কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে আগ্রহী দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটির অনেক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের অবকাঠামো খাতে সম্পৃক্ত হতে আগ্রহী। বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং কেউন আজ সোনারগাঁয়ে বড় সর্দার বাড়িতে কূটনৈতিক সাংবাদিকদের এসব বলেন।
সোমবার সোনারগাঁয়ে পানামা শহর ও কোরীয় অর্থায়নে পুনরায়ন করা বড় সরদার বাড়িতে পরিদর্শনে গিয়েছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং কেউন। এ সময়ে পানামা শহর ও বড় সরদার বাড়ি পরিদর্শনে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সংবাদদাতাদের সংগঠন ডিক্যাবের সদস্যদের আমন্ত্রণ জানান। এতে কোরিয়ার বিশেষ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (কেইপিজেড) প্রেসিডেন্ট জাহাঙ্গির সাদাত, বড় সরদার বাড়ি পুনরায়ন করা প্রকল্পের পরিচালক অধ্যাপক আবু সাঈদ এম আহমেদ, ডিক্যাব সভাপতি পান্থ রহমানসহ সংগঠনের অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের দক্ষিণে দ্বিতীয় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ নিয়ে প্রশ্ন করলে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং কেউন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণাটি গণমাধ্যম থেকে জেনেছি। আর সুযোগ পেলে এতে কাজ করতে কোরিয়া আগ্রহী। কারণ পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে বিশ্বে কোরিয়া অন্যতম দেশ। বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করছে কোরিয়া। আমি নিশ্চিত যখন সুযোগ আসবে, অনেক কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান এতে আগ্রহ দেখাবে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানান যে আরও একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জন্য বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে জায়গা খোঁজা হচ্ছে।
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থায়নসহ অন্যান্য সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, অর্থায়ন সক্ষমতা নিয়ে নিশ্চিত হয়ে বলা যাচ্ছে না। কারণ কোরিয়া বড় অঙ্কের অর্থ সম্পদ একত্রিত করে না। তবে আমি নিশ্চিত কোরিয়ার সবচেয়ে ভালো পর্যায়ের কারিগরি সক্ষমতা রয়েছে। তবে আর্থিক সক্ষমতার প্রশ্নে বিভিন্ন উপায় রয়েছে, প্রয়োজনে এখানে সরকারি বা বেসরকারি খাত অথবা অন্য দেশের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমেও এটি করা যেতে পারে। পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনে দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বে ৬ষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
লি জ্যাং কেউন বলেন, বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার ব্যবসায়িক সম্পর্ক তৈরি পোশাক খাত বড় অংশ জুড়ে রয়েছে। তবে ব্যবসায়িক খাতে বৈচিত্র্য খুঁজছে দক্ষিণ কোরিয়া। তথ্য প্রযুক্তি খাত নিয়ে কাজ করছে দক্ষিণ কোরিয়া। সেই সঙ্গে অবকাঠামো কোরিয়ার প্রতিষ্ঠানের পছন্দের জায়গা। এরই মাঝে ঢাকার বিমানবন্দরের টার্মিনালের কাজ করছে স্যামসাং। অবকাঠামোর আরও কিছু জায়গাতে কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান কাজ করতে আগ্রহী।
দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছরপূর্তির পরিকল্পনা প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত বলেন, ২০২৩ সালে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্ণ হবে। এ সময়ে বেশ কিছু সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। এ ছাড়া দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ের সফরের সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে কোরিয়ার সম্পৃক্ততায় তরুণদের প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে আগ্রহী দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটির অনেক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের অবকাঠামো খাতে সম্পৃক্ত হতে আগ্রহী। বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং কেউন আজ সোনারগাঁয়ে বড় সর্দার বাড়িতে কূটনৈতিক সাংবাদিকদের এসব বলেন।
সোমবার সোনারগাঁয়ে পানামা শহর ও কোরীয় অর্থায়নে পুনরায়ন করা বড় সরদার বাড়িতে পরিদর্শনে গিয়েছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং কেউন। এ সময়ে পানামা শহর ও বড় সরদার বাড়ি পরিদর্শনে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সংবাদদাতাদের সংগঠন ডিক্যাবের সদস্যদের আমন্ত্রণ জানান। এতে কোরিয়ার বিশেষ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (কেইপিজেড) প্রেসিডেন্ট জাহাঙ্গির সাদাত, বড় সরদার বাড়ি পুনরায়ন করা প্রকল্পের পরিচালক অধ্যাপক আবু সাঈদ এম আহমেদ, ডিক্যাব সভাপতি পান্থ রহমানসহ সংগঠনের অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের দক্ষিণে দ্বিতীয় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ নিয়ে প্রশ্ন করলে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং কেউন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণাটি গণমাধ্যম থেকে জেনেছি। আর সুযোগ পেলে এতে কাজ করতে কোরিয়া আগ্রহী। কারণ পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে বিশ্বে কোরিয়া অন্যতম দেশ। বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করছে কোরিয়া। আমি নিশ্চিত যখন সুযোগ আসবে, অনেক কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান এতে আগ্রহ দেখাবে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানান যে আরও একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জন্য বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে জায়গা খোঁজা হচ্ছে।
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থায়নসহ অন্যান্য সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, অর্থায়ন সক্ষমতা নিয়ে নিশ্চিত হয়ে বলা যাচ্ছে না। কারণ কোরিয়া বড় অঙ্কের অর্থ সম্পদ একত্রিত করে না। তবে আমি নিশ্চিত কোরিয়ার সবচেয়ে ভালো পর্যায়ের কারিগরি সক্ষমতা রয়েছে। তবে আর্থিক সক্ষমতার প্রশ্নে বিভিন্ন উপায় রয়েছে, প্রয়োজনে এখানে সরকারি বা বেসরকারি খাত অথবা অন্য দেশের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমেও এটি করা যেতে পারে। পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনে দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বে ৬ষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
লি জ্যাং কেউন বলেন, বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার ব্যবসায়িক সম্পর্ক তৈরি পোশাক খাত বড় অংশ জুড়ে রয়েছে। তবে ব্যবসায়িক খাতে বৈচিত্র্য খুঁজছে দক্ষিণ কোরিয়া। তথ্য প্রযুক্তি খাত নিয়ে কাজ করছে দক্ষিণ কোরিয়া। সেই সঙ্গে অবকাঠামো কোরিয়ার প্রতিষ্ঠানের পছন্দের জায়গা। এরই মাঝে ঢাকার বিমানবন্দরের টার্মিনালের কাজ করছে স্যামসাং। অবকাঠামোর আরও কিছু জায়গাতে কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান কাজ করতে আগ্রহী।
দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছরপূর্তির পরিকল্পনা প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত বলেন, ২০২৩ সালে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্ণ হবে। এ সময়ে বেশ কিছু সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। এ ছাড়া দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ের সফরের সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে কোরিয়ার সম্পৃক্ততায় তরুণদের প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনায় প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ প্রস্তাবনা প্রশ্নে ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান নিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। অধিকাংশ দল প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ সর্বোচ্চ দুবারের প্রস্তাব করেছে। তবে কয়েকটি দল দুবারের পর একবার বিরতি দিয়ে আবার হতে পারবেন বলে মত দিয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ২৯ জুন দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার (২২ জুন) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এই দি
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
৫ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে বিএনপি।
৫ ঘণ্টা আগে