নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টেলিকম ও আইসিটি খাতের মাফিয়াদের সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে প্রয়োজনে আদালতের শরণাপন্ন হবেন বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। গতকাল রোববার রাতে একটা ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
ফেসবুক পোস্টে ফয়েজ আহমদ লিখেছেন, ‘রাষ্ট্রের অর্থ সাশ্রয়, আন্তঃপ্রকল্প সমন্বয় এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে অত্যন্ত যৌক্তিক কারিগরি সক্ষমতা তৈরি করতে গিয়ে আমি টেলিকম মাফিয়াদের রোষানলে পড়েছি। আমি দস্যুচক্রের কবলে। মাফিয়া সিন্ডিকেটগুলোর মূল চরিত্র এটাই যে, আপনি সৎ থাকবেন মাফিয়া স্বার্থে আঘাত হানবেন, তখন সব হায়েনারা আপনাকে ঘিরে ধরবে।’
পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের প্রসঙ্গ টেনে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আরও লিখেছেন, ‘আমি রাষ্ট্রের কয় টাকা চুরি করেছি? কীভাবে দুর্নীতি করেছি? তার তথ্য উপাত্ত উপস্থাপনের মুরোদ দেখাতে পারে না, সাংবাদিকতার নামে করেছে চরিত্র হনন, ব্যক্তিগত আক্রমণ, কার্টুন। শিরোনাম থেকে শুরু করে সাব-টাইটেল এবং কনটেন্ট সর্বত্র। নেই কোনো তথ্য উপাত্ত, নেই দেশের শীর্ষ ২ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দেওয়া রিপোর্টের উল্লেখ।’
ফয়েজ আহমদ অভিযোগ করে বলেন, ‘একই মালিক-প্রকাশকের দুই পত্রিকায় একসঙ্গে একই দিনে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে সিন্ডিকেটেড আক্রমণ করেছে তারা, বাংলাদেশের সাংবাদিকতার ইতিহাসে এমন কো-অর্ডিনেটেড প্রোপাগান্ডা আগে কখনো হয়েছে কিনা আমার জানা নেই।
কারণ! ভেতর ও বাইরের মাফিয়া টেন্ডারবাজদের স্বার্থ। একটিবারও উল্লেখ করেনি কীভাবে সাবেক সরকারের মন্ত্রী ২য় দরদাতাকে কাজ পাইয়ে দিতে টেন্ডার প্রক্রিয়ায় প্রভাবিত করেছে, জালিয়াতি করেছে। সুস্পষ্টভাবে বলতে চাই, সাবেক টেলিকম মন্ত্রী জব্বারের পছন্দের কোম্পানি কাজ না পেয়ে এই ঝামেলা শুরু করিয়েছে। জব্বারের পছন্দের লোকেরা আমাকে ক্রমাগত আক্রমণ করছে।’
এসবে তিনি পিছু হটবেন না উল্লেখ করে ফয়েজ আহমদ লিখেছেন, “আমি পিছু হটব না। আমাকে ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না। যেহেতু কোনো দুর্নীতি অনিয়ম করিনি, পদ্ধতিগত কোনো ভায়োলেশন করিনি এবং রাষ্ট্রের কোনো অর্থ চুরি করিনি তাই ‘ভয়’ আমি পাই না! আমি বিন্দু পরিমাণ পাওয়ার এবিউজ করিনি, যা করেছি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সর্বসম্মত সিদ্ধান্তে করেছি। একক কোনো সিদ্ধান্ত নেইনি। সরকারি প্রতিষ্ঠানকে প্রতিযোগিতায় টিকিয়ে রাখতে, অন্তত শত কোটি টাকার অর্থ সাশ্রয় করতে এবং সংশ্লিষ্ট অপর প্রকল্পগুলোকে প্রাসঙ্গিক রাখতে যেখানে ৩০০ কোটির বেশি অর্থ আগেই ব্যয় হয়ে গিয়েছে।’
সবশেষে বিশেষ সহকারী লিখেছেন, ‘আমি ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিরুদ্ধে ফাইট করা লোক। প্রয়োজনে মহামান্য আদালতের কাছে যাব, টেলিকম ও আইসিটি সেক্টরের মাফিয়া সিন্ডিকেটের কবর দিব! লড়াই চলবে। হাই মোরাল নিয়েই লড়ব! ইনশাল্লাহ।’
আরও খবর পড়ুন:
টেলিকম ও আইসিটি খাতের মাফিয়াদের সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে প্রয়োজনে আদালতের শরণাপন্ন হবেন বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। গতকাল রোববার রাতে একটা ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
ফেসবুক পোস্টে ফয়েজ আহমদ লিখেছেন, ‘রাষ্ট্রের অর্থ সাশ্রয়, আন্তঃপ্রকল্প সমন্বয় এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে অত্যন্ত যৌক্তিক কারিগরি সক্ষমতা তৈরি করতে গিয়ে আমি টেলিকম মাফিয়াদের রোষানলে পড়েছি। আমি দস্যুচক্রের কবলে। মাফিয়া সিন্ডিকেটগুলোর মূল চরিত্র এটাই যে, আপনি সৎ থাকবেন মাফিয়া স্বার্থে আঘাত হানবেন, তখন সব হায়েনারা আপনাকে ঘিরে ধরবে।’
পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের প্রসঙ্গ টেনে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আরও লিখেছেন, ‘আমি রাষ্ট্রের কয় টাকা চুরি করেছি? কীভাবে দুর্নীতি করেছি? তার তথ্য উপাত্ত উপস্থাপনের মুরোদ দেখাতে পারে না, সাংবাদিকতার নামে করেছে চরিত্র হনন, ব্যক্তিগত আক্রমণ, কার্টুন। শিরোনাম থেকে শুরু করে সাব-টাইটেল এবং কনটেন্ট সর্বত্র। নেই কোনো তথ্য উপাত্ত, নেই দেশের শীর্ষ ২ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দেওয়া রিপোর্টের উল্লেখ।’
ফয়েজ আহমদ অভিযোগ করে বলেন, ‘একই মালিক-প্রকাশকের দুই পত্রিকায় একসঙ্গে একই দিনে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে সিন্ডিকেটেড আক্রমণ করেছে তারা, বাংলাদেশের সাংবাদিকতার ইতিহাসে এমন কো-অর্ডিনেটেড প্রোপাগান্ডা আগে কখনো হয়েছে কিনা আমার জানা নেই।
কারণ! ভেতর ও বাইরের মাফিয়া টেন্ডারবাজদের স্বার্থ। একটিবারও উল্লেখ করেনি কীভাবে সাবেক সরকারের মন্ত্রী ২য় দরদাতাকে কাজ পাইয়ে দিতে টেন্ডার প্রক্রিয়ায় প্রভাবিত করেছে, জালিয়াতি করেছে। সুস্পষ্টভাবে বলতে চাই, সাবেক টেলিকম মন্ত্রী জব্বারের পছন্দের কোম্পানি কাজ না পেয়ে এই ঝামেলা শুরু করিয়েছে। জব্বারের পছন্দের লোকেরা আমাকে ক্রমাগত আক্রমণ করছে।’
এসবে তিনি পিছু হটবেন না উল্লেখ করে ফয়েজ আহমদ লিখেছেন, “আমি পিছু হটব না। আমাকে ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না। যেহেতু কোনো দুর্নীতি অনিয়ম করিনি, পদ্ধতিগত কোনো ভায়োলেশন করিনি এবং রাষ্ট্রের কোনো অর্থ চুরি করিনি তাই ‘ভয়’ আমি পাই না! আমি বিন্দু পরিমাণ পাওয়ার এবিউজ করিনি, যা করেছি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সর্বসম্মত সিদ্ধান্তে করেছি। একক কোনো সিদ্ধান্ত নেইনি। সরকারি প্রতিষ্ঠানকে প্রতিযোগিতায় টিকিয়ে রাখতে, অন্তত শত কোটি টাকার অর্থ সাশ্রয় করতে এবং সংশ্লিষ্ট অপর প্রকল্পগুলোকে প্রাসঙ্গিক রাখতে যেখানে ৩০০ কোটির বেশি অর্থ আগেই ব্যয় হয়ে গিয়েছে।’
সবশেষে বিশেষ সহকারী লিখেছেন, ‘আমি ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিরুদ্ধে ফাইট করা লোক। প্রয়োজনে মহামান্য আদালতের কাছে যাব, টেলিকম ও আইসিটি সেক্টরের মাফিয়া সিন্ডিকেটের কবর দিব! লড়াই চলবে। হাই মোরাল নিয়েই লড়ব! ইনশাল্লাহ।’
আরও খবর পড়ুন:
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৯০ শতাংশ ইঞ্জিনেরই (লোকোমোটিভ) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ৩০ থেকে ৬০ বছরের পুরোনো এসব ইঞ্জিন যাত্রাপথে বিকল হয়ে দুর্ভোগে ফেলছে যাত্রীদের। শুধু পণ্যবাহী, লোকাল বা মেইল নয়; কোনো কোনো আন্তনগর ট্রেনও চলছে কার্যকাল পেরিয়ে যাওয়া ইঞ্জিনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলে আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে (নির্জন প্রকোষ্ঠ) পাঠানো হয়। মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা ‘দুবার সাজা দেওয়ার শামিল’ উল্লেখ করে এই বিধান বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিন পরই এই রায় স্থগিত করেন আপিল
৬ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ অ্যাটর্নি জেনারেল ও
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স-সেবা নিয়ে আবারও অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৭ লাখ গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে। ২০২০ সালের ২৯ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স
৬ ঘণ্টা আগে