সৌদি আরবের জেদ্দা থেকে ঢাকাগামী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে উড্ডয়ন করতে পারেনি। হাজিদের নিয়ে ফ্লাইটটি উড্ডয়নের জন্য রানওয়ের কাছাকাছি গেলেও শেষ মুহূর্তে উড্ডয়ন বাতিল করে এবং আগের জায়গায় ফিরে যায়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের জনসংযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক বোসরা ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, যাত্রী নিয়ে ফ্লাইটটি পুশব্যাকের সময় বৈমানিক যান্ত্রিক ত্রুটি দেখতে পেয়ে ফেরত আসেন। প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর পুনরায় পুশব্যাকের চেষ্টা করেন বৈমানিক। দ্বিতীয়বারও সমস্যা দেখা দিলে তিনি ফিরে এসে যাত্রীদের উড়োজাহাজ থেকে নামিয়ে দেন।
বোসরা ইসলাম আরও বলেন, ‘যাত্রীদের পর্যাপ্ত খাবার ও হোটেলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ত্রুটি সারিয়ে ফ্লাইটটি শিগগিরই ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবে বলে আশা করছি।’
বোয়িং-৭৭৭ উড়োজাহাজ দিয়ে পরিচালিত ফ্লাইটটি সৌদি আরবের স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার রাত ১টায় ছাড়ার কথা ছিল। বিমানের ওই ফ্লাইটের যাত্রীদের একজন চুয়াডাঙ্গার অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক জাহিদুল হক জাহাঙ্গীর। তিনি জানান, শুক্রবার দিবাগত রাত ১টায় তাঁদের বিমানটি জেদ্দা থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা ছিল। যাত্রীরা বিমানে উঠে বসেন। পরে বিমানটি রানওয়ে থেকে কিছু দূর যাওয়ার পর আবার ফিরে আসে। যাত্রীদের যান্ত্রিক ত্রুটির কথা বলে কিছু সময় অপেক্ষা করতে বলে বিমান কর্তৃপক্ষ। তিন ঘণ্টা ধরে সবাই বিমানের ভেতরে বসে গরমে অতিষ্ঠ হওয়ার একপর্যায়ে যাত্রীদের আবার এয়ারপোর্টে নেওয়া হয়।
জাহিদুল হক জাহাঙ্গীর জানান, বেশির ভাগ যাত্রী শুক্রবার রাত ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে এয়ারপোর্টে চলে এসেছিলেন। সেই থেকে অপেক্ষা। থাকা-খাওয়ার কষ্টের পাশাপাশি চরম অনিশ্চয়তা আর উদ্বেগের মধ্যে সময় কাটছে তাঁদের। বিমানটি কখন ছাড়বে তা পরিষ্কার করে বলা হচ্ছে না। আবার বিকল্প উড়োজাহাজে পাঠানোরও কোনো চিন্তা-ভাবনা দেখা যাচ্ছে না।
সৌদি আরবের জেদ্দা থেকে ঢাকাগামী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে উড্ডয়ন করতে পারেনি। হাজিদের নিয়ে ফ্লাইটটি উড্ডয়নের জন্য রানওয়ের কাছাকাছি গেলেও শেষ মুহূর্তে উড্ডয়ন বাতিল করে এবং আগের জায়গায় ফিরে যায়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের জনসংযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক বোসরা ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, যাত্রী নিয়ে ফ্লাইটটি পুশব্যাকের সময় বৈমানিক যান্ত্রিক ত্রুটি দেখতে পেয়ে ফেরত আসেন। প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর পুনরায় পুশব্যাকের চেষ্টা করেন বৈমানিক। দ্বিতীয়বারও সমস্যা দেখা দিলে তিনি ফিরে এসে যাত্রীদের উড়োজাহাজ থেকে নামিয়ে দেন।
বোসরা ইসলাম আরও বলেন, ‘যাত্রীদের পর্যাপ্ত খাবার ও হোটেলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ত্রুটি সারিয়ে ফ্লাইটটি শিগগিরই ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবে বলে আশা করছি।’
বোয়িং-৭৭৭ উড়োজাহাজ দিয়ে পরিচালিত ফ্লাইটটি সৌদি আরবের স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার রাত ১টায় ছাড়ার কথা ছিল। বিমানের ওই ফ্লাইটের যাত্রীদের একজন চুয়াডাঙ্গার অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক জাহিদুল হক জাহাঙ্গীর। তিনি জানান, শুক্রবার দিবাগত রাত ১টায় তাঁদের বিমানটি জেদ্দা থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা ছিল। যাত্রীরা বিমানে উঠে বসেন। পরে বিমানটি রানওয়ে থেকে কিছু দূর যাওয়ার পর আবার ফিরে আসে। যাত্রীদের যান্ত্রিক ত্রুটির কথা বলে কিছু সময় অপেক্ষা করতে বলে বিমান কর্তৃপক্ষ। তিন ঘণ্টা ধরে সবাই বিমানের ভেতরে বসে গরমে অতিষ্ঠ হওয়ার একপর্যায়ে যাত্রীদের আবার এয়ারপোর্টে নেওয়া হয়।
জাহিদুল হক জাহাঙ্গীর জানান, বেশির ভাগ যাত্রী শুক্রবার রাত ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে এয়ারপোর্টে চলে এসেছিলেন। সেই থেকে অপেক্ষা। থাকা-খাওয়ার কষ্টের পাশাপাশি চরম অনিশ্চয়তা আর উদ্বেগের মধ্যে সময় কাটছে তাঁদের। বিমানটি কখন ছাড়বে তা পরিষ্কার করে বলা হচ্ছে না। আবার বিকল্প উড়োজাহাজে পাঠানোরও কোনো চিন্তা-ভাবনা দেখা যাচ্ছে না।
শীতাতপনিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস ও পণ্যবাহী যানবাহনের জন্য সরকার কোনো ভাড়া নির্ধারণ করেনি। এসব যানের ভাড়া ঠিক করছেন পরিবহনের মালিকেরা। দূরপাল্লার এসি বাসে ইচ্ছেমতো ভাড়া আদায়ের অভিযোগ যাত্রীদের। পণ্যবাহী যানবাহনের ক্ষেত্রেও একই অভিযোগ। এ অবস্থায় এসি বাস ও পণ্যবাহী যানের ভাড়া নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে জাতীয় সনদকে বিশেষ মর্যাদা ও আইনি ভিত্তি দেওয়ার কথা আছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতামত গ্রহণ এবং কিছু শব্দ ও ভাষাগত সংযোজন-বিয়োজন শেষে দু-এক দিনের মধ্যে সনদের চূড়ান্ত...
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ জন উপদেষ্টা ও বিশেষ সহকারীর সহকারী একান্ত সচিবদের (এপিএস) বেতন একলাফে ৩১ হাজার টাকার বেশি বেড়েছে। এটিকে আর্থিক অনিয়ম হিসেবেই দেখছেন জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা।
৩ ঘণ্টা আগেভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে এখনো বাড়ছে বিভিন্ন নদ-নদীর পানি। প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম। কয়েকটি এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। ভাঙন দেখা দিয়েছে নদীতীরে। ইতিমধ্যে বেশ কিছু স্থাপনা বিলীন হয়ে গেছে। পানিতে তলিয়ে আছে খেতের ফসল। কোমরপানি বসতঘরেও। মাচা পেতে চলছে রান্নার কাজ...
৪ ঘণ্টা আগে