নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি জনশক্তি নেওয়ার জন্য সৌদির রাষ্ট্রদূতকে আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)। আজ বুধবার দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার অফিসকক্ষে সৌদি আরবের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসূফ বিন ইসা আলদুহাইলান সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এই আহ্বান জানান।
বৈঠকে সৌদি আরবে বসবাসরত বৈধ পাসপোর্টবিহীন ৬৯ হাজার বাংলাদেশি নাগরিকের অনুকূলে পাসপোর্ট ইস্যু ও রি-ইস্যুসংক্রান্ত বিষয়সহ পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে।
বৈঠকের শুরুতে রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, সৌদি আরব বাংলাদেশের উন্নয়নে অন্যতম বৃহৎ অংশীদার। একক দেশ হিসেবে সৌদি আরবে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি কাজ করছেন। বর্তমানে সৌদি আরবে ৩ দশমিক ২ মিলিয়ন বাংলাদেশি বিভিন্ন সেক্টরে কর্মরত। এটিকে ৪ মিলিয়নে উন্নীত করতে রাষ্ট্রদূতের সহযোগিতা কামনা করেন উপদেষ্টা।
বাংলাদেশের উন্নয়নে সৌদি আরবের সর্বাত্মক সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, জনশক্তি রপ্তানির পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, পর্যটন, সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন খাতে প্রভূত সহায়তা বিদ্যমান।
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, সৌদি আরব সব সময় বাংলাদেশের পাশে ছিল, অদূর ভবিষ্যতেও থাকবে। করোনাকালীন সংযুক্ত আরব আমিরাত, পাকিস্তানসহ বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে সৌদি আরবের ফ্লাইট বন্ধ থাকলেও বাংলাদেশের সঙ্গে তা সচল ছিল বলে জানান রাষ্ট্রদূত।
রাষ্ট্রদূত ঈসা বলেন, রাজকীয় সৌদি সরকারের গৃহীত নীতি অনুযায়ী সে দেশে বসবাস, চাকরি করাসহ আইনগত সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার জন্য বৈধ পাসপোর্ট থাকা আবশ্যক। সৌদি সরকারের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন সময় বাংলাদেশিরা পাসপোর্ট বা ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সে দেশে প্রবেশ করেছেন, কিন্তু বর্তমানে কোনো বৈধ পাসপোর্ট নেই এমন লোকের সংখ্যা আনুমানিক ৬৯ হাজার। তিনি বলেন, সরকারি বিভিন্ন পর্যায়ের আলোচনায় ৬৯ হাজার ব্যক্তির পাসপোর্ট ইস্যু বা নবায়নের জন্য সৌদি কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ সরকারকে অনুরোধ জানিয়ে আসছিল।
উপদেষ্টা বলেন, পাসপোর্ট নবায়নের বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে একটি প্রটোকল স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।
বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনিসহ স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি জনশক্তি নেওয়ার জন্য সৌদির রাষ্ট্রদূতকে আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)। আজ বুধবার দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার অফিসকক্ষে সৌদি আরবের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসূফ বিন ইসা আলদুহাইলান সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এই আহ্বান জানান।
বৈঠকে সৌদি আরবে বসবাসরত বৈধ পাসপোর্টবিহীন ৬৯ হাজার বাংলাদেশি নাগরিকের অনুকূলে পাসপোর্ট ইস্যু ও রি-ইস্যুসংক্রান্ত বিষয়সহ পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে।
বৈঠকের শুরুতে রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, সৌদি আরব বাংলাদেশের উন্নয়নে অন্যতম বৃহৎ অংশীদার। একক দেশ হিসেবে সৌদি আরবে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি কাজ করছেন। বর্তমানে সৌদি আরবে ৩ দশমিক ২ মিলিয়ন বাংলাদেশি বিভিন্ন সেক্টরে কর্মরত। এটিকে ৪ মিলিয়নে উন্নীত করতে রাষ্ট্রদূতের সহযোগিতা কামনা করেন উপদেষ্টা।
বাংলাদেশের উন্নয়নে সৌদি আরবের সর্বাত্মক সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, জনশক্তি রপ্তানির পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, পর্যটন, সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন খাতে প্রভূত সহায়তা বিদ্যমান।
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, সৌদি আরব সব সময় বাংলাদেশের পাশে ছিল, অদূর ভবিষ্যতেও থাকবে। করোনাকালীন সংযুক্ত আরব আমিরাত, পাকিস্তানসহ বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে সৌদি আরবের ফ্লাইট বন্ধ থাকলেও বাংলাদেশের সঙ্গে তা সচল ছিল বলে জানান রাষ্ট্রদূত।
রাষ্ট্রদূত ঈসা বলেন, রাজকীয় সৌদি সরকারের গৃহীত নীতি অনুযায়ী সে দেশে বসবাস, চাকরি করাসহ আইনগত সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার জন্য বৈধ পাসপোর্ট থাকা আবশ্যক। সৌদি সরকারের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন সময় বাংলাদেশিরা পাসপোর্ট বা ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সে দেশে প্রবেশ করেছেন, কিন্তু বর্তমানে কোনো বৈধ পাসপোর্ট নেই এমন লোকের সংখ্যা আনুমানিক ৬৯ হাজার। তিনি বলেন, সরকারি বিভিন্ন পর্যায়ের আলোচনায় ৬৯ হাজার ব্যক্তির পাসপোর্ট ইস্যু বা নবায়নের জন্য সৌদি কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ সরকারকে অনুরোধ জানিয়ে আসছিল।
উপদেষ্টা বলেন, পাসপোর্ট নবায়নের বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে একটি প্রটোকল স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।
বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনিসহ স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
১ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
২ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৩ ঘণ্টা আগে