৩০০ আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের গেজেট
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে গাজীপুরে পাঁচটি থেকে বাড়িয়ে ছয়টি এবং বাগেরহাটে চারটি থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করা হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকার আটটি আসনসহ মোট ৪৬টি সংসদীয় আসনের সীমানায় কমবেশি পরিবর্তন আনা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত সীমানা চূড়ান্ত করার গেজেট প্রকাশ করা হয়।
যে ৪২ আসনের সীমানায় পরিবর্তন আনা হয়েছে—পঞ্চগড়-১ (পঞ্চগড় সদর ও তেঁতুলিয়া উপজেলা এবং আটঘরিয়া উপজেলা [বোদা পৌরসভার অংশ বাদে]); পঞ্চগড়-২ (বোদা উপজেলার ইউনিয়নসমূহ, বোদা পৌরসভা এবং দেবীগঞ্জ উপজেলা); রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া উপজেলা এবং রংপুর সিটি করপোরেশনের ১-৯ নম্বর ওয়ার্ড); রংপুর-৩ (রংপুর সদর উপজেলা, ওয়ার্ড নম্বর ১ থেকে ৯ ব্যতীত রংপুর সিটি করপোরেশন এবং রংপুর সেনানিবাস এলাকা); সিরাজগঞ্জ-১ (কাজীপুর উপজেলা এবং সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার মেছড়া, রতনকান্দি, বাগবাটি ও ছোনগাছা ইউনিয়ন); সিরাজগঞ্জ-২ (সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার বাহুলী, শিয়ালকোল, খোকশাবাড়ী, কাওয়াকোলা, কালিয়াহরিপুর ও সয়দাবাদ ইউনিয়ন, সিরাজগঞ্জ পৌরসভা এবং কামারখন্দ উপজেলা); সাতক্ষীরা-২ (সাতক্ষীরা সদর ও দেবহাটা উপজেলা); সাতক্ষীরা-৩ (কালীগঞ্জ ও আশাশুনি উপজেলা); সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর উপজেলা); শরীয়তপুর-২ (নড়িয়া উপজেলা এবং ভেদরগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়নসমূহ [সখীপুর থানা: আরশিনগর, কাঁচিকাটা, চরকুমারিয়া, চরভাগা, চরসেনসাস, উত্তর তারাবুনিয়া, দক্ষিণ তারাবুনিয়া, ডিএম খালি ও সখীপুর ইউনিয়ন]); শরীয়তপুর-৩ (ডামুড্যা ও গোসাইরহাট উপজেলা এবং ভেদরগঞ্জ উপজেলার ছয়গাঁও, নারায়ণপুর, মহিষার ও রামভদ্রপুর ইউনিয়ন এবং ভেদরগঞ্জ পৌরসভা)।
ঢাকা-২ (কেরানীগঞ্জ উপজেলার তারানগর, কালাতিয়া, হজরতপুর, রুহিতপুর, শাক্তা, কালিন্দী ও ভাস্তা ইউনিয়ন এবং সাভার উপজেলার আমিনবাজার, তেঁতুলজোড়া, ভার্কুতা ইউনিয়ন); ঢাকা-৩ (কেরানীগঞ্জ উপজেলার জিনজিরা, আগানগর, তেঘরিয়া, কোন্ডা ও শুভাঢ্যা ইউনিয়ন); ঢাকা-৪ (ঢাকা দক্ষিণ সিটির ৪৭ ও ৫১ থেকে ৫৪ এবং ৫৮ থেকে ৬১ নম্বর ওয়ার্ড); ঢাকা-৫ (ঢাকা দক্ষিণ সিটির ৪৮, ৪৯, ৫০, ৬২ থেকে ৭০ নম্বর ওয়ার্ড); ঢাকা-৭ (ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২৩ থেকে ৩৩, ৩৫, ৩৬, ৫৬ ও ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড); ঢাকা-১০ (ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৪ থেকে ১৮, ২২ ও ৫৫ নম্বর ওয়ার্ড); ঢাকা-১৪ (ঢাকা উত্তর সিটির ৭ থেকে ১২ নম্বর ওয়ার্ড এবং সাভার উপজেলার কাউন্দিয়া ও বনগাঁও ইউনিয়ন); ঢাকা-১৯ (সাভার উপজেলার শিমুলিয়া, ধামসোনা, ইয়ারপুর, আশুলিয়া, বিরুলিয়া, পাথালিয়া ও সাভার ইউনিয়ন, সাভার পৌরসভা এবং সাভার সেনানিবাস এলাকা)।
গাজীপুর-১ (কালিয়াকৈর উপজেলা এবং গাজীপুর সিটির ৭ থেকে ১২ নম্বর ওয়ার্ড); গাজীপুর-২ (গাজীপুর সিটির ১ থেকে ৬ ও ১৩ থেকে ৩১ নম্বর ওয়ার্ড এবং গাজীপুর সদর উপজেলার বাড়িয়া ইউনিয়ন); গাজীপুর-৩ (শ্রীপুর উপজেলা এবং গাজীপুর সদর উপজেলার মির্জাপুর, ভাওয়াল গড় ও পিরুজালী ইউনিয়ন এবং গাজীপুর সেনানিবাস); গাজীপুর-৫ (কালীগঞ্জ উপজেলা এবং গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৪০ থেকে ৪২ নম্বর ওয়ার্ড); গাজীপুর-৬ ( গাজীপুর সিটির ৩২ থেকে ৩৯ এবং ৪৩ থেকে ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড)।
নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁও ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা [নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ১ থেকে ১০ নম্বর ওয়ার্ড]); নারায়ণগঞ্জ-৪ (নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা, এনায়েতপুর, বক্তাবলী, কাশিপুর, কুতুবপুর, গোগনগর ও আলিরটেক ইউনিয়ন); নারায়ণগঞ্জ-৫ (নারায়ণগঞ্জ সিটির ১১ থেকে ২৭ নম্বর ওয়ার্ড এবং বন্দর উপজেলা)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ উপজেলা এবং বিজয়নগর উপজেলার বুধন্তি ও চান্দুয়া ইউনিয়ন); ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর এবং বিজয়নগর উপজেলার ইছাপুর, চম্পানগর, পত্তন, দক্ষিণ সিংগারবিল, বিষ্ণপুর, চর ইসলামপুর, পাহাড়পুর ও হরষপুর ইউনিয়ন); কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি ও মেঘনা উপজেলা); কুমিল্লা-২ (হোমনা ও তিতাস উপজেলা); কুমিল্লা-৬ (কুমিল্লা আদর্শ সদর, সিটি করপোরেশন, কুমিল্লা সেনানিবাস ও কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা); কুমিল্লা-১০ (নাঙ্গলকোট ও লালমাই উপজেলা)।
নোয়াখালী-১ (চাটখিল উপজেলা এবং সোনাইমুড়ী উপজেলার জয়াগ, নদনা, চাষীরহাট, বজরা, সোনাপুর, দেওটি ও আমিশাপাড়া ইউনিয়ন এবং সোনাইমুড়ী পৌরসভা); নোয়াখালী-২ (সেনবাগ উপজেলা, সোনাইমুড়ী উপজেলার বারগাঁও, নটেশ্বর ও অম্বরনগর ইউনিয়ন); নোয়াখালী-৪ (সুবর্ণচর উপজেলা এবং নোয়াখালী সদর উপজেলার চরমটুয়া, দাদপুর, নোয়ান্নই, কাদিরহানিফ, বিনোদপুর, নোয়াখালী, ধর্মপুর, এওজবালিয়া, কালাদরাগ, পূর্ব চরমটুয়া ও আন্ডারচর ইউনিয়ন, নোয়াখালী পৌরসভা); নোয়াখালী-৫ (কবিরহাট ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা এবং নোয়াখালী সদর উপজেলার আশ্বদিয়া ও নেয়াজপুর ইউনিয়ন); চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া উপজেলা); চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী উপজেলা এবং চট্টগ্রাম সিটির ৩ থেকে ৭ নম্বর ওয়ার্ড); বাগেরহাট-১ (বাগেরহাট সদর, মোল্লাহাট ও চিতলমারী উপজেলা); বাগেরহাট-২ (ফকিরহাট, রামপাল ও মোংলা উপজেলা) এবং বাগেরহাট-৩ (কচুয়া, মোরেলগঞ্জ এবং শরণখোলা উপজেলা)।
গত ৩০ জুলাই ৩০০ আসনের খসড়া প্রকাশ করে ইসি। সেখানে ৩৯টি আসনের সীমানায় কমবেশি পরিবর্তন আনা হয়েছিল। খসড়ায় গাজীপুরে একটি আসন বাড়ানো এবং বাগেরহাটে একটি আসন কমানো হয়েছিল। খসড়ার ওপর দাবি-আপত্তি জানাতে ১০ আগস্ট পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়। ২৪ থেকে ২৭ আগস্ট টানা চার দিন প্রস্তাবিত নির্বাচনী এলাকার সীমানা নিয়ে দাবি-আপত্তি ও আবেদনের ওপর শুনানি শেষ করে কমিশন। শুনানি শেষে ইসি সচিব জানান, মোট আপত্তি এবং সুপারিশ আবেদন এসেছিল ১ হাজার ৮৯৩টি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে গাজীপুরে পাঁচটি থেকে বাড়িয়ে ছয়টি এবং বাগেরহাটে চারটি থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করা হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকার আটটি আসনসহ মোট ৪৬টি সংসদীয় আসনের সীমানায় কমবেশি পরিবর্তন আনা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত সীমানা চূড়ান্ত করার গেজেট প্রকাশ করা হয়।
যে ৪২ আসনের সীমানায় পরিবর্তন আনা হয়েছে—পঞ্চগড়-১ (পঞ্চগড় সদর ও তেঁতুলিয়া উপজেলা এবং আটঘরিয়া উপজেলা [বোদা পৌরসভার অংশ বাদে]); পঞ্চগড়-২ (বোদা উপজেলার ইউনিয়নসমূহ, বোদা পৌরসভা এবং দেবীগঞ্জ উপজেলা); রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া উপজেলা এবং রংপুর সিটি করপোরেশনের ১-৯ নম্বর ওয়ার্ড); রংপুর-৩ (রংপুর সদর উপজেলা, ওয়ার্ড নম্বর ১ থেকে ৯ ব্যতীত রংপুর সিটি করপোরেশন এবং রংপুর সেনানিবাস এলাকা); সিরাজগঞ্জ-১ (কাজীপুর উপজেলা এবং সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার মেছড়া, রতনকান্দি, বাগবাটি ও ছোনগাছা ইউনিয়ন); সিরাজগঞ্জ-২ (সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার বাহুলী, শিয়ালকোল, খোকশাবাড়ী, কাওয়াকোলা, কালিয়াহরিপুর ও সয়দাবাদ ইউনিয়ন, সিরাজগঞ্জ পৌরসভা এবং কামারখন্দ উপজেলা); সাতক্ষীরা-২ (সাতক্ষীরা সদর ও দেবহাটা উপজেলা); সাতক্ষীরা-৩ (কালীগঞ্জ ও আশাশুনি উপজেলা); সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর উপজেলা); শরীয়তপুর-২ (নড়িয়া উপজেলা এবং ভেদরগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়নসমূহ [সখীপুর থানা: আরশিনগর, কাঁচিকাটা, চরকুমারিয়া, চরভাগা, চরসেনসাস, উত্তর তারাবুনিয়া, দক্ষিণ তারাবুনিয়া, ডিএম খালি ও সখীপুর ইউনিয়ন]); শরীয়তপুর-৩ (ডামুড্যা ও গোসাইরহাট উপজেলা এবং ভেদরগঞ্জ উপজেলার ছয়গাঁও, নারায়ণপুর, মহিষার ও রামভদ্রপুর ইউনিয়ন এবং ভেদরগঞ্জ পৌরসভা)।
ঢাকা-২ (কেরানীগঞ্জ উপজেলার তারানগর, কালাতিয়া, হজরতপুর, রুহিতপুর, শাক্তা, কালিন্দী ও ভাস্তা ইউনিয়ন এবং সাভার উপজেলার আমিনবাজার, তেঁতুলজোড়া, ভার্কুতা ইউনিয়ন); ঢাকা-৩ (কেরানীগঞ্জ উপজেলার জিনজিরা, আগানগর, তেঘরিয়া, কোন্ডা ও শুভাঢ্যা ইউনিয়ন); ঢাকা-৪ (ঢাকা দক্ষিণ সিটির ৪৭ ও ৫১ থেকে ৫৪ এবং ৫৮ থেকে ৬১ নম্বর ওয়ার্ড); ঢাকা-৫ (ঢাকা দক্ষিণ সিটির ৪৮, ৪৯, ৫০, ৬২ থেকে ৭০ নম্বর ওয়ার্ড); ঢাকা-৭ (ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২৩ থেকে ৩৩, ৩৫, ৩৬, ৫৬ ও ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড); ঢাকা-১০ (ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৪ থেকে ১৮, ২২ ও ৫৫ নম্বর ওয়ার্ড); ঢাকা-১৪ (ঢাকা উত্তর সিটির ৭ থেকে ১২ নম্বর ওয়ার্ড এবং সাভার উপজেলার কাউন্দিয়া ও বনগাঁও ইউনিয়ন); ঢাকা-১৯ (সাভার উপজেলার শিমুলিয়া, ধামসোনা, ইয়ারপুর, আশুলিয়া, বিরুলিয়া, পাথালিয়া ও সাভার ইউনিয়ন, সাভার পৌরসভা এবং সাভার সেনানিবাস এলাকা)।
গাজীপুর-১ (কালিয়াকৈর উপজেলা এবং গাজীপুর সিটির ৭ থেকে ১২ নম্বর ওয়ার্ড); গাজীপুর-২ (গাজীপুর সিটির ১ থেকে ৬ ও ১৩ থেকে ৩১ নম্বর ওয়ার্ড এবং গাজীপুর সদর উপজেলার বাড়িয়া ইউনিয়ন); গাজীপুর-৩ (শ্রীপুর উপজেলা এবং গাজীপুর সদর উপজেলার মির্জাপুর, ভাওয়াল গড় ও পিরুজালী ইউনিয়ন এবং গাজীপুর সেনানিবাস); গাজীপুর-৫ (কালীগঞ্জ উপজেলা এবং গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৪০ থেকে ৪২ নম্বর ওয়ার্ড); গাজীপুর-৬ ( গাজীপুর সিটির ৩২ থেকে ৩৯ এবং ৪৩ থেকে ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড)।
নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁও ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা [নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ১ থেকে ১০ নম্বর ওয়ার্ড]); নারায়ণগঞ্জ-৪ (নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা, এনায়েতপুর, বক্তাবলী, কাশিপুর, কুতুবপুর, গোগনগর ও আলিরটেক ইউনিয়ন); নারায়ণগঞ্জ-৫ (নারায়ণগঞ্জ সিটির ১১ থেকে ২৭ নম্বর ওয়ার্ড এবং বন্দর উপজেলা)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ উপজেলা এবং বিজয়নগর উপজেলার বুধন্তি ও চান্দুয়া ইউনিয়ন); ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর এবং বিজয়নগর উপজেলার ইছাপুর, চম্পানগর, পত্তন, দক্ষিণ সিংগারবিল, বিষ্ণপুর, চর ইসলামপুর, পাহাড়পুর ও হরষপুর ইউনিয়ন); কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি ও মেঘনা উপজেলা); কুমিল্লা-২ (হোমনা ও তিতাস উপজেলা); কুমিল্লা-৬ (কুমিল্লা আদর্শ সদর, সিটি করপোরেশন, কুমিল্লা সেনানিবাস ও কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা); কুমিল্লা-১০ (নাঙ্গলকোট ও লালমাই উপজেলা)।
নোয়াখালী-১ (চাটখিল উপজেলা এবং সোনাইমুড়ী উপজেলার জয়াগ, নদনা, চাষীরহাট, বজরা, সোনাপুর, দেওটি ও আমিশাপাড়া ইউনিয়ন এবং সোনাইমুড়ী পৌরসভা); নোয়াখালী-২ (সেনবাগ উপজেলা, সোনাইমুড়ী উপজেলার বারগাঁও, নটেশ্বর ও অম্বরনগর ইউনিয়ন); নোয়াখালী-৪ (সুবর্ণচর উপজেলা এবং নোয়াখালী সদর উপজেলার চরমটুয়া, দাদপুর, নোয়ান্নই, কাদিরহানিফ, বিনোদপুর, নোয়াখালী, ধর্মপুর, এওজবালিয়া, কালাদরাগ, পূর্ব চরমটুয়া ও আন্ডারচর ইউনিয়ন, নোয়াখালী পৌরসভা); নোয়াখালী-৫ (কবিরহাট ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা এবং নোয়াখালী সদর উপজেলার আশ্বদিয়া ও নেয়াজপুর ইউনিয়ন); চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া উপজেলা); চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী উপজেলা এবং চট্টগ্রাম সিটির ৩ থেকে ৭ নম্বর ওয়ার্ড); বাগেরহাট-১ (বাগেরহাট সদর, মোল্লাহাট ও চিতলমারী উপজেলা); বাগেরহাট-২ (ফকিরহাট, রামপাল ও মোংলা উপজেলা) এবং বাগেরহাট-৩ (কচুয়া, মোরেলগঞ্জ এবং শরণখোলা উপজেলা)।
গত ৩০ জুলাই ৩০০ আসনের খসড়া প্রকাশ করে ইসি। সেখানে ৩৯টি আসনের সীমানায় কমবেশি পরিবর্তন আনা হয়েছিল। খসড়ায় গাজীপুরে একটি আসন বাড়ানো এবং বাগেরহাটে একটি আসন কমানো হয়েছিল। খসড়ার ওপর দাবি-আপত্তি জানাতে ১০ আগস্ট পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়। ২৪ থেকে ২৭ আগস্ট টানা চার দিন প্রস্তাবিত নির্বাচনী এলাকার সীমানা নিয়ে দাবি-আপত্তি ও আবেদনের ওপর শুনানি শেষ করে কমিশন। শুনানি শেষে ইসি সচিব জানান, মোট আপত্তি এবং সুপারিশ আবেদন এসেছিল ১ হাজার ৮৯৩টি।
৩০০ আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের গেজেট
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে গাজীপুরে পাঁচটি থেকে বাড়িয়ে ছয়টি এবং বাগেরহাটে চারটি থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করা হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকার আটটি আসনসহ মোট ৪৬টি সংসদীয় আসনের সীমানায় কমবেশি পরিবর্তন আনা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত সীমানা চূড়ান্ত করার গেজেট প্রকাশ করা হয়।
যে ৪২ আসনের সীমানায় পরিবর্তন আনা হয়েছে—পঞ্চগড়-১ (পঞ্চগড় সদর ও তেঁতুলিয়া উপজেলা এবং আটঘরিয়া উপজেলা [বোদা পৌরসভার অংশ বাদে]); পঞ্চগড়-২ (বোদা উপজেলার ইউনিয়নসমূহ, বোদা পৌরসভা এবং দেবীগঞ্জ উপজেলা); রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া উপজেলা এবং রংপুর সিটি করপোরেশনের ১-৯ নম্বর ওয়ার্ড); রংপুর-৩ (রংপুর সদর উপজেলা, ওয়ার্ড নম্বর ১ থেকে ৯ ব্যতীত রংপুর সিটি করপোরেশন এবং রংপুর সেনানিবাস এলাকা); সিরাজগঞ্জ-১ (কাজীপুর উপজেলা এবং সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার মেছড়া, রতনকান্দি, বাগবাটি ও ছোনগাছা ইউনিয়ন); সিরাজগঞ্জ-২ (সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার বাহুলী, শিয়ালকোল, খোকশাবাড়ী, কাওয়াকোলা, কালিয়াহরিপুর ও সয়দাবাদ ইউনিয়ন, সিরাজগঞ্জ পৌরসভা এবং কামারখন্দ উপজেলা); সাতক্ষীরা-২ (সাতক্ষীরা সদর ও দেবহাটা উপজেলা); সাতক্ষীরা-৩ (কালীগঞ্জ ও আশাশুনি উপজেলা); সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর উপজেলা); শরীয়তপুর-২ (নড়িয়া উপজেলা এবং ভেদরগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়নসমূহ [সখীপুর থানা: আরশিনগর, কাঁচিকাটা, চরকুমারিয়া, চরভাগা, চরসেনসাস, উত্তর তারাবুনিয়া, দক্ষিণ তারাবুনিয়া, ডিএম খালি ও সখীপুর ইউনিয়ন]); শরীয়তপুর-৩ (ডামুড্যা ও গোসাইরহাট উপজেলা এবং ভেদরগঞ্জ উপজেলার ছয়গাঁও, নারায়ণপুর, মহিষার ও রামভদ্রপুর ইউনিয়ন এবং ভেদরগঞ্জ পৌরসভা)।
ঢাকা-২ (কেরানীগঞ্জ উপজেলার তারানগর, কালাতিয়া, হজরতপুর, রুহিতপুর, শাক্তা, কালিন্দী ও ভাস্তা ইউনিয়ন এবং সাভার উপজেলার আমিনবাজার, তেঁতুলজোড়া, ভার্কুতা ইউনিয়ন); ঢাকা-৩ (কেরানীগঞ্জ উপজেলার জিনজিরা, আগানগর, তেঘরিয়া, কোন্ডা ও শুভাঢ্যা ইউনিয়ন); ঢাকা-৪ (ঢাকা দক্ষিণ সিটির ৪৭ ও ৫১ থেকে ৫৪ এবং ৫৮ থেকে ৬১ নম্বর ওয়ার্ড); ঢাকা-৫ (ঢাকা দক্ষিণ সিটির ৪৮, ৪৯, ৫০, ৬২ থেকে ৭০ নম্বর ওয়ার্ড); ঢাকা-৭ (ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২৩ থেকে ৩৩, ৩৫, ৩৬, ৫৬ ও ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড); ঢাকা-১০ (ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৪ থেকে ১৮, ২২ ও ৫৫ নম্বর ওয়ার্ড); ঢাকা-১৪ (ঢাকা উত্তর সিটির ৭ থেকে ১২ নম্বর ওয়ার্ড এবং সাভার উপজেলার কাউন্দিয়া ও বনগাঁও ইউনিয়ন); ঢাকা-১৯ (সাভার উপজেলার শিমুলিয়া, ধামসোনা, ইয়ারপুর, আশুলিয়া, বিরুলিয়া, পাথালিয়া ও সাভার ইউনিয়ন, সাভার পৌরসভা এবং সাভার সেনানিবাস এলাকা)।
গাজীপুর-১ (কালিয়াকৈর উপজেলা এবং গাজীপুর সিটির ৭ থেকে ১২ নম্বর ওয়ার্ড); গাজীপুর-২ (গাজীপুর সিটির ১ থেকে ৬ ও ১৩ থেকে ৩১ নম্বর ওয়ার্ড এবং গাজীপুর সদর উপজেলার বাড়িয়া ইউনিয়ন); গাজীপুর-৩ (শ্রীপুর উপজেলা এবং গাজীপুর সদর উপজেলার মির্জাপুর, ভাওয়াল গড় ও পিরুজালী ইউনিয়ন এবং গাজীপুর সেনানিবাস); গাজীপুর-৫ (কালীগঞ্জ উপজেলা এবং গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৪০ থেকে ৪২ নম্বর ওয়ার্ড); গাজীপুর-৬ ( গাজীপুর সিটির ৩২ থেকে ৩৯ এবং ৪৩ থেকে ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড)।
নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁও ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা [নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ১ থেকে ১০ নম্বর ওয়ার্ড]); নারায়ণগঞ্জ-৪ (নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা, এনায়েতপুর, বক্তাবলী, কাশিপুর, কুতুবপুর, গোগনগর ও আলিরটেক ইউনিয়ন); নারায়ণগঞ্জ-৫ (নারায়ণগঞ্জ সিটির ১১ থেকে ২৭ নম্বর ওয়ার্ড এবং বন্দর উপজেলা)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ উপজেলা এবং বিজয়নগর উপজেলার বুধন্তি ও চান্দুয়া ইউনিয়ন); ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর এবং বিজয়নগর উপজেলার ইছাপুর, চম্পানগর, পত্তন, দক্ষিণ সিংগারবিল, বিষ্ণপুর, চর ইসলামপুর, পাহাড়পুর ও হরষপুর ইউনিয়ন); কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি ও মেঘনা উপজেলা); কুমিল্লা-২ (হোমনা ও তিতাস উপজেলা); কুমিল্লা-৬ (কুমিল্লা আদর্শ সদর, সিটি করপোরেশন, কুমিল্লা সেনানিবাস ও কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা); কুমিল্লা-১০ (নাঙ্গলকোট ও লালমাই উপজেলা)।
নোয়াখালী-১ (চাটখিল উপজেলা এবং সোনাইমুড়ী উপজেলার জয়াগ, নদনা, চাষীরহাট, বজরা, সোনাপুর, দেওটি ও আমিশাপাড়া ইউনিয়ন এবং সোনাইমুড়ী পৌরসভা); নোয়াখালী-২ (সেনবাগ উপজেলা, সোনাইমুড়ী উপজেলার বারগাঁও, নটেশ্বর ও অম্বরনগর ইউনিয়ন); নোয়াখালী-৪ (সুবর্ণচর উপজেলা এবং নোয়াখালী সদর উপজেলার চরমটুয়া, দাদপুর, নোয়ান্নই, কাদিরহানিফ, বিনোদপুর, নোয়াখালী, ধর্মপুর, এওজবালিয়া, কালাদরাগ, পূর্ব চরমটুয়া ও আন্ডারচর ইউনিয়ন, নোয়াখালী পৌরসভা); নোয়াখালী-৫ (কবিরহাট ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা এবং নোয়াখালী সদর উপজেলার আশ্বদিয়া ও নেয়াজপুর ইউনিয়ন); চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া উপজেলা); চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী উপজেলা এবং চট্টগ্রাম সিটির ৩ থেকে ৭ নম্বর ওয়ার্ড); বাগেরহাট-১ (বাগেরহাট সদর, মোল্লাহাট ও চিতলমারী উপজেলা); বাগেরহাট-২ (ফকিরহাট, রামপাল ও মোংলা উপজেলা) এবং বাগেরহাট-৩ (কচুয়া, মোরেলগঞ্জ এবং শরণখোলা উপজেলা)।
গত ৩০ জুলাই ৩০০ আসনের খসড়া প্রকাশ করে ইসি। সেখানে ৩৯টি আসনের সীমানায় কমবেশি পরিবর্তন আনা হয়েছিল। খসড়ায় গাজীপুরে একটি আসন বাড়ানো এবং বাগেরহাটে একটি আসন কমানো হয়েছিল। খসড়ার ওপর দাবি-আপত্তি জানাতে ১০ আগস্ট পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়। ২৪ থেকে ২৭ আগস্ট টানা চার দিন প্রস্তাবিত নির্বাচনী এলাকার সীমানা নিয়ে দাবি-আপত্তি ও আবেদনের ওপর শুনানি শেষ করে কমিশন। শুনানি শেষে ইসি সচিব জানান, মোট আপত্তি এবং সুপারিশ আবেদন এসেছিল ১ হাজার ৮৯৩টি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে গাজীপুরে পাঁচটি থেকে বাড়িয়ে ছয়টি এবং বাগেরহাটে চারটি থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করা হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকার আটটি আসনসহ মোট ৪৬টি সংসদীয় আসনের সীমানায় কমবেশি পরিবর্তন আনা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত সীমানা চূড়ান্ত করার গেজেট প্রকাশ করা হয়।
যে ৪২ আসনের সীমানায় পরিবর্তন আনা হয়েছে—পঞ্চগড়-১ (পঞ্চগড় সদর ও তেঁতুলিয়া উপজেলা এবং আটঘরিয়া উপজেলা [বোদা পৌরসভার অংশ বাদে]); পঞ্চগড়-২ (বোদা উপজেলার ইউনিয়নসমূহ, বোদা পৌরসভা এবং দেবীগঞ্জ উপজেলা); রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া উপজেলা এবং রংপুর সিটি করপোরেশনের ১-৯ নম্বর ওয়ার্ড); রংপুর-৩ (রংপুর সদর উপজেলা, ওয়ার্ড নম্বর ১ থেকে ৯ ব্যতীত রংপুর সিটি করপোরেশন এবং রংপুর সেনানিবাস এলাকা); সিরাজগঞ্জ-১ (কাজীপুর উপজেলা এবং সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার মেছড়া, রতনকান্দি, বাগবাটি ও ছোনগাছা ইউনিয়ন); সিরাজগঞ্জ-২ (সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার বাহুলী, শিয়ালকোল, খোকশাবাড়ী, কাওয়াকোলা, কালিয়াহরিপুর ও সয়দাবাদ ইউনিয়ন, সিরাজগঞ্জ পৌরসভা এবং কামারখন্দ উপজেলা); সাতক্ষীরা-২ (সাতক্ষীরা সদর ও দেবহাটা উপজেলা); সাতক্ষীরা-৩ (কালীগঞ্জ ও আশাশুনি উপজেলা); সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর উপজেলা); শরীয়তপুর-২ (নড়িয়া উপজেলা এবং ভেদরগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়নসমূহ [সখীপুর থানা: আরশিনগর, কাঁচিকাটা, চরকুমারিয়া, চরভাগা, চরসেনসাস, উত্তর তারাবুনিয়া, দক্ষিণ তারাবুনিয়া, ডিএম খালি ও সখীপুর ইউনিয়ন]); শরীয়তপুর-৩ (ডামুড্যা ও গোসাইরহাট উপজেলা এবং ভেদরগঞ্জ উপজেলার ছয়গাঁও, নারায়ণপুর, মহিষার ও রামভদ্রপুর ইউনিয়ন এবং ভেদরগঞ্জ পৌরসভা)।
ঢাকা-২ (কেরানীগঞ্জ উপজেলার তারানগর, কালাতিয়া, হজরতপুর, রুহিতপুর, শাক্তা, কালিন্দী ও ভাস্তা ইউনিয়ন এবং সাভার উপজেলার আমিনবাজার, তেঁতুলজোড়া, ভার্কুতা ইউনিয়ন); ঢাকা-৩ (কেরানীগঞ্জ উপজেলার জিনজিরা, আগানগর, তেঘরিয়া, কোন্ডা ও শুভাঢ্যা ইউনিয়ন); ঢাকা-৪ (ঢাকা দক্ষিণ সিটির ৪৭ ও ৫১ থেকে ৫৪ এবং ৫৮ থেকে ৬১ নম্বর ওয়ার্ড); ঢাকা-৫ (ঢাকা দক্ষিণ সিটির ৪৮, ৪৯, ৫০, ৬২ থেকে ৭০ নম্বর ওয়ার্ড); ঢাকা-৭ (ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২৩ থেকে ৩৩, ৩৫, ৩৬, ৫৬ ও ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড); ঢাকা-১০ (ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৪ থেকে ১৮, ২২ ও ৫৫ নম্বর ওয়ার্ড); ঢাকা-১৪ (ঢাকা উত্তর সিটির ৭ থেকে ১২ নম্বর ওয়ার্ড এবং সাভার উপজেলার কাউন্দিয়া ও বনগাঁও ইউনিয়ন); ঢাকা-১৯ (সাভার উপজেলার শিমুলিয়া, ধামসোনা, ইয়ারপুর, আশুলিয়া, বিরুলিয়া, পাথালিয়া ও সাভার ইউনিয়ন, সাভার পৌরসভা এবং সাভার সেনানিবাস এলাকা)।
গাজীপুর-১ (কালিয়াকৈর উপজেলা এবং গাজীপুর সিটির ৭ থেকে ১২ নম্বর ওয়ার্ড); গাজীপুর-২ (গাজীপুর সিটির ১ থেকে ৬ ও ১৩ থেকে ৩১ নম্বর ওয়ার্ড এবং গাজীপুর সদর উপজেলার বাড়িয়া ইউনিয়ন); গাজীপুর-৩ (শ্রীপুর উপজেলা এবং গাজীপুর সদর উপজেলার মির্জাপুর, ভাওয়াল গড় ও পিরুজালী ইউনিয়ন এবং গাজীপুর সেনানিবাস); গাজীপুর-৫ (কালীগঞ্জ উপজেলা এবং গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৪০ থেকে ৪২ নম্বর ওয়ার্ড); গাজীপুর-৬ ( গাজীপুর সিটির ৩২ থেকে ৩৯ এবং ৪৩ থেকে ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড)।
নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁও ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা [নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ১ থেকে ১০ নম্বর ওয়ার্ড]); নারায়ণগঞ্জ-৪ (নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা, এনায়েতপুর, বক্তাবলী, কাশিপুর, কুতুবপুর, গোগনগর ও আলিরটেক ইউনিয়ন); নারায়ণগঞ্জ-৫ (নারায়ণগঞ্জ সিটির ১১ থেকে ২৭ নম্বর ওয়ার্ড এবং বন্দর উপজেলা)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ উপজেলা এবং বিজয়নগর উপজেলার বুধন্তি ও চান্দুয়া ইউনিয়ন); ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর এবং বিজয়নগর উপজেলার ইছাপুর, চম্পানগর, পত্তন, দক্ষিণ সিংগারবিল, বিষ্ণপুর, চর ইসলামপুর, পাহাড়পুর ও হরষপুর ইউনিয়ন); কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি ও মেঘনা উপজেলা); কুমিল্লা-২ (হোমনা ও তিতাস উপজেলা); কুমিল্লা-৬ (কুমিল্লা আদর্শ সদর, সিটি করপোরেশন, কুমিল্লা সেনানিবাস ও কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা); কুমিল্লা-১০ (নাঙ্গলকোট ও লালমাই উপজেলা)।
নোয়াখালী-১ (চাটখিল উপজেলা এবং সোনাইমুড়ী উপজেলার জয়াগ, নদনা, চাষীরহাট, বজরা, সোনাপুর, দেওটি ও আমিশাপাড়া ইউনিয়ন এবং সোনাইমুড়ী পৌরসভা); নোয়াখালী-২ (সেনবাগ উপজেলা, সোনাইমুড়ী উপজেলার বারগাঁও, নটেশ্বর ও অম্বরনগর ইউনিয়ন); নোয়াখালী-৪ (সুবর্ণচর উপজেলা এবং নোয়াখালী সদর উপজেলার চরমটুয়া, দাদপুর, নোয়ান্নই, কাদিরহানিফ, বিনোদপুর, নোয়াখালী, ধর্মপুর, এওজবালিয়া, কালাদরাগ, পূর্ব চরমটুয়া ও আন্ডারচর ইউনিয়ন, নোয়াখালী পৌরসভা); নোয়াখালী-৫ (কবিরহাট ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা এবং নোয়াখালী সদর উপজেলার আশ্বদিয়া ও নেয়াজপুর ইউনিয়ন); চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া উপজেলা); চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী উপজেলা এবং চট্টগ্রাম সিটির ৩ থেকে ৭ নম্বর ওয়ার্ড); বাগেরহাট-১ (বাগেরহাট সদর, মোল্লাহাট ও চিতলমারী উপজেলা); বাগেরহাট-২ (ফকিরহাট, রামপাল ও মোংলা উপজেলা) এবং বাগেরহাট-৩ (কচুয়া, মোরেলগঞ্জ এবং শরণখোলা উপজেলা)।
গত ৩০ জুলাই ৩০০ আসনের খসড়া প্রকাশ করে ইসি। সেখানে ৩৯টি আসনের সীমানায় কমবেশি পরিবর্তন আনা হয়েছিল। খসড়ায় গাজীপুরে একটি আসন বাড়ানো এবং বাগেরহাটে একটি আসন কমানো হয়েছিল। খসড়ার ওপর দাবি-আপত্তি জানাতে ১০ আগস্ট পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়। ২৪ থেকে ২৭ আগস্ট টানা চার দিন প্রস্তাবিত নির্বাচনী এলাকার সীমানা নিয়ে দাবি-আপত্তি ও আবেদনের ওপর শুনানি শেষ করে কমিশন। শুনানি শেষে ইসি সচিব জানান, মোট আপত্তি এবং সুপারিশ আবেদন এসেছিল ১ হাজার ৮৯৩টি।

সারাদেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতিদের অংশগ্রহণে...
৬ মিনিট আগে
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
৪০ মিনিট আগে
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
১ ঘণ্টা আগে
দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন বলেছেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের ইউএনও কামাল হোসেন মুক্তিযোদ্ধা কোটায় প্রতারণার মাধ্যমে চাকরি নিয়েছেন—এমন অভিযোগ রয়েছে। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদ ব্যবহার করে তাঁর বিভিন্ন সুবিধা নেওয়ার ঘটনায় একাধিক তদন্ত চলছে। এর মধ্যেই কামাল হোসেন ও তাঁর মা-বাবা ও চাচা-চাচির ডিএনএ পরীক্ষার
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সারাদেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতিদের অংশগ্রহণে ফুলকোর্ট সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেই সভায় তাদের পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত করা হয়।
সুপ্রিম কোর্টে খোজ নিয়ে জানা গেছে, পদোন্নতির জন্য প্যানেলে ছিলেন– অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ থেকে জেলা ও দায়রা জজ পদের জন্য ৩৪৫ জন, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পদে ২০৭ জন, সিনিয়র সহকারী জজ থেকে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ পদে ৫৫১ জন। সব মিলিয়ে পদোন্নতির প্যানেলে ১ হাজার ১০৩ জন বিচারিক কর্মকর্তার নাম থাকলেও নানা কারণে বেশ কয়েকজনের নাম অনুমোদন হয়নি।
এদিকে পদোন্নতির প্যানেল ছাড়াও ২০২৬ সালের সুপ্রিম কোর্টের ক্যালেন্ডার অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছিল ফুলকোর্ট সভায়। তবে সরকারি ক্যালেন্ডার এখনো প্রকাশিত না হওয়ায় সুপ্রিম কোর্টের ক্যালেন্ডার অনুমোদন হয়নি বলে জানা গেছে।
বিস্তারিত আসছে...

সারাদেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতিদের অংশগ্রহণে ফুলকোর্ট সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেই সভায় তাদের পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত করা হয়।
সুপ্রিম কোর্টে খোজ নিয়ে জানা গেছে, পদোন্নতির জন্য প্যানেলে ছিলেন– অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ থেকে জেলা ও দায়রা জজ পদের জন্য ৩৪৫ জন, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পদে ২০৭ জন, সিনিয়র সহকারী জজ থেকে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ পদে ৫৫১ জন। সব মিলিয়ে পদোন্নতির প্যানেলে ১ হাজার ১০৩ জন বিচারিক কর্মকর্তার নাম থাকলেও নানা কারণে বেশ কয়েকজনের নাম অনুমোদন হয়নি।
এদিকে পদোন্নতির প্যানেল ছাড়াও ২০২৬ সালের সুপ্রিম কোর্টের ক্যালেন্ডার অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছিল ফুলকোর্ট সভায়। তবে সরকারি ক্যালেন্ডার এখনো প্রকাশিত না হওয়ায় সুপ্রিম কোর্টের ক্যালেন্ডার অনুমোদন হয়নি বলে জানা গেছে।
বিস্তারিত আসছে...

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে গাজীপুরে পাঁচটি থেকে বাড়িয়ে ছয়টি এবং বাগেরহাটে চারটি থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করা হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকার আটটি আসনসহ মোট ৪২টি সংসদীয় আসনের সীমানায় কমবেশি পরিবর্তন আনা হয়েছে।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
৪০ মিনিট আগে
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
১ ঘণ্টা আগে
দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন বলেছেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের ইউএনও কামাল হোসেন মুক্তিযোদ্ধা কোটায় প্রতারণার মাধ্যমে চাকরি নিয়েছেন—এমন অভিযোগ রয়েছে। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদ ব্যবহার করে তাঁর বিভিন্ন সুবিধা নেওয়ার ঘটনায় একাধিক তদন্ত চলছে। এর মধ্যেই কামাল হোসেন ও তাঁর মা-বাবা ও চাচা-চাচির ডিএনএ পরীক্ষার
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা নিজাম উদ্দিন হাজারীর স্ত্রী নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে ৪৫ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ ও ৪৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার দুদকের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেছেন সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদক মহাপরিচালক বলেন, অভিযুক্ত নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সন্দেহজনক লেনদেনের পর্যাপ্ত প্রমাণ পাওয়া গেছে। কমিশন তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করার অনুমোদন দিয়েছে।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
এ ছাড়া ২০১৯ সালের মে থেকে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত নুরজাহান বেগমের ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের একটি হিসাবে ৪৩ কোটি ৩১ লাখ ৪৭ হাজার ৮০৩ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করেছে দুদক।
এ তথ্য আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) থেকে প্রাপ্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে যাচাই করা হয়েছে।
দুদকের অনুসন্ধানসংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, নিজাম উদ্দিন হাজারী ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে এর আগেও অবৈধ সম্পদ অর্জন, ফেনী ও ঢাকায় নামে-বেনামে জমি ও ভবন ক্রয় এবং বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগে একাধিক তদন্ত চলছে।
সূত্রটি আরও জানায়, দুদকে পাঠানো সম্পদ বিবরণীতে ঘোষিত তথ্য ও বাস্তব সম্পদের মধ্যে বিশাল অমিল পাওয়া যায়। এর ধারাবাহিকতায় নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে নতুন করে মামলা অনুমোদনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ফেনী-২ আসন থেকে টানা তিনবার আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন নিজাম উদ্দিন হাজারী। তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার ও দখলদারত্বের অভিযোগ রয়েছে।

ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা নিজাম উদ্দিন হাজারীর স্ত্রী নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে ৪৫ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ ও ৪৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার দুদকের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেছেন সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদক মহাপরিচালক বলেন, অভিযুক্ত নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সন্দেহজনক লেনদেনের পর্যাপ্ত প্রমাণ পাওয়া গেছে। কমিশন তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করার অনুমোদন দিয়েছে।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
এ ছাড়া ২০১৯ সালের মে থেকে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত নুরজাহান বেগমের ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের একটি হিসাবে ৪৩ কোটি ৩১ লাখ ৪৭ হাজার ৮০৩ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করেছে দুদক।
এ তথ্য আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) থেকে প্রাপ্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে যাচাই করা হয়েছে।
দুদকের অনুসন্ধানসংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, নিজাম উদ্দিন হাজারী ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে এর আগেও অবৈধ সম্পদ অর্জন, ফেনী ও ঢাকায় নামে-বেনামে জমি ও ভবন ক্রয় এবং বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগে একাধিক তদন্ত চলছে।
সূত্রটি আরও জানায়, দুদকে পাঠানো সম্পদ বিবরণীতে ঘোষিত তথ্য ও বাস্তব সম্পদের মধ্যে বিশাল অমিল পাওয়া যায়। এর ধারাবাহিকতায় নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে নতুন করে মামলা অনুমোদনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ফেনী-২ আসন থেকে টানা তিনবার আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন নিজাম উদ্দিন হাজারী। তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার ও দখলদারত্বের অভিযোগ রয়েছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে গাজীপুরে পাঁচটি থেকে বাড়িয়ে ছয়টি এবং বাগেরহাটে চারটি থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করা হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকার আটটি আসনসহ মোট ৪২টি সংসদীয় আসনের সীমানায় কমবেশি পরিবর্তন আনা হয়েছে।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সারাদেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতিদের অংশগ্রহণে...
৬ মিনিট আগে
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
১ ঘণ্টা আগে
দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন বলেছেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের ইউএনও কামাল হোসেন মুক্তিযোদ্ধা কোটায় প্রতারণার মাধ্যমে চাকরি নিয়েছেন—এমন অভিযোগ রয়েছে। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদ ব্যবহার করে তাঁর বিভিন্ন সুবিধা নেওয়ার ঘটনায় একাধিক তদন্ত চলছে। এর মধ্যেই কামাল হোসেন ও তাঁর মা-বাবা ও চাচা-চাচির ডিএনএ পরীক্ষার
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ১০১ জন। সব মিলিয়ে এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৯২৩ জনে। তাদের মধ্যে ২৯২ জনের মৃত্যু হয়েছে মশাবাহিত এ রোগে।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
এ ছাড়া ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় একজন মারা গেছে। নতুন আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের হাসপাতালগুলোতে সর্বোচ্চ ২৪১ জন ভর্তি হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৭৫ জন, রাজধানীর বাইরে ঢাকা বিভাগে ২০৮, বরিশালে ১৫১, খুলনায় ৫৯, চট্টগ্রামে ১২৫, রাজশাহীতে ৪৫, ময়মনসিংহে ৭৫, রংপুরে ১৯ ও সিলেটে তিনজন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
গত অক্টোবর মাসে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ২২ হাজার ৫২০ জন, যা এই বছরের এক মাসে সর্বোচ্চ। একই সময়ে ৮০ জন মারা গেছে, যা এ বছরে একক মাসের সর্বোচ্চ মৃত্যু।
এর আগে গত সেপ্টেম্বরে ১৫ হাজার ৮৬৬ জন ভর্তি হয়েছিল এবং ৭৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এ ছাড়া জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে তিন, এপ্রিলে সাত, মে মাসে তিন, জুনে ১৯, জুলাইয়ে ৪১ ও আগস্টে ৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। মার্চ মাসে কোনো মৃত্যু হয়নি।
চলতি মাসের চার দিনে ৪ হাজার ৬১ জন রোগী ভর্তি হয়েছে আর মারা গেছে ১৪ জন চিকিৎসাধীন রোগী।
দেশে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। আর মারা গেছে ১ হাজার ৭০৫ জন।
২০২৪ সালে ১ লাখ ১ হাজার ২১১ জন, ২০২২ সালে ৬২ হাজার ৩৮২, ২০২১ সালে ২৮ হাজার ৪২৯, ২০২০ সালে ১ হাজার ৪০৫ এবং ২০১৯ সালে ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ১০১ জন। সব মিলিয়ে এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৯২৩ জনে। তাদের মধ্যে ২৯২ জনের মৃত্যু হয়েছে মশাবাহিত এ রোগে।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
এ ছাড়া ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় একজন মারা গেছে। নতুন আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের হাসপাতালগুলোতে সর্বোচ্চ ২৪১ জন ভর্তি হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৭৫ জন, রাজধানীর বাইরে ঢাকা বিভাগে ২০৮, বরিশালে ১৫১, খুলনায় ৫৯, চট্টগ্রামে ১২৫, রাজশাহীতে ৪৫, ময়মনসিংহে ৭৫, রংপুরে ১৯ ও সিলেটে তিনজন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
গত অক্টোবর মাসে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ২২ হাজার ৫২০ জন, যা এই বছরের এক মাসে সর্বোচ্চ। একই সময়ে ৮০ জন মারা গেছে, যা এ বছরে একক মাসের সর্বোচ্চ মৃত্যু।
এর আগে গত সেপ্টেম্বরে ১৫ হাজার ৮৬৬ জন ভর্তি হয়েছিল এবং ৭৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এ ছাড়া জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে তিন, এপ্রিলে সাত, মে মাসে তিন, জুনে ১৯, জুলাইয়ে ৪১ ও আগস্টে ৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। মার্চ মাসে কোনো মৃত্যু হয়নি।
চলতি মাসের চার দিনে ৪ হাজার ৬১ জন রোগী ভর্তি হয়েছে আর মারা গেছে ১৪ জন চিকিৎসাধীন রোগী।
দেশে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। আর মারা গেছে ১ হাজার ৭০৫ জন।
২০২৪ সালে ১ লাখ ১ হাজার ২১১ জন, ২০২২ সালে ৬২ হাজার ৩৮২, ২০২১ সালে ২৮ হাজার ৪২৯, ২০২০ সালে ১ হাজার ৪০৫ এবং ২০১৯ সালে ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে গাজীপুরে পাঁচটি থেকে বাড়িয়ে ছয়টি এবং বাগেরহাটে চারটি থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করা হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকার আটটি আসনসহ মোট ৪২টি সংসদীয় আসনের সীমানায় কমবেশি পরিবর্তন আনা হয়েছে।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সারাদেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতিদের অংশগ্রহণে...
৬ মিনিট আগে
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
৪০ মিনিট আগে
দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন বলেছেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের ইউএনও কামাল হোসেন মুক্তিযোদ্ধা কোটায় প্রতারণার মাধ্যমে চাকরি নিয়েছেন—এমন অভিযোগ রয়েছে। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদ ব্যবহার করে তাঁর বিভিন্ন সুবিধা নেওয়ার ঘটনায় একাধিক তদন্ত চলছে। এর মধ্যেই কামাল হোসেন ও তাঁর মা-বাবা ও চাচা-চাচির ডিএনএ পরীক্ষার
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি পেতে নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজানোর অভিযোগে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেন ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ডিএনএ পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন।
তিনি বলেছেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের ইউএনও কামাল হোসেন মুক্তিযোদ্ধা কোটায় প্রতারণার মাধ্যমে চাকরি নিয়েছেন—এমন অভিযোগ রয়েছে। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদ ব্যবহার করে তাঁর বিভিন্ন সুবিধা নেওয়ার ঘটনায় একাধিক তদন্ত চলছে। এর মধ্যেই কামাল হোসেন ও তাঁর বাবা-মা ও চাচা-চাচির ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক।
দুদক সূত্র বলছে, ইউএনও কামাল হোসেন মুক্তিযোদ্ধা কোটায় সুবিধা নিতে নিজের বাবা মো. আবুল কাশেম ও মা মোছা. হাবীয়া খাতুনের নাম বাদ দিয়ে চাচা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আহসান হাবীব ও চাচি মোছা. সানোয়ারা খাতুনকে পিতা-মাতা হিসেবে মুক্তিযোদ্ধা সনদে দেখান।
এই সনদ দেখিয়ে তিনি ৩৫তম বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নেন এবং মুক্তিযোদ্ধা কোটায় সরকারি কর্মকর্তা হন।
অভিযোগ রয়েছে, এই জালিয়াতির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও ভোগ করেছেন কামাল হোসেন।
তাঁর বিরুদ্ধে ২০২৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর মামলা করে দুদক। তদন্ত চলাকালে কমিশন কামাল হোসেনসহ তাঁর বাবা-মা ও চাচা-চাচির ডিএনএ পরীক্ষা করার অনুমোদন দেয়। আদালতের অনুমতি নিয়ে শিগগিরই এই পরীক্ষা হবে।
কামাল হোসেন বর্তমানে নাচোল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত। এর আগে তিনি মাগুরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জ্যেষ্ঠ সহকারী কমিশনার এবং নওগাঁর আত্রাই উপজেলার ইউএনও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি পেতে নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজানোর অভিযোগে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেন ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ডিএনএ পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন।
তিনি বলেছেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের ইউএনও কামাল হোসেন মুক্তিযোদ্ধা কোটায় প্রতারণার মাধ্যমে চাকরি নিয়েছেন—এমন অভিযোগ রয়েছে। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদ ব্যবহার করে তাঁর বিভিন্ন সুবিধা নেওয়ার ঘটনায় একাধিক তদন্ত চলছে। এর মধ্যেই কামাল হোসেন ও তাঁর বাবা-মা ও চাচা-চাচির ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক।
দুদক সূত্র বলছে, ইউএনও কামাল হোসেন মুক্তিযোদ্ধা কোটায় সুবিধা নিতে নিজের বাবা মো. আবুল কাশেম ও মা মোছা. হাবীয়া খাতুনের নাম বাদ দিয়ে চাচা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আহসান হাবীব ও চাচি মোছা. সানোয়ারা খাতুনকে পিতা-মাতা হিসেবে মুক্তিযোদ্ধা সনদে দেখান।
এই সনদ দেখিয়ে তিনি ৩৫তম বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নেন এবং মুক্তিযোদ্ধা কোটায় সরকারি কর্মকর্তা হন।
অভিযোগ রয়েছে, এই জালিয়াতির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও ভোগ করেছেন কামাল হোসেন।
তাঁর বিরুদ্ধে ২০২৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর মামলা করে দুদক। তদন্ত চলাকালে কমিশন কামাল হোসেনসহ তাঁর বাবা-মা ও চাচা-চাচির ডিএনএ পরীক্ষা করার অনুমোদন দেয়। আদালতের অনুমতি নিয়ে শিগগিরই এই পরীক্ষা হবে।
কামাল হোসেন বর্তমানে নাচোল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত। এর আগে তিনি মাগুরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জ্যেষ্ঠ সহকারী কমিশনার এবং নওগাঁর আত্রাই উপজেলার ইউএনও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে গাজীপুরে পাঁচটি থেকে বাড়িয়ে ছয়টি এবং বাগেরহাটে চারটি থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করা হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকার আটটি আসনসহ মোট ৪২টি সংসদীয় আসনের সীমানায় কমবেশি পরিবর্তন আনা হয়েছে।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সারাদেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতিদের অংশগ্রহণে...
৬ মিনিট আগে
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
৪০ মিনিট আগে
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
১ ঘণ্টা আগে