নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: দেশের প্রতিটি উপজেলায় মডেল মন্দির নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন হিন্দু মহাজোটের নেতারা। তারা বলছেন, প্রস্তাবিত বাজেটে হিন্দু জনসংখ্যা অনুপাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য বাজেটে বরাদ্দ বাড়াতে হবে এবং অতিরিক্ত ৫০০০ কোটি টাকার থাক বরাদ্দ দিতে হবে, যা দিয়ে প্রতিটি উপজেলায় একটি করে মডেল মন্দির নির্মাণ করতে হবে।
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ হলে সংবাদ সম্মেলন করে এমন দাবি তোলেন বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের নেতারা।
লিখিত বক্তব্যে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব অ্যাডভোকেট গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেন, ২০২১-২২ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের জন্য চলমান প্রকল্প ও অন্যান্য খাতে ১৫,০৫৪. ০৩ কোটি টাকা রাখা হয়েছে। যার মধ্যে সংখ্যালঘুদের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে মাত্র ২৯০.০৮ কোটি টাকা। যা মোট প্রকল্প বরাদ্দের ১.৯৩ শতাংশ মাত্র। সরকারি পরিসংখ্যানে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাস দেখানো হয়েছে ১১.৮ শতাংশ। সে হিসাবে বরাদ্দ থাকার কথা ছিল ১৭৭৬.৩৭ কোটি টাকা। যদিও বাস্তবে এ দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাস ১৭ শতাংশ। সে হিসাবে বরাদ্দ থাকার কথা ২৫৫৯.১৪ কোটি টাকা। কিন্তু রাষ্ট্রীয় বৈষম্য কতটা প্রকট তা এই প্রস্তাবিত বাজেটে প্রতিফলিত হয়েছে।
বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের তথ্যমতে, দেশে বিভিন্ন সময় পরিকল্পিত হামলা, খুন, হত্যা প্রচেষ্টা, অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর চালিয়ে হিন্দুদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেশ ত্যাগে বাধ্য করা হয়েছে। ফলে মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশে ২২ শতাংশ হিন্দু থাকলেও বর্তমানে তা সরকারি হিসাবে ১১.৮ শতাংশ এ নেমে এসেছে। হিন্দু ধর্ম নিয়ে প্রতিনিয়ত নানা কটূক্তি ও বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে, জবাব দিতে গেলে আইসিটি অ্যাক্টে গ্রেপ্তার করে জেলে পাঠানো হচ্ছে। হিন্দু ধর্ম নিয়ে প্রতিনিয়ত কটূক্তি করলেও আজ পর্যন্ত হিন্দু ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।
হিন্দু মহাজোটের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট দীনবন্ধু রায় বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে হিন্দু সম্প্রদায় আওয়ামী লীগকে শতভাগ ভোট দিয়ে আসছে। অন্য সময়ের বঞ্চনা হিন্দুরা মেনে নিলেও বর্তমান স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি, ধর্মনিরপেক্ষতার দাবিদার দলটির কাছে এমন উপেক্ষা ও বৈষম্যকর আচরণ হিন্দু সম্প্রদায় কোনো মতেই মেনে নিতে পারছে না।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন হিন্দু মহাজোটের সিনিয়র সহ সভাপতি প্রদীপ কুমার পাল, অ্যাডভোকেট প্রদীপ কুমার সরকার, জগদীশ চন্দ্র রায়, প্রধান সমন্বয়কারী বিজয় কৃষ্ণ ভট্টাচার্য, প্রেসিডিয়াম মেম্বার অভয় কুমার রায়, নৌ কমান্ড অমল চন্দ্র নট্ট, যুগ্ম মহাসচিব সাধন লাল দেবনাথ, নকুল চন্দ্র মন্ডল, রঞ্জন গোস্বামী, শ্যামল কান্তি নাগ, অ্যাডভোকেট লাকী বাছাড়, আন্তর্জাতিক সম্পাদক নরেশ হালদার প্রমুখ।
ঢাকা: দেশের প্রতিটি উপজেলায় মডেল মন্দির নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন হিন্দু মহাজোটের নেতারা। তারা বলছেন, প্রস্তাবিত বাজেটে হিন্দু জনসংখ্যা অনুপাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য বাজেটে বরাদ্দ বাড়াতে হবে এবং অতিরিক্ত ৫০০০ কোটি টাকার থাক বরাদ্দ দিতে হবে, যা দিয়ে প্রতিটি উপজেলায় একটি করে মডেল মন্দির নির্মাণ করতে হবে।
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ হলে সংবাদ সম্মেলন করে এমন দাবি তোলেন বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের নেতারা।
লিখিত বক্তব্যে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব অ্যাডভোকেট গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেন, ২০২১-২২ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের জন্য চলমান প্রকল্প ও অন্যান্য খাতে ১৫,০৫৪. ০৩ কোটি টাকা রাখা হয়েছে। যার মধ্যে সংখ্যালঘুদের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে মাত্র ২৯০.০৮ কোটি টাকা। যা মোট প্রকল্প বরাদ্দের ১.৯৩ শতাংশ মাত্র। সরকারি পরিসংখ্যানে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাস দেখানো হয়েছে ১১.৮ শতাংশ। সে হিসাবে বরাদ্দ থাকার কথা ছিল ১৭৭৬.৩৭ কোটি টাকা। যদিও বাস্তবে এ দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাস ১৭ শতাংশ। সে হিসাবে বরাদ্দ থাকার কথা ২৫৫৯.১৪ কোটি টাকা। কিন্তু রাষ্ট্রীয় বৈষম্য কতটা প্রকট তা এই প্রস্তাবিত বাজেটে প্রতিফলিত হয়েছে।
বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের তথ্যমতে, দেশে বিভিন্ন সময় পরিকল্পিত হামলা, খুন, হত্যা প্রচেষ্টা, অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর চালিয়ে হিন্দুদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেশ ত্যাগে বাধ্য করা হয়েছে। ফলে মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশে ২২ শতাংশ হিন্দু থাকলেও বর্তমানে তা সরকারি হিসাবে ১১.৮ শতাংশ এ নেমে এসেছে। হিন্দু ধর্ম নিয়ে প্রতিনিয়ত নানা কটূক্তি ও বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে, জবাব দিতে গেলে আইসিটি অ্যাক্টে গ্রেপ্তার করে জেলে পাঠানো হচ্ছে। হিন্দু ধর্ম নিয়ে প্রতিনিয়ত কটূক্তি করলেও আজ পর্যন্ত হিন্দু ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।
হিন্দু মহাজোটের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট দীনবন্ধু রায় বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে হিন্দু সম্প্রদায় আওয়ামী লীগকে শতভাগ ভোট দিয়ে আসছে। অন্য সময়ের বঞ্চনা হিন্দুরা মেনে নিলেও বর্তমান স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি, ধর্মনিরপেক্ষতার দাবিদার দলটির কাছে এমন উপেক্ষা ও বৈষম্যকর আচরণ হিন্দু সম্প্রদায় কোনো মতেই মেনে নিতে পারছে না।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন হিন্দু মহাজোটের সিনিয়র সহ সভাপতি প্রদীপ কুমার পাল, অ্যাডভোকেট প্রদীপ কুমার সরকার, জগদীশ চন্দ্র রায়, প্রধান সমন্বয়কারী বিজয় কৃষ্ণ ভট্টাচার্য, প্রেসিডিয়াম মেম্বার অভয় কুমার রায়, নৌ কমান্ড অমল চন্দ্র নট্ট, যুগ্ম মহাসচিব সাধন লাল দেবনাথ, নকুল চন্দ্র মন্ডল, রঞ্জন গোস্বামী, শ্যামল কান্তি নাগ, অ্যাডভোকেট লাকী বাছাড়, আন্তর্জাতিক সম্পাদক নরেশ হালদার প্রমুখ।
জাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে বিএনপি।
২ ঘণ্টা আগেদেশের মৎস্যজীবীদের বড় অংশকে জেলে হিসেবে নিবন্ধনের আওতায় এনেছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে, নিবন্ধিত জেলেদের তালিকায় অনিয়ম-প্রতারণার মাধ্যমে অন্য পেশাজীবীরা ঢুকে পড়েছেন। এতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক প্রকৃত জেলে।
৫ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
১১ ঘণ্টা আগে