বাসস, ঢাকা
২০২৫ সালে বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে চার ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। শক্তিশালী পাসপোর্টের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান এখন ৯৩তম। এবার বাংলাদেশের সঙ্গে একই অবস্থানে আছে লিবিয়া ও ফিলিস্তিন। এবারের সূচকে শীর্ষে আছে সিঙ্গাপুর। সবার শেষে আফগানিস্তান।
গত বছর এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৯৭তম। তার আগের বছর অর্থাৎ, ২০২৩ সালে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৯৮তম।
যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স প্রকাশিত সূচকে এসব তথ্য জানা গেছে। আজ ৮ জানুয়ারি শুক্রবার প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে সূচকটি প্রকাশ করা হয়েছে।
পাসপোর্ট সূচক নির্ধারণের মানদণ্ড
ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, কোনো দেশের পাসপোর্ট দিয়ে আগাম ভিসা ছাড়া কিংবা ভিসামুক্ত সুবিধা নিয়ে কতটি দেশে যাওয়া যায়, তার ওপর ভিত্তি করে শক্তিশালী পাসপোর্টের এই সূচক তৈরি করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে বিশ্বের ১৯৯টি দেশের পাসপোর্ট ও ২২৭টি ভ্রমণ গন্তব্য।
সূচকে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে বাংলাদেশের পাসপোর্টধারীরা আগাম ভিসা ছাড়া কিংবা ভিসামুক্ত সুবিধা নিয়ে বিশ্বের ৩৯টি দেশে ভ্রমণ করতে পারেন। যদিও ২০২৪ সালের শুরুতে এই সংখ্যা ছিল ৪২, আর ২০২৩ সালে তা ছিল ৪০।
সেরা দশটি দেশ
এ বছরের সূচকে শীর্ষে অবস্থানে আছে সিঙ্গাপুর। দেশটির পাসপোর্টধারীরা আগাম ভিসা ছাড়া ১৯৩টি দেশ ভ্রমণ করতে পারেন। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া। দেশ দুটির নাগরিকরা ১৯০টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন।
তৃতীয় অবস্থানে আছে সাতটি দেশ—ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, আয়ারল্যান্ড, ইতালি ও স্পেন। এসব দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৮৯টি দেশে ভিসামুক্ত বা অন-অ্যারাইভাল ভিসার সুবিধা পান।
চতুর্থ স্থানে রয়েছে সাতটি দেশ: অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, পর্তুগাল ও সুইডেন। এসব দেশের নাগরিকরা ১৮৮টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন।
গ্রিস, নিউজিল্যান্ড ও সুইজারল্যান্ড আছে পঞ্চম স্থানে। দেশগুলোর নাগরিকরা ১৮৭টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া যেতে পারেন। ষষ্ঠ স্থানে থাকা অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাজ্যের নাগরিকরা ভিসামুক্ত সুবিধা পান ১৮৬টি দেশে।
সপ্তম স্থানে আছে কানাডা, চেক প্রজাতন্ত্র, হাঙ্গেরি, মাল্টা ও পোল্যান্ড। এসব দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৮৫টি দেশে ভিসামুক্ত ভ্রমণ করতে পারেন।
অষ্টম স্থানে রয়েছে দুটি দেশ: এস্তোনিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। তাদের নাগরিকরা ১৮৪টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করতে পারেন।
নবম স্থানে আছে পাঁচটি দেশ: ক্রোয়েশিয়া, লাটভিয়া, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। এসব দেশের নাগরিকরা ১৮৩টি দেশে ভিসামুক্ত ভ্রমণের সুবিধা পান।
দশম স্থানে আছে আইসল্যান্ড ও লিথুয়ানিয়া। এই দুই দেশের নাগরিকরা ১৮২টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া যেতে পারেন।
যুদ্ধরত দেশগুলোর অবস্থান
রাশিয়া ও ইউক্রেনের অবস্থানে কিছু পরিবর্তন দেখা গেছে। ইউক্রেন আছে ২৮তম স্থানে, দেশটির নাগরিকরা ১৪৭টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন। রাশিয়া আছে ৪৫তম স্থানে, রাশিয়ান পাসপোর্টধারীরা ১১৪টি দেশে ভিসামুক্ত ভ্রমণ করতে পারেন।
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর অবস্থান
বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্ট মালদ্বীপের। দেশটির অবস্থান ৫২তম এবং মালদ্বীপের নাগরিকরা ৯৩টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া যেতে পারেন।
ভারতের অবস্থান ৮০তম, ভারতীয় নাগরিকরা ৫৬টি দেশে ভিসামুক্ত ভ্রমণ করতে পারেন। ৮৩তম অবস্থানে থাকা ভূটানের পাসপোর্টধারীরা ৫১টি দেশে ভিসামুক্ত সুবিধা পান। মিয়ানমার আছে ৮৮তম স্থানে এবং দেশটির নাগরিকরা ৪৫টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া যেতে পারেন।
২০২৫ সালে বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে চার ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। শক্তিশালী পাসপোর্টের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান এখন ৯৩তম। এবার বাংলাদেশের সঙ্গে একই অবস্থানে আছে লিবিয়া ও ফিলিস্তিন। এবারের সূচকে শীর্ষে আছে সিঙ্গাপুর। সবার শেষে আফগানিস্তান।
গত বছর এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৯৭তম। তার আগের বছর অর্থাৎ, ২০২৩ সালে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৯৮তম।
যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স প্রকাশিত সূচকে এসব তথ্য জানা গেছে। আজ ৮ জানুয়ারি শুক্রবার প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে সূচকটি প্রকাশ করা হয়েছে।
পাসপোর্ট সূচক নির্ধারণের মানদণ্ড
ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, কোনো দেশের পাসপোর্ট দিয়ে আগাম ভিসা ছাড়া কিংবা ভিসামুক্ত সুবিধা নিয়ে কতটি দেশে যাওয়া যায়, তার ওপর ভিত্তি করে শক্তিশালী পাসপোর্টের এই সূচক তৈরি করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে বিশ্বের ১৯৯টি দেশের পাসপোর্ট ও ২২৭টি ভ্রমণ গন্তব্য।
সূচকে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে বাংলাদেশের পাসপোর্টধারীরা আগাম ভিসা ছাড়া কিংবা ভিসামুক্ত সুবিধা নিয়ে বিশ্বের ৩৯টি দেশে ভ্রমণ করতে পারেন। যদিও ২০২৪ সালের শুরুতে এই সংখ্যা ছিল ৪২, আর ২০২৩ সালে তা ছিল ৪০।
সেরা দশটি দেশ
এ বছরের সূচকে শীর্ষে অবস্থানে আছে সিঙ্গাপুর। দেশটির পাসপোর্টধারীরা আগাম ভিসা ছাড়া ১৯৩টি দেশ ভ্রমণ করতে পারেন। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া। দেশ দুটির নাগরিকরা ১৯০টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন।
তৃতীয় অবস্থানে আছে সাতটি দেশ—ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, আয়ারল্যান্ড, ইতালি ও স্পেন। এসব দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৮৯টি দেশে ভিসামুক্ত বা অন-অ্যারাইভাল ভিসার সুবিধা পান।
চতুর্থ স্থানে রয়েছে সাতটি দেশ: অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, পর্তুগাল ও সুইডেন। এসব দেশের নাগরিকরা ১৮৮টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন।
গ্রিস, নিউজিল্যান্ড ও সুইজারল্যান্ড আছে পঞ্চম স্থানে। দেশগুলোর নাগরিকরা ১৮৭টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া যেতে পারেন। ষষ্ঠ স্থানে থাকা অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাজ্যের নাগরিকরা ভিসামুক্ত সুবিধা পান ১৮৬টি দেশে।
সপ্তম স্থানে আছে কানাডা, চেক প্রজাতন্ত্র, হাঙ্গেরি, মাল্টা ও পোল্যান্ড। এসব দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৮৫টি দেশে ভিসামুক্ত ভ্রমণ করতে পারেন।
অষ্টম স্থানে রয়েছে দুটি দেশ: এস্তোনিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। তাদের নাগরিকরা ১৮৪টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করতে পারেন।
নবম স্থানে আছে পাঁচটি দেশ: ক্রোয়েশিয়া, লাটভিয়া, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। এসব দেশের নাগরিকরা ১৮৩টি দেশে ভিসামুক্ত ভ্রমণের সুবিধা পান।
দশম স্থানে আছে আইসল্যান্ড ও লিথুয়ানিয়া। এই দুই দেশের নাগরিকরা ১৮২টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া যেতে পারেন।
যুদ্ধরত দেশগুলোর অবস্থান
রাশিয়া ও ইউক্রেনের অবস্থানে কিছু পরিবর্তন দেখা গেছে। ইউক্রেন আছে ২৮তম স্থানে, দেশটির নাগরিকরা ১৪৭টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন। রাশিয়া আছে ৪৫তম স্থানে, রাশিয়ান পাসপোর্টধারীরা ১১৪টি দেশে ভিসামুক্ত ভ্রমণ করতে পারেন।
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর অবস্থান
বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্ট মালদ্বীপের। দেশটির অবস্থান ৫২তম এবং মালদ্বীপের নাগরিকরা ৯৩টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া যেতে পারেন।
ভারতের অবস্থান ৮০তম, ভারতীয় নাগরিকরা ৫৬টি দেশে ভিসামুক্ত ভ্রমণ করতে পারেন। ৮৩তম অবস্থানে থাকা ভূটানের পাসপোর্টধারীরা ৫১টি দেশে ভিসামুক্ত সুবিধা পান। মিয়ানমার আছে ৮৮তম স্থানে এবং দেশটির নাগরিকরা ৪৫টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া যেতে পারেন।
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ইতালি থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ঢাকাগামী ফ্লাইট (বিজি ৩৫৬) বাতিল করা হয়েছে। স্থানীয় সময় রোববার (১০ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে রোমের লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি ফিউমিসিনো বিমানবন্দর থেকে ফ্লাইটটি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা ছিল।
২ ঘণ্টা আগেপদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পে ঋণচুক্তির সময় ডিপিপিতে (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব) উল্লেখ না থাকা কিছু কাজ পরে প্রয়োজনে যুক্ত হয়েছে। বাড়তি এসব কাজে খরচ হয়েছে ৭৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (ডলারের বর্তমান বিনিময়হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৯৪৭ কোটি টাকা)। এই টাকা ঋণ দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে প্রকল্পটিতে
৮ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনি বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করা এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতি কী হবে, তা নিয়ে আজ রোববার (১০ আগস্ট) থেকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সেখানে তাঁরা প্রাথমিকভাবে সুপ্রিম কোর্টের মতামত, গণভোট ও অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন বলে একাধিক সূত্রে জানা
১২ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের আমন্ত্রণে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এই সফরে জনশক্তি রপ্তানিসহ বিভিন্ন বিষয়ে মালয়েশিয়ার সঙ্গে ৫টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হবে। দেশটির শ্রম বাজারের বাংলাদেশ থেকে সর্বোচ্চ জনশক্ত
১৩ ঘণ্টা আগে