নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বেসরকারিভাবে নতুন শুল্কহারে আগামী দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে চাল আমদানি শুরু হবে। এই চাল দেশে ঢুকলে চালের দাম কমবে। বাজার নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত চাল আমদানি অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
সচিবালয়ে সোমবার মন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, এলসি খুলে চাল আসতে আসতে দু-তিন সপ্তাহ লাগবে। চালের দাম এখনই কমে যাওয়ার কথা। চাল আমদানি শুল্ক কমানোর এসআরও জারির পরই নওগাঁয় প্রতি বস্তায় চালের দাম ১০০ টাকা করে কমে গেছে। ধানের মণ ৭০ টাকা কমে গেছে। এখানে কমবে না কেন?
স্থানীয় প্রশাসন চাল মজুতের তদারকি করছে জানিয়ে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এরপরেও মজুত রেখে যাতে দাম বাড়াতে না পারে সে জন্য বেসরকারিভাবে চাল আমদানির শুল্ক সাড়ে ৬২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়েছে। যাঁরা চাল আমদানি করতে চান, তাঁদের ২৫ আগস্টের মধ্যে আবেদন করতে বলেছি। আবেদন দেখে সক্ষমতা অনুযায়ী চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হবে। আশা করি, আমদানির চাল কিছুটা এসে ঢুকলেও তখন এর প্রভাব পড়বে এবং যারা ধান বা চাল মজুত করে রেখেছেন, তাঁরা সেগুলো বাজারে ছেড়ে দেবেন।’
বেসরকারিভাবে কতটুকু চাল আমদানি করা হবে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য জানাননি খাদ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘পলিসিগতভাবেই এটা আমরা বলব না। কারণ, ব্যবসায়ীরা বেশি চালাক, যদি বলি অল্প আনব তাহলে তাঁরা আবার স্টক করবে। চালের বাজার কন্ট্রোল না হওয়া পর্যন্ত আমরা চাল আনতেই থাকব। এবার চালের উৎপাদন বেড়েছে। এই সময়ে চালের দাম আরও কম থাকার কথা। কেন দাম বাড়ছে আমরা তা খতিয়ে দেখছি।’
‘মিলাররা আগে পাক্ষিক ছাঁটাই ক্ষমতার পাঁচ গুণ মজুত করতে পারলেও তা কমিয়ে তিন গুণ করে দেওয়া হয়েছে। আমরা লক্ষ করছি অ-ব্যবসায়ীরাও এবার অনেক স্টক করছেন, ফড়িয়ারা তো রয়েছেই। বড় বড় কোম্পানি বাজার থেকে সরু চাল তুলে নিয়ে প্যাকেটজাত করছে। এতে সরু চালের ওপর প্রভাব পড়ছে। আর মোটা চালের ওপর যে প্রভাবে পড়ছে তা হলো নন-হিউম্যান কনজামশন, যেটা আমরা হিসাব করি না। মৎস্য, পোলট্রি, ডেইরি ফার্মে চাল ব্যবহার করা হয়।’
মিলারদের সিন্ডিকেট নিয়ে এক প্রশ্নে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘২০ হাজার মিল মিলে সিন্ডিকেট করা সম্ভব কি? তবে হ্যাঁ, এদের মধ্যে কারও কারও অধিক অর্থ আছে, তাঁরা মিলে মজুতের চেষ্টা করেন। মিলে মজুত না করে গোপন কোনো জায়গায় মজুত করেন কি না, সেটি আমরা মনিটরিং করার চেষ্টা করছি, গোয়েন্দা সংস্থাকে চিঠি দিয়েছি।’
‘আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা সুযোগ পেলেই যেন একটু বেশি লাভ করতে চান। আল্লাহ তাঁদের ওপর মানবতার রহমত বর্ষণ করুক। কেউ যদি মনে করি প্রতি কেজিতে ৫ টাকা লাভ করতে হবে, এটা আপনি ঠেকাবেন কীভাবে? কেউ যদি বেশি মজুত রাখে স্পেশাল পাওয়ারে মামলার জন্য নির্দেশ দেওয়া আছে। নিয়ম না মানা মিলমালিকদের মিলিং লাইসেন্স বাতিল করা হবে।’
আড়তদারেরাও কারসাজি করেন জানিয়ে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘অনেক সময় মিলের রেটের সঙ্গে ঢাকার পাইকারি রেটের কোনো মিল আমি দেখি না। তাঁরা তো তাঁদের চালান দেখান না, বলেন চালান এখনো আসেনি। ব্যাংকের সুদের হার কমিয়ে দেওয়ার ফলে আমি মনে করি অনেকেই অনেক অর্থ ঋণ নিয়ে বিভিন্ন ব্যবসায় মজুতের সুযোগটা পাচ্ছেন।’
বেসরকারিভাবে নতুন শুল্কহারে আগামী দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে চাল আমদানি শুরু হবে। এই চাল দেশে ঢুকলে চালের দাম কমবে। বাজার নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত চাল আমদানি অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
সচিবালয়ে সোমবার মন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, এলসি খুলে চাল আসতে আসতে দু-তিন সপ্তাহ লাগবে। চালের দাম এখনই কমে যাওয়ার কথা। চাল আমদানি শুল্ক কমানোর এসআরও জারির পরই নওগাঁয় প্রতি বস্তায় চালের দাম ১০০ টাকা করে কমে গেছে। ধানের মণ ৭০ টাকা কমে গেছে। এখানে কমবে না কেন?
স্থানীয় প্রশাসন চাল মজুতের তদারকি করছে জানিয়ে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এরপরেও মজুত রেখে যাতে দাম বাড়াতে না পারে সে জন্য বেসরকারিভাবে চাল আমদানির শুল্ক সাড়ে ৬২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়েছে। যাঁরা চাল আমদানি করতে চান, তাঁদের ২৫ আগস্টের মধ্যে আবেদন করতে বলেছি। আবেদন দেখে সক্ষমতা অনুযায়ী চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হবে। আশা করি, আমদানির চাল কিছুটা এসে ঢুকলেও তখন এর প্রভাব পড়বে এবং যারা ধান বা চাল মজুত করে রেখেছেন, তাঁরা সেগুলো বাজারে ছেড়ে দেবেন।’
বেসরকারিভাবে কতটুকু চাল আমদানি করা হবে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য জানাননি খাদ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘পলিসিগতভাবেই এটা আমরা বলব না। কারণ, ব্যবসায়ীরা বেশি চালাক, যদি বলি অল্প আনব তাহলে তাঁরা আবার স্টক করবে। চালের বাজার কন্ট্রোল না হওয়া পর্যন্ত আমরা চাল আনতেই থাকব। এবার চালের উৎপাদন বেড়েছে। এই সময়ে চালের দাম আরও কম থাকার কথা। কেন দাম বাড়ছে আমরা তা খতিয়ে দেখছি।’
‘মিলাররা আগে পাক্ষিক ছাঁটাই ক্ষমতার পাঁচ গুণ মজুত করতে পারলেও তা কমিয়ে তিন গুণ করে দেওয়া হয়েছে। আমরা লক্ষ করছি অ-ব্যবসায়ীরাও এবার অনেক স্টক করছেন, ফড়িয়ারা তো রয়েছেই। বড় বড় কোম্পানি বাজার থেকে সরু চাল তুলে নিয়ে প্যাকেটজাত করছে। এতে সরু চালের ওপর প্রভাব পড়ছে। আর মোটা চালের ওপর যে প্রভাবে পড়ছে তা হলো নন-হিউম্যান কনজামশন, যেটা আমরা হিসাব করি না। মৎস্য, পোলট্রি, ডেইরি ফার্মে চাল ব্যবহার করা হয়।’
মিলারদের সিন্ডিকেট নিয়ে এক প্রশ্নে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘২০ হাজার মিল মিলে সিন্ডিকেট করা সম্ভব কি? তবে হ্যাঁ, এদের মধ্যে কারও কারও অধিক অর্থ আছে, তাঁরা মিলে মজুতের চেষ্টা করেন। মিলে মজুত না করে গোপন কোনো জায়গায় মজুত করেন কি না, সেটি আমরা মনিটরিং করার চেষ্টা করছি, গোয়েন্দা সংস্থাকে চিঠি দিয়েছি।’
‘আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা সুযোগ পেলেই যেন একটু বেশি লাভ করতে চান। আল্লাহ তাঁদের ওপর মানবতার রহমত বর্ষণ করুক। কেউ যদি মনে করি প্রতি কেজিতে ৫ টাকা লাভ করতে হবে, এটা আপনি ঠেকাবেন কীভাবে? কেউ যদি বেশি মজুত রাখে স্পেশাল পাওয়ারে মামলার জন্য নির্দেশ দেওয়া আছে। নিয়ম না মানা মিলমালিকদের মিলিং লাইসেন্স বাতিল করা হবে।’
আড়তদারেরাও কারসাজি করেন জানিয়ে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘অনেক সময় মিলের রেটের সঙ্গে ঢাকার পাইকারি রেটের কোনো মিল আমি দেখি না। তাঁরা তো তাঁদের চালান দেখান না, বলেন চালান এখনো আসেনি। ব্যাংকের সুদের হার কমিয়ে দেওয়ার ফলে আমি মনে করি অনেকেই অনেক অর্থ ঋণ নিয়ে বিভিন্ন ব্যবসায় মজুতের সুযোগটা পাচ্ছেন।’
সমালোচনার মুখে আগের অবস্থান থেকে সরে এসেছে অন্তর্বর্তী সরকার। সরাসরি যাঁরা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেননি, তাঁদের মুক্তিযুদ্ধে সহযোগী হিসেবে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যদের মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি বহাল রাখছে সরকার।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংশোধনে নাগরিকের ভোগান্তি কমাতে আবেদন নিষ্পত্তির জন্য বিশেষ কার্যক্রম (ক্র্যাশ প্রোগ্রাম) হাতে নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই প্রক্রিয়ায় জটিল সংশোধনীর আবেদন নিষ্পত্তির ক্ষমতা সিনিয়র জেলা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের হাতে দেওয়া হলেও প্রচারের অভাবে তা জানতে পারছেন না...
৭ ঘণ্টা আগেসরকারি অর্থায়নে সারা দেশে ৫৬০টি মডেল মসজিদ প্রকল্পের কাজ কোথাও শেষ, আবার কোথাও চলমান রয়েছে। এই প্রকল্পের অধীনে কেনা হবে ২০ পদের আসবাব। যেগুলোর মধ্যে রয়েছে কাঠের তৈরি জানালা, মুর্দা বহনের খাটিয়া, কোরআন শরিফ রাখার রেহাল, টেবিল ও চেয়ার। কাঁঠাল বা সেগুন কাঠের তৈরি এসব আসবাব সরবরাহের দরপত্রে অংশ...
৭ ঘণ্টা আগেজাহাজ কিনে গভীর সমুদ্র থেকে টুনা মাছ আহরণ করতে ২০২০ সালের জুনে পাইলট প্রকল্প নিয়েছিল মৎস্য অধিদপ্তর। একবার সময় বাড়ানোর পর আগামী জুনে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রকল্পের অগ্রগতি হয়েছে মাত্র ৬ দশমিক ৮৫ শতাংশ। প্রকল্পের মেয়াদ আবার দুই বছর বাড়ানোর...
৭ ঘণ্টা আগে