অর্ণব সান্যাল ও অনিক হোসেন
ধানমন্ডির বাসিন্দা সাদিকুর রহমানের প্রতি দিনের গন্তব্য রামপুরা। সকালে গন্তব্যে পৌঁছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা থেকে নেমেই তাঁর মনে জন্ম নেয় একরাশ হতাশা। কারণ, তখন মিটারে যে অঙ্ক লাল রঙে জ্বলজ্বল করে, তার দ্বিগুণ বা কখনো কখনো তিনগুণ টাকা বের হয়ে যায় পকেট থেকে।
রাজধানী শহরে এ সমস্যা আরও প্রকট হয়েছে চলমান ধর্মঘটকে কেন্দ্র করে। আগে বেসরকারি বাস রাস্তায় থাকায় যাত্রীরা অন্তত সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালকদের সঙ্গে বাড়তি ভাড়া নিয়ে দর-কষাকষির সুযোগ পেতেন। কিন্তু এবার রাস্তায় সরকারি বিআরটিসি বাদে অন্য কোনো বাস না থাকায় সেই সুযোগও হাওয়া। ফলে সিএনজি অটোরিকশায় চলাচল করতে চাওয়া যাত্রীরা কিছু ক্ষেত্রে পুরোপুরি জিম্মি হয়ে পড়ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
সুমি ইসলাম থাকেন আজিমপুর। সেখান থেকে প্রায় সময়ই কর্মসূত্রে মহাখালী যেতে হয় তাঁকে। সুমির কথায়, ‘আমি মিটারে যাওয়ার কথা বলে দেখেছি। সিএনজি চালকেরা হাসেন তা শুনলে। চুক্তিতে যাওয়ার পথে তাঁরা প্রায় সময়ই মিটার চালু রাখেন। তবে তাতে ওঠা টাকার পরিমাণের চেয়ে অনেক বেশি দিতে হয়। আর কোনো কোনো গন্তব্যে যেতে না চাওয়ার প্রবণতা তো আছেই।’
গত ২০১৫ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সিএনজি বা পেট্রলচালিত ফোর স্ট্রোক থ্রি-হুইলারের ভাড়ার হার সংশোধন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। ওই সময় থ্রি-হুইলারের দৈনিক জমার পরিমাণ ৬০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯০০ টাকা করা হয়। প্রথম দুই কিলোমিটারের ভাড়া ২৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪০ টাকা করা হয়। পরবর্তী প্রতি কিলোমিটারের ভাড়া ১২ টাকা করে। আর বিরতিকালের জন্য প্রতি মিনিটে নির্ধারণ করা হয় দুই টাকা করে চার্জ। এ ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ভাড়া নির্ধারণ করা হয় ৪০ টাকা।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) ওই বছরের ১ নভেম্বর সিএনজিচালিত অটোরিকশার ভাড়া কার্যকর করে। ওই সময় থেকে মিটারে যেতে চালকদের ওপরে বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছিল। কিন্তু ছয় বছরের বেশি পার হলেও এখনো মিটারে আসা ভাড়ায় না চলার অভিযোগ উঠছে সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালকদের বিরুদ্ধে।
সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালকেরা অবশ্য মিটারে না যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করছেন। মো. ইকবাল প্রায় আট বছর ধরে ঢাকায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালান। তাঁর সঙ্গে কথা হয় রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকায়। তিনি বলেন, ‘ভাই, মালিকেও সরকারের নিয়ম মানে না। আমি মানমু কেন? আমার কাছ থেইকা জমা নেয় ১২০০ টাকা। সেইটা পুষাইয়া লাভ করতে গেলে মিটারে চলা যায় না।’
আরেক অটোরিকশার চালক রমিজ মিয়া বলছেন, রাজধানীর যানজটের কারণে মিটারে যেতে তিনি ইচ্ছুক নন। রমিজ বলেন, ‘এমনও অবস্থা হয় যে, এক সিগন্যালে বইসা থাকা লাগে এক ঘণ্টা। এক খ্যাপে যে লাভ হয়, ওইটা দিয়া তখন চলে না। আমারও তো খাইয়া বাঁচা লাগব।’
বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সর্বশেষ যখন সিএনজি চালিত অটোরিকশার ভাড়া বাড়ানো হয় তখন আমরা সরকারকে বলেছিলাম যেন বাড়তি ভাড়ায়ও সিএনজি মিটারে চলে। সরকারও তাদের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি আদায় করেছিল মিটারে যাওয়ার জন্য। কিন্তু এরপরও তারা মিটারে চলে না। এ ব্যাপারে আমরা বিভিন্ন সময় আলোচনা ও প্রতিবাদ করেছি। কিন্তু এ নিয়ে বলতে বলতে এখন ক্লান্ত হয়ে গিয়েছি। সিএনজি অটোরিকশা চালকেরা সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। এটা তাঁরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।’
ঢাকা মহানগর সিএনজি অটোরিকশা ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মকবুল হোসেন মনে করেন, অটোরিকশা মিটারে না চলার ক্ষেত্রে যাত্রীদেরও দায় আছে। তিনি বলেন, ‘যাত্রীরা আগে থেকেই চালকদের সঙ্গে চুক্তি করে গন্তব্যে যান। তাই চালকেরা মিটারে ভাড়া নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেন না।’
মো. মকবুল হোসেন বলছেন, মালিকদের পক্ষে চালকদের সঙ্গে গিয়ে মিটারে অটোরিকশা চলছে কিনা, সেটা তদারকি করা সম্ভব নয়। এ ছাড়া বর্তমান প্রেক্ষাপটে জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি এবং তীব্র যানজটের কারণে আগের ভাড়া যথেষ্ট না হওয়ায় চালকেরা মিটারে যেতে চান না।
এদিকে সিএনজিচালিত অটোরিকশার কোনো কোনো চালকের অভিযোগ, নিয়মানুযায়ী নাকি মালিকপক্ষের প্রতি দিন ২০০ টাকা গ্যাস বিল দেওয়ার কথা। কিন্তু সেটি দেওয়া হয় না। যদিও ২০১৫ সালে জারি হওয়া প্রজ্ঞাপনে এমন কোনো নিয়মের উল্লেখ নেই। আর এমন অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মকবুল হোসেন। তিনি বলছেন, কিছু শ্রমিক সংগঠন গ্যাসের বিল মালিকপক্ষ দেবে বলে চালকদের ক্ষেপিয়ে তোলে। এই দাবি একেবারেই ভিত্তিহীন। সর্বশেষ প্রজ্ঞাপনে মালিকপক্ষ গ্যাসের বিল দেবে এমন কথা উল্লেখ নেই।
আর চালকদের কাছ থেকে দৈনিক জমার পরিমাণ বেশি নেওয়ার বিষয়ে মকবুল হোসেন বলেন, কিছু মালিক হয়তো ৯০০ টাকার পরিবর্তে ১ হাজার টাকা নেয়। তবে সবাই এটা নেয় না।
কিন্তু সিএনজিচালিত অটোরিকশায় মিটারে ভাড়া আদায় না হওয়ার ক্ষেত্রে পুলিশ কি করছে?
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মুনিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সিএনজি ভাড়া নিয়ে যাত্রী ও চালকের মধ্যে আগেই মীমাংসা হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে আমাদের কিছু করার থাকে না। কিন্তু আমরা আকস্মিকভাবে প্রায়ই সিএনজির ভাড়া তদারকি করি। এ সময় কোনো অসংগতি পেলেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এ ছাড়া অতিরিক্ত ভাড়ার ব্যাপারে অভিযোগ করলেও আমরা ওই চালকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিই। অভিযোগ দিয়ে কেউ আইনগত সহায়তা পাননি এমন নজির নেই।’
ধানমন্ডির বাসিন্দা সাদিকুর রহমানের প্রতি দিনের গন্তব্য রামপুরা। সকালে গন্তব্যে পৌঁছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা থেকে নেমেই তাঁর মনে জন্ম নেয় একরাশ হতাশা। কারণ, তখন মিটারে যে অঙ্ক লাল রঙে জ্বলজ্বল করে, তার দ্বিগুণ বা কখনো কখনো তিনগুণ টাকা বের হয়ে যায় পকেট থেকে।
রাজধানী শহরে এ সমস্যা আরও প্রকট হয়েছে চলমান ধর্মঘটকে কেন্দ্র করে। আগে বেসরকারি বাস রাস্তায় থাকায় যাত্রীরা অন্তত সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালকদের সঙ্গে বাড়তি ভাড়া নিয়ে দর-কষাকষির সুযোগ পেতেন। কিন্তু এবার রাস্তায় সরকারি বিআরটিসি বাদে অন্য কোনো বাস না থাকায় সেই সুযোগও হাওয়া। ফলে সিএনজি অটোরিকশায় চলাচল করতে চাওয়া যাত্রীরা কিছু ক্ষেত্রে পুরোপুরি জিম্মি হয়ে পড়ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
সুমি ইসলাম থাকেন আজিমপুর। সেখান থেকে প্রায় সময়ই কর্মসূত্রে মহাখালী যেতে হয় তাঁকে। সুমির কথায়, ‘আমি মিটারে যাওয়ার কথা বলে দেখেছি। সিএনজি চালকেরা হাসেন তা শুনলে। চুক্তিতে যাওয়ার পথে তাঁরা প্রায় সময়ই মিটার চালু রাখেন। তবে তাতে ওঠা টাকার পরিমাণের চেয়ে অনেক বেশি দিতে হয়। আর কোনো কোনো গন্তব্যে যেতে না চাওয়ার প্রবণতা তো আছেই।’
গত ২০১৫ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সিএনজি বা পেট্রলচালিত ফোর স্ট্রোক থ্রি-হুইলারের ভাড়ার হার সংশোধন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। ওই সময় থ্রি-হুইলারের দৈনিক জমার পরিমাণ ৬০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯০০ টাকা করা হয়। প্রথম দুই কিলোমিটারের ভাড়া ২৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪০ টাকা করা হয়। পরবর্তী প্রতি কিলোমিটারের ভাড়া ১২ টাকা করে। আর বিরতিকালের জন্য প্রতি মিনিটে নির্ধারণ করা হয় দুই টাকা করে চার্জ। এ ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ভাড়া নির্ধারণ করা হয় ৪০ টাকা।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) ওই বছরের ১ নভেম্বর সিএনজিচালিত অটোরিকশার ভাড়া কার্যকর করে। ওই সময় থেকে মিটারে যেতে চালকদের ওপরে বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছিল। কিন্তু ছয় বছরের বেশি পার হলেও এখনো মিটারে আসা ভাড়ায় না চলার অভিযোগ উঠছে সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালকদের বিরুদ্ধে।
সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালকেরা অবশ্য মিটারে না যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করছেন। মো. ইকবাল প্রায় আট বছর ধরে ঢাকায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালান। তাঁর সঙ্গে কথা হয় রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকায়। তিনি বলেন, ‘ভাই, মালিকেও সরকারের নিয়ম মানে না। আমি মানমু কেন? আমার কাছ থেইকা জমা নেয় ১২০০ টাকা। সেইটা পুষাইয়া লাভ করতে গেলে মিটারে চলা যায় না।’
আরেক অটোরিকশার চালক রমিজ মিয়া বলছেন, রাজধানীর যানজটের কারণে মিটারে যেতে তিনি ইচ্ছুক নন। রমিজ বলেন, ‘এমনও অবস্থা হয় যে, এক সিগন্যালে বইসা থাকা লাগে এক ঘণ্টা। এক খ্যাপে যে লাভ হয়, ওইটা দিয়া তখন চলে না। আমারও তো খাইয়া বাঁচা লাগব।’
বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সর্বশেষ যখন সিএনজি চালিত অটোরিকশার ভাড়া বাড়ানো হয় তখন আমরা সরকারকে বলেছিলাম যেন বাড়তি ভাড়ায়ও সিএনজি মিটারে চলে। সরকারও তাদের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি আদায় করেছিল মিটারে যাওয়ার জন্য। কিন্তু এরপরও তারা মিটারে চলে না। এ ব্যাপারে আমরা বিভিন্ন সময় আলোচনা ও প্রতিবাদ করেছি। কিন্তু এ নিয়ে বলতে বলতে এখন ক্লান্ত হয়ে গিয়েছি। সিএনজি অটোরিকশা চালকেরা সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। এটা তাঁরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।’
ঢাকা মহানগর সিএনজি অটোরিকশা ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মকবুল হোসেন মনে করেন, অটোরিকশা মিটারে না চলার ক্ষেত্রে যাত্রীদেরও দায় আছে। তিনি বলেন, ‘যাত্রীরা আগে থেকেই চালকদের সঙ্গে চুক্তি করে গন্তব্যে যান। তাই চালকেরা মিটারে ভাড়া নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেন না।’
মো. মকবুল হোসেন বলছেন, মালিকদের পক্ষে চালকদের সঙ্গে গিয়ে মিটারে অটোরিকশা চলছে কিনা, সেটা তদারকি করা সম্ভব নয়। এ ছাড়া বর্তমান প্রেক্ষাপটে জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি এবং তীব্র যানজটের কারণে আগের ভাড়া যথেষ্ট না হওয়ায় চালকেরা মিটারে যেতে চান না।
এদিকে সিএনজিচালিত অটোরিকশার কোনো কোনো চালকের অভিযোগ, নিয়মানুযায়ী নাকি মালিকপক্ষের প্রতি দিন ২০০ টাকা গ্যাস বিল দেওয়ার কথা। কিন্তু সেটি দেওয়া হয় না। যদিও ২০১৫ সালে জারি হওয়া প্রজ্ঞাপনে এমন কোনো নিয়মের উল্লেখ নেই। আর এমন অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মকবুল হোসেন। তিনি বলছেন, কিছু শ্রমিক সংগঠন গ্যাসের বিল মালিকপক্ষ দেবে বলে চালকদের ক্ষেপিয়ে তোলে। এই দাবি একেবারেই ভিত্তিহীন। সর্বশেষ প্রজ্ঞাপনে মালিকপক্ষ গ্যাসের বিল দেবে এমন কথা উল্লেখ নেই।
আর চালকদের কাছ থেকে দৈনিক জমার পরিমাণ বেশি নেওয়ার বিষয়ে মকবুল হোসেন বলেন, কিছু মালিক হয়তো ৯০০ টাকার পরিবর্তে ১ হাজার টাকা নেয়। তবে সবাই এটা নেয় না।
কিন্তু সিএনজিচালিত অটোরিকশায় মিটারে ভাড়া আদায় না হওয়ার ক্ষেত্রে পুলিশ কি করছে?
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মুনিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সিএনজি ভাড়া নিয়ে যাত্রী ও চালকের মধ্যে আগেই মীমাংসা হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে আমাদের কিছু করার থাকে না। কিন্তু আমরা আকস্মিকভাবে প্রায়ই সিএনজির ভাড়া তদারকি করি। এ সময় কোনো অসংগতি পেলেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এ ছাড়া অতিরিক্ত ভাড়ার ব্যাপারে অভিযোগ করলেও আমরা ওই চালকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিই। অভিযোগ দিয়ে কেউ আইনগত সহায়তা পাননি এমন নজির নেই।’
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত সময়েই দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি আরও বলেন, জনগণ নির্বাচনমুখী হলে নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সঙ্গে পাকিস্তানের পাঁচ দশকের কূটনৈতিক সম্পর্ক বরাবরই চড়াই-উতরাইয়ের। এর মধ্যে ২০০৯ সাল থেকে শেখ হাসিনার টানা প্রায় ১৬ বছরের শাসনামলে এ সম্পর্ক টিকে ছিল সুতোর ওপর। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে তিনি ভারতে আশ্রয় নিলে দেশটির চিরবৈরী পাকিস্তান বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কে গতি আনতে সক্রিয় হয়।
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম থেকে ঢাকা পর্যন্ত পাইপলাইনে জ্বালানি তেল পরিবহনের প্রকল্পটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হচ্ছে আজ শনিবার। উদ্বোধন করবেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। ঢাকা পর্যন্ত পাইপলাইনে জ্বালানি তেল পরিবহন প্রকল্পের (সিডিপিএল) পরিচালক প্রকৌশলী আমিনুল হক বলেন, তেল পরিবহনে শতাধিক
৮ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ছাত্র-শ্রমিক-জনতার ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর। তিনি সমাজে বিদ্যমান শৃঙ্খলা, ভ্রাতৃত্ববোধ ও সম্প্রীতি বিনষ্টের যেকোনো চেষ্টা রোধে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
২০ ঘণ্টা আগে