নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সংশোধিত ভোটকেন্দ্র নীতিমালা চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংশোধিত নীতিমালা অনুযায়ী, এবার ভোটকক্ষের সংখ্যা কমবে। আজ সোমবার ইসির উপসচিব মো. মাহবুব আলম শাহ স্বাক্ষরিত সংশোধিত নীতিমালা থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ইসি কর্মকর্তারা জানান, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৪২ হাজার ২৪টি ভোটকেন্দ্রের ২ লাখ ৬০ হাজার ৮৫৬টি ভোটকক্ষ ছিল।
সংশোধিত নীতিমালায় বলা হয়েছে, আগের নিয়ম অনুযায়ী, ৩ হাজার ভোটারের জন্য একটি কেন্দ্র এবং ৫০০ জন পুরুষ ও ৪০০ জন মহিলা ভোটারের জন্য একটি কক্ষ নির্ধারণের বিধান ছিল। নতুন সংশোধনী অনুযায়ী, সাধারণভাবে ৩ হাজার ভোটারের জন্য একটি ভোটকেন্দ্র আগের মতো বহাল থাকবে। তবে ৫০০-এর পরিবর্তে ৬০০ জন পুরুষ ও ৪০০-এর পরিবর্তে ৫০০ জন মহিলা ভোটারের জন্য একটি ভোটকক্ষ নির্ধারণ করতে হবে।
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এ নিয়ে সাংবাদিকদের বলেছিলেন, প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে বুথের সংখ্যা পুনর্নির্ধারণ করার মাধ্যমে কমিশন ইতিমধ্যে প্রায় ১০০ কোটি টাকা সাশ্রয় করেছে। আগে পুরুষদের জন্য একটি বুথে ভোটার সংখ্যা ছিল ৫০০ এবং নারীদের জন্য ৪০০। এখন তা যথাক্রমে ৬০০ ও ৫০০ করা হয়েছে। এর ফলে প্রায় ৪৯ হাজার বুথ কমানো সম্ভব হচ্ছে। এর পাশাপাশি প্রায় দেড় লাখ নির্বাচন কর্মকর্তার প্রয়োজনও কমছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সংশোধিত ভোটকেন্দ্র নীতিমালা চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংশোধিত নীতিমালা অনুযায়ী, এবার ভোটকক্ষের সংখ্যা কমবে। আজ সোমবার ইসির উপসচিব মো. মাহবুব আলম শাহ স্বাক্ষরিত সংশোধিত নীতিমালা থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ইসি কর্মকর্তারা জানান, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৪২ হাজার ২৪টি ভোটকেন্দ্রের ২ লাখ ৬০ হাজার ৮৫৬টি ভোটকক্ষ ছিল।
সংশোধিত নীতিমালায় বলা হয়েছে, আগের নিয়ম অনুযায়ী, ৩ হাজার ভোটারের জন্য একটি কেন্দ্র এবং ৫০০ জন পুরুষ ও ৪০০ জন মহিলা ভোটারের জন্য একটি কক্ষ নির্ধারণের বিধান ছিল। নতুন সংশোধনী অনুযায়ী, সাধারণভাবে ৩ হাজার ভোটারের জন্য একটি ভোটকেন্দ্র আগের মতো বহাল থাকবে। তবে ৫০০-এর পরিবর্তে ৬০০ জন পুরুষ ও ৪০০-এর পরিবর্তে ৫০০ জন মহিলা ভোটারের জন্য একটি ভোটকক্ষ নির্ধারণ করতে হবে।
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এ নিয়ে সাংবাদিকদের বলেছিলেন, প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে বুথের সংখ্যা পুনর্নির্ধারণ করার মাধ্যমে কমিশন ইতিমধ্যে প্রায় ১০০ কোটি টাকা সাশ্রয় করেছে। আগে পুরুষদের জন্য একটি বুথে ভোটার সংখ্যা ছিল ৫০০ এবং নারীদের জন্য ৪০০। এখন তা যথাক্রমে ৬০০ ও ৫০০ করা হয়েছে। এর ফলে প্রায় ৪৯ হাজার বুথ কমানো সম্ভব হচ্ছে। এর পাশাপাশি প্রায় দেড় লাখ নির্বাচন কর্মকর্তার প্রয়োজনও কমছে।
স্বচ্ছ নির্বাচনের লক্ষ্যে খোলা মাঠে ভোটের পক্ষে আবারও মত দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার বেগম তাহমিদা আহমদ। তিনি বলেন, ‘ট্রান্সপারেন্ট নির্বাচন যদি চান, তাহলে ওপেন স্পেসে নির্বাচন করার মানসিকতা তৈরি করেন, সেটাই হবে স্বচ্ছ নির্বাচন। তা না হলে ট্রান্সপারেন্ট নির্বাচন কখনো হবে না। এতো সাংবাদিককে একসঙ্গে একোমো
২৮ মিনিট আগেআজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিব উল্লাহ পিয়াস তাঁদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন।
৩৪ মিনিট আগেজাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) হারিয়ে গেলে তা পুনরায় নিতে এখন থেকে আর নাগরিকদের সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে হবে না। নাগরিকদের ভোগান্তি কমাতে জিডি করার এই বাধ্যবাধকতা তুলে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
৪১ মিনিট আগেদুর্নীতির মামলায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) সাবেক উপাচার্য (ভিসি) ড. নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহকে ৫ দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি তার জামিনের আবেদন নাকচ করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক সাব্বির ফয়েজ এসব আদেশ দিন।
৪৩ মিনিট আগে