নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সারা দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে স্টুডেন্টস কাউন্সিলের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২ জুন। প্রায় এক দশক পর প্রাথমিকে এই স্টুডেন্টস কাউন্সিল নির্বাচন হতে যাচ্ছে। সর্বশেষ ২০১২ সালে সারা দেশে ১৩ হাজার ৫৮৩টি বিদ্যালয়ে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (সাধারণ প্রশাসন) মো. নজরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
অফিস আদেশ বলা হয়, আগামী ১৪ থেকে ১৬ মে সহকারী উপজেলা/থানা শিক্ষা কর্মকর্তারা প্রধান শিক্ষক ও এসএমসির (স্কুল ম্যানেজিং কমিটি) সভাপতিদের সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অবহিত করবেন। ১৭ থেকে ২১ মে বিদ্যালয় পর্যায়ে এসএমসি, শিক্ষক, অভিভাবক ও ছাত্রছাত্রী সমন্বয়ে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হবে। ২২ মে নিয়োগ করা হবে নির্বাচন কমিশনার। ২৩ মে ভোটার তালিকা প্রকাশ ও নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে।
অফিস আদেশে আরও বলা হয়, ২৪ মে মনোনয়ন আহ্বান, ২৮ মে মনোনয়ন জমা, ২৯ মে মনোনয়ন বাছাই ও বৈধ প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে। ৩০ মে মনোনয়ন প্রত্যাহার এবং চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। ২ জুন সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
এর আগে, ২০১০ সালে সর্বপ্রথম স্টুডেন্টস কাউন্সিল নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই বছর সারা দেশের ১৯টি জেলার ২০টি উপজেলায় ১০০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে স্টুডেন্টস কাউন্সিল গঠন করা হয়। এই স্টুডেন্টস কাউন্সিলের কার্যক্রম স্থানীয় জনসাধারণ, ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকদের মাঝে বিপুল আগ্রহ ও উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্ট করে। এরপর ২০১১ সালেও সারা দেশে ৭৪১টি বিদ্যালয়ে সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে স্টুডেন্টস কাউন্সিল গঠিত হয়। ২০১২ সালেও সারা দেশে ১৩ হাজার ৫৮৩টি বিদ্যালয়ে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ২০১৩ সালে স্টুডেন্টস কাউন্সিলের কার্যক্রমকে বিস্তৃত করতে সারা দেশের সকল জেলা-উপজেলায় সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কাউন্সিল গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু নানা জটিলতায় সেটি আর সম্ভব হয়নি।
সারা দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে স্টুডেন্টস কাউন্সিলের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২ জুন। প্রায় এক দশক পর প্রাথমিকে এই স্টুডেন্টস কাউন্সিল নির্বাচন হতে যাচ্ছে। সর্বশেষ ২০১২ সালে সারা দেশে ১৩ হাজার ৫৮৩টি বিদ্যালয়ে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (সাধারণ প্রশাসন) মো. নজরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
অফিস আদেশ বলা হয়, আগামী ১৪ থেকে ১৬ মে সহকারী উপজেলা/থানা শিক্ষা কর্মকর্তারা প্রধান শিক্ষক ও এসএমসির (স্কুল ম্যানেজিং কমিটি) সভাপতিদের সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অবহিত করবেন। ১৭ থেকে ২১ মে বিদ্যালয় পর্যায়ে এসএমসি, শিক্ষক, অভিভাবক ও ছাত্রছাত্রী সমন্বয়ে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হবে। ২২ মে নিয়োগ করা হবে নির্বাচন কমিশনার। ২৩ মে ভোটার তালিকা প্রকাশ ও নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে।
অফিস আদেশে আরও বলা হয়, ২৪ মে মনোনয়ন আহ্বান, ২৮ মে মনোনয়ন জমা, ২৯ মে মনোনয়ন বাছাই ও বৈধ প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে। ৩০ মে মনোনয়ন প্রত্যাহার এবং চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। ২ জুন সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
এর আগে, ২০১০ সালে সর্বপ্রথম স্টুডেন্টস কাউন্সিল নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই বছর সারা দেশের ১৯টি জেলার ২০টি উপজেলায় ১০০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে স্টুডেন্টস কাউন্সিল গঠন করা হয়। এই স্টুডেন্টস কাউন্সিলের কার্যক্রম স্থানীয় জনসাধারণ, ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকদের মাঝে বিপুল আগ্রহ ও উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্ট করে। এরপর ২০১১ সালেও সারা দেশে ৭৪১টি বিদ্যালয়ে সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে স্টুডেন্টস কাউন্সিল গঠিত হয়। ২০১২ সালেও সারা দেশে ১৩ হাজার ৫৮৩টি বিদ্যালয়ে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ২০১৩ সালে স্টুডেন্টস কাউন্সিলের কার্যক্রমকে বিস্তৃত করতে সারা দেশের সকল জেলা-উপজেলায় সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কাউন্সিল গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু নানা জটিলতায় সেটি আর সম্ভব হয়নি।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩৪ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে