নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবশেষে ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাতকে বিজয়ী ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এই সংক্রান্ত গেজেটটি প্রকাশ করা হয়।
এর আগে ১৭ জুলাই ঢাকা-১৭ আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোহাম্মদ আলী আরাফাত ২৮ হাজার ৮১৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম পেয়েছেন ৫ হাজার ৬০৯ ভোট। এই উপনির্বাচনে মোট ভোটার ৩ লাখ ২৫ হাজার ২০৫টি। ১২৪টি ভোটকেন্দ্রে ভোট পড়েছে ৩৭ হাজার ৪২০টি, যা মোট ভোটের ১১ দশমিক ৫১ শতাংশ।
২৩ জুলাই উপনির্বাচন বাতিল ও পুনর্নির্বাচনের জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের কাছে আবেদন করেন হিরো আলম। এতে উল্লেখ করা হয়, নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরুর ১ ঘণ্টার মধ্যে আমার তালিকাভুক্ত মনোনীত প্রায় ৮৮ জন এজেন্ট ১৯টি ভোটকেন্দ্র থেকে বের করে দিয়ে ব্যাপক জাল ভোট দেওয়া হয়েছে।
নির্বাচনের দিন বেলা ৩টায় বনানী বিদ্যানিকেতন ভোটকেন্দ্রে প্রার্থী হিসেবে ভোট গ্রহণ পরিদর্শনে গেলে সরকারদলীয় ক্যাডারেরা আমাকে মারধর করে, যা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ঘটনা। দেশ ও বিদেশের কোটি কোটি মানুষ ইলেকট্রনিকস মিডিয়ার মাধ্যমে সরাসরি প্রত্যক্ষ করেছে, ওই ঘটনার পর বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে আমার এজেন্টদের জোরপূর্বক ভোটকেন্দ্র থেকে বের করে ভোট গণনা করা হয়েছে যা সম্পূর্ণ নির্বাচনবিধি পরিপন্থী। এবং আমার ওপরে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হামলা ব্যাপক জাল ভোট ও ভোট গণনার অনিয়ম নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
তাই এই নির্বাচন বিধিসম্মত হয়নি। এই প্রহসনের নির্বাচনকে সম্পূর্ণরূপে বাতিল ঘোষণা করে পুনর্নির্বাচনের দাবি করছি। সেই সঙ্গে আমার প্রতিপক্ষকে নির্বাচন বিধি লঙ্ঘনের দায়ে নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে তাঁর বিরুদ্ধে যথাবিহিত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।
অবশেষে ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাতকে বিজয়ী ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এই সংক্রান্ত গেজেটটি প্রকাশ করা হয়।
এর আগে ১৭ জুলাই ঢাকা-১৭ আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোহাম্মদ আলী আরাফাত ২৮ হাজার ৮১৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম পেয়েছেন ৫ হাজার ৬০৯ ভোট। এই উপনির্বাচনে মোট ভোটার ৩ লাখ ২৫ হাজার ২০৫টি। ১২৪টি ভোটকেন্দ্রে ভোট পড়েছে ৩৭ হাজার ৪২০টি, যা মোট ভোটের ১১ দশমিক ৫১ শতাংশ।
২৩ জুলাই উপনির্বাচন বাতিল ও পুনর্নির্বাচনের জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের কাছে আবেদন করেন হিরো আলম। এতে উল্লেখ করা হয়, নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরুর ১ ঘণ্টার মধ্যে আমার তালিকাভুক্ত মনোনীত প্রায় ৮৮ জন এজেন্ট ১৯টি ভোটকেন্দ্র থেকে বের করে দিয়ে ব্যাপক জাল ভোট দেওয়া হয়েছে।
নির্বাচনের দিন বেলা ৩টায় বনানী বিদ্যানিকেতন ভোটকেন্দ্রে প্রার্থী হিসেবে ভোট গ্রহণ পরিদর্শনে গেলে সরকারদলীয় ক্যাডারেরা আমাকে মারধর করে, যা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ঘটনা। দেশ ও বিদেশের কোটি কোটি মানুষ ইলেকট্রনিকস মিডিয়ার মাধ্যমে সরাসরি প্রত্যক্ষ করেছে, ওই ঘটনার পর বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে আমার এজেন্টদের জোরপূর্বক ভোটকেন্দ্র থেকে বের করে ভোট গণনা করা হয়েছে যা সম্পূর্ণ নির্বাচনবিধি পরিপন্থী। এবং আমার ওপরে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হামলা ব্যাপক জাল ভোট ও ভোট গণনার অনিয়ম নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
তাই এই নির্বাচন বিধিসম্মত হয়নি। এই প্রহসনের নির্বাচনকে সম্পূর্ণরূপে বাতিল ঘোষণা করে পুনর্নির্বাচনের দাবি করছি। সেই সঙ্গে আমার প্রতিপক্ষকে নির্বাচন বিধি লঙ্ঘনের দায়ে নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে তাঁর বিরুদ্ধে যথাবিহিত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৫ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৬ ঘণ্টা আগে