ইইউ প্লাস অঞ্চলের দেশগুলোতে ২০২৩ সালে বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের মাত্রা নজিরবিহীন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। গত বছর বাংলাদেশ থেকে ৪০ হাজারের বেশি মানুষ ইউরোপে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন; যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে।
গতকাল বুধবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা এজেন্সি ফর অ্যাসাইলামের (ইইউএএ) প্রকাশিত এক পরিসংখ্যানে এ তথ্য উঠে এসেছে।
এতে বলা হয়েছে, গত বছর বাংলাদেশ থেকে ওই অঞ্চলে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন প্রায় ৪০ হাজার ৩৩২ জন। তাঁদের মধ্যে কেবল জানুয়ারি থেকে জুনে আবেদন করেছেন ২০ হাজার ৯২৬ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া জুলাই থেকে ডিসেম্বরে ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন ১৯ হাজার ৪০৬ বাংলাদেশি।
উল্লেখ্য, ইইউ প্লাসের মধ্যে রয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭ দেশ এবং নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ড। বাংলাদেশিদের ওই অঞ্চলে আশ্রয় আবেদন গত বছরের তুলনায় ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে।
ইইউএএয়ের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত ৯ বছরের মধ্যে ২০২৩ সালেই সর্বাধিকসংখ্যক বাংলাদেশি ইইউ প্লাসে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন। সংস্থাটির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৫ সালে ওই অঞ্চলে আশ্রয় আবেদন করেছিলেন ১৭ হাজার ২১৭ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া ২০১৬ সালে ১৫ হাজার ৮৭ জন, ২০১৭ সালে ১৯ হাজার ১২৮ , ২০১৮ সালে ১৩ হাজার ৩৪০, ২০১৯ সালে ১৪ হাজার ৩৭৫, ২০২০ সালে ১১ হাজার ২৬৯ জন এবং ২০২১ সালে ১৯ হাজার ৯৯৪ জন বাংলাদেশি আশ্রয় আবেদন করেন।
পরের বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা আগের বছরগুলোর তুলনায় বৃদ্ধি পায়। ওই বছর ৩৩ হাজার ৭৩১ জন বাংলাদেশি আশ্রয়ের আবেদন করেন। আর গত বছর অতীতের সব রেকর্ড ভেঙেছে বাংলাদেশিদের আশ্রয়ের আবেদনসংখ্যা। ২০২৩ সালে রেকর্ড ৪০ হাজার ৩৩২ জন বাংলাদেশি ইইউ প্লাসে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন।
ইইউএএ বলেছে, গত বছর বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের প্রধান গন্তব্য ছিল ইতালি। ইইউ প্লাসে আশ্রয় চেয়ে করা বাংলাদেশিদের আবেদনের ৫৮ শতাংশই ইতালিতে করেছেন। অর্থাৎ ২০২৩ সালে ২৩ হাজার ৪৪৮ জন বাংলাদেশি ইতালিতে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন। দেশটিতে বাংলাদেশি আশ্রয়প্রার্থীদের ৬৯ শতাংশ আবেদন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ছিল।
এরপরই বাংলাদেশিদের সবচেয়ে বেশি আশ্রয় আবেদন জমা পড়েছে ফ্রান্স ও রোমানিয়ায়। ইইউ প্লাসে বাংলাদেশিদের মোট আশ্রয় আবেদনের ২৫ শতাংশই ফ্রান্সে জমা দিয়েছেন। গত বছর ১০ হাজার ২১৫ জন বাংলাদেশি ফ্রান্সে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন। একই সময়ে রোমানিয়ায় আশ্রয় চেয়েছেন ২ হাজার ৮২২ জন বাংলাদেশি। এরপর অস্ট্রিয়ায় ১ হাজার ৪০৯ জন, গ্রিসে ৬৪০, আয়ারল্যান্ডে ৪৪৫, স্পেনে ৩৮০, সাইপ্রাসে ৩১৪, জার্মানিতে ১৬৪, মাল্টায় ১১৮ জন এবং অন্যান্য দেশে ৩৭৭ জন বাংলাদেশি আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন।
ইইউএএয়ের পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, গত বছর ৩২ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশির আবেদন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ছিল। পাশাপাশি ২ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশি তাঁদের আশ্রয় আবেদন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। ইউরোপে আশ্রয় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইতিবাচক সাড়া পেয়েছেন ১ শতাংশেরও কম বাংলাদেশি। ৯ বছর ধরে বাংলাদেশিদের ইতিবাচক সাড়া পাওয়ার হার ছিল প্রায় একই, অর্থাৎ ১ শতাংশেরও কম। তবে ২০১৯ সালে মাত্র ২ শতাংশ বাংলাদেশি ইতিবাচক সাড়া পেয়েছিলেন।
গত বছর বাংলাদেশ থেকে ওই অঞ্চলে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন প্রায় ৪০ হাজার ৩৩২ জন। তাঁদের মধ্যে কেবল জানুয়ারি থেকে জুনে আবেদন করেছেন ২০ হাজার ৯২৬ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া জুলাই থেকে ডিসেম্বরে ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন ১৯ হাজার ৪০৬ বাংলাদেশি।
সংস্থাটি বলেছে, ২০১৫-১৬ সালের শরণার্থী সংকটের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) আশ্রয় আবেদনের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছে গত বছর। ২০২৩ সালে ইউরোপীয় ব্লকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১১ লাখ ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষ আন্তর্জাতিক সুরক্ষা পাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন। এই পরিসংখ্যানে ইউরোপের দোরগোড়ায় জেঁকে বসা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে ইইউর ওপর তৈরি হওয়া ক্রমবর্ধমান চাপ ও জাতীয়তাবাদী রাজনীতির হুমকির ছাপ উঠে এসেছে।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে ইউরোপে আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। যা ২০১৫-১৬ সালে বিশ্বজুড়ে তৈরি হওয়া শরণার্থী সংকটকালের তুলনায় সর্বোচ্চ। ওই সময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১৩ লাখ মানুষ ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছিলেন।
ইইউএএ বলেছে, গত বছর ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে জার্মানিই ছিল আশ্রয়প্রার্থীদের ১ নম্বর গন্তব্য। এরপরেই রয়েছে ফ্রান্স, স্পেন ও ইতালি। আশ্রয়ের আবেদনে সবার শীর্ষে আছেন সিরিয়ার নাগরিকেরা। এরপরই এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যুদ্ধবিধ্বস্ত আরেক দেশ আফগানিস্তান। ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই শরণার্থী সংস্থার প্রতিবেদনে আশ্রয় আবেদনের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তনের প্রবণতাও তুলে ধরা হয়েছে। ২০২৩ সালের আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা ২০১৫-১৬ সালের তুলনায় কম হলেও ইইউর দোরগোড়ায় শুরু হওয়া সহিংসতা এবং যুদ্ধের প্রভাবে তা বৃদ্ধি পেয়েছে।
এ ছাড়া ২০২৩ সালে ইইউ প্লাসে আশ্রয় আবেদন মঞ্জুর করার মাত্রা ৪৩ শতাংশ বেশি, গত ৭ বছরের মধ্যে সর্বচ্চো।
ইইউ প্লাস অঞ্চলের দেশগুলোতে ২০২৩ সালে বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের মাত্রা নজিরবিহীন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। গত বছর বাংলাদেশ থেকে ৪০ হাজারের বেশি মানুষ ইউরোপে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন; যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে।
গতকাল বুধবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা এজেন্সি ফর অ্যাসাইলামের (ইইউএএ) প্রকাশিত এক পরিসংখ্যানে এ তথ্য উঠে এসেছে।
এতে বলা হয়েছে, গত বছর বাংলাদেশ থেকে ওই অঞ্চলে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন প্রায় ৪০ হাজার ৩৩২ জন। তাঁদের মধ্যে কেবল জানুয়ারি থেকে জুনে আবেদন করেছেন ২০ হাজার ৯২৬ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া জুলাই থেকে ডিসেম্বরে ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন ১৯ হাজার ৪০৬ বাংলাদেশি।
উল্লেখ্য, ইইউ প্লাসের মধ্যে রয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭ দেশ এবং নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ড। বাংলাদেশিদের ওই অঞ্চলে আশ্রয় আবেদন গত বছরের তুলনায় ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে।
ইইউএএয়ের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত ৯ বছরের মধ্যে ২০২৩ সালেই সর্বাধিকসংখ্যক বাংলাদেশি ইইউ প্লাসে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন। সংস্থাটির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৫ সালে ওই অঞ্চলে আশ্রয় আবেদন করেছিলেন ১৭ হাজার ২১৭ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া ২০১৬ সালে ১৫ হাজার ৮৭ জন, ২০১৭ সালে ১৯ হাজার ১২৮ , ২০১৮ সালে ১৩ হাজার ৩৪০, ২০১৯ সালে ১৪ হাজার ৩৭৫, ২০২০ সালে ১১ হাজার ২৬৯ জন এবং ২০২১ সালে ১৯ হাজার ৯৯৪ জন বাংলাদেশি আশ্রয় আবেদন করেন।
পরের বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা আগের বছরগুলোর তুলনায় বৃদ্ধি পায়। ওই বছর ৩৩ হাজার ৭৩১ জন বাংলাদেশি আশ্রয়ের আবেদন করেন। আর গত বছর অতীতের সব রেকর্ড ভেঙেছে বাংলাদেশিদের আশ্রয়ের আবেদনসংখ্যা। ২০২৩ সালে রেকর্ড ৪০ হাজার ৩৩২ জন বাংলাদেশি ইইউ প্লাসে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন।
ইইউএএ বলেছে, গত বছর বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের প্রধান গন্তব্য ছিল ইতালি। ইইউ প্লাসে আশ্রয় চেয়ে করা বাংলাদেশিদের আবেদনের ৫৮ শতাংশই ইতালিতে করেছেন। অর্থাৎ ২০২৩ সালে ২৩ হাজার ৪৪৮ জন বাংলাদেশি ইতালিতে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন। দেশটিতে বাংলাদেশি আশ্রয়প্রার্থীদের ৬৯ শতাংশ আবেদন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ছিল।
এরপরই বাংলাদেশিদের সবচেয়ে বেশি আশ্রয় আবেদন জমা পড়েছে ফ্রান্স ও রোমানিয়ায়। ইইউ প্লাসে বাংলাদেশিদের মোট আশ্রয় আবেদনের ২৫ শতাংশই ফ্রান্সে জমা দিয়েছেন। গত বছর ১০ হাজার ২১৫ জন বাংলাদেশি ফ্রান্সে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন। একই সময়ে রোমানিয়ায় আশ্রয় চেয়েছেন ২ হাজার ৮২২ জন বাংলাদেশি। এরপর অস্ট্রিয়ায় ১ হাজার ৪০৯ জন, গ্রিসে ৬৪০, আয়ারল্যান্ডে ৪৪৫, স্পেনে ৩৮০, সাইপ্রাসে ৩১৪, জার্মানিতে ১৬৪, মাল্টায় ১১৮ জন এবং অন্যান্য দেশে ৩৭৭ জন বাংলাদেশি আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন।
ইইউএএয়ের পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, গত বছর ৩২ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশির আবেদন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ছিল। পাশাপাশি ২ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশি তাঁদের আশ্রয় আবেদন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। ইউরোপে আশ্রয় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইতিবাচক সাড়া পেয়েছেন ১ শতাংশেরও কম বাংলাদেশি। ৯ বছর ধরে বাংলাদেশিদের ইতিবাচক সাড়া পাওয়ার হার ছিল প্রায় একই, অর্থাৎ ১ শতাংশেরও কম। তবে ২০১৯ সালে মাত্র ২ শতাংশ বাংলাদেশি ইতিবাচক সাড়া পেয়েছিলেন।
গত বছর বাংলাদেশ থেকে ওই অঞ্চলে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন প্রায় ৪০ হাজার ৩৩২ জন। তাঁদের মধ্যে কেবল জানুয়ারি থেকে জুনে আবেদন করেছেন ২০ হাজার ৯২৬ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া জুলাই থেকে ডিসেম্বরে ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন ১৯ হাজার ৪০৬ বাংলাদেশি।
সংস্থাটি বলেছে, ২০১৫-১৬ সালের শরণার্থী সংকটের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) আশ্রয় আবেদনের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছে গত বছর। ২০২৩ সালে ইউরোপীয় ব্লকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১১ লাখ ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষ আন্তর্জাতিক সুরক্ষা পাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন। এই পরিসংখ্যানে ইউরোপের দোরগোড়ায় জেঁকে বসা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে ইইউর ওপর তৈরি হওয়া ক্রমবর্ধমান চাপ ও জাতীয়তাবাদী রাজনীতির হুমকির ছাপ উঠে এসেছে।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে ইউরোপে আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। যা ২০১৫-১৬ সালে বিশ্বজুড়ে তৈরি হওয়া শরণার্থী সংকটকালের তুলনায় সর্বোচ্চ। ওই সময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১৩ লাখ মানুষ ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছিলেন।
ইইউএএ বলেছে, গত বছর ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে জার্মানিই ছিল আশ্রয়প্রার্থীদের ১ নম্বর গন্তব্য। এরপরেই রয়েছে ফ্রান্স, স্পেন ও ইতালি। আশ্রয়ের আবেদনে সবার শীর্ষে আছেন সিরিয়ার নাগরিকেরা। এরপরই এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যুদ্ধবিধ্বস্ত আরেক দেশ আফগানিস্তান। ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই শরণার্থী সংস্থার প্রতিবেদনে আশ্রয় আবেদনের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তনের প্রবণতাও তুলে ধরা হয়েছে। ২০২৩ সালের আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা ২০১৫-১৬ সালের তুলনায় কম হলেও ইইউর দোরগোড়ায় শুরু হওয়া সহিংসতা এবং যুদ্ধের প্রভাবে তা বৃদ্ধি পেয়েছে।
এ ছাড়া ২০২৩ সালে ইইউ প্লাসে আশ্রয় আবেদন মঞ্জুর করার মাত্রা ৪৩ শতাংশ বেশি, গত ৭ বছরের মধ্যে সর্বচ্চো।
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ইতালি থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ঢাকাগামী ফ্লাইট (বিজি ৩৫৬) বাতিল করা হয়েছে। স্থানীয় সময় রোববার (১০ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে রোমের লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি ফিউমিসিনো বিমানবন্দর থেকে ফ্লাইটটি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা ছিল।
২ ঘণ্টা আগেপদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পে ঋণচুক্তির সময় ডিপিপিতে (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব) উল্লেখ না থাকা কিছু কাজ পরে প্রয়োজনে যুক্ত হয়েছে। বাড়তি এসব কাজে খরচ হয়েছে ৭৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (ডলারের বর্তমান বিনিময়হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৯৪৭ কোটি টাকা)। এই টাকা ঋণ দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে প্রকল্পটিতে
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনি বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করা এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতি কী হবে, তা নিয়ে আজ রোববার (১০ আগস্ট) থেকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সেখানে তাঁরা প্রাথমিকভাবে সুপ্রিম কোর্টের মতামত, গণভোট ও অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন বলে একাধিক সূত্রে জানা
১২ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের আমন্ত্রণে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এই সফরে জনশক্তি রপ্তানিসহ বিভিন্ন বিষয়ে মালয়েশিয়ার সঙ্গে ৫টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হবে। দেশটির শ্রম বাজারের বাংলাদেশ থেকে সর্বোচ্চ জনশক্ত
১৩ ঘণ্টা আগে