সৌদি আরবের গিগা প্রকল্পগুলোতে কর্মসংস্থানের সন্ধানে চলতি বছরের শুরু থেকেই দক্ষ বাংলাদেশি শ্রমিকদের অভিবাসন বেড়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার বরাত দিয়ে আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই বছর প্রায় সাত লাখ বাংলাদেশি বিদেশে চাকরির জন্য আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে রেকর্ড ৩ লাখ ৭৪ হাজার জনই গেছেন সৌদি আরবে।
২০১৭ সাল থেকেই প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছে সৌদি আরব পছন্দের গন্তব্য হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশের জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) সর্বশেষ তথ্য উল্লেখ করে আরব নিউজ আরও জানিয়েছে, বর্তমানে মালয়েশিয়া ও কাতারের পরই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক বাংলাদেশি প্রবাসী কর্মী রয়েছেন সৌদি আরবে।
এই বিষয়ে বিএমইটির অতিরিক্ত সচিব শাহ আবদুল তারেক আরব নিউজকে বলেছেন, ‘বেশ কয়েকটি চলমান গিগা প্রকল্পের কারণে সৌদি আরবে অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য উচ্চ চাহিদা রয়েছে।’
তারেক আরও বলেন, ‘সম্প্রতি আমরা দক্ষ কর্মী রপ্তানি বৃদ্ধির লক্ষ্য নিয়েছি। আমাদের অনেক নির্মাণশ্রমিক দক্ষ ক্যাটাগরিতে সৌদি আরবে যান। অনেক চালক এবং ইলেকট্রিশিয়ানও দক্ষ শ্রমিক হিসেবে সে কাজ করছেন।’
সৌদি আরব তার ‘ভিশন-২০৩০’ বাস্তবায়ন পরিকল্পনার অধীনে বেশ কয়েকটি গিগা প্রকল্প চালু করেছে। এসব প্রকল্পের মধ্যে বহু বিলিয়ন ডলারের নিওম স্মার্ট সিটিও (NEOM) রয়েছে। সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান এসব প্রকল্পের তত্ত্বাবধান করছেন।
সৌদি শ্রমবাজারে কর্মীদের পেশাগত যোগ্যতাকে এগিয়ে নিতে গত ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে একটি দক্ষতা যাচাই কার্যক্রম চালু করেছে দেশটি। এই কার্যক্রমটি প্লাম্বার, ইলেকট্রিশিয়ান এবং নির্মাণ শ্রমিক সহ বিভিন্ন পেশার ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছে। পাশাপাশি সৌদি আরবে কর্মসংস্থানের জন্য সম্ভাব্য বাংলাদেশি কর্মীদের বিনা মূল্যে প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য ১৫০টি কেন্দ্র স্থাপন করেছে বাংলাদেশের বিএমইটি কর্তৃপক্ষও।
বিএমইটির অতিরিক্ত সচিব শাহ আবদুল তারেক বলেন, ‘আমরা আধুনিক যন্ত্রপাতি ও লজিস্টিকস দিয়ে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোকে আরও প্রস্তুত করার দিকে মনোযোগ দিচ্ছি।
‘আমাদের প্রাইভেট সেক্টর রিক্রুটিং এজেন্টরা সৌদি গিগা-প্রকল্পের সঙ্গে আরও যুক্ত হতে আন্তরিকভাবে কাজ করছে। এই প্রবণতা অব্যাহত থাকলে, আমি মনে করি আগামীতে সৌদিতে আমাদের দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি বাড়বে।’
বাংলাদেশি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের প্রধান শরিফুল হাসান আরব নিউজকে বলেছেন, ‘দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কারণেই বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকেরা সৌদি আরবকে বেছে নিচ্ছেন।’
শরিফুল জানিয়েছেন, দক্ষ বাংলাদেশি অভিবাসীদের আইটি এবং আর্থিক খাতেও নিয়োগ করা হচ্ছে। কারণ, সৌদি আরব নিজেকে অত্যাধুনিক ডিজিটাল অবকাঠামো সহ একটি বৈশ্বিক বিনিয়োগ শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চায়।
সৌদি আরবের গিগা প্রকল্পগুলোতে কর্মসংস্থানের সন্ধানে চলতি বছরের শুরু থেকেই দক্ষ বাংলাদেশি শ্রমিকদের অভিবাসন বেড়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার বরাত দিয়ে আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই বছর প্রায় সাত লাখ বাংলাদেশি বিদেশে চাকরির জন্য আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে রেকর্ড ৩ লাখ ৭৪ হাজার জনই গেছেন সৌদি আরবে।
২০১৭ সাল থেকেই প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছে সৌদি আরব পছন্দের গন্তব্য হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশের জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) সর্বশেষ তথ্য উল্লেখ করে আরব নিউজ আরও জানিয়েছে, বর্তমানে মালয়েশিয়া ও কাতারের পরই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক বাংলাদেশি প্রবাসী কর্মী রয়েছেন সৌদি আরবে।
এই বিষয়ে বিএমইটির অতিরিক্ত সচিব শাহ আবদুল তারেক আরব নিউজকে বলেছেন, ‘বেশ কয়েকটি চলমান গিগা প্রকল্পের কারণে সৌদি আরবে অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য উচ্চ চাহিদা রয়েছে।’
তারেক আরও বলেন, ‘সম্প্রতি আমরা দক্ষ কর্মী রপ্তানি বৃদ্ধির লক্ষ্য নিয়েছি। আমাদের অনেক নির্মাণশ্রমিক দক্ষ ক্যাটাগরিতে সৌদি আরবে যান। অনেক চালক এবং ইলেকট্রিশিয়ানও দক্ষ শ্রমিক হিসেবে সে কাজ করছেন।’
সৌদি আরব তার ‘ভিশন-২০৩০’ বাস্তবায়ন পরিকল্পনার অধীনে বেশ কয়েকটি গিগা প্রকল্প চালু করেছে। এসব প্রকল্পের মধ্যে বহু বিলিয়ন ডলারের নিওম স্মার্ট সিটিও (NEOM) রয়েছে। সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান এসব প্রকল্পের তত্ত্বাবধান করছেন।
সৌদি শ্রমবাজারে কর্মীদের পেশাগত যোগ্যতাকে এগিয়ে নিতে গত ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে একটি দক্ষতা যাচাই কার্যক্রম চালু করেছে দেশটি। এই কার্যক্রমটি প্লাম্বার, ইলেকট্রিশিয়ান এবং নির্মাণ শ্রমিক সহ বিভিন্ন পেশার ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছে। পাশাপাশি সৌদি আরবে কর্মসংস্থানের জন্য সম্ভাব্য বাংলাদেশি কর্মীদের বিনা মূল্যে প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য ১৫০টি কেন্দ্র স্থাপন করেছে বাংলাদেশের বিএমইটি কর্তৃপক্ষও।
বিএমইটির অতিরিক্ত সচিব শাহ আবদুল তারেক বলেন, ‘আমরা আধুনিক যন্ত্রপাতি ও লজিস্টিকস দিয়ে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোকে আরও প্রস্তুত করার দিকে মনোযোগ দিচ্ছি।
‘আমাদের প্রাইভেট সেক্টর রিক্রুটিং এজেন্টরা সৌদি গিগা-প্রকল্পের সঙ্গে আরও যুক্ত হতে আন্তরিকভাবে কাজ করছে। এই প্রবণতা অব্যাহত থাকলে, আমি মনে করি আগামীতে সৌদিতে আমাদের দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি বাড়বে।’
বাংলাদেশি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের প্রধান শরিফুল হাসান আরব নিউজকে বলেছেন, ‘দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কারণেই বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকেরা সৌদি আরবকে বেছে নিচ্ছেন।’
শরিফুল জানিয়েছেন, দক্ষ বাংলাদেশি অভিবাসীদের আইটি এবং আর্থিক খাতেও নিয়োগ করা হচ্ছে। কারণ, সৌদি আরব নিজেকে অত্যাধুনিক ডিজিটাল অবকাঠামো সহ একটি বৈশ্বিক বিনিয়োগ শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চায়।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১০ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
১০ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
১২ ঘণ্টা আগে