নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম-১০ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আফসারুল আমীন (৭৬) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ শুক্রবার বেলা ৩টা ৫৫ মিনিটে রাজধানী ঢাকার একটি হাসপাতালে তিনি মারা যান। আজকের পত্রিকাকে আফসারুল আমীনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী দেলোয়ার হোসেন।
দেলোয়ার হোসেন বলেন, আফসারুল আমীন দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুসের ক্যানসারে ভুগছিলেন। তিনি দেশের বাইরেও চিকিৎসা নিয়েছেন। তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় সংসদ ভবন প্রাঙ্গণে। এরপর তাঁর মরদেহ চট্টগ্রামে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হবে। তবে জানাজার সময় এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
পেশায় চিকিৎসক আফসারুল আমীন ১৯৯১ সালে প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ের পর বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে মানুষের সেবা করে আলোচনায় আসেন। পরে নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতির দায়িত্ব পান। এরপর চট্টগ্রাম-১০ আসন থেকে ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে মোট তিনবার নৌকা প্রতীকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
আফসারুল আমীন সরকারের নৌপরিবহন ও পরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বর্তমান সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন তিনি। এ ছাড়া মৃত্যুর আগে নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি পদেও দায়িত্ব পালন করছিলেন বর্ষীয়ান এই আওয়ামী লীগ নেতা।
আফসারুল আমীনের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরী, নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন। তাঁরা বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে সুপ্রতিষ্ঠিত রাখতে আফসারুল আমীন আমৃত্যু লড়ে গেছেন। তৃণমূলের রাজনীতিকে সুসংগঠিত করার পাশাপাশি চিকিৎসাসেবার মাধ্যমে জনসেবা করে গেছেন তিনি।
এক পৃথক বার্তায় শোক জানিয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ইসমাইল খান এবং বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির চট্টগ্রাম জেলা শাখার সভাপতি আবু হানিফ ও সাধারণ সম্পাদক শরীফ চৌহান।
চট্টগ্রাম-১০ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আফসারুল আমীন (৭৬) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ শুক্রবার বেলা ৩টা ৫৫ মিনিটে রাজধানী ঢাকার একটি হাসপাতালে তিনি মারা যান। আজকের পত্রিকাকে আফসারুল আমীনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী দেলোয়ার হোসেন।
দেলোয়ার হোসেন বলেন, আফসারুল আমীন দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুসের ক্যানসারে ভুগছিলেন। তিনি দেশের বাইরেও চিকিৎসা নিয়েছেন। তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় সংসদ ভবন প্রাঙ্গণে। এরপর তাঁর মরদেহ চট্টগ্রামে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হবে। তবে জানাজার সময় এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
পেশায় চিকিৎসক আফসারুল আমীন ১৯৯১ সালে প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ের পর বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে মানুষের সেবা করে আলোচনায় আসেন। পরে নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতির দায়িত্ব পান। এরপর চট্টগ্রাম-১০ আসন থেকে ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে মোট তিনবার নৌকা প্রতীকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
আফসারুল আমীন সরকারের নৌপরিবহন ও পরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বর্তমান সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন তিনি। এ ছাড়া মৃত্যুর আগে নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি পদেও দায়িত্ব পালন করছিলেন বর্ষীয়ান এই আওয়ামী লীগ নেতা।
আফসারুল আমীনের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরী, নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন। তাঁরা বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে সুপ্রতিষ্ঠিত রাখতে আফসারুল আমীন আমৃত্যু লড়ে গেছেন। তৃণমূলের রাজনীতিকে সুসংগঠিত করার পাশাপাশি চিকিৎসাসেবার মাধ্যমে জনসেবা করে গেছেন তিনি।
এক পৃথক বার্তায় শোক জানিয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ইসমাইল খান এবং বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির চট্টগ্রাম জেলা শাখার সভাপতি আবু হানিফ ও সাধারণ সম্পাদক শরীফ চৌহান।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৫ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৬ ঘণ্টা আগে