নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিরপুর ১০ নম্বর গোল চত্বরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় মিরপুর-১১ নম্বর ওয়ার্ডের যুবদলের সাবেক সভাপতি আব্দুল্লাহ কবির খান গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করার ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ ৬৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালতে মামলা দায়ের করেন নিহতের স্ত্রী আফসানা আক্তার ওরফে আফসানা ইসলাম।
আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে এজাহার হিসেবে গ্রহণ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
অন্যান্য উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন- সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সংসদ সদস্য কামাল আহমেদ মজুমদার, সংসদ সদস্য ইলিয়াস হোসেন মোল্লা, সংসদ সদস্য মাইনুল হোসেন খান (নিখিল), সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক ডিবি প্রধান হারুন-অর-রশীদ, ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার, ঢাকা উত্তর আওয়ামী লীগের সদস্যসচিব এস এম মান্নান (কচি), স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি গাজী মেজবাউল হক সাচ্চু, উপপুলিশ কমিশনার (মিরপুর জোন) জসিম উদ্দিন, একই জনের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার ইমতিয়াজ। মিরপুর এলাকার আওয়ামী লীগ, যুবলীগ স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের আসামি করা হয়েছে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে গত ৪ আগস্ট রাত ১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত মিরপুর ১০ নম্বর গোল চত্বরে আইডিয়াল স্কুলের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমাবেশের ওপর নির্বিচারে পুলিশ ও আওয়ামী লীগ, যুবলীগ এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মীরা গুলিবর্ষণ করতে থাকে।
এ সময় সমাবেশে থাকা অনেকেই আহত হন। আহতদের উদ্ধার করার জন্য বাদীর স্বামী আব্দুল্লাহ কবীর খান কাজ করছিলেন। এ সময় তিনিও গুলি বিদ্ধ হন। গুরুতরও আহত অবস্থায় তাকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বাদী অভিযোগ করেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার অধীনস্থ মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা এবং পুলিশ কর্মকর্তারা ও সদস্যরা নির্বিচারে গুলি করে হত্যাকান্ড সংঘটিত করেছে।
মিরপুর ১০ নম্বর গোল চত্বরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় মিরপুর-১১ নম্বর ওয়ার্ডের যুবদলের সাবেক সভাপতি আব্দুল্লাহ কবির খান গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করার ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ ৬৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালতে মামলা দায়ের করেন নিহতের স্ত্রী আফসানা আক্তার ওরফে আফসানা ইসলাম।
আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে এজাহার হিসেবে গ্রহণ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
অন্যান্য উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন- সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সংসদ সদস্য কামাল আহমেদ মজুমদার, সংসদ সদস্য ইলিয়াস হোসেন মোল্লা, সংসদ সদস্য মাইনুল হোসেন খান (নিখিল), সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক ডিবি প্রধান হারুন-অর-রশীদ, ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার, ঢাকা উত্তর আওয়ামী লীগের সদস্যসচিব এস এম মান্নান (কচি), স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি গাজী মেজবাউল হক সাচ্চু, উপপুলিশ কমিশনার (মিরপুর জোন) জসিম উদ্দিন, একই জনের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার ইমতিয়াজ। মিরপুর এলাকার আওয়ামী লীগ, যুবলীগ স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের আসামি করা হয়েছে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে গত ৪ আগস্ট রাত ১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত মিরপুর ১০ নম্বর গোল চত্বরে আইডিয়াল স্কুলের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমাবেশের ওপর নির্বিচারে পুলিশ ও আওয়ামী লীগ, যুবলীগ এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মীরা গুলিবর্ষণ করতে থাকে।
এ সময় সমাবেশে থাকা অনেকেই আহত হন। আহতদের উদ্ধার করার জন্য বাদীর স্বামী আব্দুল্লাহ কবীর খান কাজ করছিলেন। এ সময় তিনিও গুলি বিদ্ধ হন। গুরুতরও আহত অবস্থায় তাকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বাদী অভিযোগ করেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার অধীনস্থ মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা এবং পুলিশ কর্মকর্তারা ও সদস্যরা নির্বিচারে গুলি করে হত্যাকান্ড সংঘটিত করেছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩৫ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে