বৈশ্বিক পাসপোর্ট সূচকে তলানির দিকে অবস্থান করছে বাংলাদেশ। হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স প্রকাশিত দ্য হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স: ২০২৪ গ্লোবাল র্যাঙ্কিং অনুসারে, বিশ্বের ১৯৯টি পাসপোর্টের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান তলানির দিক থেকে ৭ নম্বরে। এই তালিকায় বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে অবস্থান করছে ফিলিস্তিনি অঞ্চল। মোট ১০৩টি অবস্থানের এই তালিকায় স্থান দেওয়া হয়েছে ১৯৯টি দেশ ও অঞ্চলকে।
হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স প্রকাশিত তালিকা অনুসারে, মূলত সংশ্লিষ্ট দেশের পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়াই সবচেয়ে বেশি দেশ বা গন্তব্যে যাওয়ার সক্ষমতা বিবেচনা নিয়ে এই তালিকা করা হয়েছে। সেই বিবেচনায় এই তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছে সিঙ্গাপুর। দেশটির পাসপোর্ট দিয়ে ১৯৫টি দেশ বা অঞ্চলে ভিসা-মুক্তভাবে প্রবেশ করা যাবে।
এই তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে আছে পাঁচটি দেশ। দেশগুলো হলো—ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান ও স্পেন। এই দেশগুলোর পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা-মুক্তভাবে প্রবেশ করা যাবে ১৯২টি দেশে। তালিকার তৃতীয় স্থানে আছে মোট সাতটি দেশ। সেগুলো হলো—অস্ট্রিয়া, ফিনল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, দক্ষিণ কোরিয়া ও সুইডেন। এই দেশগুলোর পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করা যাবে ১৯১টি দেশে।
হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স: ২০২৪ অনুসারে তালিকার চতুর্থ স্থানে আছে ছয়টি দেশ। এসব দেশের নাগরিকেরা ভিসা ছাড়াই ১৯০টি দেশে প্রবেশ করতে পারবেন। দেশগুলো হলো—বেলজিয়াম, ডেনমার্ক, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, সুইজারল্যান্ড ও যুক্তরাজ্য। পঞ্চম অবস্থানে থাকা দুটি দেশ হলো—অস্ট্রেলিয়া ও পর্তুগাল। এ দুই দেশের পাসপোর্ট দিয়ে প্রবেশ করা যাবে ১৮৯টি দেশে।
বিপরীতে তালিকার ৯৭তম অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে ফিলিস্তিনি অঞ্চলও এই অবস্থানে আছে। উভয় দেশের পাসপোর্ট দিয়ে ৪০টি দেশে ভিসা-মুক্তভাবে প্রবেশ করা যাবে। তালিকার ৮২-তম অবস্থানে আছে প্রতিবেশী ভারত। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে আফগানিস্তান আছে সবচেয়ে তলানিতে, ১০৩ নম্বরে। শ্রীলঙ্কা আছে ৯৩তম অবস্থানে, পাকিস্তান ১০০তম অবস্থানে, নেপাল ৯৮তম অবস্থানে, ভুটান আছে ৮৭তম অবস্থানে এবং মালদ্বীপ আছে ৫২ নম্বরে।
বৈশ্বিক পাসপোর্ট সূচকে তলানির দিকে অবস্থান করছে বাংলাদেশ। হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স প্রকাশিত দ্য হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স: ২০২৪ গ্লোবাল র্যাঙ্কিং অনুসারে, বিশ্বের ১৯৯টি পাসপোর্টের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান তলানির দিক থেকে ৭ নম্বরে। এই তালিকায় বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে অবস্থান করছে ফিলিস্তিনি অঞ্চল। মোট ১০৩টি অবস্থানের এই তালিকায় স্থান দেওয়া হয়েছে ১৯৯টি দেশ ও অঞ্চলকে।
হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স প্রকাশিত তালিকা অনুসারে, মূলত সংশ্লিষ্ট দেশের পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়াই সবচেয়ে বেশি দেশ বা গন্তব্যে যাওয়ার সক্ষমতা বিবেচনা নিয়ে এই তালিকা করা হয়েছে। সেই বিবেচনায় এই তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছে সিঙ্গাপুর। দেশটির পাসপোর্ট দিয়ে ১৯৫টি দেশ বা অঞ্চলে ভিসা-মুক্তভাবে প্রবেশ করা যাবে।
এই তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে আছে পাঁচটি দেশ। দেশগুলো হলো—ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান ও স্পেন। এই দেশগুলোর পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা-মুক্তভাবে প্রবেশ করা যাবে ১৯২টি দেশে। তালিকার তৃতীয় স্থানে আছে মোট সাতটি দেশ। সেগুলো হলো—অস্ট্রিয়া, ফিনল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, দক্ষিণ কোরিয়া ও সুইডেন। এই দেশগুলোর পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করা যাবে ১৯১টি দেশে।
হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স: ২০২৪ অনুসারে তালিকার চতুর্থ স্থানে আছে ছয়টি দেশ। এসব দেশের নাগরিকেরা ভিসা ছাড়াই ১৯০টি দেশে প্রবেশ করতে পারবেন। দেশগুলো হলো—বেলজিয়াম, ডেনমার্ক, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, সুইজারল্যান্ড ও যুক্তরাজ্য। পঞ্চম অবস্থানে থাকা দুটি দেশ হলো—অস্ট্রেলিয়া ও পর্তুগাল। এ দুই দেশের পাসপোর্ট দিয়ে প্রবেশ করা যাবে ১৮৯টি দেশে।
বিপরীতে তালিকার ৯৭তম অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে ফিলিস্তিনি অঞ্চলও এই অবস্থানে আছে। উভয় দেশের পাসপোর্ট দিয়ে ৪০টি দেশে ভিসা-মুক্তভাবে প্রবেশ করা যাবে। তালিকার ৮২-তম অবস্থানে আছে প্রতিবেশী ভারত। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে আফগানিস্তান আছে সবচেয়ে তলানিতে, ১০৩ নম্বরে। শ্রীলঙ্কা আছে ৯৩তম অবস্থানে, পাকিস্তান ১০০তম অবস্থানে, নেপাল ৯৮তম অবস্থানে, ভুটান আছে ৮৭তম অবস্থানে এবং মালদ্বীপ আছে ৫২ নম্বরে।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে লন্ডন থেকে ঢাকায় আনার জন্য কাতার সরকারের কাছে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স চেয়েছে সরকার। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের জানান, খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেবিচারকদের নিয়ন্ত্রণসংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বিষয়ে জারি করা রুলের ওপর দ্বিতীয় দিনের মতো শুনানি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয়। রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তাঁকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী সাদ্দাম
১ ঘণ্টা আগেতথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, সাংবাদিকদের জন্য সুরক্ষা আইনের পাশাপাশি সাংবাদিকতার দায়িত্ব ও নৈতিকতাবিষয়ক আইন হওয়া প্রয়োজন। কোনো সাংবাদিক দায়িত্বশীল ও পেশাদার না হলে তিনি আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন না।
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের সময় সরকারবিরোধী আন্দোলনে আইনজীবীদের মারধর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবীদের হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে