নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নাগরিক সমাজ ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আবারও বসবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ বিষয়ে আমন্ত্রণ জানিয়ে আগামীকাল মঙ্গলবার সংশ্লিষ্টদের কাছে চিঠি পাঠাতে পারে কমিশন। আজ সোমবার সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এই সংলাপে বা মতবিনিময়ে বসবেন কি না? এ প্রশ্নের জবাবে ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘এখন পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে কিছু বলেনি। যদি নির্বাচন কমিশন বলে আমরা সংলাপের আয়োজন করব। তবে একটি সেমিনারের মতো হওয়ার সম্ভাবনা আছে। বিভিন্ন সুধীজনের উপস্থিতিতে এ মাসেই এটি হবে। সম্ভবত ১১ বা ১৩ তারিখে। তবে তারিখটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি।’
এতে কাদের আমন্ত্রণ জানানো হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সুধীজন যারা আছেন, নির্বাচন বিষয়ে এক্সপার্ট যারা আছেন, তাঁদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।’
ইসি সূত্র জানায়, অনুষ্ঠেয় বৈঠককে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ‘আলোচনা–পর্যালোচনা বৈঠক’ বলে উল্লেখ করা হচ্ছে। চলমান পরিস্থিতিতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইসির করণীয় সম্পর্কে সংশ্লিষ্টদের মতামত বা তাঁদের পূর্ব অভিজ্ঞতা বিনিময় বৈঠকে গুরুত্ব পেতে পারে। কারণ এতে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনারদেরও আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে।
এরপর পর্যায়ক্রমে রাজনৈতিক দলসহ অন্যদের সঙ্গেও বসতে পারে ইসি। যদিও কমিশন থেকে এরই মধ্যে জানানো হয়েছিল, দলগুলোর সঙ্গে আর বসা হবে না। বিশেষ করে বিএনপি ও তাদের সমমনারা যেহেতু কমিশনের ডাকে কোনো সাড়া দেয়নি, তাই তাদের সঙ্গে আর বসার কোনো পরিকল্পনা কমিশনের নেই।
গত বছর ২৬ ফেব্রুয়ারি কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশনকে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। এরপর মার্চ থেকে জুলাই পর্যন্ত নাগরিক সমাজ, শিক্ষাবিদ, নির্বাচন পর্যবেক্ষক, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ, রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ করে কমিশন। যদিও বিএনপি ও তাদের সমমনা ৯টি দল এতে অংশ নেয়নি।
আগামী জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে চায় নির্বাচন কমিশন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নাগরিক সমাজ ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আবারও বসবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ বিষয়ে আমন্ত্রণ জানিয়ে আগামীকাল মঙ্গলবার সংশ্লিষ্টদের কাছে চিঠি পাঠাতে পারে কমিশন। আজ সোমবার সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এই সংলাপে বা মতবিনিময়ে বসবেন কি না? এ প্রশ্নের জবাবে ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘এখন পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে কিছু বলেনি। যদি নির্বাচন কমিশন বলে আমরা সংলাপের আয়োজন করব। তবে একটি সেমিনারের মতো হওয়ার সম্ভাবনা আছে। বিভিন্ন সুধীজনের উপস্থিতিতে এ মাসেই এটি হবে। সম্ভবত ১১ বা ১৩ তারিখে। তবে তারিখটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি।’
এতে কাদের আমন্ত্রণ জানানো হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সুধীজন যারা আছেন, নির্বাচন বিষয়ে এক্সপার্ট যারা আছেন, তাঁদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।’
ইসি সূত্র জানায়, অনুষ্ঠেয় বৈঠককে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ‘আলোচনা–পর্যালোচনা বৈঠক’ বলে উল্লেখ করা হচ্ছে। চলমান পরিস্থিতিতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইসির করণীয় সম্পর্কে সংশ্লিষ্টদের মতামত বা তাঁদের পূর্ব অভিজ্ঞতা বিনিময় বৈঠকে গুরুত্ব পেতে পারে। কারণ এতে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনারদেরও আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে।
এরপর পর্যায়ক্রমে রাজনৈতিক দলসহ অন্যদের সঙ্গেও বসতে পারে ইসি। যদিও কমিশন থেকে এরই মধ্যে জানানো হয়েছিল, দলগুলোর সঙ্গে আর বসা হবে না। বিশেষ করে বিএনপি ও তাদের সমমনারা যেহেতু কমিশনের ডাকে কোনো সাড়া দেয়নি, তাই তাদের সঙ্গে আর বসার কোনো পরিকল্পনা কমিশনের নেই।
গত বছর ২৬ ফেব্রুয়ারি কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশনকে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। এরপর মার্চ থেকে জুলাই পর্যন্ত নাগরিক সমাজ, শিক্ষাবিদ, নির্বাচন পর্যবেক্ষক, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ, রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ করে কমিশন। যদিও বিএনপি ও তাদের সমমনা ৯টি দল এতে অংশ নেয়নি।
আগামী জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে চায় নির্বাচন কমিশন।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশে সহিংস বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর এটিই হবে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে প্রথম নির্বাচন।
৪ মিনিট আগেশীতাতপনিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস ও পণ্যবাহী যানবাহনের জন্য সরকার কোনো ভাড়া নির্ধারণ করেনি। এসব যানের ভাড়া ঠিক করছেন পরিবহনের মালিকেরা। দূরপাল্লার এসি বাসে ইচ্ছেমতো ভাড়া আদায়ের অভিযোগ যাত্রীদের। পণ্যবাহী যানবাহনের ক্ষেত্রেও একই অভিযোগ। এ অবস্থায় এসি বাস ও পণ্যবাহী যানের ভাড়া নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে...
৭ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে জাতীয় সনদকে বিশেষ মর্যাদা ও আইনি ভিত্তি দেওয়ার কথা আছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতামত গ্রহণ এবং কিছু শব্দ ও ভাষাগত সংযোজন-বিয়োজন শেষে দু-এক দিনের মধ্যে সনদের চূড়ান্ত...
৭ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ জন উপদেষ্টা ও বিশেষ সহকারীর সহকারী একান্ত সচিবদের (এপিএস) বেতন একলাফে ৩১ হাজার টাকার বেশি বেড়েছে। এটিকে আর্থিক অনিয়ম হিসেবেই দেখছেন জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা।
৮ ঘণ্টা আগে