রাহুল শর্মা, ঢাকা
কোচিং বাণিজ্যে জড়িত বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) আরও ৪ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে শনাক্ত করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পিএসসি সূত্র বলছে, বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অংশ হিসেবে চার কর্মকর্তা-কর্মচারীকে কারণ দশার্নের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তাঁরা হলেন—পিএসসির প্রধান কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. মোশারফ হোসাইন ও মো. শাহাবুদ্দিন, ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মো. জহিরুল ইসলাম ও রংপুর আঞ্চলিক কার্যালয়ের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মো. মনিরুল ইসলাম।
বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন পিএসসির চেয়ারম্যান মো. সোহরাব হোসাইন। আজ সোমবার তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের প্রাথমিক তদন্তে চার কর্মকর্তা-কর্মচারীর কোচিং ব্যবসায় যুক্ত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।’
এর আগে, রেলওয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী পদসহ বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত থাকার অভিযোগে পিএসসির দুই উপপরিচালক, একজন সহকারী পরিচালকসহ ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে পাঁচ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত এবং তদন্ত করতে দুনীতি দমন কমিশনকে নির্দেশনাও দিয়েছে পিএসসি। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—দুই উপপরিচালক আবু জাফর ও জাহাঙ্গীর আলম, সহকারী পরিচালক আলমগীর কবির, ডেসপ্যাচ রাইডার খলিলুর রহমান ও অফিস সহকারী সাজেদুল ইসলাম। এ ছাড়া এ ঘটনায় তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে পিএসসি।
পিএসসি সূত্র বলছে, গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে পিএসসির উপপরিচালক মো. আবু জাফর ও সহকারী পরিচালক মো. আলমগীর কবির কোচিং ব্যবসা জড়িত ছিলেন। ঢাকার মালিবাগের জ্যোতি কমার্শিয়াল কোচিং সেন্টারের পরিচালক আবু জাফর। কোচিং সেন্টারটি তাঁর স্ত্রী জ্যোতির নামে। আর আলমগীর কবিরের কোচিং সেন্টারটি ঢাকার মিরপুরে।
পিএসসি থেকে জানা যায়, চার কর্মকর্তা-কর্মচারীকে দেওয়া কারণ দর্শানোর নোটিশে বলা হয়েছে, ‘আপনি কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ব্যতীত কোচিং ব্যবসার সঙ্গে জড়িত হয়েছেন, যা দাপ্তরিক শৃঙ্খলার পরিপন্থী। আপনার এরূপ আচরণের জন্য বিধি অনুযায়ী আপনার বিরুদ্ধে কেন বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না সে বিষয়ে পত্র প্রাপ্তির ৭ কর্মদিবসের মধ্যে কারণ দর্শানোর জন্য বলা হলো।’
কোচিং বাণিজ্যে জড়িত বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) আরও ৪ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে শনাক্ত করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পিএসসি সূত্র বলছে, বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অংশ হিসেবে চার কর্মকর্তা-কর্মচারীকে কারণ দশার্নের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তাঁরা হলেন—পিএসসির প্রধান কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. মোশারফ হোসাইন ও মো. শাহাবুদ্দিন, ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মো. জহিরুল ইসলাম ও রংপুর আঞ্চলিক কার্যালয়ের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মো. মনিরুল ইসলাম।
বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন পিএসসির চেয়ারম্যান মো. সোহরাব হোসাইন। আজ সোমবার তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের প্রাথমিক তদন্তে চার কর্মকর্তা-কর্মচারীর কোচিং ব্যবসায় যুক্ত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।’
এর আগে, রেলওয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী পদসহ বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত থাকার অভিযোগে পিএসসির দুই উপপরিচালক, একজন সহকারী পরিচালকসহ ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে পাঁচ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত এবং তদন্ত করতে দুনীতি দমন কমিশনকে নির্দেশনাও দিয়েছে পিএসসি। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—দুই উপপরিচালক আবু জাফর ও জাহাঙ্গীর আলম, সহকারী পরিচালক আলমগীর কবির, ডেসপ্যাচ রাইডার খলিলুর রহমান ও অফিস সহকারী সাজেদুল ইসলাম। এ ছাড়া এ ঘটনায় তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে পিএসসি।
পিএসসি সূত্র বলছে, গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে পিএসসির উপপরিচালক মো. আবু জাফর ও সহকারী পরিচালক মো. আলমগীর কবির কোচিং ব্যবসা জড়িত ছিলেন। ঢাকার মালিবাগের জ্যোতি কমার্শিয়াল কোচিং সেন্টারের পরিচালক আবু জাফর। কোচিং সেন্টারটি তাঁর স্ত্রী জ্যোতির নামে। আর আলমগীর কবিরের কোচিং সেন্টারটি ঢাকার মিরপুরে।
পিএসসি থেকে জানা যায়, চার কর্মকর্তা-কর্মচারীকে দেওয়া কারণ দর্শানোর নোটিশে বলা হয়েছে, ‘আপনি কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ব্যতীত কোচিং ব্যবসার সঙ্গে জড়িত হয়েছেন, যা দাপ্তরিক শৃঙ্খলার পরিপন্থী। আপনার এরূপ আচরণের জন্য বিধি অনুযায়ী আপনার বিরুদ্ধে কেন বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না সে বিষয়ে পত্র প্রাপ্তির ৭ কর্মদিবসের মধ্যে কারণ দর্শানোর জন্য বলা হলো।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৪২ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে