নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ এবং এর একটি শক্তিশালী ঐতিহাসিক ভিত্তি রয়েছে। আমাদের ভৌগোলিক নৈকট্য ও সাংস্কৃতিক সখ্য রয়েছে। ভারত থেকে পণ্য পরিবহনের জন্য চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহারের বিষয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তির অধীনে দুটি ট্রায়াল রান সম্পাদিত হয়েছিল। শিগগিরই এই রুট পুরোপুরি চালু হয়ে যাবে। পুরোদমে পণ্য হ্যান্ডেল করার সক্ষমতা চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের রয়েছে।’
আজ বুধবার ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় এশিয়ান কনফ্লুয়েন্স আয়োজিত ‘উত্তর-পূর্ব ভারত এবং ইন্দো প্যাসিফিকের বঙ্গোপসাগর: সংযোগ স্থাপন: এগিয়ে যাওয়ার পথ’ বিষয়ে ‘তৃতীয় ভারত-জাপান বুদ্ধিজীবী কনক্লেভ’-এ প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে প্রটোকল অন ইংল্যান্ড ওয়াটার ট্রানজিট অ্যান্ড ট্রেড (পিআইডব্লিউটিটি) চুক্তি রয়েছে। এ চুক্তির আলোকে বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে পূর্ব ভারতের সাতটি রাজ্যে পণ্য পরিবহন করা যাবে। এছাড়া উপকূলীয় সমুদ্র ও নদীপথে ভারত থেকে পূর্ব রাজ্যগুলোতে পণ্য পরিবহনের জন্য উপকূলীয় শিপিং চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। নৌপথে অবাধ ও আঞ্চলিক বাণিজ্যের প্রসারের জন্য ভারত, বাংলাদেশ, ভুটান এবং নেপালের মধ্যে বিবিআইএন চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তির লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য হল চুক্তিভুক্ত দেশগুলির মধ্যে ন্যায্য এবং আঞ্চলিক পরিবহন নিশ্চিত করা যাতে তাঁদের নিজস্ব বাণিজ্যিক স্বার্থ নিশ্চিত করা।
অনুষ্ঠানে এশিয়ান কনফ্লুয়েন্স এর গভর্নিং কাউন্সিল সদস্য রিভা গাঙ্গুলী, ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, ভারতে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত হিরোসি সুজুকি বক্তব্য রাখেন।
নয়াদিল্লির জাপান দূতাবাস ও ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় এশিয়ান কনফ্লুয়েন্স এ কনক্লেভের আয়োজন করে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে ঐতিহাসিক সম্পর্ক বিদ্যমান। বাঙালি ও জাপানিদের সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। জাপান বাংলাদেশের উন্নয়ন সহায়তাকারী দেশ। বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়া প্রথম দেশগুলোর মধ্যে জাপান অন্যতম। স্বাধীনতার পর থেকেই জাপান বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সহযোগী হয়ে উঠেছে। এই অঞ্চলে জাপানি বিনিয়োগ পরোক্ষভাবে বাংলাদেশের পাশাপাশি এ অঞ্চলের আর্থসামাজিক উন্নয়নকে বেগবান করবে।’
দু’দিনব্যাপী (১১-১২ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত এ কনক্লেভে বাংলাদেশ, জাপান ও ভারত থেকে অংশগ্রহণকারী বিশেষজ্ঞ, নীতিনির্ধারক, স্টেক হোল্ডারগণ অংশ নেয়।
প্রতিমন্ত্রী তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। দলের অন্য সদস্যরা হলেন—নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সঞ্জয় কুমার বণিক ও প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সচিব (উপসচিব) মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার।
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ এবং এর একটি শক্তিশালী ঐতিহাসিক ভিত্তি রয়েছে। আমাদের ভৌগোলিক নৈকট্য ও সাংস্কৃতিক সখ্য রয়েছে। ভারত থেকে পণ্য পরিবহনের জন্য চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহারের বিষয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তির অধীনে দুটি ট্রায়াল রান সম্পাদিত হয়েছিল। শিগগিরই এই রুট পুরোপুরি চালু হয়ে যাবে। পুরোদমে পণ্য হ্যান্ডেল করার সক্ষমতা চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের রয়েছে।’
আজ বুধবার ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় এশিয়ান কনফ্লুয়েন্স আয়োজিত ‘উত্তর-পূর্ব ভারত এবং ইন্দো প্যাসিফিকের বঙ্গোপসাগর: সংযোগ স্থাপন: এগিয়ে যাওয়ার পথ’ বিষয়ে ‘তৃতীয় ভারত-জাপান বুদ্ধিজীবী কনক্লেভ’-এ প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে প্রটোকল অন ইংল্যান্ড ওয়াটার ট্রানজিট অ্যান্ড ট্রেড (পিআইডব্লিউটিটি) চুক্তি রয়েছে। এ চুক্তির আলোকে বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে পূর্ব ভারতের সাতটি রাজ্যে পণ্য পরিবহন করা যাবে। এছাড়া উপকূলীয় সমুদ্র ও নদীপথে ভারত থেকে পূর্ব রাজ্যগুলোতে পণ্য পরিবহনের জন্য উপকূলীয় শিপিং চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। নৌপথে অবাধ ও আঞ্চলিক বাণিজ্যের প্রসারের জন্য ভারত, বাংলাদেশ, ভুটান এবং নেপালের মধ্যে বিবিআইএন চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তির লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য হল চুক্তিভুক্ত দেশগুলির মধ্যে ন্যায্য এবং আঞ্চলিক পরিবহন নিশ্চিত করা যাতে তাঁদের নিজস্ব বাণিজ্যিক স্বার্থ নিশ্চিত করা।
অনুষ্ঠানে এশিয়ান কনফ্লুয়েন্স এর গভর্নিং কাউন্সিল সদস্য রিভা গাঙ্গুলী, ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, ভারতে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত হিরোসি সুজুকি বক্তব্য রাখেন।
নয়াদিল্লির জাপান দূতাবাস ও ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় এশিয়ান কনফ্লুয়েন্স এ কনক্লেভের আয়োজন করে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে ঐতিহাসিক সম্পর্ক বিদ্যমান। বাঙালি ও জাপানিদের সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। জাপান বাংলাদেশের উন্নয়ন সহায়তাকারী দেশ। বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়া প্রথম দেশগুলোর মধ্যে জাপান অন্যতম। স্বাধীনতার পর থেকেই জাপান বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সহযোগী হয়ে উঠেছে। এই অঞ্চলে জাপানি বিনিয়োগ পরোক্ষভাবে বাংলাদেশের পাশাপাশি এ অঞ্চলের আর্থসামাজিক উন্নয়নকে বেগবান করবে।’
দু’দিনব্যাপী (১১-১২ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত এ কনক্লেভে বাংলাদেশ, জাপান ও ভারত থেকে অংশগ্রহণকারী বিশেষজ্ঞ, নীতিনির্ধারক, স্টেক হোল্ডারগণ অংশ নেয়।
প্রতিমন্ত্রী তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। দলের অন্য সদস্যরা হলেন—নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সঞ্জয় কুমার বণিক ও প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সচিব (উপসচিব) মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১০ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
১০ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
১২ ঘণ্টা আগে