১৩ বছর বয়সী বাংলাদেশি এক শিশুর চিঠির জবাব পাঠিয়েছেন চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। চিঠিতে আলিফা নামের ওই শিশুকে ভালো পড়াশোনার পাশাপাশি স্বপ্ন পূরণ করার তাগিদ দিয়েছেন সি। এ ছাড়া দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ঐতিহ্য এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
২০১০ সালে চট্টগ্রাম বন্দরে অবস্থিত ‘পিস আর্ক’ নামে চীনা নৌবাহিনীর হাসপাতালে জন্ম হয়েছিল আলিফার। এ জন্য মা-বাবা নাম রেখেছিলেন আলিফা চীন। চিঠিতে সি চিন পিং আলিফাকে ‘চীন’ নামেই সম্বোধন করেন।
আজ বুধবার চীনা গণমাধ্যম সিজিটিএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১ জুন বিশ্ব শিশু দিবস সামনে রেখে সম্প্রতি পাঠানো ওই ফিরতি চিঠিতে আলিফার সুস্বাস্থ্য ও পরিবারের সুখ-শান্তি কামনা করেন সি চিন পিং।
জন্মের সময় আলিফার মা জান্নাতুল ফেরদৌস মারাত্মক হৃদ্রোগ সমস্যার মুখোমুখি হয়েছিলেন। এই অবস্থায় চীনা চিকিৎসকেরা সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে নিরাপদে আলিফাকে ভূমিষ্ঠ করেন।
আলিফাকে পাঠানো চিঠিতে সি স্মরণ করিয়ে দেন, এই অঞ্চলের সঙ্গে চীনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকেই। হাজার বছর ধরে এই দুই অঞ্চলের মানুষের মধ্যে বিনিময় চালু ছিল। এ ছাড়া ৬০০ বছর আগে চীনের মিং রাজবংশের নাবিক ঝেং হি এই অঞ্চলে দুবার ভ্রমণ করেছিলেন এবং দুই দেশের মানুষের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের বীজ বপন করেছিলেন। আর ওই ঘটনার ৬০০ বছর পর চীনা সামরিক চিকিৎসকদের সহযোগিতায় আলিফার জন্মের ঘটনাকে সম্পর্কের নতুন মোড় হিসেবে আখ্যা দেন সি।
এর আগে সি চিন পিংকে লেখা চিঠিতে আলিফা জানিয়েছিল, সে দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের দূত হতে চায়। আর চিকিৎসা বিষয়ে চীনে পড়াশোনা করতে চায়। তার মায়ের জীবন বাঁচিয়ে দেওয়া শেং-রুইফেং নামের সেই নারী চিকিৎসকের মতো সে-ও অনেকের জীবন বাঁচাতে চায়।
সিজিটিএনকে আলিফা জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট সির চিঠি পাওয়ার দিনটি তার কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। সির পরামর্শ মেনে পড়াশোনায় আরও মনোযোগী হওয়ার পরিকল্পনার কথাও জানায় সে।
১৩ বছর বয়সী বাংলাদেশি এক শিশুর চিঠির জবাব পাঠিয়েছেন চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। চিঠিতে আলিফা নামের ওই শিশুকে ভালো পড়াশোনার পাশাপাশি স্বপ্ন পূরণ করার তাগিদ দিয়েছেন সি। এ ছাড়া দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ঐতিহ্য এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
২০১০ সালে চট্টগ্রাম বন্দরে অবস্থিত ‘পিস আর্ক’ নামে চীনা নৌবাহিনীর হাসপাতালে জন্ম হয়েছিল আলিফার। এ জন্য মা-বাবা নাম রেখেছিলেন আলিফা চীন। চিঠিতে সি চিন পিং আলিফাকে ‘চীন’ নামেই সম্বোধন করেন।
আজ বুধবার চীনা গণমাধ্যম সিজিটিএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১ জুন বিশ্ব শিশু দিবস সামনে রেখে সম্প্রতি পাঠানো ওই ফিরতি চিঠিতে আলিফার সুস্বাস্থ্য ও পরিবারের সুখ-শান্তি কামনা করেন সি চিন পিং।
জন্মের সময় আলিফার মা জান্নাতুল ফেরদৌস মারাত্মক হৃদ্রোগ সমস্যার মুখোমুখি হয়েছিলেন। এই অবস্থায় চীনা চিকিৎসকেরা সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে নিরাপদে আলিফাকে ভূমিষ্ঠ করেন।
আলিফাকে পাঠানো চিঠিতে সি স্মরণ করিয়ে দেন, এই অঞ্চলের সঙ্গে চীনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকেই। হাজার বছর ধরে এই দুই অঞ্চলের মানুষের মধ্যে বিনিময় চালু ছিল। এ ছাড়া ৬০০ বছর আগে চীনের মিং রাজবংশের নাবিক ঝেং হি এই অঞ্চলে দুবার ভ্রমণ করেছিলেন এবং দুই দেশের মানুষের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের বীজ বপন করেছিলেন। আর ওই ঘটনার ৬০০ বছর পর চীনা সামরিক চিকিৎসকদের সহযোগিতায় আলিফার জন্মের ঘটনাকে সম্পর্কের নতুন মোড় হিসেবে আখ্যা দেন সি।
এর আগে সি চিন পিংকে লেখা চিঠিতে আলিফা জানিয়েছিল, সে দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের দূত হতে চায়। আর চিকিৎসা বিষয়ে চীনে পড়াশোনা করতে চায়। তার মায়ের জীবন বাঁচিয়ে দেওয়া শেং-রুইফেং নামের সেই নারী চিকিৎসকের মতো সে-ও অনেকের জীবন বাঁচাতে চায়।
সিজিটিএনকে আলিফা জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট সির চিঠি পাওয়ার দিনটি তার কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। সির পরামর্শ মেনে পড়াশোনায় আরও মনোযোগী হওয়ার পরিকল্পনার কথাও জানায় সে।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৩০ মিনিট আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৭ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৭ ঘণ্টা আগে