নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা না করেই জমিজমা, সহায়–সম্বল বিক্রি করে শ্রমিকেরা সেখানে গিয়ে বিপদে পড়ে। অথচ শ্রমিক হিসেবে বিদেশ যেতে যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করলে আর কোনো বিপদে পড়তে হয় না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানান সরকারপ্রধান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নু সম্পূরক প্রশ্নের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মালয়েশিয়ায় লোক পাঠানোর ব্যর্থতা কার, এ বিষয়ে জানতে চান।
জবাবে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানোর বিষয়ে কী সমস্যা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কর্মসংস্থানের জন্য যাওয়া স্বাভাবিক বিষয়। অনেকেই যেয়ে থাকে।’
বৈদেশিক কর্মসংস্থানে সরকার সহযোগিতার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কিছু লোক দালালের মাধ্যমে করে, দালালের মাধ্যমে যেতে চায়। যেতে গিয়ে সমস্যায় পড়ে যায়। এতে সমস্যা তৈরি হয়।’
মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে সরকার বিশেষ ফ্লাইট চালু করেছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিশেষ ফ্লাইট, অন্যান্য ফ্লাইটের সঙ্গে সংযুক্ত করে সবাইকে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু অনেকেই বাদ পড়ে গেছে। বাদ পড়ার কারণ কী, সেটা অনুসন্ধান করা হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘যখনই আমরা আলোচনা করে ঠিক করি—কত লোক যাবে, কী যাবে। তখনই দেখা যায়, আমাদের দেশের একশ্রেণির লোক, যারা জনশক্তির ব্যবসা করে, তারা তড়িঘড়ি করে লোক পাঠানোর চেষ্টা করে। এদের সঙ্গে মালয়েশিয়ার কিছু লোকও সংযুক্ত আছে। যার ফলে জটিলতার সৃষ্টি হয়। প্রতিবারই যখন সরকার আলোচনা করে সমাধানে যায়, তখনই কিছু লোক ছুটে যায়, একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। যারা যায় তাদের কাজের ঠিক থাকে না, চাকরিও ঠিক থাকে না, বেতনের ঠিক থাকে না, সেখানে গিয়ে বিপদে পড়ে। এটা শুধু মালয়েশিয়া না, অনেক জায়গায় ঘটে।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘বারবার আমি দেশবাসীকে বলেছি, জমিজমা, ঘরবাড়ি বিক্রি করে লাখ লাখ টাকা খরচ করার দরকার নেই। যদি দরকার হয় প্রবাসীকল্যাণ ব্যাংক ঋণ নিতে পারে। প্রয়োজনবোধে বিনা জামানতে ঋণ দেওয়া হয়। সেখানে তাকে সুনির্দিষ্ট করতে হবে, সে যে যাচ্ছে, তার চাকরিটা সুনির্দিষ্ট কি না, এটা হলে ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘তারপরও আমাদের দেশে কিছু মানুষ আছে, কে আগে যাবে, সেই দৌড় দিতে গিয়ে হাতাখাতা, বাড়িঘর সব বিক্রি করে, তারপরে পথে বসে। অথবা সেখানে যদি চলেও যায়, বিপদে পড়ে। মানুষকে বলেছি এভাবে না যেতে। সোজাসুজি নিয়ম মানলে এ বিপদের সৃষ্টি হয় না। তবে এবার যে সমস্যা হচ্ছে, তা আমরা খতিয়ে দেখছি। কেউ দায়ী থাকলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ফেনী-১ আসনের সরকারদলীয় সংসদ সদস্য আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরীর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ফেনী থেকে বিএনপির নেতা খালেদা জিয়া বারবার নির্বাচিত হয়েছিলেন। ফেনীতে আওয়ামী লীগ সরকারের নেওয়া প্রকল্প ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসার পরে বন্ধ করে দেন তিনি। সেগুলো নিজের এলাকার উন্নয়নে খালেদা জিয়া তেমন কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেননি। বরং আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় আসে, ফেনীর যথাযথ উন্নয়ন হয়।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ফেনী যেহেতু খালেদা জিয়ার নির্বাচনী এলাকা, এখানে বৈরী পরিবেশ সব সময় ছিল। সেখানে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি, বঙ্গবন্ধু অথবা তাঁর পরিবারের নামে কোনো স্থাপনা হবে, এটা কখনো তারা চায়নি। যেখানে–সেখানে বঙ্গবন্ধু বা আমার পরিবারের নামে যাতে কোনো কিছু না হয়, তা নিয়ে আমাদের বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সিদ্ধান্ত আছে। কোনো কিছু করতে গেলে ট্রাস্টের অনুমতি নিতে হয়। ফেনীতে বঙ্গবন্ধুর নামে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় হবে কি না, তা যাচাই-বাছাই করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
উন্মুক্ত জলাশয় স্থায়ী সংরক্ষণ ও উৎপাদনশীলতা বাড়াতে হাওর অঞ্চলে মৎস্য ও জলজ অভয়ারণ্য গড়ে তোলা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘এসব অভয়ারণ্যে মাছ শিকার পুরোপুরি বন্ধ থাকবে।’
হবিগঞ্জ-১ আসনের স্বতন্ত্র এমপি আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরীর লিখিত এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সব ধরনের দুর্গম এলাকায় স্বাস্থ্য পরিষেবা নিশ্চিতকরণে, মানব সম্পদের স্বল্পতা বিবেচনায় নিয়ে সেবার মান বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থার বহুমুখীকরণ (সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বসহ), স্থানীয় পর্যায়ে শিশুদের এআরআই ও ডায়রিয়া প্রতিরোধ কার্যক্রম সম্প্রসারণ, এনজিওর উন্নয়ন কার্যক্রমের সঙ্গে সমন্বয়, খাদ্য সুরক্ষা এবং নিরাপত্তাবেষ্টনী কর্মসূচির আওতায় নারী ও শিশুদের পুষ্টির ঘাটতি নিরসনের কার্যক্রম গ্রহণসহ নানাবিধ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা না করেই জমিজমা, সহায়–সম্বল বিক্রি করে শ্রমিকেরা সেখানে গিয়ে বিপদে পড়ে। অথচ শ্রমিক হিসেবে বিদেশ যেতে যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করলে আর কোনো বিপদে পড়তে হয় না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানান সরকারপ্রধান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নু সম্পূরক প্রশ্নের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মালয়েশিয়ায় লোক পাঠানোর ব্যর্থতা কার, এ বিষয়ে জানতে চান।
জবাবে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানোর বিষয়ে কী সমস্যা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কর্মসংস্থানের জন্য যাওয়া স্বাভাবিক বিষয়। অনেকেই যেয়ে থাকে।’
বৈদেশিক কর্মসংস্থানে সরকার সহযোগিতার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কিছু লোক দালালের মাধ্যমে করে, দালালের মাধ্যমে যেতে চায়। যেতে গিয়ে সমস্যায় পড়ে যায়। এতে সমস্যা তৈরি হয়।’
মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে সরকার বিশেষ ফ্লাইট চালু করেছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিশেষ ফ্লাইট, অন্যান্য ফ্লাইটের সঙ্গে সংযুক্ত করে সবাইকে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু অনেকেই বাদ পড়ে গেছে। বাদ পড়ার কারণ কী, সেটা অনুসন্ধান করা হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘যখনই আমরা আলোচনা করে ঠিক করি—কত লোক যাবে, কী যাবে। তখনই দেখা যায়, আমাদের দেশের একশ্রেণির লোক, যারা জনশক্তির ব্যবসা করে, তারা তড়িঘড়ি করে লোক পাঠানোর চেষ্টা করে। এদের সঙ্গে মালয়েশিয়ার কিছু লোকও সংযুক্ত আছে। যার ফলে জটিলতার সৃষ্টি হয়। প্রতিবারই যখন সরকার আলোচনা করে সমাধানে যায়, তখনই কিছু লোক ছুটে যায়, একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। যারা যায় তাদের কাজের ঠিক থাকে না, চাকরিও ঠিক থাকে না, বেতনের ঠিক থাকে না, সেখানে গিয়ে বিপদে পড়ে। এটা শুধু মালয়েশিয়া না, অনেক জায়গায় ঘটে।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘বারবার আমি দেশবাসীকে বলেছি, জমিজমা, ঘরবাড়ি বিক্রি করে লাখ লাখ টাকা খরচ করার দরকার নেই। যদি দরকার হয় প্রবাসীকল্যাণ ব্যাংক ঋণ নিতে পারে। প্রয়োজনবোধে বিনা জামানতে ঋণ দেওয়া হয়। সেখানে তাকে সুনির্দিষ্ট করতে হবে, সে যে যাচ্ছে, তার চাকরিটা সুনির্দিষ্ট কি না, এটা হলে ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘তারপরও আমাদের দেশে কিছু মানুষ আছে, কে আগে যাবে, সেই দৌড় দিতে গিয়ে হাতাখাতা, বাড়িঘর সব বিক্রি করে, তারপরে পথে বসে। অথবা সেখানে যদি চলেও যায়, বিপদে পড়ে। মানুষকে বলেছি এভাবে না যেতে। সোজাসুজি নিয়ম মানলে এ বিপদের সৃষ্টি হয় না। তবে এবার যে সমস্যা হচ্ছে, তা আমরা খতিয়ে দেখছি। কেউ দায়ী থাকলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ফেনী-১ আসনের সরকারদলীয় সংসদ সদস্য আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরীর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ফেনী থেকে বিএনপির নেতা খালেদা জিয়া বারবার নির্বাচিত হয়েছিলেন। ফেনীতে আওয়ামী লীগ সরকারের নেওয়া প্রকল্প ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসার পরে বন্ধ করে দেন তিনি। সেগুলো নিজের এলাকার উন্নয়নে খালেদা জিয়া তেমন কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেননি। বরং আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় আসে, ফেনীর যথাযথ উন্নয়ন হয়।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ফেনী যেহেতু খালেদা জিয়ার নির্বাচনী এলাকা, এখানে বৈরী পরিবেশ সব সময় ছিল। সেখানে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি, বঙ্গবন্ধু অথবা তাঁর পরিবারের নামে কোনো স্থাপনা হবে, এটা কখনো তারা চায়নি। যেখানে–সেখানে বঙ্গবন্ধু বা আমার পরিবারের নামে যাতে কোনো কিছু না হয়, তা নিয়ে আমাদের বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সিদ্ধান্ত আছে। কোনো কিছু করতে গেলে ট্রাস্টের অনুমতি নিতে হয়। ফেনীতে বঙ্গবন্ধুর নামে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় হবে কি না, তা যাচাই-বাছাই করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
উন্মুক্ত জলাশয় স্থায়ী সংরক্ষণ ও উৎপাদনশীলতা বাড়াতে হাওর অঞ্চলে মৎস্য ও জলজ অভয়ারণ্য গড়ে তোলা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘এসব অভয়ারণ্যে মাছ শিকার পুরোপুরি বন্ধ থাকবে।’
হবিগঞ্জ-১ আসনের স্বতন্ত্র এমপি আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরীর লিখিত এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সব ধরনের দুর্গম এলাকায় স্বাস্থ্য পরিষেবা নিশ্চিতকরণে, মানব সম্পদের স্বল্পতা বিবেচনায় নিয়ে সেবার মান বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থার বহুমুখীকরণ (সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বসহ), স্থানীয় পর্যায়ে শিশুদের এআরআই ও ডায়রিয়া প্রতিরোধ কার্যক্রম সম্প্রসারণ, এনজিওর উন্নয়ন কার্যক্রমের সঙ্গে সমন্বয়, খাদ্য সুরক্ষা এবং নিরাপত্তাবেষ্টনী কর্মসূচির আওতায় নারী ও শিশুদের পুষ্টির ঘাটতি নিরসনের কার্যক্রম গ্রহণসহ নানাবিধ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
দেশের মৎস্যজীবীদের বড় অংশকে জেলে হিসেবে নিবন্ধনের আওতায় এনেছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে, নিবন্ধিত জেলেদের তালিকায় অনিয়ম-প্রতারণার মাধ্যমে অন্য পেশাজীবীরা ঢুকে পড়েছেন। এতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক প্রকৃত জেলে।
১ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলকে জবাবদিহির আওতায় আনতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ শনিবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের ৫১তম সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে এই আহ্বান জানান।
১১ ঘণ্টা আগেচীনের কুনমিংয়ে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে গত বৃহস্পতিবার এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বিনিয়োগ, অবকাঠামো, প্রযুক্তিসহ পাঁচটি ক্ষেত্রে সহযোগিতার কথা বলা হয়।
১১ ঘণ্টা আগে