মো. হুমায়ূন কবীর, ঢাকা
কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন পদত্যাগ করায় গত বৃহস্পতিবার থেকে কমিশনশূন্য নির্বাচন ভবন। কবে এবং কোন প্রক্রিয়ায় নতুন করে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেওয়া হবে, সে বিষয়েও এখনো কোনো আলোচনা নেই।
সাচিবিক কিছু কাজে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং নতুন অন্যান্য কাজে নির্বাচন কমিশনারদের মতামত নিয়ে কাজ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়। এমন পরিস্থিতিতে সিইসি ও নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দেওয়ার আগে পর্যন্ত চলার জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মতামত চাইবে ইসি সচিবালয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বর্তমানে নির্বাচন কমিশনারদের পদ শূন্য থাকা অবস্থায় কমিশন সচিবালয় কীভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করবে? জানতে চাইলে ইসি সচিব শফিউল আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইসি সচিবালয়ের বেশির ভাগ সাচিবিক কাজ সচিবই সম্পন্ন করতে পারেন। সচিবের ক্ষমতার বাইরের বাজেট বা কর্মকর্তাদের ছুটির ক্ষেত্রে সিইসির পরামর্শ নিতে হয়। আবার নতুন দলের নিবন্ধনসহ কিছু ক্ষেত্রে কমিশনারদের মতামত নিতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে নির্বাচন কমিশন সচিবালয় কীভাবে চলবে সে বিষয়ে আমরা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পরামর্শ চাইব।
নির্বাচন কমিশনের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাসহ অন্য উপদেষ্টারা অবগত আছেন বলেও জানান তিনি।
এ দিকে কমিশনার শূন্য হওয়ার পর প্রথম কার্যদিবসে নির্বাচন ভবনে সারা দিন তেমন কোনো কর্মতৎপরতা চোখে পড়েনি। বিকেল ৪টায় সব কর্মকর্তাকে নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসেন ইসি সচিব। বৈঠকে জনগণের সেবা নিশ্চিতে দিকনির্দেশনা দেন সচিব। সভায় কর্মকর্তাদের পক্ষ থেকে এনআইডি সেবা সহজ করে নাগরিক ভোগান্তি কমানোর উদ্যোগ নেওয়ার সুপারিশ করা হয়।
কর্মকর্তারা সভায় জানান, এনআইডি সংশোধনের আবেদন নিষ্পত্তির সময় পার হয়ে গেলেও নাগরিকেরা বা ঊর্ধ্বতম কর্মকর্তারা নথি উপস্থাপনের আগে এ বিষয়ে কিছু জানতে পারেন না। তাই এ বিষয়ে সিস্টেম ডেভেলপ করতে হবে যাতে কোনো আবেদন নিষ্পত্তির সময় পার হয়ে গেলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে সেটি রেড সিগন্যাল হয়ে ধরা পড়ে। এতে এনআইডি সংক্রান্ত কাজের মনিটরিং জোরদার হবে।
এ ছাড়া কর্মকর্তারা এনআইডির ম্যাচ ফাউন্ড, নটফাউন্ড সমস্যা সমাধানের জন্য মাঠপর্যায়ে কর্মকর্তাদের ক্ষমতায়নের পরামর্শ দেন।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, সেবা দিতে কোনো বাধা আছে কিনা; কোন কোন ক্ষেত্রে সংস্কার প্রয়োজন; কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া গেলে বিধিমালা অনুযায়ী ব্যবস্থাসহ বিভাগীয় মামলা; প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ; উপজেলা জেলা এনআইডি অনুবিভাগের মহাপরিচালক পর্যন্ত এনআইডি সেবা কার্যক্রম মনিটরিং করার ব্যবস্থা করা; গাড়ি ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশনা অনুসরণ করা; কেনাকাটায় স্বচ্ছতা বজায় রাখা; সেবা দিয়ে জনগণের সন্তুষ্টি অর্জন করা; সেবা সহজ করা; এনআইডিসহ যেকোনো সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে মধ্যস্বত্বভোগীদের সুযোগ বন্ধ করা, জনগণ যাতে সরাসরি সেব পায় সেটি নিশ্চিত করা—এসব বিষয় কর্মকর্তারা যাতে বাস্তবায়ন করেন সে বিষয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া এনআইডি সেবা কীভাবে আরও সহজে জনগণকে দেওয়া যেতে পারে সে বিষয়ে শিগগিরই একটি কর্মশালার করার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও জানান সচিব।
কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন পদত্যাগ করায় গত বৃহস্পতিবার থেকে কমিশনশূন্য নির্বাচন ভবন। কবে এবং কোন প্রক্রিয়ায় নতুন করে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেওয়া হবে, সে বিষয়েও এখনো কোনো আলোচনা নেই।
সাচিবিক কিছু কাজে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং নতুন অন্যান্য কাজে নির্বাচন কমিশনারদের মতামত নিয়ে কাজ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়। এমন পরিস্থিতিতে সিইসি ও নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দেওয়ার আগে পর্যন্ত চলার জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মতামত চাইবে ইসি সচিবালয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বর্তমানে নির্বাচন কমিশনারদের পদ শূন্য থাকা অবস্থায় কমিশন সচিবালয় কীভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করবে? জানতে চাইলে ইসি সচিব শফিউল আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইসি সচিবালয়ের বেশির ভাগ সাচিবিক কাজ সচিবই সম্পন্ন করতে পারেন। সচিবের ক্ষমতার বাইরের বাজেট বা কর্মকর্তাদের ছুটির ক্ষেত্রে সিইসির পরামর্শ নিতে হয়। আবার নতুন দলের নিবন্ধনসহ কিছু ক্ষেত্রে কমিশনারদের মতামত নিতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে নির্বাচন কমিশন সচিবালয় কীভাবে চলবে সে বিষয়ে আমরা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পরামর্শ চাইব।
নির্বাচন কমিশনের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাসহ অন্য উপদেষ্টারা অবগত আছেন বলেও জানান তিনি।
এ দিকে কমিশনার শূন্য হওয়ার পর প্রথম কার্যদিবসে নির্বাচন ভবনে সারা দিন তেমন কোনো কর্মতৎপরতা চোখে পড়েনি। বিকেল ৪টায় সব কর্মকর্তাকে নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসেন ইসি সচিব। বৈঠকে জনগণের সেবা নিশ্চিতে দিকনির্দেশনা দেন সচিব। সভায় কর্মকর্তাদের পক্ষ থেকে এনআইডি সেবা সহজ করে নাগরিক ভোগান্তি কমানোর উদ্যোগ নেওয়ার সুপারিশ করা হয়।
কর্মকর্তারা সভায় জানান, এনআইডি সংশোধনের আবেদন নিষ্পত্তির সময় পার হয়ে গেলেও নাগরিকেরা বা ঊর্ধ্বতম কর্মকর্তারা নথি উপস্থাপনের আগে এ বিষয়ে কিছু জানতে পারেন না। তাই এ বিষয়ে সিস্টেম ডেভেলপ করতে হবে যাতে কোনো আবেদন নিষ্পত্তির সময় পার হয়ে গেলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে সেটি রেড সিগন্যাল হয়ে ধরা পড়ে। এতে এনআইডি সংক্রান্ত কাজের মনিটরিং জোরদার হবে।
এ ছাড়া কর্মকর্তারা এনআইডির ম্যাচ ফাউন্ড, নটফাউন্ড সমস্যা সমাধানের জন্য মাঠপর্যায়ে কর্মকর্তাদের ক্ষমতায়নের পরামর্শ দেন।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, সেবা দিতে কোনো বাধা আছে কিনা; কোন কোন ক্ষেত্রে সংস্কার প্রয়োজন; কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া গেলে বিধিমালা অনুযায়ী ব্যবস্থাসহ বিভাগীয় মামলা; প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ; উপজেলা জেলা এনআইডি অনুবিভাগের মহাপরিচালক পর্যন্ত এনআইডি সেবা কার্যক্রম মনিটরিং করার ব্যবস্থা করা; গাড়ি ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশনা অনুসরণ করা; কেনাকাটায় স্বচ্ছতা বজায় রাখা; সেবা দিয়ে জনগণের সন্তুষ্টি অর্জন করা; সেবা সহজ করা; এনআইডিসহ যেকোনো সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে মধ্যস্বত্বভোগীদের সুযোগ বন্ধ করা, জনগণ যাতে সরাসরি সেব পায় সেটি নিশ্চিত করা—এসব বিষয় কর্মকর্তারা যাতে বাস্তবায়ন করেন সে বিষয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া এনআইডি সেবা কীভাবে আরও সহজে জনগণকে দেওয়া যেতে পারে সে বিষয়ে শিগগিরই একটি কর্মশালার করার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও জানান সচিব।
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
৩ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
২৯ মিনিট আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগে