নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাস্থ্য খাতের ভেজাল প্রতিরোধে সীমিত আকারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করার ক্ষমতা চেয়েছেন সিভিল সার্জনেরা। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সিভিল সার্জন সম্মেলনে এ প্রস্তাব তুলে ধরেন ঢাকা জেলা সিভিল সার্জন জিল্লুর রহমান।
দেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত সিভিল সার্জন সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার বিবেচনার জন্য কিছু প্রস্তাব জানিয়ে ঢাকা জেলা সিভিল সার্জন বলেন, অবিলম্বে ভুয়া ল্যাব, ভুয়া ডাক্তার, দালাল চক্র, ভেজাল ওষুধ নিয়ন্ত্রণে সিভিল সার্জনদের সীমিত আকারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার ক্ষমতা প্রদানে জরুরি।
জিল্লুর রহমান আরও বলেন, ‘প্রতিটি হাসপাতালে নিরাপত্তার জন্য স্বাস্থ্য কর্মীরা হুমকির মুখে পড়েন। তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য প্রতিটি হাসপাতালে আনসার বাড়ানো ও স্বাস্থ্য পুলিশ মোতায়েন করা জরুরি।’
প্রস্তাবে প্রশাসনিক প্রতিবন্ধকতার কথাও তুলে ধরেন সিভিল সার্জনেরা।
প্রস্তাবে বলা হয়, অনেক জেলায় সিভিল সার্জনের নিজস্ব অফিস ও সরকারি বাসভবন নেই। যা প্রশাসনিক দৈনন্দিন কাজে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে।
নিয়মিত দক্ষ কর্মকর্তাদের পদোন্নতি নিশ্চিতের দাবি জানান তাঁরা।
ঢাকা জেলা সিভিল সার্জন বলেন, ‘প্রায় ৩৭ হাজার স্বাস্থ্য ক্যাডারদের বিপরীতে গ্রেড-১ পদ দুটো। যথাযথ ক্যাডার কাঠামো সংস্কার এবং উচ্চপদ সৃষ্টি সময়ের দাবি। সিভিল সার্জনদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য দেশি ও আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা জরুরি।’
এছাড়াও এ খাতে বাজেটের সমস্যার কথা তুলে ধরেন সিভিল সার্জনেরা।
তাঁরা বলেন, বাজেট বাস্তবসম্মত, চাহিদাভিত্তিক, নমনীয় ও সময়মত বরাদ্দ না হলে মাঠ পর্যায়ে কার্যকর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। আকর্ষিক দুর্যোগকালীন সময়ে বা প্রযুক্তগত সমস্যা মোকাবিলার জন্য বাজেট বরাদ্দের সিলিং বৃদ্ধি প্রয়োজন।
জিল্লুর রহমান বলেন, ‘প্রান্তিক পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতে পরিবহনসহ প্রয়োজনীয় লজিস্টিক সহায়তা, ডাক্তারের পাশাপাশি দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির রাজস্ব খাতের জনবল নিয়োগ জরুরি। আমরা শুধু প্রত্যাশা করছি না, আমরা চাই আমাদের অভিজ্ঞতাও পরিশ্রম নীতিনির্ধারণ ও বাজেট পরিকল্পনায় প্রতিফলিত হয়।’
সঠিক নেতৃত্ব, আন্তরিকতা ও সম্মিলিত প্রচেষ্টায় স্বাস্থ্যখাতের কাঠামোগত মানবিক পরিবর্তন সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।
সাত হাজার চিকিৎসকের পদোন্নতি কাজের উৎসাহ সৃষ্টি করেছে জানিয়ে ঢাকা জেলা সিভিল সার্জন প্রশাসনিক পর্যায়ে কর্মরতদের জন্য সুপার নিউমারী পদের মাধ্যমে পদোন্নতির অনুরোধ করেন।
প্রধান উপদেষ্টা সিভিল সার্জনদের প্রস্তাব বিবেচনা করবেন বলে আশা প্রকাশ করেন জিল্লুর রহমান।
স্বাস্থ্য খাতের ভেজাল প্রতিরোধে সীমিত আকারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করার ক্ষমতা চেয়েছেন সিভিল সার্জনেরা। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সিভিল সার্জন সম্মেলনে এ প্রস্তাব তুলে ধরেন ঢাকা জেলা সিভিল সার্জন জিল্লুর রহমান।
দেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত সিভিল সার্জন সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার বিবেচনার জন্য কিছু প্রস্তাব জানিয়ে ঢাকা জেলা সিভিল সার্জন বলেন, অবিলম্বে ভুয়া ল্যাব, ভুয়া ডাক্তার, দালাল চক্র, ভেজাল ওষুধ নিয়ন্ত্রণে সিভিল সার্জনদের সীমিত আকারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার ক্ষমতা প্রদানে জরুরি।
জিল্লুর রহমান আরও বলেন, ‘প্রতিটি হাসপাতালে নিরাপত্তার জন্য স্বাস্থ্য কর্মীরা হুমকির মুখে পড়েন। তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য প্রতিটি হাসপাতালে আনসার বাড়ানো ও স্বাস্থ্য পুলিশ মোতায়েন করা জরুরি।’
প্রস্তাবে প্রশাসনিক প্রতিবন্ধকতার কথাও তুলে ধরেন সিভিল সার্জনেরা।
প্রস্তাবে বলা হয়, অনেক জেলায় সিভিল সার্জনের নিজস্ব অফিস ও সরকারি বাসভবন নেই। যা প্রশাসনিক দৈনন্দিন কাজে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে।
নিয়মিত দক্ষ কর্মকর্তাদের পদোন্নতি নিশ্চিতের দাবি জানান তাঁরা।
ঢাকা জেলা সিভিল সার্জন বলেন, ‘প্রায় ৩৭ হাজার স্বাস্থ্য ক্যাডারদের বিপরীতে গ্রেড-১ পদ দুটো। যথাযথ ক্যাডার কাঠামো সংস্কার এবং উচ্চপদ সৃষ্টি সময়ের দাবি। সিভিল সার্জনদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য দেশি ও আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা জরুরি।’
এছাড়াও এ খাতে বাজেটের সমস্যার কথা তুলে ধরেন সিভিল সার্জনেরা।
তাঁরা বলেন, বাজেট বাস্তবসম্মত, চাহিদাভিত্তিক, নমনীয় ও সময়মত বরাদ্দ না হলে মাঠ পর্যায়ে কার্যকর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। আকর্ষিক দুর্যোগকালীন সময়ে বা প্রযুক্তগত সমস্যা মোকাবিলার জন্য বাজেট বরাদ্দের সিলিং বৃদ্ধি প্রয়োজন।
জিল্লুর রহমান বলেন, ‘প্রান্তিক পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতে পরিবহনসহ প্রয়োজনীয় লজিস্টিক সহায়তা, ডাক্তারের পাশাপাশি দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির রাজস্ব খাতের জনবল নিয়োগ জরুরি। আমরা শুধু প্রত্যাশা করছি না, আমরা চাই আমাদের অভিজ্ঞতাও পরিশ্রম নীতিনির্ধারণ ও বাজেট পরিকল্পনায় প্রতিফলিত হয়।’
সঠিক নেতৃত্ব, আন্তরিকতা ও সম্মিলিত প্রচেষ্টায় স্বাস্থ্যখাতের কাঠামোগত মানবিক পরিবর্তন সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।
সাত হাজার চিকিৎসকের পদোন্নতি কাজের উৎসাহ সৃষ্টি করেছে জানিয়ে ঢাকা জেলা সিভিল সার্জন প্রশাসনিক পর্যায়ে কর্মরতদের জন্য সুপার নিউমারী পদের মাধ্যমে পদোন্নতির অনুরোধ করেন।
প্রধান উপদেষ্টা সিভিল সার্জনদের প্রস্তাব বিবেচনা করবেন বলে আশা প্রকাশ করেন জিল্লুর রহমান।
পরপর তিনটি নির্বাচনে ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে মানুষ। দেড় দশকের কর্তৃত্ববাদী শাসন, চাকরিতে বৈষম্য, সীমাহীন দুর্নীতি, ব্যাংক খাতে লুটপাট, বিরোধী মত দমনে গুম, খুন ও নির্যাতনে ক্ষুব্ধ ছিল জনগণ। সেই ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটে জুলাইয়ে ছাত্র- জনতার আন্দোলনে।
৩ ঘণ্টা আগেটানা তিনটি জাতীয় নির্বাচনে জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে এবং দমনপীড়নের নির্লজ্জ রূপ প্রদর্শন করে ১৫ বছর ৭ মাস প্রধানমন্ত্রিত্ব ধরে রাখার মাধ্যমে শেখ হাসিনা বিশ্বের অন্যতম নিকৃষ্ট স্বৈরাচারী শাসকদের কাতারে নিজের অবস্থান পাকা করেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সারা দেশের বিভিন্ন থানা ও পুলিশের স্থাপনা থেকে লুট হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদের মধ্যে প্রায় ১ হাজার ৪০০ অস্ত্র ও আড়াই লাখের মতো গোলাবারুদ এক বছরেও উদ্ধার হয়নি। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে খুন, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের...
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণে উত্তরার রবীন্দ্র সরোবরে ‘মুগ্ধ মঞ্চ’ নির্মাণ করা হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) উদ্যোগে নির্মিত মঞ্চটি আজ সোমবার উদ্বোধন করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেছেন, ‘ফ্যাসিবাদের বীজ যেখানে
৬ ঘণ্টা আগে