কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
ইরানে ইসরায়েলের চলমান হামলার মধ্যে গতকাল শনিবার রাতে যুক্তরাষ্ট্রের আক্রমণে উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ায় দেশে ফিরতে চাইছেন ইরানে অবস্থানরত বাংলাদেশিরা। তাঁদের স্থলপথে তুরস্ক ও পাকিস্তান হয়ে দেশে ফেরানোর কথা ভাবছে অন্তর্বর্তী সরকার। এরই মধ্যে দেশ দুটির সরকারের কাছে এ বিষয়ে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।
একই সঙ্গে তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসে অপরিহার্য নয়—এমন কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের দেশে ফিরিয়ে আনা হতে পারে।
আজ রোববার বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসে যোগাযোগ করে এসব তথ্য জানা গেছে।
দূতাবাস বলছে, তেহরানসহ ইরানের বিভিন্ন স্থানে বৈধ ও অবৈধভাবে অবস্থান করছেন প্রায় আড়াই হাজার বাংলাদেশি। তাঁদের মধ্যে ২০০ শিক্ষার্থী, দূতাবাসের কূটনীতিক কর্মী, তাঁদের পরিবারসহ প্রায় ৪০ জন, চিকিৎসার জন্য সেখানে যাওয়া কিছু রোগীসহ প্রায় ৩০০ জনের নিরাপত্তা ও অন্যান্য ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি।
মন্ত্রণালয় ও দূতাবাস জানিয়েছে, ইরান থেকে স্থলপথে তুরস্ক ও পাকিস্তান হয়ে বাংলাদেশিদের সরিয়ে আনা হতে পারে। প্রয়োজনে ইরানের চাবাহার বন্দর হয়ে সমুদ্রপথে সরিয়ে আনার বিষয়টি সরকারের বিবেচনায় রয়েছে।
ইরান থেকে নাগরিকদের সরিয়ে আনার বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইরানে ঝুঁকি এখন বেশ বেড়েছে। মিশন থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তেহরান থেকে বাংলাদেশের নাগরিকদের প্রায় সবাই সরে গেছেন। এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনো তথ্য নেই।
ইরানে ইন্টারনেট সংযোগ বিঘ্নিত হওয়ায় দূতাবাসের কার্যক্রম ও সেখান থেকে দেশের সঙ্গে যোগাযোগে ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, এমন পরিস্থিতির মধ্যেই সীমিত আকারে হলেও দূতাবাস থেকে ও দূতাবাসের বাইরে থেকে কূটনীতিকেরা কাজ চালিয়ে নিচ্ছেন। জরুরি পরিস্থিতিতে প্রয়োজন বুঝে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে রাষ্ট্রদূতকে নির্দেশনা দেওয়া আছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা জানান, প্রাথমিকভাবে ইরানে থাকা প্রায় ১০০ বাংলাদেশি দেশে ফিরতে আগ্রহ প্রকাশ করায় তাঁদের সরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। প্রয়োজনে ৪০০-৫০০ নাগরিককে সরিয়ে আনা হতে পারে। তুরস্ক ও পাকিস্তান সরকারকে বিষয়টি জানিয়ে তাদের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।
তেহরান থেকে কূটনৈতিক এক সূত্র জানায়, ইরানে বাংলাদেশিরা এখন অপেক্ষাকৃত নিরাপদ স্থানে সরে গেছেন। তবে নিজ নিজ বাসস্থান ও কর্মস্থলের বাইরে এমন অবস্থায় কত দিন থাকতে হতে পারে, তা বলা মুশকিল।
ইরানে ইসরায়েলের চলমান হামলার মধ্যে গতকাল শনিবার রাতে যুক্তরাষ্ট্রের আক্রমণে উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ায় দেশে ফিরতে চাইছেন ইরানে অবস্থানরত বাংলাদেশিরা। তাঁদের স্থলপথে তুরস্ক ও পাকিস্তান হয়ে দেশে ফেরানোর কথা ভাবছে অন্তর্বর্তী সরকার। এরই মধ্যে দেশ দুটির সরকারের কাছে এ বিষয়ে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।
একই সঙ্গে তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসে অপরিহার্য নয়—এমন কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের দেশে ফিরিয়ে আনা হতে পারে।
আজ রোববার বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসে যোগাযোগ করে এসব তথ্য জানা গেছে।
দূতাবাস বলছে, তেহরানসহ ইরানের বিভিন্ন স্থানে বৈধ ও অবৈধভাবে অবস্থান করছেন প্রায় আড়াই হাজার বাংলাদেশি। তাঁদের মধ্যে ২০০ শিক্ষার্থী, দূতাবাসের কূটনীতিক কর্মী, তাঁদের পরিবারসহ প্রায় ৪০ জন, চিকিৎসার জন্য সেখানে যাওয়া কিছু রোগীসহ প্রায় ৩০০ জনের নিরাপত্তা ও অন্যান্য ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি।
মন্ত্রণালয় ও দূতাবাস জানিয়েছে, ইরান থেকে স্থলপথে তুরস্ক ও পাকিস্তান হয়ে বাংলাদেশিদের সরিয়ে আনা হতে পারে। প্রয়োজনে ইরানের চাবাহার বন্দর হয়ে সমুদ্রপথে সরিয়ে আনার বিষয়টি সরকারের বিবেচনায় রয়েছে।
ইরান থেকে নাগরিকদের সরিয়ে আনার বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইরানে ঝুঁকি এখন বেশ বেড়েছে। মিশন থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তেহরান থেকে বাংলাদেশের নাগরিকদের প্রায় সবাই সরে গেছেন। এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনো তথ্য নেই।
ইরানে ইন্টারনেট সংযোগ বিঘ্নিত হওয়ায় দূতাবাসের কার্যক্রম ও সেখান থেকে দেশের সঙ্গে যোগাযোগে ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, এমন পরিস্থিতির মধ্যেই সীমিত আকারে হলেও দূতাবাস থেকে ও দূতাবাসের বাইরে থেকে কূটনীতিকেরা কাজ চালিয়ে নিচ্ছেন। জরুরি পরিস্থিতিতে প্রয়োজন বুঝে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে রাষ্ট্রদূতকে নির্দেশনা দেওয়া আছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা জানান, প্রাথমিকভাবে ইরানে থাকা প্রায় ১০০ বাংলাদেশি দেশে ফিরতে আগ্রহ প্রকাশ করায় তাঁদের সরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। প্রয়োজনে ৪০০-৫০০ নাগরিককে সরিয়ে আনা হতে পারে। তুরস্ক ও পাকিস্তান সরকারকে বিষয়টি জানিয়ে তাদের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।
তেহরান থেকে কূটনৈতিক এক সূত্র জানায়, ইরানে বাংলাদেশিরা এখন অপেক্ষাকৃত নিরাপদ স্থানে সরে গেছেন। তবে নিজ নিজ বাসস্থান ও কর্মস্থলের বাইরে এমন অবস্থায় কত দিন থাকতে হতে পারে, তা বলা মুশকিল।
গত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৩৮ মিনিট আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস তিন দিনের দ্বিপক্ষীয় সরকারি সফরে ১১ আগস্ট মালয়েশিয়া যাচ্ছেন। দেশটির প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের আমন্ত্রণে বাংলাদেশ সরকারপ্রধানের এটি ফিরতি সফর। আনোয়ার ইব্রাহিম গত অক্টোবরে মুহাম্মদ ইউনূসের আমন্ত্রণে বাংলাদেশে আসেন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে বন্ধুত্বপূর্ণ ও কল্যাণকর উদ্যোগের জন্য চীনের জনগণ ও সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। তিনি বলেছেন, চীন সব সময় বাংলাদেশের দীর্ঘস্থায়ী বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে দুর্যোগ ও সংকটময় সময়ে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দ
৪ ঘণ্টা আগে