বাংলাদেশ সরকার তুরস্কের কাছ থেকে ট্যাংক কিনছে বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদটি ভুয়া বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। আজ সোমবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস উইং ফ্যাক্টসের ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে বিষয়টি জানানো হয়।
ওই পোস্টে বলা হয়, বাংলাদেশ তুর্কি ট্যাংক কেনার কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মুখপাত্র বলেন, ‘এ ধরনের খবর সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অযৌক্তিক। আমাদের দেশ আত্মরক্ষার জন্য সক্ষমতা অর্জনের অধিকার সংরক্ষণ করে।’
এদিকে ইন্ডিয়া টুডের ভুয়া প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, সীমান্তে তুরস্কের নজরদারি ও কমব্যাট ড্রোন ‘বায়রাকতার’ মোতায়েনের পর তুরস্কের ২৬টি ‘তুলপার’ ট্যাংক ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। তুরস্ক ও ইতালির যৌথ উদ্যোগে নির্মিত তুলপার ট্যাংকগুলো বাংলাদেশের জলাভূমি, বন্যাপ্রবণ এলাকা ও দুর্গম অঞ্চলের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী। উচ্চ গতিশীলতা, উন্নত সুরক্ষা ও বহুমুখী ব্যবহারের সুবিধাসম্পন্ন এসব ট্যাংক সীমান্ত এলাকায় বাংলাদেশের কৌশলগত অবস্থানকে শক্তিশালী করতে পারে।
ভারতীয় বিশেষজ্ঞদের মতে, এ উদ্যোগ শুধু সামরিক আধুনিকায়নের অংশ নয়, বরং এটি বাংলাদেশের আঞ্চলিক কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনর্বিন্যাসের ইঙ্গিত দিচ্ছে। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যে এ পদক্ষেপকে ঢাকার সামরিক ও পররাষ্ট্রনীতিতে পরিবর্তনের বার্তা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ পাকিস্তানের সঙ্গে সামরিক প্রশিক্ষণ ও অন্যান্য সহযোগিতা বৃদ্ধি করেছে। ফলে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে। ভারতের আঞ্চলিক প্রভাবকে চ্যালেঞ্জ করতেই ইসলামাবাদ ও আঙ্কারার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলছে ঢাকা। পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করার মাধ্যমে বাংলাদেশ সামরিক সক্ষমতা বাড়ানোর সুযোগ পাচ্ছে। অন্যদিকে তুরস্কের উন্নত প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি ঢাকার সামরিক সরবরাহের উৎস বৈচিত্র্যময় করতে সাহায্য করছে।
ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণের জন্য সম্প্রতি কূটনৈতিক নোট পাঠানোয় দুই দেশের সম্পর্ক আরও অবনতির দিকে যাচ্ছে।
ভারত সরকার বাংলাদেশের এই কৌশলগত পরিবর্তনের উদ্দেশ্য নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। কারণ, এগুলো ভারতের পূর্ব সীমানায় নিরাপত্তা পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করতে পারে। ঐতিহাসিকভাবে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও দুই প্রতিবেশীর মধ্যকার বর্তমান সম্পর্ক বেশ অনিশ্চিত অবস্থায় রয়েছে।
বাংলাদেশ সরকার তুরস্কের কাছ থেকে ট্যাংক কিনছে বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদটি ভুয়া বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। আজ সোমবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস উইং ফ্যাক্টসের ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে বিষয়টি জানানো হয়।
ওই পোস্টে বলা হয়, বাংলাদেশ তুর্কি ট্যাংক কেনার কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মুখপাত্র বলেন, ‘এ ধরনের খবর সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অযৌক্তিক। আমাদের দেশ আত্মরক্ষার জন্য সক্ষমতা অর্জনের অধিকার সংরক্ষণ করে।’
এদিকে ইন্ডিয়া টুডের ভুয়া প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, সীমান্তে তুরস্কের নজরদারি ও কমব্যাট ড্রোন ‘বায়রাকতার’ মোতায়েনের পর তুরস্কের ২৬টি ‘তুলপার’ ট্যাংক ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। তুরস্ক ও ইতালির যৌথ উদ্যোগে নির্মিত তুলপার ট্যাংকগুলো বাংলাদেশের জলাভূমি, বন্যাপ্রবণ এলাকা ও দুর্গম অঞ্চলের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী। উচ্চ গতিশীলতা, উন্নত সুরক্ষা ও বহুমুখী ব্যবহারের সুবিধাসম্পন্ন এসব ট্যাংক সীমান্ত এলাকায় বাংলাদেশের কৌশলগত অবস্থানকে শক্তিশালী করতে পারে।
ভারতীয় বিশেষজ্ঞদের মতে, এ উদ্যোগ শুধু সামরিক আধুনিকায়নের অংশ নয়, বরং এটি বাংলাদেশের আঞ্চলিক কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনর্বিন্যাসের ইঙ্গিত দিচ্ছে। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যে এ পদক্ষেপকে ঢাকার সামরিক ও পররাষ্ট্রনীতিতে পরিবর্তনের বার্তা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ পাকিস্তানের সঙ্গে সামরিক প্রশিক্ষণ ও অন্যান্য সহযোগিতা বৃদ্ধি করেছে। ফলে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে। ভারতের আঞ্চলিক প্রভাবকে চ্যালেঞ্জ করতেই ইসলামাবাদ ও আঙ্কারার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলছে ঢাকা। পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করার মাধ্যমে বাংলাদেশ সামরিক সক্ষমতা বাড়ানোর সুযোগ পাচ্ছে। অন্যদিকে তুরস্কের উন্নত প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি ঢাকার সামরিক সরবরাহের উৎস বৈচিত্র্যময় করতে সাহায্য করছে।
ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণের জন্য সম্প্রতি কূটনৈতিক নোট পাঠানোয় দুই দেশের সম্পর্ক আরও অবনতির দিকে যাচ্ছে।
ভারত সরকার বাংলাদেশের এই কৌশলগত পরিবর্তনের উদ্দেশ্য নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। কারণ, এগুলো ভারতের পূর্ব সীমানায় নিরাপত্তা পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করতে পারে। ঐতিহাসিকভাবে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও দুই প্রতিবেশীর মধ্যকার বর্তমান সম্পর্ক বেশ অনিশ্চিত অবস্থায় রয়েছে।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৭ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৯ ঘণ্টা আগে