নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ব্যক্তির অপরাধের জন্য দলের বিরুদ্ধে আঙুল তোলা ঠিক নয় বলে মনে করেন ভূমি উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ। তিনি বলেছেন, ‘কোনো অপরাধীর জন্য কোনো সংগঠন বা কোনো দল কিংবা কোনো গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আঙুল দেখানো ঠিক হবে না।’
আজ বুধবার দুপুরে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
হাসান আরিফ বলেন, ‘কোনো একজন ব্যক্তি যদি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে থাকেন, তাঁর জন্য সেই ব্যক্তিই দায়ী হবেন। তাঁর সামাজিক পরিচয়, রাজনৈতিক পরিচয়, ধর্মীয় পরিচয় বা অন্য কিছু সামনে আসবে না। আইন অনুযায়ী তাঁর যে সাজা হওয়া দরকার, তাঁকে সেটা ভোগ করতে হবে।’
চিন্ময় কৃষ্ণের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘যে সংগঠনের সঙ্গে তাঁর (চিন্ময় কৃষ্ণ) সম্পৃক্ততার কথা বলা হয়েছে, সেই সংগঠন তাঁকে অস্বীকার করেছে। তারা এ বিষয়ে প্রেস বিজ্ঞপ্তিও দিয়েছে। ঢাকায় তাদের সংগঠনের প্রধানদের সঙ্গে আমার মতবিনিময়ও হয়েছে।’
সভায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘৫ আগস্টের পর থেকে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় ছিল, সেই ধারা ব্যাহত হয় ধর্মের নাম দিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে। আমি শপথ নেওয়ার সময় ক্লিন সিটির কথা বলেছিলাম। ক্লিন সিটি মানে নালা নর্দমা পরিষ্কারের কথা বলিনি সেদিন। আমি বলতে চেয়েছি, চট্টগ্রাম শহর হবে সবার জন্য নিরাপদ। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে এখানে নিরাপদে থাকবে। এখানে কোনো চাঁদাবাজি থাকবে না, সন্ত্রাসী থাকবে না, হানাহানি থাকবে না। অত্যন্ত দুঃখ লেগেছে গতকাল (মঙ্গলবার) আলিফকে যেভাবে হত্যা করা হয়েছে। আমি তাঁকে হাসপাতালে দেখতে গিয়েছিলাম। তাকে অত্যন্ত বর্বরভাবে, মধ্যযুগীয় কায়দায় পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। কাজেই আমি মনে করি ধর্ম বা বর্ণের নাম দিয়ে কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালালে সেটা যেই হোক না কেন, তাঁকে সর্বোচ্চ শাস্তি দিতেই হবে।’
এ সময় চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হাসিব আজিজ, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, সারজিস আলম, রাসেল আহমদ উপস্থিত ছিলেন।
ব্যক্তির অপরাধের জন্য দলের বিরুদ্ধে আঙুল তোলা ঠিক নয় বলে মনে করেন ভূমি উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ। তিনি বলেছেন, ‘কোনো অপরাধীর জন্য কোনো সংগঠন বা কোনো দল কিংবা কোনো গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আঙুল দেখানো ঠিক হবে না।’
আজ বুধবার দুপুরে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
হাসান আরিফ বলেন, ‘কোনো একজন ব্যক্তি যদি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে থাকেন, তাঁর জন্য সেই ব্যক্তিই দায়ী হবেন। তাঁর সামাজিক পরিচয়, রাজনৈতিক পরিচয়, ধর্মীয় পরিচয় বা অন্য কিছু সামনে আসবে না। আইন অনুযায়ী তাঁর যে সাজা হওয়া দরকার, তাঁকে সেটা ভোগ করতে হবে।’
চিন্ময় কৃষ্ণের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘যে সংগঠনের সঙ্গে তাঁর (চিন্ময় কৃষ্ণ) সম্পৃক্ততার কথা বলা হয়েছে, সেই সংগঠন তাঁকে অস্বীকার করেছে। তারা এ বিষয়ে প্রেস বিজ্ঞপ্তিও দিয়েছে। ঢাকায় তাদের সংগঠনের প্রধানদের সঙ্গে আমার মতবিনিময়ও হয়েছে।’
সভায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘৫ আগস্টের পর থেকে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় ছিল, সেই ধারা ব্যাহত হয় ধর্মের নাম দিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে। আমি শপথ নেওয়ার সময় ক্লিন সিটির কথা বলেছিলাম। ক্লিন সিটি মানে নালা নর্দমা পরিষ্কারের কথা বলিনি সেদিন। আমি বলতে চেয়েছি, চট্টগ্রাম শহর হবে সবার জন্য নিরাপদ। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে এখানে নিরাপদে থাকবে। এখানে কোনো চাঁদাবাজি থাকবে না, সন্ত্রাসী থাকবে না, হানাহানি থাকবে না। অত্যন্ত দুঃখ লেগেছে গতকাল (মঙ্গলবার) আলিফকে যেভাবে হত্যা করা হয়েছে। আমি তাঁকে হাসপাতালে দেখতে গিয়েছিলাম। তাকে অত্যন্ত বর্বরভাবে, মধ্যযুগীয় কায়দায় পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। কাজেই আমি মনে করি ধর্ম বা বর্ণের নাম দিয়ে কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালালে সেটা যেই হোক না কেন, তাঁকে সর্বোচ্চ শাস্তি দিতেই হবে।’
এ সময় চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হাসিব আজিজ, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, সারজিস আলম, রাসেল আহমদ উপস্থিত ছিলেন।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩১ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে