অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে প্রত্যাবাসন যোগ্যতা যাচাই শুরু করেছে মিয়ানমার। প্রথম ধাপে বাংলাদেশ থেকে প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা দেশে ফেরত যাওয়ার যোগ্য বলে চিহ্নিত করেছে দেশটির সরকার।
আজ শুক্রবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিষয়টি এমন এক সময়ে সামনে এল, যখন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিমসটেক জোটের শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে অবস্থান করছেন। মিয়ানমারও এই জোটের সদস্য।
আজ শুক্রবার ব্যাংককে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে এক বৈঠকে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সংকট ও অন্যান্য অগ্রাধিকারবিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমানকে প্রত্যাবাসনের যোগ্য রোহিঙ্গাদের তালিকা দেখান মিয়ানমারের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইউ থান শোয়ে।
ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ৮ লাখ রোহিঙ্গার তালিকা থেকে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশকে জানিয়েছে, তারা ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের জন্য যোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে। ২০১৮–২০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ ছয় দফায় এই প্রাথমিক তালিকা সরবরাহ করেছিল।’
এতে আরও বলা হয়, ‘আরও ৭০ হাজার রোহিঙ্গার চূড়ান্ত যাচাই-বাছাই তাঁদের ছবি ও নামের অতিরিক্ত পর্যালোচনার জন্য স্থগিত রয়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেজে শেয়ার করা পোস্টে বলা হয়, ‘এটিই প্রথম এমন এক নিশ্চিত তালিকা, যা রোহিঙ্গা সংকটের দীর্ঘদিনের সমাধানের দিকে একটি বড় পদক্ষেপ। মিয়ানমার পক্ষ আরও নিশ্চিত করেছে, মূল তালিকায় থাকা অবশিষ্ট ৫ লাখ ৫০ হাজার রোহিঙ্গার যাচাই-বাছাই দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করা হবে।’
বৈঠককালে হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ মিয়ানমারে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান এবং বলেন, ‘বাংলাদেশ দুর্যোগকবলিত মানুষের জন্য আরও মানবিক সহায়তা পাঠাতে প্রস্তুত।’
বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে প্রত্যাবাসন যোগ্যতা যাচাই শুরু করেছে মিয়ানমার। প্রথম ধাপে বাংলাদেশ থেকে প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা দেশে ফেরত যাওয়ার যোগ্য বলে চিহ্নিত করেছে দেশটির সরকার।
আজ শুক্রবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিষয়টি এমন এক সময়ে সামনে এল, যখন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিমসটেক জোটের শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে অবস্থান করছেন। মিয়ানমারও এই জোটের সদস্য।
আজ শুক্রবার ব্যাংককে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে এক বৈঠকে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সংকট ও অন্যান্য অগ্রাধিকারবিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমানকে প্রত্যাবাসনের যোগ্য রোহিঙ্গাদের তালিকা দেখান মিয়ানমারের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইউ থান শোয়ে।
ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ৮ লাখ রোহিঙ্গার তালিকা থেকে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশকে জানিয়েছে, তারা ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের জন্য যোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে। ২০১৮–২০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ ছয় দফায় এই প্রাথমিক তালিকা সরবরাহ করেছিল।’
এতে আরও বলা হয়, ‘আরও ৭০ হাজার রোহিঙ্গার চূড়ান্ত যাচাই-বাছাই তাঁদের ছবি ও নামের অতিরিক্ত পর্যালোচনার জন্য স্থগিত রয়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেজে শেয়ার করা পোস্টে বলা হয়, ‘এটিই প্রথম এমন এক নিশ্চিত তালিকা, যা রোহিঙ্গা সংকটের দীর্ঘদিনের সমাধানের দিকে একটি বড় পদক্ষেপ। মিয়ানমার পক্ষ আরও নিশ্চিত করেছে, মূল তালিকায় থাকা অবশিষ্ট ৫ লাখ ৫০ হাজার রোহিঙ্গার যাচাই-বাছাই দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করা হবে।’
বৈঠককালে হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ মিয়ানমারে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান এবং বলেন, ‘বাংলাদেশ দুর্যোগকবলিত মানুষের জন্য আরও মানবিক সহায়তা পাঠাতে প্রস্তুত।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৪২ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে