নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সারা দেশে বেআইনিভাবে পরিচালিত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চলমান অভিযানের বিষয়ে সরকারের কঠোর পদক্ষেপের কথা জানিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (এডিজি) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর বলেছেন, অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে ছাড় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। কালোকে কালো, সাদাকে সাদাই বলতে হবে।
তিনি বলেন, ‘সেবার মান নিশ্চিতে অধিদপ্তর সব সময় সক্রিয়। এই লক্ষ্যে চলমান অভিযান ও হাসপাতালে নিবন্ধন নিশ্চিত করাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। আমরা নিবন্ধন নিশ্চিতে কাজ করছি। নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিবন্ধন নম্বর ও মেয়াদসহ সাইনবোর্ড প্রকাশ্যে টাঙাতে হবে। এতে অনিবন্ধিত হাসপাতাল শনাক্ত করা সহজ হবে।’
শুক্রবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর মহাখালীতে ব্র্যাক সেন্টারে বাংলাদেশ প্রাইভেট ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক অওনার্স অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যের এডিজি।
মালিক সমিতি প্রসঙ্গে আহমেদুল কবীর বলেন, ‘অনিবন্ধিত হাসপাতালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার মালিক সমিতির কোনো আপত্তি নেই বলে জানিয়েছে। এ ধরনের অভিযানে তারা আমাদের সহযোগিতা করেছে। তবে মনে রাখতে হবে, নিবন্ধন মানেই সবকিছু নয়। আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো ঠিক আছে কি না, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘হাসপাতালে চিকিৎসার পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। কর্মীদের বেতন, রোগী-চিকিৎসক-নার্সের আদর্শমান ঠিক থাকতে হবে। চিকিৎসার বিষয়ে যে নেতিবাচক ধারণা আছে, তা দূর করতে হবে। কারণ এসব প্রতিষ্ঠানেই আমার-আপনার বাবা-মা, স্ত্রী-সন্তানেরা চিকিৎসা নেবে।’
নিবন্ধন প্রক্রিয়া সহজ করা হবে জানিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, ‘আমরা অনলাইনে নিবন্ধনের ব্যবস্থা জোরদার করব। এ ক্ষেত্রে আমরা সর্বাত্মক সহায়তা করছি। লাইসেন্স রিনিউ করার ক্ষেত্রেও সহযোগিতা করব। নিবন্ধন করতে কোনো রকম বিড়ম্বনার শিকার হলে আমাদের জানাবেন, ব্যবস্থা নেব।’
এ সময় বেসরকারি হাসপাতালের নিবন্ধনের মেয়াদ এক বছর থেকে দুই বছর করা হবে বলেও জানান তিনি।
সভাপতির বক্তব্যে প্রাইভেট ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক অওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা নিবন্ধনের বিষয়ে আপসহীন। যারা নিবন্ধিত তারাই আমাদের সদস্য হতে পারবে। একই সঙ্গে হাসপাতালগুলোর মানের দিকেও নজর দেব।’
এ ছাড়া সেবার মানের ওপর ভিত্তি করে হাসপাতালগুলোর ক্যাটাগরি করার চেষ্টা চলছে বলেও জানান সংগঠনটির সভাপতি।
সারা দেশে বেআইনিভাবে পরিচালিত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চলমান অভিযানের বিষয়ে সরকারের কঠোর পদক্ষেপের কথা জানিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (এডিজি) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর বলেছেন, অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে ছাড় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। কালোকে কালো, সাদাকে সাদাই বলতে হবে।
তিনি বলেন, ‘সেবার মান নিশ্চিতে অধিদপ্তর সব সময় সক্রিয়। এই লক্ষ্যে চলমান অভিযান ও হাসপাতালে নিবন্ধন নিশ্চিত করাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। আমরা নিবন্ধন নিশ্চিতে কাজ করছি। নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিবন্ধন নম্বর ও মেয়াদসহ সাইনবোর্ড প্রকাশ্যে টাঙাতে হবে। এতে অনিবন্ধিত হাসপাতাল শনাক্ত করা সহজ হবে।’
শুক্রবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর মহাখালীতে ব্র্যাক সেন্টারে বাংলাদেশ প্রাইভেট ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক অওনার্স অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যের এডিজি।
মালিক সমিতি প্রসঙ্গে আহমেদুল কবীর বলেন, ‘অনিবন্ধিত হাসপাতালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার মালিক সমিতির কোনো আপত্তি নেই বলে জানিয়েছে। এ ধরনের অভিযানে তারা আমাদের সহযোগিতা করেছে। তবে মনে রাখতে হবে, নিবন্ধন মানেই সবকিছু নয়। আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো ঠিক আছে কি না, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘হাসপাতালে চিকিৎসার পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। কর্মীদের বেতন, রোগী-চিকিৎসক-নার্সের আদর্শমান ঠিক থাকতে হবে। চিকিৎসার বিষয়ে যে নেতিবাচক ধারণা আছে, তা দূর করতে হবে। কারণ এসব প্রতিষ্ঠানেই আমার-আপনার বাবা-মা, স্ত্রী-সন্তানেরা চিকিৎসা নেবে।’
নিবন্ধন প্রক্রিয়া সহজ করা হবে জানিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, ‘আমরা অনলাইনে নিবন্ধনের ব্যবস্থা জোরদার করব। এ ক্ষেত্রে আমরা সর্বাত্মক সহায়তা করছি। লাইসেন্স রিনিউ করার ক্ষেত্রেও সহযোগিতা করব। নিবন্ধন করতে কোনো রকম বিড়ম্বনার শিকার হলে আমাদের জানাবেন, ব্যবস্থা নেব।’
এ সময় বেসরকারি হাসপাতালের নিবন্ধনের মেয়াদ এক বছর থেকে দুই বছর করা হবে বলেও জানান তিনি।
সভাপতির বক্তব্যে প্রাইভেট ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক অওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা নিবন্ধনের বিষয়ে আপসহীন। যারা নিবন্ধিত তারাই আমাদের সদস্য হতে পারবে। একই সঙ্গে হাসপাতালগুলোর মানের দিকেও নজর দেব।’
এ ছাড়া সেবার মানের ওপর ভিত্তি করে হাসপাতালগুলোর ক্যাটাগরি করার চেষ্টা চলছে বলেও জানান সংগঠনটির সভাপতি।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৯ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১০ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
১০ ঘণ্টা আগে