নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ অর্জনের জন্য কূটনীতিকদের আগামী দিনগুলোতে আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।
২৮তম বিশেষায়িত কূটনৈতিক প্রশিক্ষণ কোর্সের (এসডিটিসি) সার্টিফিকেট বিতরণ অনুষ্ঠান গতকাল ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন এ কে আব্দুল মোমেন। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে পররাষ্ট্রসচিব রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন উপস্থিত ছিলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে ফরেন সার্ভিস একাডেমির প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ভবিষ্যতের কূটনীতিকদের প্রস্তুত, সুসজ্জিত ও সুসংগঠিত করতে এই প্রতিষ্ঠান কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের জন্য একটি অনন্য সংবিধান দিয়ে গেছেন, যা সবার জন্য মানবাধিকার, গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচারের নিশ্চয়তা দেয়। বঙ্গবন্ধু আমাদের জন্য একটি সুন্দর স্বপ্ন রেখে গেছেন, আর সেটা হলো ‘সোনার বাংলা’র স্বপ্ন, সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্ন, যেখানে মানুষের সব অধিকার—অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা সবার জন্য নিশ্চিত হবে।’
মোমেন আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে অক্লান্তভাবে কাজ করে যাচ্ছেন এবং শেখ হাসিনার কারণে আমরা সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার অনেকগুলো লক্ষ্য ইতিমধ্যে অর্জন করেছি। একইভাবে ২০৪১ সালের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ অর্জনের পরিকল্পনা অনুযায়ী আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘আমাদের তরুণ কূটনীতিকেরা শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজেদের উপযুক্ত করে গড়ে তুলবেন এবং বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়’ এই পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল করতে সহায়তা করবেন।’
দেশ ও দেশের মানুষের প্রতি দায়বদ্ধ থাকার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করে নবীন কূটনীতিকদের উদ্দেশে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রশিক্ষণে আপনারা অনেক কিছু শিখেছেন, ভবিষ্যতে আরও অনেক প্রশিক্ষণে অংশ নেবেন এবং আপনাদের চাকরিকালেও অনেক কিছু নিশ্চয়ই শিখবেন। তবে একটি জিনিস, যা আপনাকে সব সসময় অনুপ্রাণিত করবে সেটা হলো—এই বাংলাদেশের প্রতি ভালোবাসা। যদি আপনি নিজের প্রতি সৎ থাকেন, দেশ ও দেশের মানুষের প্রতি আপনার অকৃত্রিম ভালোবাসা থাকে, তাহলে আপনাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে কোনো কিছু বাধা হতে পারবে না।’
ফরেন সার্ভিসের নবীন কর্মকর্তাদের জন্য বিশেষায়িত কূটনৈতিক প্রশিক্ষণ কোর্সটি প্রতি বছর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে পরিচালিত হয়। ২৮তম বিশেষায়িত কূটনৈতিক কোর্সটি ২০২২ সালের মার্চ থেকে ২০২৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে ৩৮তম বিসিএস (পররাষ্ট্র) ক্যাডারের ১২ জন তরুণ কর্মকর্তা অংশ নেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ অর্জনের জন্য কূটনীতিকদের আগামী দিনগুলোতে আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।
২৮তম বিশেষায়িত কূটনৈতিক প্রশিক্ষণ কোর্সের (এসডিটিসি) সার্টিফিকেট বিতরণ অনুষ্ঠান গতকাল ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন এ কে আব্দুল মোমেন। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে পররাষ্ট্রসচিব রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন উপস্থিত ছিলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে ফরেন সার্ভিস একাডেমির প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ভবিষ্যতের কূটনীতিকদের প্রস্তুত, সুসজ্জিত ও সুসংগঠিত করতে এই প্রতিষ্ঠান কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের জন্য একটি অনন্য সংবিধান দিয়ে গেছেন, যা সবার জন্য মানবাধিকার, গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচারের নিশ্চয়তা দেয়। বঙ্গবন্ধু আমাদের জন্য একটি সুন্দর স্বপ্ন রেখে গেছেন, আর সেটা হলো ‘সোনার বাংলা’র স্বপ্ন, সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্ন, যেখানে মানুষের সব অধিকার—অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা সবার জন্য নিশ্চিত হবে।’
মোমেন আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে অক্লান্তভাবে কাজ করে যাচ্ছেন এবং শেখ হাসিনার কারণে আমরা সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার অনেকগুলো লক্ষ্য ইতিমধ্যে অর্জন করেছি। একইভাবে ২০৪১ সালের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ অর্জনের পরিকল্পনা অনুযায়ী আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘আমাদের তরুণ কূটনীতিকেরা শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজেদের উপযুক্ত করে গড়ে তুলবেন এবং বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়’ এই পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল করতে সহায়তা করবেন।’
দেশ ও দেশের মানুষের প্রতি দায়বদ্ধ থাকার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করে নবীন কূটনীতিকদের উদ্দেশে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রশিক্ষণে আপনারা অনেক কিছু শিখেছেন, ভবিষ্যতে আরও অনেক প্রশিক্ষণে অংশ নেবেন এবং আপনাদের চাকরিকালেও অনেক কিছু নিশ্চয়ই শিখবেন। তবে একটি জিনিস, যা আপনাকে সব সসময় অনুপ্রাণিত করবে সেটা হলো—এই বাংলাদেশের প্রতি ভালোবাসা। যদি আপনি নিজের প্রতি সৎ থাকেন, দেশ ও দেশের মানুষের প্রতি আপনার অকৃত্রিম ভালোবাসা থাকে, তাহলে আপনাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে কোনো কিছু বাধা হতে পারবে না।’
ফরেন সার্ভিসের নবীন কর্মকর্তাদের জন্য বিশেষায়িত কূটনৈতিক প্রশিক্ষণ কোর্সটি প্রতি বছর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে পরিচালিত হয়। ২৮তম বিশেষায়িত কূটনৈতিক কোর্সটি ২০২২ সালের মার্চ থেকে ২০২৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে ৩৮তম বিসিএস (পররাষ্ট্র) ক্যাডারের ১২ জন তরুণ কর্মকর্তা অংশ নেন।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৫ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৬ ঘণ্টা আগে