নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের ((ডিসি) চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব নির্বাচনের অনিয়ম খতিয়ে দেখতে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের তথ্য ইসির কাছে চেয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
গত ২২ জুন শেরে বাংলা থানায় মামলার পর পিবিআই সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তথ্য চাওয়ার পর নির্বাচন কমিশন তথ্য সংগ্রহের এ উদ্যোগ নিল।
গতকাল রোববার ইসির নির্বাচন সহায়তা শাখার উপ-সচিব মোহাম্মদ মনির হোসেনের সই করা চিঠি ইতিমধ্যে বিভাগীয় কমিশনার ও ডিসিদের পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগরের (ডিএমপি) শেরেবাংলা নগর থানার, মামলা নং-১১-এর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায় বিচারের স্বার্থে পিবিআই থেকে ২০১৪,২০১৮ ও ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী রিটার্নিং অফিসার, প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসারদের নাম, ঠিকানা, পিতার নাম, মাতার নাম, স্থায়ী/বর্তমান ঠিকানা, জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট নম্বর ও মোবাইল নম্বর ভোটকেন্দ্র ভিত্তিক সরবরাহের জন্য অনুরোধ করা হয়। এসব তথ্য জরুরি ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে পাঠাতে বলা হয়েছে চিঠিতে।
সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে ডিসি, ইউএনও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকেন। নির্বাচন কর্মকর্তারা থাকেন সহকারী হিসেবে। এ ছাড়া প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, পোলিং কর্মকর্তা হিসেবে বিভিন্ন দপ্তর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারাও নিয়োজিত থাকেন।
এর আগে, গত ২০ ফেব্রুয়ারি সবশেষ তিন জাতীয় নির্বাচনের সময় রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করা ২২ জন জেলা প্রশাসককে (ডিসি) বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার।
বিগত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্যান্য কমিশনারদের বিরুদ্ধে গত ২২ জুন শেরে বাংলা নগর থানায় মামলা করে বিএনপি। প্রহসনের নির্বাচন করার অভিযোগে সাবেক তিন সিইসিসহ ২৪ জনের নাম উল্লেখ করে মামলাটি করেন বিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন খান।
মামলায় ২০১৪ সালের নির্বাচনের তৎকালীন সিইসি কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, ২০১৮ সালের নির্বাচনে তৎকালীন সিইসি এ কে এম নূরুল হুদা ও ২০২৪ সালের নির্বাচনের তৎকালীন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালকে আসামি করা হয়।
এরপরই সাবেক সিইসি কে এম নূরুল হুদা এবং কাজী হাবিবুল আউয়ালকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরও খবর পড়ুন:
গত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের ((ডিসি) চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব নির্বাচনের অনিয়ম খতিয়ে দেখতে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের তথ্য ইসির কাছে চেয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
গত ২২ জুন শেরে বাংলা থানায় মামলার পর পিবিআই সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তথ্য চাওয়ার পর নির্বাচন কমিশন তথ্য সংগ্রহের এ উদ্যোগ নিল।
গতকাল রোববার ইসির নির্বাচন সহায়তা শাখার উপ-সচিব মোহাম্মদ মনির হোসেনের সই করা চিঠি ইতিমধ্যে বিভাগীয় কমিশনার ও ডিসিদের পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগরের (ডিএমপি) শেরেবাংলা নগর থানার, মামলা নং-১১-এর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায় বিচারের স্বার্থে পিবিআই থেকে ২০১৪,২০১৮ ও ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী রিটার্নিং অফিসার, প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসারদের নাম, ঠিকানা, পিতার নাম, মাতার নাম, স্থায়ী/বর্তমান ঠিকানা, জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট নম্বর ও মোবাইল নম্বর ভোটকেন্দ্র ভিত্তিক সরবরাহের জন্য অনুরোধ করা হয়। এসব তথ্য জরুরি ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে পাঠাতে বলা হয়েছে চিঠিতে।
সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে ডিসি, ইউএনও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকেন। নির্বাচন কর্মকর্তারা থাকেন সহকারী হিসেবে। এ ছাড়া প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, পোলিং কর্মকর্তা হিসেবে বিভিন্ন দপ্তর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারাও নিয়োজিত থাকেন।
এর আগে, গত ২০ ফেব্রুয়ারি সবশেষ তিন জাতীয় নির্বাচনের সময় রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করা ২২ জন জেলা প্রশাসককে (ডিসি) বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার।
বিগত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্যান্য কমিশনারদের বিরুদ্ধে গত ২২ জুন শেরে বাংলা নগর থানায় মামলা করে বিএনপি। প্রহসনের নির্বাচন করার অভিযোগে সাবেক তিন সিইসিসহ ২৪ জনের নাম উল্লেখ করে মামলাটি করেন বিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন খান।
মামলায় ২০১৪ সালের নির্বাচনের তৎকালীন সিইসি কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, ২০১৮ সালের নির্বাচনে তৎকালীন সিইসি এ কে এম নূরুল হুদা ও ২০২৪ সালের নির্বাচনের তৎকালীন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালকে আসামি করা হয়।
এরপরই সাবেক সিইসি কে এম নূরুল হুদা এবং কাজী হাবিবুল আউয়ালকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরও খবর পড়ুন:
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৯০ শতাংশ ইঞ্জিনেরই (লোকোমোটিভ) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ৩০ থেকে ৬০ বছরের পুরোনো এসব ইঞ্জিন যাত্রাপথে বিকল হয়ে দুর্ভোগে ফেলছে যাত্রীদের। শুধু পণ্যবাহী, লোকাল বা মেইল নয়; কোনো কোনো আন্তনগর ট্রেনও চলছে কার্যকাল পেরিয়ে যাওয়া ইঞ্জিনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলে আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে (নির্জন প্রকোষ্ঠ) পাঠানো হয়। মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা ‘দুবার সাজা দেওয়ার শামিল’ উল্লেখ করে এই বিধান বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিন পরই এই রায় স্থগিত করেন আপিল
৬ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ অ্যাটর্নি জেনারেল ও
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স-সেবা নিয়ে আবারও অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৭ লাখ গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে। ২০২০ সালের ২৯ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স
৬ ঘণ্টা আগে