অনলাইন ডেস্ক
আওয়ামী লীগের শাসনামলে করা জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন (এনআইডি) আইন বর্তমান পরিস্থিতির আলোকে পর্যালোচনা করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী রোববার বেলা ১১টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এ এম এম নাসির উদ্দীন নেতৃত্বাধীন দ্বিতীয় সভায় এই বিষয়ে আলোচনা করা হবে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, আজ বৃহস্পতিবার ইসির সংস্থাপন শাখার উপসচিব মো. শাহ আলম কমিশন সভায় অফিস আদেশ জারি করেছেন।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, এনআইডি সেবা কার্যক্রম ইসির কাছ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের অধীনে ন্যস্ত করতে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পতন হওয়া আওয়ামী সরকার ২০২৩ সালে একটি আইন করে। ‘জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন-২০২৩’ আইনে সরকার প্রজ্ঞাপন জারি করে কার্যক্রম সুরক্ষা সেবা বিভাগে না নেওয়া পর্যন্ত ইসির অধীনেই পরিচালনার কথা বলা হয়। সে মোতাবেক এখনো এনআইডি ইসির অধীনেই আছে।
এই আইন করার উদ্যোগ নেওয়ার পর থেকেই সুশীল সমাজসহ বিভিন্ন মহল থেকে এনআইডি সেবা কার্যক্রম ইসির অধীনেই রাখার দাবি জানানো হয়। সব মহলের মতামত উপেক্ষা করে আইনটি করা হয়। পরে পাস হওয়ার পরও ২০২৩ সালের নতুন আইনটি বাতিল করতে বিভিন্ন মহল থেকে দাবি ওঠে।
ইসি কর্মকর্তাদের দাবি, ভোটার তালিকার জন্য নেওয়া নাগরিকদের তথ্য থেকে উপজাত হিসেবে নাগরিকদের এনআইডি দেওয়া হয়। তাই এনআইডি সেবা অন্যত্র চলে গেলে এই সেবায় নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেবে।
তাঁদের মতে, এনআইডি সেবা যদি আলাদা হয়ে যায়, তাহলে ভবিষ্যতে কোনো একসময়ে ভোটার তালিকা নিয়ে কথা প্রশ্ন উঠবে। কারটা ঠিক? এনআইডি ঠিক নাকি ভোটার তালিকা ঠিক? চূড়ান্ত পর্যায়ে এটা নিয়ে একটা গন্ডগোল হবে। এ ছাড়া সরকারের অর্থের অপচয় হবে, তেমনি নাগরিক সেবায় ভোগান্তিও বাড়বে। আবার নাগরিকের তথ্যের নিরাপত্তার ঝুঁকিও বাড়বে।
আগামী রোববার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া সভায় আলোচ্যসূচির মধ্যে আরও রয়েছে—বিশেষ এলাকায় (চট্টগ্রাম অঞ্চল) ভোটার নিবন্ধনের ক্ষেত্রে ‘বিশেষ তথ্য ফরম (ফরম-২-এর অতিরিক্ত তথ্য)’ ব্যবহার বিষয়ে আলোচনা, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জনবল কাঠামো ও সরঞ্জামাদি হালনাগাদকরণের বিষয়ে আলোচনা এবং অন্যান্য বিষয়।
আওয়ামী লীগের শাসনামলে করা জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন (এনআইডি) আইন বর্তমান পরিস্থিতির আলোকে পর্যালোচনা করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী রোববার বেলা ১১টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এ এম এম নাসির উদ্দীন নেতৃত্বাধীন দ্বিতীয় সভায় এই বিষয়ে আলোচনা করা হবে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, আজ বৃহস্পতিবার ইসির সংস্থাপন শাখার উপসচিব মো. শাহ আলম কমিশন সভায় অফিস আদেশ জারি করেছেন।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, এনআইডি সেবা কার্যক্রম ইসির কাছ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের অধীনে ন্যস্ত করতে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পতন হওয়া আওয়ামী সরকার ২০২৩ সালে একটি আইন করে। ‘জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন-২০২৩’ আইনে সরকার প্রজ্ঞাপন জারি করে কার্যক্রম সুরক্ষা সেবা বিভাগে না নেওয়া পর্যন্ত ইসির অধীনেই পরিচালনার কথা বলা হয়। সে মোতাবেক এখনো এনআইডি ইসির অধীনেই আছে।
এই আইন করার উদ্যোগ নেওয়ার পর থেকেই সুশীল সমাজসহ বিভিন্ন মহল থেকে এনআইডি সেবা কার্যক্রম ইসির অধীনেই রাখার দাবি জানানো হয়। সব মহলের মতামত উপেক্ষা করে আইনটি করা হয়। পরে পাস হওয়ার পরও ২০২৩ সালের নতুন আইনটি বাতিল করতে বিভিন্ন মহল থেকে দাবি ওঠে।
ইসি কর্মকর্তাদের দাবি, ভোটার তালিকার জন্য নেওয়া নাগরিকদের তথ্য থেকে উপজাত হিসেবে নাগরিকদের এনআইডি দেওয়া হয়। তাই এনআইডি সেবা অন্যত্র চলে গেলে এই সেবায় নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেবে।
তাঁদের মতে, এনআইডি সেবা যদি আলাদা হয়ে যায়, তাহলে ভবিষ্যতে কোনো একসময়ে ভোটার তালিকা নিয়ে কথা প্রশ্ন উঠবে। কারটা ঠিক? এনআইডি ঠিক নাকি ভোটার তালিকা ঠিক? চূড়ান্ত পর্যায়ে এটা নিয়ে একটা গন্ডগোল হবে। এ ছাড়া সরকারের অর্থের অপচয় হবে, তেমনি নাগরিক সেবায় ভোগান্তিও বাড়বে। আবার নাগরিকের তথ্যের নিরাপত্তার ঝুঁকিও বাড়বে।
আগামী রোববার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া সভায় আলোচ্যসূচির মধ্যে আরও রয়েছে—বিশেষ এলাকায় (চট্টগ্রাম অঞ্চল) ভোটার নিবন্ধনের ক্ষেত্রে ‘বিশেষ তথ্য ফরম (ফরম-২-এর অতিরিক্ত তথ্য)’ ব্যবহার বিষয়ে আলোচনা, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জনবল কাঠামো ও সরঞ্জামাদি হালনাগাদকরণের বিষয়ে আলোচনা এবং অন্যান্য বিষয়।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
২৯ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে