নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ (ডব্লিউএইচও) কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থার যৌথ টাস্কফোর্সের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চিকিৎসাসংশ্লিষ্টদের বিদেশে স্বীকৃতিতে দেশে অ্যাক্রেডিটেড হতে হবে। একটি কাউন্সিলের মাধ্যমে সেই অ্যাক্রেডিটেশন দিতে নতুন আইনের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে সরকার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজ রোববার মন্ত্রিসভার বৈঠকে ‘চিকিৎসা শিক্ষা অ্যাক্রেডিটেশন আইন, ২০২১’ খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং তাদের সংশ্লিষ্ট যত স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা সংস্থা আছে, তাদের যৌথ টাস্কফোর্সের একটা সিদ্ধান্ত আছে, ২০২৪ সালের মধ্যে সবাইকে একটা মিনিমাম সিস্টেমের মধ্যে, অ্যাক্রেডিটেশনের মধ্যে আসতে হবে। যদি কোনো দেশ সেই অ্যাক্রেডিটেশনের মধ্যে না আসে, তাহলে সেই দেশের ডাক্তার কিংবা কোনো হেলথ টেকনিক্যাল লোকজন অন্য দেশে রিকোগনাইজড (স্বীকৃতি) হবেন না। তাঁরা বিদেশে চাকরি করতে যেতে পারবেন না। শিক্ষার্থীরা অন্য দেশে গিয়ে শিক্ষাও গ্রহণ করতে পারবেন না।
২০২৩ সালের মধ্যে এই অ্যাক্রেডিটেশনের মধ্যে আসার সময়সীমা থাকলেও কোভিড-১৯-এর কারণে ২০২৪ সালের মধ্যে এই অ্যাক্রেডিটেশন নিশ্চিত করতে হবে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব। তিনি বলেন, উন্নত দেশে যদি আমাদের মেডিকেল শিক্ষা বা পেশাকে স্বীকৃতি দিতে হয় কিংবা দেশে এমবিবিএস করার পর শিক্ষার্থীদের অন্য দেশে উচ্চশিক্ষা নিতে হয়, তবে তাদের একটা অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ডের আওতায় স্বীকৃতি গ্রহণ করতে হবে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আইনটি করা হচ্ছে।
খসড়া আইন অনুযায়ী ১৯ সদস্যের একটি অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল থাকবে। সেই কাউন্সিল অ্যাক্রেডিটেশনের বিষয়গুলো হ্যান্ডেল করবে। নীতিমালা বা ক্রাইটেরিয়াসহ সবকিছু প্রণয়ন করবে। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে বাংলাদেশে অ্যাক্রেডিটেশনের মানদণ্ড নির্ধারণ করা হবে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ (ডব্লিউএইচও) কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থার যৌথ টাস্কফোর্সের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চিকিৎসাসংশ্লিষ্টদের বিদেশে স্বীকৃতিতে দেশে অ্যাক্রেডিটেড হতে হবে। একটি কাউন্সিলের মাধ্যমে সেই অ্যাক্রেডিটেশন দিতে নতুন আইনের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে সরকার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজ রোববার মন্ত্রিসভার বৈঠকে ‘চিকিৎসা শিক্ষা অ্যাক্রেডিটেশন আইন, ২০২১’ খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং তাদের সংশ্লিষ্ট যত স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা সংস্থা আছে, তাদের যৌথ টাস্কফোর্সের একটা সিদ্ধান্ত আছে, ২০২৪ সালের মধ্যে সবাইকে একটা মিনিমাম সিস্টেমের মধ্যে, অ্যাক্রেডিটেশনের মধ্যে আসতে হবে। যদি কোনো দেশ সেই অ্যাক্রেডিটেশনের মধ্যে না আসে, তাহলে সেই দেশের ডাক্তার কিংবা কোনো হেলথ টেকনিক্যাল লোকজন অন্য দেশে রিকোগনাইজড (স্বীকৃতি) হবেন না। তাঁরা বিদেশে চাকরি করতে যেতে পারবেন না। শিক্ষার্থীরা অন্য দেশে গিয়ে শিক্ষাও গ্রহণ করতে পারবেন না।
২০২৩ সালের মধ্যে এই অ্যাক্রেডিটেশনের মধ্যে আসার সময়সীমা থাকলেও কোভিড-১৯-এর কারণে ২০২৪ সালের মধ্যে এই অ্যাক্রেডিটেশন নিশ্চিত করতে হবে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব। তিনি বলেন, উন্নত দেশে যদি আমাদের মেডিকেল শিক্ষা বা পেশাকে স্বীকৃতি দিতে হয় কিংবা দেশে এমবিবিএস করার পর শিক্ষার্থীদের অন্য দেশে উচ্চশিক্ষা নিতে হয়, তবে তাদের একটা অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ডের আওতায় স্বীকৃতি গ্রহণ করতে হবে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আইনটি করা হচ্ছে।
খসড়া আইন অনুযায়ী ১৯ সদস্যের একটি অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল থাকবে। সেই কাউন্সিল অ্যাক্রেডিটেশনের বিষয়গুলো হ্যান্ডেল করবে। নীতিমালা বা ক্রাইটেরিয়াসহ সবকিছু প্রণয়ন করবে। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে বাংলাদেশে অ্যাক্রেডিটেশনের মানদণ্ড নির্ধারণ করা হবে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
শ্রমিকদের অবস্থান পরিবর্তনের জন্য শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়। এজন্য প্রয়োজন শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোর বাস্তবায়ন।
১ ঘণ্টা আগেমানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৬ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১২ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১২ ঘণ্টা আগে