নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
একজন সত্যিকার মুসলমান কখনো অন্যের ক্ষতি করতে পারে না উল্লেখ্য করে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আউলিয়া সাধক ও দরবেশদের এই দেশে জঙ্গিবাদীদের ঠাঁই নেই। সাম্প্রদায়িক উন্মাদনা ছড়িয়ে কোনো লাভ হবে না। এ দেশের মানুষ অসাম্প্রদায়িক ও উদার। সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে সর্বশক্তি দিয়ে রুখে দিতে হবে।
আজ বুধবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) ও শান্তি মহাসমাবেশে অংশ নিয়ে এ কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ইসলামের মূল মর্মবাণী যারা ধারণ করে, তারা কখনো অন্য কারও ওপর আক্রমণ করে না। আজ ইসলামের মূল থেকে সরে গিয়ে ইসলামের ভুল ব্যাখ্যা দেওয়া হচ্ছে। যুবক তরুণদের বিপথে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এই দেশের স্বাধীনতার জন্য মুসলমান-হিন্দু একসঙ্গে যুদ্ধ করেছে। এই দেশ সবার। আজ যারা বিভ্রান্ত ছড়িয়ে যাচ্ছে, পবিত্র ধর্ম ইসলামের বিরুদ্ধে ফেতনা ছড়িয়ে যাচ্ছে, তাদের কঠোর হাতে দমন করা হবে।
সমাবেশে মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, এক শ্রেণির মানুষ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটিয়ে সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চায়। আমাদের নবী এত উদার, এত সহনশীল, যদি তার জীবন বিশ্লেষণ করি, তবে এমন আর কাউকে পাওয়া যাবে না। আর সেই ধর্মের মানুষকে মিথ্যাচার করে এভাবে হেয় করা কেউ মেনে নেবে না। আমাদের সবাইকে সজাগ থাকতে হবে যেন কেউ সহিংসতা সৃষ্টি করে বিদ্বেষ বাড়াতে না পারে।
বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, ইসলাম শান্তির ধর্ম। এখানে জঙ্গিবাদের জায়গা নেই। সকল ধর্ম তাদের নিজ নিজ উৎসব-আয়োজন সুষ্ঠুভাবে পালন করবে—এটাই আমাদের প্রত্যাশা এবং ইসলাম আমাদের তাই শিখিয়েছে। এখানে সংখ্যালঘুদের আলাদা করে দেখার কোনো কারণ নেই। আমরা সকলেই আপনজন। সকল ধর্মের অনুসারীদের সরকারের নিরাপত্তা দিতে হবে; অন্যায়-অবিচার শক্ত হাতে দূর করতে হবে।
এর আগে সকালে ঢাকা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন হতে জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) শুরু হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে এসে শান্তি মহাসমাবেশে মিলিত হয়। আঞ্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভান্ডারির ব্যবস্থাপনায় আজিমুশ্শান জশনে জুলুসে অংশগ্রহণকারীরা কলেমা খচিত পতাকা, জাতীয় পতাকা ও নানা প্ল্যাকার্ড ও ফেস্টুন বহন করে ‘নারায়ে তকবির, নারায়ে রেসালত’ স্লোগানে স্লোগানে রাজধানীর রাজপথ মুখরিত করে তোলে। ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের শান্তি মহাসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন পার্লামেন্ট অব ওয়ার্ল্ড সূফীজ প্রেসিডেন্ট হজরত শাহ্সূফী সাইয়্যিদ সাইফুদ্দীন আহমদ আল্-হাসানী (মা. জি. আ.)।
একজন সত্যিকার মুসলমান কখনো অন্যের ক্ষতি করতে পারে না উল্লেখ্য করে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আউলিয়া সাধক ও দরবেশদের এই দেশে জঙ্গিবাদীদের ঠাঁই নেই। সাম্প্রদায়িক উন্মাদনা ছড়িয়ে কোনো লাভ হবে না। এ দেশের মানুষ অসাম্প্রদায়িক ও উদার। সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে সর্বশক্তি দিয়ে রুখে দিতে হবে।
আজ বুধবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) ও শান্তি মহাসমাবেশে অংশ নিয়ে এ কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ইসলামের মূল মর্মবাণী যারা ধারণ করে, তারা কখনো অন্য কারও ওপর আক্রমণ করে না। আজ ইসলামের মূল থেকে সরে গিয়ে ইসলামের ভুল ব্যাখ্যা দেওয়া হচ্ছে। যুবক তরুণদের বিপথে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এই দেশের স্বাধীনতার জন্য মুসলমান-হিন্দু একসঙ্গে যুদ্ধ করেছে। এই দেশ সবার। আজ যারা বিভ্রান্ত ছড়িয়ে যাচ্ছে, পবিত্র ধর্ম ইসলামের বিরুদ্ধে ফেতনা ছড়িয়ে যাচ্ছে, তাদের কঠোর হাতে দমন করা হবে।
সমাবেশে মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, এক শ্রেণির মানুষ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটিয়ে সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চায়। আমাদের নবী এত উদার, এত সহনশীল, যদি তার জীবন বিশ্লেষণ করি, তবে এমন আর কাউকে পাওয়া যাবে না। আর সেই ধর্মের মানুষকে মিথ্যাচার করে এভাবে হেয় করা কেউ মেনে নেবে না। আমাদের সবাইকে সজাগ থাকতে হবে যেন কেউ সহিংসতা সৃষ্টি করে বিদ্বেষ বাড়াতে না পারে।
বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, ইসলাম শান্তির ধর্ম। এখানে জঙ্গিবাদের জায়গা নেই। সকল ধর্ম তাদের নিজ নিজ উৎসব-আয়োজন সুষ্ঠুভাবে পালন করবে—এটাই আমাদের প্রত্যাশা এবং ইসলাম আমাদের তাই শিখিয়েছে। এখানে সংখ্যালঘুদের আলাদা করে দেখার কোনো কারণ নেই। আমরা সকলেই আপনজন। সকল ধর্মের অনুসারীদের সরকারের নিরাপত্তা দিতে হবে; অন্যায়-অবিচার শক্ত হাতে দূর করতে হবে।
এর আগে সকালে ঢাকা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন হতে জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) শুরু হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে এসে শান্তি মহাসমাবেশে মিলিত হয়। আঞ্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভান্ডারির ব্যবস্থাপনায় আজিমুশ্শান জশনে জুলুসে অংশগ্রহণকারীরা কলেমা খচিত পতাকা, জাতীয় পতাকা ও নানা প্ল্যাকার্ড ও ফেস্টুন বহন করে ‘নারায়ে তকবির, নারায়ে রেসালত’ স্লোগানে স্লোগানে রাজধানীর রাজপথ মুখরিত করে তোলে। ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের শান্তি মহাসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন পার্লামেন্ট অব ওয়ার্ল্ড সূফীজ প্রেসিডেন্ট হজরত শাহ্সূফী সাইয়্যিদ সাইফুদ্দীন আহমদ আল্-হাসানী (মা. জি. আ.)।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৭ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৯ ঘণ্টা আগে