সাইফুল মাসুম, ঢাকা
প্রকৃতির অপরূপ সৃষ্টি নদী। আর এই নদীতেই দেখা মেলে নৈসর্গিক সৌন্দর্যের। একেক নদীর সৌন্দর্য একেক রকম। ভিন্নতা আছে এর জীববৈচিত্র্যেও। নদীপাড়ের মানুষের জীবনধারাও বৈচিত্র্যময়। তাই স্বাভাবিকভাবেই পদ্মা-মেঘনা-যমুনার সৌন্দর্য আর বরিশালের সন্ধ্যা নদী, সিলেটের সুরমা কিংবা চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর সৌন্দর্যেও রয়েছে ভিন্নতা।
মালদ্বীপ, থাইল্যান্ড, জাপান, জার্মানি কিংবা ইতালিতে নৌ পর্যটন খুবই জনপ্রিয়। তবে অপার সম্ভাবনা থাকলেও অন্যান্য দেশের তুলনায় এ ক্ষেত্রে বেশ পিছিয়ে আছে নদীমাতৃক বাংলাদেশ। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) ২০১১ সালের তথ্য অনুযায়ী, দেশে নদ-নদীর সংখ্যা ৪০৫। এ ছাড়া উপকূলের ৭২০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে প্রায় ২১টি সমুদ্রসৈকত রয়েছে। সমুদ্রসৈকতগুলোর মধ্যে কক্সবাজার, সেন্ট মার্টিন ও কুয়াকাটা সৈকত খুবই জনপ্রিয়। এই তিন সৈকতে বিভিন্ন ছুটিতে ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি মানুষ ভ্রমণ করে। তবে তারুয়া (চরফ্যাশন), লালদিয়া (বরগুনা), নিমতলী (হাতিয়া), আকিলপুর (সীতাকুণ্ড) সমুদ্রসৈকত মানুষের কাছে এখনো তেমন পরিচিতি পায়নি। বাকি সমুদ্রসৈকতে মানুষের যাতায়াত রয়েছে, তবে তা তুলনামূলক কম।
জনপ্রিয় সমুদ্রসৈকত ছাড়া বাকিগুলোর কথা অনেক পর্যটক জানেনই না। সমুদ্রসৈকতগুলোতে যাওয়ার ভালো যোগাযোগব্যবস্থা নেই। সৈকতসংলগ্ন পর্যটকবান্ধব অবকাঠামো গড়ে ওঠেনি। এ ছাড়া পর্যটকদের নিরাপত্তাব্যবস্থার যথেষ্ট অভাব রয়েছে। জাতীয় পর্যটন নীতিমালা করার ১২ বছর পেরিয়ে গেলেও দেশে নৌ পর্যটনের বিকাশে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
নদীভ্রমণে মানুষকে আগ্রহী করে তুলতে নদীযাত্রিক নামে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিশেষ এক আন্দোলন গড়ে তুলেছেন ফারুখ আহমেদ। তিনি বলেন, ‘নদীগুলো দখলমুক্ত করা দরকার।’ ভারতের কেরালার ব্যাকওয়াটারের হাউসবোট দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে রাঙামাটি লেকে বোট তৈরি করেছে অভিযাত্রিক ট্যুরিজম লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির সিইও নাজমুল ইসলাম বলেন, দুর্গম এলাকাগুলোতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করতে হবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সিইও আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সমুদ্রভ্রমণ নিয়ে পর্যটন নীতিমালার খসড়া করেছি। এটা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।’
প্রকৃতির অপরূপ সৃষ্টি নদী। আর এই নদীতেই দেখা মেলে নৈসর্গিক সৌন্দর্যের। একেক নদীর সৌন্দর্য একেক রকম। ভিন্নতা আছে এর জীববৈচিত্র্যেও। নদীপাড়ের মানুষের জীবনধারাও বৈচিত্র্যময়। তাই স্বাভাবিকভাবেই পদ্মা-মেঘনা-যমুনার সৌন্দর্য আর বরিশালের সন্ধ্যা নদী, সিলেটের সুরমা কিংবা চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর সৌন্দর্যেও রয়েছে ভিন্নতা।
মালদ্বীপ, থাইল্যান্ড, জাপান, জার্মানি কিংবা ইতালিতে নৌ পর্যটন খুবই জনপ্রিয়। তবে অপার সম্ভাবনা থাকলেও অন্যান্য দেশের তুলনায় এ ক্ষেত্রে বেশ পিছিয়ে আছে নদীমাতৃক বাংলাদেশ। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) ২০১১ সালের তথ্য অনুযায়ী, দেশে নদ-নদীর সংখ্যা ৪০৫। এ ছাড়া উপকূলের ৭২০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে প্রায় ২১টি সমুদ্রসৈকত রয়েছে। সমুদ্রসৈকতগুলোর মধ্যে কক্সবাজার, সেন্ট মার্টিন ও কুয়াকাটা সৈকত খুবই জনপ্রিয়। এই তিন সৈকতে বিভিন্ন ছুটিতে ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি মানুষ ভ্রমণ করে। তবে তারুয়া (চরফ্যাশন), লালদিয়া (বরগুনা), নিমতলী (হাতিয়া), আকিলপুর (সীতাকুণ্ড) সমুদ্রসৈকত মানুষের কাছে এখনো তেমন পরিচিতি পায়নি। বাকি সমুদ্রসৈকতে মানুষের যাতায়াত রয়েছে, তবে তা তুলনামূলক কম।
জনপ্রিয় সমুদ্রসৈকত ছাড়া বাকিগুলোর কথা অনেক পর্যটক জানেনই না। সমুদ্রসৈকতগুলোতে যাওয়ার ভালো যোগাযোগব্যবস্থা নেই। সৈকতসংলগ্ন পর্যটকবান্ধব অবকাঠামো গড়ে ওঠেনি। এ ছাড়া পর্যটকদের নিরাপত্তাব্যবস্থার যথেষ্ট অভাব রয়েছে। জাতীয় পর্যটন নীতিমালা করার ১২ বছর পেরিয়ে গেলেও দেশে নৌ পর্যটনের বিকাশে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
নদীভ্রমণে মানুষকে আগ্রহী করে তুলতে নদীযাত্রিক নামে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিশেষ এক আন্দোলন গড়ে তুলেছেন ফারুখ আহমেদ। তিনি বলেন, ‘নদীগুলো দখলমুক্ত করা দরকার।’ ভারতের কেরালার ব্যাকওয়াটারের হাউসবোট দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে রাঙামাটি লেকে বোট তৈরি করেছে অভিযাত্রিক ট্যুরিজম লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির সিইও নাজমুল ইসলাম বলেন, দুর্গম এলাকাগুলোতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করতে হবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সিইও আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সমুদ্রভ্রমণ নিয়ে পর্যটন নীতিমালার খসড়া করেছি। এটা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। গত বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ এক্সিকিউটিভ বিজনেস গোলটেবিল আলোচনায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ আহ্বান জানান তিনি...
২ ঘণ্টা আগেপ্রকাশ্যে জোর করে এক বৃদ্ধের চুল ও চুলের জট কেটে দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। এ ধরনের আচরণ ‘বেআইনি ও মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ এবং ‘ব্যক্তির মর্যাদার ওপর সরাসরি আঘাত’ বলে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠনটি।
৪ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘অনেক জায়গায় শোনা যাচ্ছে, কেউ গিয়ে মূর্তির হাত কিংবা মাথা নষ্ট করছে। আমরা খবর পেলেই সঙ্গে সঙ্গে তা অ্যাড্রেস করছি। কোথাও বিচ্যুতি হলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পূজা ঘিরে এখন পর্যন্ত বড় কোনো আশঙ্কা নেই। তবে তুচ্ছ কারণে ছোটখাটো ঘটনা ঘটছে। এসবকেও গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে।’
৫ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে শতাধিক প্রতিনিধিসহ অংশ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আগের কর্তৃত্ববাদী সরকারের বিব্রতকর চর্চা অব্যাহত রেখেছে বলে মন্তব্য করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। এ ঘটনায় হতাশা প্রকাশ করে সংস্থাটি বলেছে, জনগণের করের টাকায় বিদেশ সফরে এত বড় প্রতিনিধিদল পাঠ
৫ ঘণ্টা আগে