আজকের পত্রিকা ডেস্ক
শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে হয়রানি না করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আহ্বান জানিয়েছেন ১২ মার্কিন সিনেটর। গত সোমবার এক চিঠিতে এই আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লেখা চিঠিটি এক্সে (সাবেক টুইটার) প্রকাশ করেছেন মার্কিন সিনেটর ডিক বার্বিন। প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে এই চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আমরা আপনার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে ক্রমাগত হয়রানি বন্ধ করুন। মোটাদাগে বলতে গেলে, সরকারের সমালোচকদের বিরুদ্ধে আইনের অপব্যবহার এবং বিচার বিভাগকে ব্যবহার করা বন্ধ করুন।’
সিনেটর ডিক বার্বিন ছাড়াও এই চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন সিনেটর টড ইয়ং, টিম কাইন, ড্যান সুলিভান, জেফ্রি এফ মার্কলে, অ্যাডওয়ার্ড জে মার্কি, জিন শাহিন, পিটার ওয়েলশ, শেরোড ব্রাউন, শেলডন হোয়াইটহাউস, রন ওয়াইডেন এবং কোরি এ বুকার।
এই ১২ সিনেটরের স্বাক্ষরিত চিঠিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে গত এক দশকের বেশি সময়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মামলা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করতে যে অনিয়ম হয়েছে, তা ওয়াকিবহাল রয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনার ভলকার তুর্ক।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালসহ বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনও বিষয়টি সামনে এনেছে। এসব মামলার মধ্যে শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলাও রয়েছে, যে মামলায় তাঁর ছয় মাস কারাদণ্ড হয়েছে। এই রায়ের বিরুদ্ধে তিনি আপিল করেছেন। এই বিচারের গতি ও বারবার ফৌজদারি কার্যধারার ব্যবহারকে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বিচারিক অপব্যবহারের লক্ষণ হিসেবে উল্লেখ করেছে খ্যাতনামা সংস্থাগুলো। এ ছাড়া বাংলাদেশে নাগরিক সমাজের সদস্যদের অনেকেও এমন হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে হয়রানি না করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আহ্বান জানিয়েছেন ১২ মার্কিন সিনেটর। গত সোমবার এক চিঠিতে এই আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লেখা চিঠিটি এক্সে (সাবেক টুইটার) প্রকাশ করেছেন মার্কিন সিনেটর ডিক বার্বিন। প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে এই চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আমরা আপনার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে ক্রমাগত হয়রানি বন্ধ করুন। মোটাদাগে বলতে গেলে, সরকারের সমালোচকদের বিরুদ্ধে আইনের অপব্যবহার এবং বিচার বিভাগকে ব্যবহার করা বন্ধ করুন।’
সিনেটর ডিক বার্বিন ছাড়াও এই চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন সিনেটর টড ইয়ং, টিম কাইন, ড্যান সুলিভান, জেফ্রি এফ মার্কলে, অ্যাডওয়ার্ড জে মার্কি, জিন শাহিন, পিটার ওয়েলশ, শেরোড ব্রাউন, শেলডন হোয়াইটহাউস, রন ওয়াইডেন এবং কোরি এ বুকার।
এই ১২ সিনেটরের স্বাক্ষরিত চিঠিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে গত এক দশকের বেশি সময়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মামলা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করতে যে অনিয়ম হয়েছে, তা ওয়াকিবহাল রয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনার ভলকার তুর্ক।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালসহ বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনও বিষয়টি সামনে এনেছে। এসব মামলার মধ্যে শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলাও রয়েছে, যে মামলায় তাঁর ছয় মাস কারাদণ্ড হয়েছে। এই রায়ের বিরুদ্ধে তিনি আপিল করেছেন। এই বিচারের গতি ও বারবার ফৌজদারি কার্যধারার ব্যবহারকে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বিচারিক অপব্যবহারের লক্ষণ হিসেবে উল্লেখ করেছে খ্যাতনামা সংস্থাগুলো। এ ছাড়া বাংলাদেশে নাগরিক সমাজের সদস্যদের অনেকেও এমন হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
জাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে বিএনপি।
২ ঘণ্টা আগেদেশের মৎস্যজীবীদের বড় অংশকে জেলে হিসেবে নিবন্ধনের আওতায় এনেছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে, নিবন্ধিত জেলেদের তালিকায় অনিয়ম-প্রতারণার মাধ্যমে অন্য পেশাজীবীরা ঢুকে পড়েছেন। এতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক প্রকৃত জেলে।
৫ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
১১ ঘণ্টা আগে