণালয় থেকে ২২ জনকে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন বলেন, আগামীকাল বুধবার বেলা দেড়টার দিকে ২২ বিচারপতিকে
১ ঘণ্টা আগে
প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই মিটিংয়ে অংশগ্রহণকারীদের ভয়েস রেকর্ড পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, মিটিংয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে শান্তিপূর্ণভাবে দেশ পরিচালনা করতে না দেওয়ার আলোচনা হয়। একই সঙ্গে সরকারকে উৎখাত করতে গৃহযুদ্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়, যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধের সুস্পষ্ট উপাদান।
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, মালয়েশিয়ায় ১৮ হাজার ৫৬৩ জন শ্রমিক পাঠিয়ে সরকারনির্ধারিত ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকার পরিবর্তে তাঁদের কাছ থেকে প্রায় পাঁচগুণ বেশি অর্থ আদায়ের মাধ্যমে ৩১০ কোটি ৯৩ লাখ ৯৫ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে চারটি এজেন্সির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
বেবিচকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মাদ কাউছার মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো হাউসে অগ্নিকাণ্ডের পর থেকেই অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় সিসিটিভি মনিটরিং, টহল
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

হাইকোর্ট বিভাগে ২২ জন বিচারপতিকে স্থায়ী নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন মন্ত্রণালয় থেকে ২২ জনকে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৯৫ অনুচ্ছেদ অনুসারে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে পরামর্শক্রমে হাইকোর্ট বিভাগের ২২ জন অতিরিক্ত বিচারককে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। এই নিয়োগ শপথ নেওয়ার তারিখ হতে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।
সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন বলেন, আগামীকাল বুধবার বেলা দেড়টার দিকে ২২ বিচারপতিকে প্রধান বিচারপতি শপথ পড়াবেন।
২২ বিচারপতি হলেন—
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদার, বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেন, বিচারপতি মো. মনসুর আলম, বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুর, বিচারপতি কে এম রাশেদুজ্জামান রাজা, বিচারপতি মো. যাবিদ হোসেন, বিচারপতি মুবিনা আসাফ, বিচারপতি কাজী ওয়ালিউল ইসলাম, বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকা, বিচারপতি মো. আবদুল মান্নান, বিচারপতি তামান্না রহমান খালিদী, বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ, বিচারপতি মো. হামিদুর রহমান, বিচারপতি নাসরিন আক্তার, বিচারপতি সাথীকা হোসেন, বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ তাজরুল হোসেন, বিচারপতি মো. তৌফিক ইনাম, বিচারপতি ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন, বিচারপতি শেখ তাহসিন আলী, বিচারপতি ফয়েজ আহমেদ, বিচারপতি মো. সগীর হোসেন ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজী।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের ৮ অক্টোবর ২৩ জনকে অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। ২৩ জনের মধ্যে বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরী ছিলেন। তাঁর বয়স এখনো ৪৫ বছর পূর্ণ না হওয়ায় তাঁকে এবার স্থায়ী করা হয়নি।

হাইকোর্ট বিভাগে ২২ জন বিচারপতিকে স্থায়ী নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন মন্ত্রণালয় থেকে ২২ জনকে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৯৫ অনুচ্ছেদ অনুসারে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে পরামর্শক্রমে হাইকোর্ট বিভাগের ২২ জন অতিরিক্ত বিচারককে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। এই নিয়োগ শপথ নেওয়ার তারিখ হতে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।
সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন বলেন, আগামীকাল বুধবার বেলা দেড়টার দিকে ২২ বিচারপতিকে প্রধান বিচারপতি শপথ পড়াবেন।
২২ বিচারপতি হলেন—
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদার, বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেন, বিচারপতি মো. মনসুর আলম, বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুর, বিচারপতি কে এম রাশেদুজ্জামান রাজা, বিচারপতি মো. যাবিদ হোসেন, বিচারপতি মুবিনা আসাফ, বিচারপতি কাজী ওয়ালিউল ইসলাম, বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকা, বিচারপতি মো. আবদুল মান্নান, বিচারপতি তামান্না রহমান খালিদী, বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ, বিচারপতি মো. হামিদুর রহমান, বিচারপতি নাসরিন আক্তার, বিচারপতি সাথীকা হোসেন, বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ তাজরুল হোসেন, বিচারপতি মো. তৌফিক ইনাম, বিচারপতি ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন, বিচারপতি শেখ তাহসিন আলী, বিচারপতি ফয়েজ আহমেদ, বিচারপতি মো. সগীর হোসেন ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজী।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের ৮ অক্টোবর ২৩ জনকে অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। ২৩ জনের মধ্যে বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরী ছিলেন। তাঁর বয়স এখনো ৪৫ বছর পূর্ণ না হওয়ায় তাঁকে এবার স্থায়ী করা হয়নি।

পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা কাজে লাগানোর লক্ষ্যে পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে
১৭ এপ্রিল ২০২৫
প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই মিটিংয়ে অংশগ্রহণকারীদের ভয়েস রেকর্ড পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, মিটিংয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে শান্তিপূর্ণভাবে দেশ পরিচালনা করতে না দেওয়ার আলোচনা হয়। একই সঙ্গে সরকারকে উৎখাত করতে গৃহযুদ্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়, যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধের সুস্পষ্ট উপাদান।
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, মালয়েশিয়ায় ১৮ হাজার ৫৬৩ জন শ্রমিক পাঠিয়ে সরকারনির্ধারিত ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকার পরিবর্তে তাঁদের কাছ থেকে প্রায় পাঁচগুণ বেশি অর্থ আদায়ের মাধ্যমে ৩১০ কোটি ৯৩ লাখ ৯৫ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে চারটি এজেন্সির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
বেবিচকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মাদ কাউছার মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো হাউসে অগ্নিকাণ্ডের পর থেকেই অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় সিসিটিভি মনিটরিং, টহল
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র ও রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে করা রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ইশরাত জেনিফার মামলাটি বিচারের জন্য মহানগর দায়রা জজ আদালতে স্থানান্তরের নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার বাদী সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার (সাইবার ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড অপারেশন্স) মো. এনামুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ড. রাব্বি আলম, জয় বাংলা ব্রিগেডের সদস্য কবিরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, এলাহী নেওয়াজ মাছুম, জাকির হোসেন জিকু, অধ্যাপক তাহেরুজ্জামান, এ কে এম আক্তারুজ্জামান, আওয়ামী লীগ নেতা সাবিনা ইয়াসমিন, আজিদা পারভীন পাখি, অ্যাডভোকেট এ এফ এম দিদারুল ইসলাম, মাকসুদুর রহমান, সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ রুবিনা আক্তার, সাবেক সংসদ সদস্য পংকজ নাথ, লায়লা বানু, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, রিতু আক্তার, নুরুন্নবী নিবির, সাবিনা বেগম ও শরিফুল ইসলাম রমজান।
এ মামলায় গত ১৪ আগস্ট ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। সেদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করে আসামিদের বিরুদ্ধে সরকার উৎখাতের পরিকল্পনার অভিযোগের সত্যতা মিলেছে বলে জানান।
প্রতিবেদনে বলা হয়, জয় বাংলা ব্রিগেডের জুম মিটিংয়ে অংশ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাত ও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডে অংশ নেওয়ার অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জন জয় বাংলা ব্রিগেডের জুম মিটিংয়ে অংশ নিয়েছিলেন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওই মিটিংয়ে অংশগ্রহণকারীদের ভয়েস রেকর্ড পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, মিটিংয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে শান্তিপূর্ণভাবে দেশ পরিচালনা করতে না দেওয়ার আলোচনা হয়। একই সঙ্গে সরকারকে উৎখাত করতে গৃহযুদ্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়, যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধের সুস্পষ্ট উপাদান।
এর আগে এ বছরের ২৭ মার্চ শেখ হাসিনাসহ ৭৩ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে একই আদালতে মামলাটি করেন সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার মো. এনামুল হক। এরপর ফৌজদারি কার্যবিধির ১৯৬ ধারায় ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়ে সিআইডির এই কর্মকর্তাকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। তদন্ত শেষে ২৮৬ জনকে আসামি করে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত বছরের ১৯ ডিসেম্বর জয় বাংলা ব্রিগেডের জুম মিটিংয়ে শেখ হাসিনাসহ অনেকে অংশ নেন। এ সময় শেখ হাসিনা তাঁর নেতা-কর্মীদের সামনে দেশবিরোধী বক্তব্য দেন; অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে উৎখাতের নির্দেশ দেন। এ বক্তব্য পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আসামিদের মধ্যে ২৩ জন এরই মধ্যে গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন। শেখ হাসিনাসহ যাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল, তাঁদের পরোয়ানাসংক্রান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করায় মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত করা হয়।

অন্তর্বর্তী সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র ও রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে করা রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ইশরাত জেনিফার মামলাটি বিচারের জন্য মহানগর দায়রা জজ আদালতে স্থানান্তরের নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার বাদী সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার (সাইবার ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড অপারেশন্স) মো. এনামুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ড. রাব্বি আলম, জয় বাংলা ব্রিগেডের সদস্য কবিরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, এলাহী নেওয়াজ মাছুম, জাকির হোসেন জিকু, অধ্যাপক তাহেরুজ্জামান, এ কে এম আক্তারুজ্জামান, আওয়ামী লীগ নেতা সাবিনা ইয়াসমিন, আজিদা পারভীন পাখি, অ্যাডভোকেট এ এফ এম দিদারুল ইসলাম, মাকসুদুর রহমান, সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ রুবিনা আক্তার, সাবেক সংসদ সদস্য পংকজ নাথ, লায়লা বানু, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, রিতু আক্তার, নুরুন্নবী নিবির, সাবিনা বেগম ও শরিফুল ইসলাম রমজান।
এ মামলায় গত ১৪ আগস্ট ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। সেদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করে আসামিদের বিরুদ্ধে সরকার উৎখাতের পরিকল্পনার অভিযোগের সত্যতা মিলেছে বলে জানান।
প্রতিবেদনে বলা হয়, জয় বাংলা ব্রিগেডের জুম মিটিংয়ে অংশ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাত ও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডে অংশ নেওয়ার অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জন জয় বাংলা ব্রিগেডের জুম মিটিংয়ে অংশ নিয়েছিলেন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওই মিটিংয়ে অংশগ্রহণকারীদের ভয়েস রেকর্ড পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, মিটিংয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে শান্তিপূর্ণভাবে দেশ পরিচালনা করতে না দেওয়ার আলোচনা হয়। একই সঙ্গে সরকারকে উৎখাত করতে গৃহযুদ্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়, যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধের সুস্পষ্ট উপাদান।
এর আগে এ বছরের ২৭ মার্চ শেখ হাসিনাসহ ৭৩ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে একই আদালতে মামলাটি করেন সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার মো. এনামুল হক। এরপর ফৌজদারি কার্যবিধির ১৯৬ ধারায় ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়ে সিআইডির এই কর্মকর্তাকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। তদন্ত শেষে ২৮৬ জনকে আসামি করে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত বছরের ১৯ ডিসেম্বর জয় বাংলা ব্রিগেডের জুম মিটিংয়ে শেখ হাসিনাসহ অনেকে অংশ নেন। এ সময় শেখ হাসিনা তাঁর নেতা-কর্মীদের সামনে দেশবিরোধী বক্তব্য দেন; অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে উৎখাতের নির্দেশ দেন। এ বক্তব্য পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আসামিদের মধ্যে ২৩ জন এরই মধ্যে গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন। শেখ হাসিনাসহ যাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল, তাঁদের পরোয়ানাসংক্রান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করায় মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত করা হয়।

পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা কাজে লাগানোর লক্ষ্যে পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে
১৭ এপ্রিল ২০২৫
হাইকোর্ট বিভাগে ২২ জন বিচারপতিকে স্থায়ী নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন মন্ত্রণালয় থেকে ২২ জনকে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন বলেন, আগামীকাল বুধবার বেলা দেড়টার দিকে ২২ বিচারপতিকে
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, মালয়েশিয়ায় ১৮ হাজার ৫৬৩ জন শ্রমিক পাঠিয়ে সরকারনির্ধারিত ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকার পরিবর্তে তাঁদের কাছ থেকে প্রায় পাঁচগুণ বেশি অর্থ আদায়ের মাধ্যমে ৩১০ কোটি ৯৩ লাখ ৯৫ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে চারটি এজেন্সির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
বেবিচকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মাদ কাউছার মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো হাউসে অগ্নিকাণ্ডের পর থেকেই অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় সিসিটিভি মনিটরিং, টহল
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করে ৩১০ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে চারটি রিক্রুটিং এজেন্সির পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মিনহাজ বিন ইসলাম বাদী হয়ে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১-এ মামলাগুলো করেন।
দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন আজ মঙ্গলবার বিকেলে মামলার বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান। তিনি বলেন, মালয়েশিয়ায় ১৮ হাজার ৫৬৩ জন শ্রমিক পাঠিয়ে সরকারনির্ধারিত ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকার পরিবর্তে তাঁদের কাছ থেকে প্রায় পাঁচ গুণ বেশি অর্থ আদায়ের মাধ্যমে ৩১০ কোটি ৯৩ লাখ ৯৫ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে চারটি এজেন্সির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
দুদক সূত্র জানায়, সেলিব্রেটি ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের মালিক ফরিদা বানু ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. আব্দুল হাইকে একটি মামলার আসামি করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে ৩ হাজার ৪৮৬ জনের কাছ থেকে সরকারনির্ধারিত ফির অতিরিক্ত ৫৮ কোটি ৩৯ লাখ ৫ হাজার টাকা নেওয়ার অভিযোগে আনা হয়েছে।
একইভাবে অদীতি ইন্টারন্যাশনালের মালিক বিশ্বজিৎ সাহার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় মামলাটি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে ৩ হাজার ৮৫২ জনের কাছ থেকে অতিরিক্ত ৬৪ কোটি ৫২ লাখ ১০ হাজার ৫০০ টাকা আদায় ও আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এ ছাড়া রাব্বি ইন্টারন্যাশনালের মাধ্যমে ৩ হাজার ১৪৮ জনের কাছ থেকে ৫২ কোটি ৭২ লাখ ৯০ হাজার টাকা অতিরিক্ত গ্রহণের অভিযোগে এর মালিক মোহাম্মদ বশিরের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
চতুর্থ মামলাটি করা হয়েছে আরভিং এন্টারপ্রাইজের মালিক হেফজুল বারী মোহাম্মদ লুৎফর রহমানের নামে। তাঁর বিরুদ্ধে ৮ হাজার ৭৭ জনের কাছ থেকে অতিরিক্ত ১৩৫ কোটি ২৮ লাখ ৯৭ হাজার ৫০০ টাকা আদায় ও আত্মাসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে ৬ নভেম্বর মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠিয়ে ৫২৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।
চলতি বছরের ১১ মার্চ একই দেশে কর্মী পাঠিয়ে ১ হাজার ১২৮ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ৩২ জনের নামে এবং ১৪ সেপ্টেম্বর ১ হাজার ১৫৯ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির শীর্ষ কর্মকর্তার নামে মামলা করে দুদক।
বিভিন্ন অনিয়ম ও সিন্ডিকেটের কারণে ২০১৮ সালে বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি নেওয়া বন্ধ করেছিল মালয়েশিয়া। ২০২১ সালের ১৯ ডিসেম্বর ফের বাংলাদেশের সঙ্গে শ্রমিক নেওয়ার চুক্তি করে দেশটি।
সে দেশে শ্রমিক পাঠাতে সরকারনির্ধারিত ফি সর্বোচ্চ ৭৮ হাজার ৫৪০ টাকা।

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করে ৩১০ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে চারটি রিক্রুটিং এজেন্সির পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মিনহাজ বিন ইসলাম বাদী হয়ে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১-এ মামলাগুলো করেন।
দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন আজ মঙ্গলবার বিকেলে মামলার বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান। তিনি বলেন, মালয়েশিয়ায় ১৮ হাজার ৫৬৩ জন শ্রমিক পাঠিয়ে সরকারনির্ধারিত ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকার পরিবর্তে তাঁদের কাছ থেকে প্রায় পাঁচ গুণ বেশি অর্থ আদায়ের মাধ্যমে ৩১০ কোটি ৯৩ লাখ ৯৫ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে চারটি এজেন্সির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
দুদক সূত্র জানায়, সেলিব্রেটি ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের মালিক ফরিদা বানু ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. আব্দুল হাইকে একটি মামলার আসামি করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে ৩ হাজার ৪৮৬ জনের কাছ থেকে সরকারনির্ধারিত ফির অতিরিক্ত ৫৮ কোটি ৩৯ লাখ ৫ হাজার টাকা নেওয়ার অভিযোগে আনা হয়েছে।
একইভাবে অদীতি ইন্টারন্যাশনালের মালিক বিশ্বজিৎ সাহার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় মামলাটি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে ৩ হাজার ৮৫২ জনের কাছ থেকে অতিরিক্ত ৬৪ কোটি ৫২ লাখ ১০ হাজার ৫০০ টাকা আদায় ও আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এ ছাড়া রাব্বি ইন্টারন্যাশনালের মাধ্যমে ৩ হাজার ১৪৮ জনের কাছ থেকে ৫২ কোটি ৭২ লাখ ৯০ হাজার টাকা অতিরিক্ত গ্রহণের অভিযোগে এর মালিক মোহাম্মদ বশিরের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
চতুর্থ মামলাটি করা হয়েছে আরভিং এন্টারপ্রাইজের মালিক হেফজুল বারী মোহাম্মদ লুৎফর রহমানের নামে। তাঁর বিরুদ্ধে ৮ হাজার ৭৭ জনের কাছ থেকে অতিরিক্ত ১৩৫ কোটি ২৮ লাখ ৯৭ হাজার ৫০০ টাকা আদায় ও আত্মাসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে ৬ নভেম্বর মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠিয়ে ৫২৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।
চলতি বছরের ১১ মার্চ একই দেশে কর্মী পাঠিয়ে ১ হাজার ১২৮ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ৩২ জনের নামে এবং ১৪ সেপ্টেম্বর ১ হাজার ১৫৯ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির শীর্ষ কর্মকর্তার নামে মামলা করে দুদক।
বিভিন্ন অনিয়ম ও সিন্ডিকেটের কারণে ২০১৮ সালে বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি নেওয়া বন্ধ করেছিল মালয়েশিয়া। ২০২১ সালের ১৯ ডিসেম্বর ফের বাংলাদেশের সঙ্গে শ্রমিক নেওয়ার চুক্তি করে দেশটি।
সে দেশে শ্রমিক পাঠাতে সরকারনির্ধারিত ফি সর্বোচ্চ ৭৮ হাজার ৫৪০ টাকা।

পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা কাজে লাগানোর লক্ষ্যে পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে
১৭ এপ্রিল ২০২৫
হাইকোর্ট বিভাগে ২২ জন বিচারপতিকে স্থায়ী নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন মন্ত্রণালয় থেকে ২২ জনকে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন বলেন, আগামীকাল বুধবার বেলা দেড়টার দিকে ২২ বিচারপতিকে
১ ঘণ্টা আগে
প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই মিটিংয়ে অংশগ্রহণকারীদের ভয়েস রেকর্ড পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, মিটিংয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে শান্তিপূর্ণভাবে দেশ পরিচালনা করতে না দেওয়ার আলোচনা হয়। একই সঙ্গে সরকারকে উৎখাত করতে গৃহযুদ্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়, যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধের সুস্পষ্ট উপাদান।
১ ঘণ্টা আগে
বেবিচকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মাদ কাউছার মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো হাউসে অগ্নিকাণ্ডের পর থেকেই অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় সিসিটিভি মনিটরিং, টহল
২ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশজুড়ে চলমান সহিংসতা ও নাশকতার আশঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি করেছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।
আজ মঙ্গলবার বেবিচকের সদর দপ্তর থেকে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে এক চিঠিতে এ বিষয়ে নির্দেশনা পাঠানো হয়।
গত ১৮ অক্টোবর রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো হাউসে (পণ্য রাখার স্থান) আগুন লাগার পর বিমানবন্দরগুলোতে অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা কার্যকর করা হয়।
এবার এর পাশাপাশি বাড়তি সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ দিয়েছে বেবিচক; যাতে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি দ্রুত মোকাবিলা করা সম্ভব হয়।
চিঠিতে বলা হয়, সব বিমানবন্দরে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নজরদারি নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি বিমানবন্দর এলাকায় ভেহিকল প্যাট্রোল ও ফুট প্যাট্রোল বাড়ানো এবং মনিটরিং ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সম্ভাব্য ঝুঁকি বা হুমকির ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি রাখার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চসংখ্যক নিরাপত্তাকর্মী মোতায়েনের পাশাপাশি সার্বিক ফায়ার সার্ভেইল্যান্স কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে, যাতে জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত সাড়া দেওয়া যায়।
বেবিচকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মাদ কাউছার মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো হাউসে অগ্নিকাণ্ডের পর থেকেই অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় সিসিটিভি মনিটরিং, টহল কার্যক্রম এবং ফায়ার সার্ভেইল্যান্স আরও জোরদার করা হয়েছে।
সূত্রমতে, এই বিশেষ সতর্কতা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

দেশজুড়ে চলমান সহিংসতা ও নাশকতার আশঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি করেছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।
আজ মঙ্গলবার বেবিচকের সদর দপ্তর থেকে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে এক চিঠিতে এ বিষয়ে নির্দেশনা পাঠানো হয়।
গত ১৮ অক্টোবর রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো হাউসে (পণ্য রাখার স্থান) আগুন লাগার পর বিমানবন্দরগুলোতে অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা কার্যকর করা হয়।
এবার এর পাশাপাশি বাড়তি সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ দিয়েছে বেবিচক; যাতে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি দ্রুত মোকাবিলা করা সম্ভব হয়।
চিঠিতে বলা হয়, সব বিমানবন্দরে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নজরদারি নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি বিমানবন্দর এলাকায় ভেহিকল প্যাট্রোল ও ফুট প্যাট্রোল বাড়ানো এবং মনিটরিং ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সম্ভাব্য ঝুঁকি বা হুমকির ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি রাখার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চসংখ্যক নিরাপত্তাকর্মী মোতায়েনের পাশাপাশি সার্বিক ফায়ার সার্ভেইল্যান্স কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে, যাতে জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত সাড়া দেওয়া যায়।
বেবিচকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মাদ কাউছার মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো হাউসে অগ্নিকাণ্ডের পর থেকেই অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় সিসিটিভি মনিটরিং, টহল কার্যক্রম এবং ফায়ার সার্ভেইল্যান্স আরও জোরদার করা হয়েছে।
সূত্রমতে, এই বিশেষ সতর্কতা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা কাজে লাগানোর লক্ষ্যে পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে
১৭ এপ্রিল ২০২৫
হাইকোর্ট বিভাগে ২২ জন বিচারপতিকে স্থায়ী নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন মন্ত্রণালয় থেকে ২২ জনকে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন বলেন, আগামীকাল বুধবার বেলা দেড়টার দিকে ২২ বিচারপতিকে
১ ঘণ্টা আগে
প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই মিটিংয়ে অংশগ্রহণকারীদের ভয়েস রেকর্ড পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, মিটিংয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে শান্তিপূর্ণভাবে দেশ পরিচালনা করতে না দেওয়ার আলোচনা হয়। একই সঙ্গে সরকারকে উৎখাত করতে গৃহযুদ্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়, যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধের সুস্পষ্ট উপাদান।
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, মালয়েশিয়ায় ১৮ হাজার ৫৬৩ জন শ্রমিক পাঠিয়ে সরকারনির্ধারিত ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকার পরিবর্তে তাঁদের কাছ থেকে প্রায় পাঁচগুণ বেশি অর্থ আদায়ের মাধ্যমে ৩১০ কোটি ৯৩ লাখ ৯৫ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে চারটি এজেন্সির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে