নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিশ্বব্যাপী খাদ্যঘাটতি দেখা যাচ্ছে। মানুষের বেঁচে থাকার জন্য বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রয়োজনীয় খাদ্য পণ্যের ওপর হঠাৎ করে রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা আরোপ ঠিক হবে না। রপ্তানি বন্ধ করতে হলে আমদানিকারক দেশকে অবশ্যই নির্দিষ্ট একটা সময়ের আগে তা জানাতে হবে।
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) সদর দপ্তরে সংস্থাটির সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী ফোরাম মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনের প্রথম দিনের বৈঠকে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এসব কথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বের হওয়ার পর বাংলাদেশসহ অন্যান্য এলডিসিভুক্ত দেশ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা পাচ্ছে, সেগুলো আরও কয়েক বছর অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে বাংলাদেশের বের হওয়ার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। এরপর বাংলাদেশ আর শুল্কমুক্ত বাজারসুবিধা পাবে না। তাই এলডিসির পক্ষ থেকে ডব্লিউটিওতে দেওয়া শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধার প্রস্তাব বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
টিপু মুনশি বলেন, মৎস্য খাতে ভর্তুকি প্রদানের সুযোগ চায় বাংলাদেশ। উন্নয়নশীল দেশের মৎস্য খাতের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ভর্তুকি দেওয়াটা জরুরি। অনেক উন্নয়নশীল দেশের বিপুলসংখ্যক গরিব মানুষ তাদের জীবিকার জন্য মৎস্য খাতে জড়িত। তাই স্বল্পোন্নত দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবিকা টিকিয়ে রাখতে মৎস্য খাতে ভর্তুকি প্রদানের সুযোগ রাখার প্রয়োজন রয়েছে বলে মন্ত্রী মনে করেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, খাদ্য নিরাপত্তার ঝুঁকি হ্রাসে এলডিসিভুক্ত দেশকে সরকারি পর্যায়ে বড় আকারে খাদ্য মজুত করার মত সুযোগ রাখা প্রয়োজন। কৃষিসহ ডব্লিউটিওয়ের অন্যান্য যেকোনো সংস্কার বাংলাদেশ সমর্থন করবে। সংস্কার অবশ্যই অন্তর্ভুক্তিমূলক ও স্বচ্ছ হতে হবে, যেখানে সবার মতামত দেওয়ার সুযোগ থাকবে। প্রতিটি সদস্যের উদ্বেগকে গুরুত্ব দিতে হবে।
উল্লেখ্য, এমসি-১২ সম্মেলনের প্রথম দিনে ডব্লিউটিওর মহাপরিচালক এনগোজি ওকোনজো আইওয়ালা এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে খাদ্য সংকট বিশ্বের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এলডিসি উত্তরণের পরবর্তীতে চলমান বাণিজ্যিক সুবিধা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি হঠাৎ করে খাদ্যশস্য রপ্তানি বন্ধ না করাসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে সদস্যদেশগুলোকে ঐকমত্যে আসার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
ডব্লিউটিওর ১৬৪ দেশের বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিশ্বব্যাপী খাদ্যঘাটতি দেখা যাচ্ছে। মানুষের বেঁচে থাকার জন্য বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রয়োজনীয় খাদ্য পণ্যের ওপর হঠাৎ করে রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা আরোপ ঠিক হবে না। রপ্তানি বন্ধ করতে হলে আমদানিকারক দেশকে অবশ্যই নির্দিষ্ট একটা সময়ের আগে তা জানাতে হবে।
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) সদর দপ্তরে সংস্থাটির সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী ফোরাম মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনের প্রথম দিনের বৈঠকে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এসব কথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বের হওয়ার পর বাংলাদেশসহ অন্যান্য এলডিসিভুক্ত দেশ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা পাচ্ছে, সেগুলো আরও কয়েক বছর অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে বাংলাদেশের বের হওয়ার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। এরপর বাংলাদেশ আর শুল্কমুক্ত বাজারসুবিধা পাবে না। তাই এলডিসির পক্ষ থেকে ডব্লিউটিওতে দেওয়া শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধার প্রস্তাব বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
টিপু মুনশি বলেন, মৎস্য খাতে ভর্তুকি প্রদানের সুযোগ চায় বাংলাদেশ। উন্নয়নশীল দেশের মৎস্য খাতের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ভর্তুকি দেওয়াটা জরুরি। অনেক উন্নয়নশীল দেশের বিপুলসংখ্যক গরিব মানুষ তাদের জীবিকার জন্য মৎস্য খাতে জড়িত। তাই স্বল্পোন্নত দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবিকা টিকিয়ে রাখতে মৎস্য খাতে ভর্তুকি প্রদানের সুযোগ রাখার প্রয়োজন রয়েছে বলে মন্ত্রী মনে করেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, খাদ্য নিরাপত্তার ঝুঁকি হ্রাসে এলডিসিভুক্ত দেশকে সরকারি পর্যায়ে বড় আকারে খাদ্য মজুত করার মত সুযোগ রাখা প্রয়োজন। কৃষিসহ ডব্লিউটিওয়ের অন্যান্য যেকোনো সংস্কার বাংলাদেশ সমর্থন করবে। সংস্কার অবশ্যই অন্তর্ভুক্তিমূলক ও স্বচ্ছ হতে হবে, যেখানে সবার মতামত দেওয়ার সুযোগ থাকবে। প্রতিটি সদস্যের উদ্বেগকে গুরুত্ব দিতে হবে।
উল্লেখ্য, এমসি-১২ সম্মেলনের প্রথম দিনে ডব্লিউটিওর মহাপরিচালক এনগোজি ওকোনজো আইওয়ালা এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে খাদ্য সংকট বিশ্বের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এলডিসি উত্তরণের পরবর্তীতে চলমান বাণিজ্যিক সুবিধা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি হঠাৎ করে খাদ্যশস্য রপ্তানি বন্ধ না করাসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে সদস্যদেশগুলোকে ঐকমত্যে আসার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
ডব্লিউটিওর ১৬৪ দেশের বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ছাত্র-শ্রমিক-জনতার ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর। তিনি সমাজে বিদ্যমান শৃঙ্খলা, ভ্রাতৃত্ববোধ ও সম্প্রীতি বিনষ্টের যেকোনো চেষ্টা রোধে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফুলের তোড়া পাঠিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে এসব কথা জানান।
৬ ঘণ্টা আগেএকজন জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ওঠা নারী নির্যাতনের অভিযোগ তদন্তে উচ্চপদস্থ বোর্ড গঠন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই কর্মকর্তার নারী নির্যাতন-সংক্রান্ত একটি অভিযোগ প্রচার হয়েছে। তবে বিষয়টি প্রচারিত হওয়ার আগেই সেনাবাহিনী জানতে পেরে গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত কার্যক্রম
৭ ঘণ্টা আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশে সহিংস বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর এটিই হবে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে প্রথম নির্বাচন।
১৪ ঘণ্টা আগে