অনলাইন ডেস্ক
গেল জানুয়ারি মাসে দেশে ৬৫৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৬৭৭ জন নিহত এবং ১ হাজার ২৭১ জন আহত হয়েছে। এর মধ্যে ২৮৯ মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৩০১ জন নিহত ও ২৩৯ জন আহত হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত সড়ক দুর্ঘটনার মাসিক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, দেশের বহুল প্রচারিত ও বিশ্বাসযোগ্য ৯৬টি জাতীয়, আঞ্চলিক, অনলাইন ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌপথে দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে তৈরি করা হয়েছে এই প্রতিবেদন।
সংগঠনটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা সংগঠিত হয় ঢাকা বিভাগে, সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা সংগঠিত হয় ময়মনসিংহ বিভাগে।
এ ছাড়া সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৪১ দশমিক ৬০ শতাংশ গাড়ি চাপা, ৩৮ দশমিক ১৮ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে, ৬ দশমিক ১৬ শতাংশ বিবিধ কারণে এবং শূন্য দশমিক ৬৯ শতাংশ ট্রেন-যানবাহন সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির পর্যবেক্ষণে সড়ক দুর্ঘটনার কিছু কারণের বিষয়ে বলা হয়েছে, বেপরোয়া গতি। বিপজ্জনক অভারটেকিং। সড়কের নির্মাণ ত্রুটি। ফিটনেসবিহীন যানবাহন। চালক, যাত্রী ও পথচারীদের অসতর্কতা। চালকের অদক্ষতা ও ট্রাফিক আইন সংক্রান্ত অজ্ঞতা। পরিবহন চালক ও মালিকের বেপরোয়া মনোভাব। চলন্ত অবস্থায় মোবাইল বা হেড ফোন ব্যবহার। মাদক সেবন করে যানবাহন চালানো। অরক্ষিত রেলক্রসিং।
এ ছাড়া রাস্তার ওপর হাট-বাজার, ফুটপাত না থাকা বা ফুটপাত বেদখলে থাকা। ট্রাফিক আইন প্রয়োগে দুর্নীতি। ট্রাফিক আইন প্রয়োগে দুর্বলতা। ট্রাফিক আইন অমান্য করা। রোড মার্কিং না থাকা।
কারণ হিসেবে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, সড়কে চাঁদাবাজি। চালকের নিয়োগ ও কর্মঘণ্টা সুনির্দিষ্ট না থাকা। সড়কে আলোকসজ্জা না থাকা। রোড ডিভাইডার পর্যাপ্ত উঁচু না থাকা। সড়ক দুর্ঘটনা কমানোর দায়িত্বরত প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জবাবদিহি না থাকা। দেশব্যাপী নিরাপদ, আধুনিক ও স্মার্ট গণপরিবহন ব্যবস্থার পরিবর্তে ইজিবাইক-ব্যাটারিচালিত রিকশা, মোটরসাইকেল, সিএনজিচালিত অটোরিকশা নির্ভর গণপরিবহন ব্যবস্থার দিকে ধাবিত হওয়ার কারণে সড়ক দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ভয়াবহভাবে বাড়ছে।
গেল জানুয়ারি মাসে দেশে ৬৫৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৬৭৭ জন নিহত এবং ১ হাজার ২৭১ জন আহত হয়েছে। এর মধ্যে ২৮৯ মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৩০১ জন নিহত ও ২৩৯ জন আহত হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত সড়ক দুর্ঘটনার মাসিক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, দেশের বহুল প্রচারিত ও বিশ্বাসযোগ্য ৯৬টি জাতীয়, আঞ্চলিক, অনলাইন ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌপথে দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে তৈরি করা হয়েছে এই প্রতিবেদন।
সংগঠনটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা সংগঠিত হয় ঢাকা বিভাগে, সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা সংগঠিত হয় ময়মনসিংহ বিভাগে।
এ ছাড়া সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৪১ দশমিক ৬০ শতাংশ গাড়ি চাপা, ৩৮ দশমিক ১৮ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে, ৬ দশমিক ১৬ শতাংশ বিবিধ কারণে এবং শূন্য দশমিক ৬৯ শতাংশ ট্রেন-যানবাহন সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির পর্যবেক্ষণে সড়ক দুর্ঘটনার কিছু কারণের বিষয়ে বলা হয়েছে, বেপরোয়া গতি। বিপজ্জনক অভারটেকিং। সড়কের নির্মাণ ত্রুটি। ফিটনেসবিহীন যানবাহন। চালক, যাত্রী ও পথচারীদের অসতর্কতা। চালকের অদক্ষতা ও ট্রাফিক আইন সংক্রান্ত অজ্ঞতা। পরিবহন চালক ও মালিকের বেপরোয়া মনোভাব। চলন্ত অবস্থায় মোবাইল বা হেড ফোন ব্যবহার। মাদক সেবন করে যানবাহন চালানো। অরক্ষিত রেলক্রসিং।
এ ছাড়া রাস্তার ওপর হাট-বাজার, ফুটপাত না থাকা বা ফুটপাত বেদখলে থাকা। ট্রাফিক আইন প্রয়োগে দুর্নীতি। ট্রাফিক আইন প্রয়োগে দুর্বলতা। ট্রাফিক আইন অমান্য করা। রোড মার্কিং না থাকা।
কারণ হিসেবে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, সড়কে চাঁদাবাজি। চালকের নিয়োগ ও কর্মঘণ্টা সুনির্দিষ্ট না থাকা। সড়কে আলোকসজ্জা না থাকা। রোড ডিভাইডার পর্যাপ্ত উঁচু না থাকা। সড়ক দুর্ঘটনা কমানোর দায়িত্বরত প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জবাবদিহি না থাকা। দেশব্যাপী নিরাপদ, আধুনিক ও স্মার্ট গণপরিবহন ব্যবস্থার পরিবর্তে ইজিবাইক-ব্যাটারিচালিত রিকশা, মোটরসাইকেল, সিএনজিচালিত অটোরিকশা নির্ভর গণপরিবহন ব্যবস্থার দিকে ধাবিত হওয়ার কারণে সড়ক দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ভয়াবহভাবে বাড়ছে।
‘অন্তত ২২৭ জনকে মারার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’—ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও গাইবান্ধার আওয়ামী লীগ নেতা শাকিল আহমেদের মধ্যে এমন কথোপকথনের বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
৩২ মিনিট আগেবেসরকারি টেলিভিশনের তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান-সম্পর্কিত মামলায় ৪ জেলায় কমপক্ষে ১৩৭ জন সাংবাদিককে আসামি করা এবং সংস্কৃতিকর্মীদের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা দায়েরের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। গতকাল বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে উদ্বেগ জানিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে বাস্তবায়নযোগ্য নির্বাচনী আইন-বিধিসংশ্লিষ্ট সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ে আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত না আসায় আইনি বাধ্যবাধকতা থাকায় ইশরাক হোসেনের নামে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ‘চতুর্থ কমিশন সভা’ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে