নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় কোনো সহিংসতা হতে পারে কিনা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে জানতে চেয়েছে মার্কিন প্রাক নির্বাচনী প্রতিনিধিদল। আজ বুধবার দুপুরে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগলে বা কোনো দল বাধাগ্রস্ত হওয়ার অভিযোগ করলে কী হবে—স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে তা জানতে চেয়েছে ঢাকায় সফররত পর্যবেক্ষকদল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আসন্ন জাতীয় নির্বাচন কীভাবে হবে, তা পর্যবেক্ষণ করতে মার্কিন প্রতিনিধিরা বাংলাদেশে এসেছেন। এবার তাদের প্রতিনিধিদলের নেতা ২০১৮ সালের নির্বাচনেও এসেছিলেন। নির্বাচনের সময় কোনো সহিংসতা হতে পারে বলে শঙ্কা করছি কিনা—তা জানতে চেয়েছে তারা।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা একটি সহিংস ও সন্ত্রাসমুক্ত বাংলাদেশ গড়েছি। এখানে এখন শান্তির সুবাতাস বইছে। তিনি দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছেন। একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে কাজ করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী।’
আজকের বৈঠকে সহিংসতার বিষয়টি এসেছেন কেন—জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তাঁরা বলেছেন, যারা নির্বাচনে প্রার্থী হবেন, তাঁদের নিরাপত্তা আমরা দিতে পারব কিনা? তাঁরা জিজ্ঞাসা করেছেন, বিরোধী দল নির্বাচনে এলে সঠিকভাবে তারা প্রচার চালাতে পারবে কিনা। আমরা বলে দিয়েছি, নির্বাচনের সময় রিটার্নিং কর্মকর্তা সর্বময় ক্ষমতাধর ব্যক্তি। তাঁর নেতৃত্বে সেই এলাকার নির্বাচন হবে। এ বিষয়ে তাঁদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এমনকি প্রিসাইডিং কর্মকর্তার ক্ষমতার কথাও বলা হয়েছে।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সব মিলিয়ে বাংলাদেশে একটি সুন্দর নির্বাচনে হবে, এমন প্রত্যাশাই তাঁরা করেছেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান তিনি প্রতিনিধিদলের সদস্যদের বলেছেন, ‘এই নির্বাচন কমিশন এরই মধ্যে ৫ হাজার ৩০০টি নির্বাচন পরিচালনা করেছে। নির্বাচনের সময় নিরাপত্তা বাহিনী নির্বাচন কমিশনের অধীন থাকে। এখানের পুলিশ সুপ্রশিক্ষিত। কীভাবে নির্বাচনকে পরিচালনা করতে হয়, তা তারা জানে। আগের মতো সহিংসতা দেশে হয় না। নির্বাচনের সময় এখানে কোনো অসুবিধা হবে বলে মনে করি না। আগে ৮০ ও ৯০–এর দশকে সহিংসতা হলেও এখন দেশে এমন কিছু ঘটে না।’
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় কোনো সহিংসতা হতে পারে কিনা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে জানতে চেয়েছে মার্কিন প্রাক নির্বাচনী প্রতিনিধিদল। আজ বুধবার দুপুরে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগলে বা কোনো দল বাধাগ্রস্ত হওয়ার অভিযোগ করলে কী হবে—স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে তা জানতে চেয়েছে ঢাকায় সফররত পর্যবেক্ষকদল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আসন্ন জাতীয় নির্বাচন কীভাবে হবে, তা পর্যবেক্ষণ করতে মার্কিন প্রতিনিধিরা বাংলাদেশে এসেছেন। এবার তাদের প্রতিনিধিদলের নেতা ২০১৮ সালের নির্বাচনেও এসেছিলেন। নির্বাচনের সময় কোনো সহিংসতা হতে পারে বলে শঙ্কা করছি কিনা—তা জানতে চেয়েছে তারা।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা একটি সহিংস ও সন্ত্রাসমুক্ত বাংলাদেশ গড়েছি। এখানে এখন শান্তির সুবাতাস বইছে। তিনি দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছেন। একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে কাজ করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী।’
আজকের বৈঠকে সহিংসতার বিষয়টি এসেছেন কেন—জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তাঁরা বলেছেন, যারা নির্বাচনে প্রার্থী হবেন, তাঁদের নিরাপত্তা আমরা দিতে পারব কিনা? তাঁরা জিজ্ঞাসা করেছেন, বিরোধী দল নির্বাচনে এলে সঠিকভাবে তারা প্রচার চালাতে পারবে কিনা। আমরা বলে দিয়েছি, নির্বাচনের সময় রিটার্নিং কর্মকর্তা সর্বময় ক্ষমতাধর ব্যক্তি। তাঁর নেতৃত্বে সেই এলাকার নির্বাচন হবে। এ বিষয়ে তাঁদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এমনকি প্রিসাইডিং কর্মকর্তার ক্ষমতার কথাও বলা হয়েছে।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সব মিলিয়ে বাংলাদেশে একটি সুন্দর নির্বাচনে হবে, এমন প্রত্যাশাই তাঁরা করেছেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান তিনি প্রতিনিধিদলের সদস্যদের বলেছেন, ‘এই নির্বাচন কমিশন এরই মধ্যে ৫ হাজার ৩০০টি নির্বাচন পরিচালনা করেছে। নির্বাচনের সময় নিরাপত্তা বাহিনী নির্বাচন কমিশনের অধীন থাকে। এখানের পুলিশ সুপ্রশিক্ষিত। কীভাবে নির্বাচনকে পরিচালনা করতে হয়, তা তারা জানে। আগের মতো সহিংসতা দেশে হয় না। নির্বাচনের সময় এখানে কোনো অসুবিধা হবে বলে মনে করি না। আগে ৮০ ও ৯০–এর দশকে সহিংসতা হলেও এখন দেশে এমন কিছু ঘটে না।’
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত সময়েই দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি আরও বলেন, জনগণ নির্বাচনমুখী হলে নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সঙ্গে পাকিস্তানের পাঁচ দশকের কূটনৈতিক সম্পর্ক বরাবরই চড়াই-উতরাইয়ের। এর মধ্যে ২০০৯ সাল থেকে শেখ হাসিনার টানা প্রায় ১৬ বছরের শাসনামলে এ সম্পর্ক টিকে ছিল সুতোর ওপর। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে তিনি ভারতে আশ্রয় নিলে দেশটির চিরবৈরী পাকিস্তান বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কে গতি আনতে সক্রিয় হয়।
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম থেকে ঢাকা পর্যন্ত পাইপলাইনে জ্বালানি তেল পরিবহনের প্রকল্পটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হচ্ছে আজ শনিবার। উদ্বোধন করবেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। ঢাকা পর্যন্ত পাইপলাইনে জ্বালানি তেল পরিবহন প্রকল্পের (সিডিপিএল) পরিচালক প্রকৌশলী আমিনুল হক বলেন, তেল পরিবহনে শতাধিক
৮ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ছাত্র-শ্রমিক-জনতার ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর। তিনি সমাজে বিদ্যমান শৃঙ্খলা, ভ্রাতৃত্ববোধ ও সম্প্রীতি বিনষ্টের যেকোনো চেষ্টা রোধে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
২০ ঘণ্টা আগে