স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
আয়নাল হোসেন, ঢাকা
জমা করা বৈধ অস্ত্র জাতীয় নির্বাচনের আগে ফেরত পাচ্ছেন না মালিকেরা। যাঁদের অস্ত্র ইতিমধ্যে ফেরত দেওয়া হয়েছে, নির্বাচনের আগে তাঁদের অস্ত্রও আবার জমা নেওয়া হতে পারে বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
বিভিন্ন জেলায় ইতিমধ্যে অস্ত্র ফেরত দেওয়া হলেও সে-সংক্রান্ত প্রতিবেদন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়নি। গত কয়েক মাসে মাত্র ১২টি জেলা থেকে তথ্য পাঠানো হয়েছে। যদিও প্রতি মাসের প্রথম সপ্তাহে প্রতিবেদন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর নির্দেশনা রয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের (রাজনৈতিক ও আইসিটি অনুবিভাগ) খন্দকার মো. মাহাবুবুর রহমান গতকাল বুধবার রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনের আগে বৈধ অস্ত্র ফেরত দেওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তবে এ বিষয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশে আগ্নেয়াস্ত্রের মোট লাইসেন্স রয়েছে ৭৯ হাজার ২০৮টি। এর মধ্যে ব্যক্তি পর্যায়ে রয়েছে ৪৩ হাজার ৮৬৪টি। ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত মোট লাইসেন্স অনুমোদন করা হয় ২২ হাজার ১৫১টি। এ সময়ের মধ্যে ইস্যুকৃত লাইসেন্স বাতিল করা হয় ১১ হাজার ২০৬টি। গত বছর ৫ আগস্টের পর চলতি বছর ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ১৭৭টি নতুন লাইসেন্স দেওয়া হয়। এ সময়ের মধ্যে ৮১৮টি লাইসেন্স বাতিল করা হয়।
গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারের পতন হয়। ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট পর্যন্ত ইস্যু করা সব আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স স্থগিত করে অন্তর্বর্তী সরকার। পরে অস্ত্র ও গোলাবারুদ গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট থানায় জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। নির্দেশনায় বলা হয়, যাঁরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অস্ত্র জমা দেননি, তাঁদের লাইসেন্স স্বয়ংক্রিয়ভাবে অবৈধ হিসেবে বিবেচিত হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জমা করা বৈধ অস্ত্র ফেরত দেওয়ার জন্য গত বছরের ২৮ অক্টোবর জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে আহ্বায়ক করে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে সার্কুলার (বিজ্ঞপ্তি) দেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। কমিটির অপর সদস্যরা হচ্ছেন, জেলা পুলিশ সুপার, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দার (এনএসআই) উপপরিচালক ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট।
চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক-৪ শাখার এক চিঠিতে কমিটির কার্যপরিধি সংশোধন করা হয়। এতে বলা হয়, কমিটি জমা করা অস্ত্র লাইসেন্সধারীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে যাচাই-বাছাই করে ফেরত দেবে। তবে বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে ইস্যু করা অস্ত্র ফেরত দেওয়া হবে না। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে যাঁদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি অপরাধে মামলা হয়েছে তাঁরা ফেরত পাবেন না। এ ছাড়া ইতিপূর্বে ফৌজদারি মামলায় যাঁরা দণ্ডিত হয়েছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও ফেরত দেওয়া হবে না বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জমা করা আগ্নেয়াস্ত্র ফেরত দেওয়ার তথ্য দেশের ১২টি জেলা থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে। জেলাগুলো হচ্ছে—ঝালকাঠি, পিরোজপুর, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, রাঙামাটি, ঝিনাইদহ, মেহেরপুর, বান্দরবান, সিলেট, রাজশাহী, কক্সবাজার ও শেরপুর। অবশিষ্ট জেলা থেকে কোনো তথ্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়নি।
জানতে চাইলে পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আশরাফুল আলম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইতিমধ্যে কিছু অস্ত্র ফেরত দেওয়া হয়েছে। অবশিষ্ট অস্ত্র ফেরত দেওয়ার বিষয়ে গত মাসে একটি প্রতিবেদন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। নির্বাচনের আগে অস্ত্র ফেরত দেওয়া বা না দেওয়ার বিষয়ে সরকারের নির্দেশনার অপেক্ষায় রয়েছেন তাঁরা।
ঢাকা জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, পুলিশ প্রতিবেদনের ভিত্তিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী কিছু বৈধ অস্ত্র ফেরত দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে অস্ত্র ফেরত নেওয়ার জন্য ১ হাজার ২০০-এর অধিক আবেদন জমা পড়েছে। তবে নির্বাচন সামনে থাকায় অস্ত্র ফেরত দেওয়া ধীরগতিতে চলছে।
জানতে চাইলে ঢাকা জেলার অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুর রাফিউল আলম বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী পুলিশ প্রতিবেদনের ভিত্তিতে কিছু অস্ত্র ফেরত দেওয়া হয়েছে। তবে বিষয়টি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়নি।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী কিছু অস্ত্র ফেরত দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসক কামরুজ্জামানও। তবে সংখ্যাটি তিনি তাৎক্ষণিক বলতে পারেননি।
মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক মনোয়ারা হোসেন মোল্লা আজকের পত্রিকা'কে বলেন, বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী কিছু অস্ত্র ফেরত দেওয়া হয়েছে। অনেকে আবার তাঁদের লাইসেন্স বাতিলের জন্য অনুরোধ করে চিঠি দিয়েছেন। সে অনুযায়ী বাতিলও করা হচ্ছে। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠানোর বিষয়টি তিনি তাৎক্ষণিক জানাতে পারেননি।
জমা করা বৈধ অস্ত্র জাতীয় নির্বাচনের আগে ফেরত পাচ্ছেন না মালিকেরা। যাঁদের অস্ত্র ইতিমধ্যে ফেরত দেওয়া হয়েছে, নির্বাচনের আগে তাঁদের অস্ত্রও আবার জমা নেওয়া হতে পারে বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
বিভিন্ন জেলায় ইতিমধ্যে অস্ত্র ফেরত দেওয়া হলেও সে-সংক্রান্ত প্রতিবেদন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়নি। গত কয়েক মাসে মাত্র ১২টি জেলা থেকে তথ্য পাঠানো হয়েছে। যদিও প্রতি মাসের প্রথম সপ্তাহে প্রতিবেদন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর নির্দেশনা রয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের (রাজনৈতিক ও আইসিটি অনুবিভাগ) খন্দকার মো. মাহাবুবুর রহমান গতকাল বুধবার রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনের আগে বৈধ অস্ত্র ফেরত দেওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তবে এ বিষয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশে আগ্নেয়াস্ত্রের মোট লাইসেন্স রয়েছে ৭৯ হাজার ২০৮টি। এর মধ্যে ব্যক্তি পর্যায়ে রয়েছে ৪৩ হাজার ৮৬৪টি। ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত মোট লাইসেন্স অনুমোদন করা হয় ২২ হাজার ১৫১টি। এ সময়ের মধ্যে ইস্যুকৃত লাইসেন্স বাতিল করা হয় ১১ হাজার ২০৬টি। গত বছর ৫ আগস্টের পর চলতি বছর ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ১৭৭টি নতুন লাইসেন্স দেওয়া হয়। এ সময়ের মধ্যে ৮১৮টি লাইসেন্স বাতিল করা হয়।
গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারের পতন হয়। ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট পর্যন্ত ইস্যু করা সব আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স স্থগিত করে অন্তর্বর্তী সরকার। পরে অস্ত্র ও গোলাবারুদ গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট থানায় জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। নির্দেশনায় বলা হয়, যাঁরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অস্ত্র জমা দেননি, তাঁদের লাইসেন্স স্বয়ংক্রিয়ভাবে অবৈধ হিসেবে বিবেচিত হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জমা করা বৈধ অস্ত্র ফেরত দেওয়ার জন্য গত বছরের ২৮ অক্টোবর জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে আহ্বায়ক করে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে সার্কুলার (বিজ্ঞপ্তি) দেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। কমিটির অপর সদস্যরা হচ্ছেন, জেলা পুলিশ সুপার, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দার (এনএসআই) উপপরিচালক ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট।
চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক-৪ শাখার এক চিঠিতে কমিটির কার্যপরিধি সংশোধন করা হয়। এতে বলা হয়, কমিটি জমা করা অস্ত্র লাইসেন্সধারীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে যাচাই-বাছাই করে ফেরত দেবে। তবে বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে ইস্যু করা অস্ত্র ফেরত দেওয়া হবে না। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে যাঁদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি অপরাধে মামলা হয়েছে তাঁরা ফেরত পাবেন না। এ ছাড়া ইতিপূর্বে ফৌজদারি মামলায় যাঁরা দণ্ডিত হয়েছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও ফেরত দেওয়া হবে না বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জমা করা আগ্নেয়াস্ত্র ফেরত দেওয়ার তথ্য দেশের ১২টি জেলা থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে। জেলাগুলো হচ্ছে—ঝালকাঠি, পিরোজপুর, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, রাঙামাটি, ঝিনাইদহ, মেহেরপুর, বান্দরবান, সিলেট, রাজশাহী, কক্সবাজার ও শেরপুর। অবশিষ্ট জেলা থেকে কোনো তথ্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়নি।
জানতে চাইলে পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আশরাফুল আলম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইতিমধ্যে কিছু অস্ত্র ফেরত দেওয়া হয়েছে। অবশিষ্ট অস্ত্র ফেরত দেওয়ার বিষয়ে গত মাসে একটি প্রতিবেদন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। নির্বাচনের আগে অস্ত্র ফেরত দেওয়া বা না দেওয়ার বিষয়ে সরকারের নির্দেশনার অপেক্ষায় রয়েছেন তাঁরা।
ঢাকা জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, পুলিশ প্রতিবেদনের ভিত্তিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী কিছু বৈধ অস্ত্র ফেরত দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে অস্ত্র ফেরত নেওয়ার জন্য ১ হাজার ২০০-এর অধিক আবেদন জমা পড়েছে। তবে নির্বাচন সামনে থাকায় অস্ত্র ফেরত দেওয়া ধীরগতিতে চলছে।
জানতে চাইলে ঢাকা জেলার অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুর রাফিউল আলম বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী পুলিশ প্রতিবেদনের ভিত্তিতে কিছু অস্ত্র ফেরত দেওয়া হয়েছে। তবে বিষয়টি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়নি।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী কিছু অস্ত্র ফেরত দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসক কামরুজ্জামানও। তবে সংখ্যাটি তিনি তাৎক্ষণিক বলতে পারেননি।
মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক মনোয়ারা হোসেন মোল্লা আজকের পত্রিকা'কে বলেন, বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী কিছু অস্ত্র ফেরত দেওয়া হয়েছে। অনেকে আবার তাঁদের লাইসেন্স বাতিলের জন্য অনুরোধ করে চিঠি দিয়েছেন। সে অনুযায়ী বাতিলও করা হচ্ছে। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠানোর বিষয়টি তিনি তাৎক্ষণিক জানাতে পারেননি।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য প্রার্থীদের তথ্য সংগ্রহ করছে পুলিশ সদর দপ্তর। তাঁদের ব্যক্তিগত, দলীয় পরিচয়, অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের তথ্যের পাশাপাশি গত বছরের ৫ আগস্টের আগে ও পরের ভূমিকাও জানা হচ্ছে। গত জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে বিদেশি বিমান সংস্থাগুলোর জন্য জেনারেল সেলস এজেন্ট (জিএসএ) নিয়োগের বিষয়টি ঐচ্ছিক করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ে অংশীজনদের নিয়ে অনুষ্ঠিত সভায় এ প্রস্তাব করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী ছিল গতকাল ১২ ভাদ্র। এ দিন কবির সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের পাশাপাশি সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি গান-কবিতা, আলোচনাসহ নানা আনুষ্ঠানিকতায় স্মরণ করা হয় তাঁকে।
৫ ঘণ্টা আগেঅ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে দীর্ঘস্থায়ী গণতন্ত্রের পথে নেওয়ার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় ফিরে যেতে চাই। ওই রায় লেখা থেকে শুরু করে সই করা পর্যন্ত আইনি পরিক্রমায় তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক যে অপরাধ করেছেন, সে অপরাধ দণ্ডবিধির ২১৯ ধারায় সুনির্দিষ্ট
৭ ঘণ্টা আগে