নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদকে ‘অনারারি ফেলোশিপ’ দিয়েছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। যুক্তরাজ্যের এ বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়াডাম কলেজ থেকে একসময় প্রথম শ্রেণিতে আইন শাস্ত্রে ডিগ্রি পেয়েছিলেন সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
এক চিঠিতে ওয়াডাম কলেজের ওয়ার্ডেন রবার্ট হ্যানিং বলেন, ‘আমি অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে ওয়াডাম কলেজের গভর্নিং বডি আপনাকে সম্মানসূচক ফেলোশিপ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আশা করি, আপনি এই সম্মাননা নিতে সম্মত হবেন।’
সম্মানসূচক এই ফেলোশিপ আজীবনের জন্য। একজন ফেলো হিসেবে বিচারপতি রেফাত আহমেদ কলেজের বিভিন্ন বার্ষিক অনুষ্ঠান ও নৈশভোজে অংশ নেওয়ার আমন্ত্রণ পাবেন। পাশাপাশি কলেজের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা তিনি ব্যবহার করতে পারবেন। ফেলো হিসেবে আলাদা কোনো দায়িত্ব তাঁকে পালন করতে হবে না।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সবচেয়ে বড় কথা হলো, এই ফেলোশিপের মাধ্যমে কলেজ আপনার সঙ্গে যুক্ত থাকার এবং আপনার অসাধারণ অর্জনগুলোকে স্বীকৃতি দেওয়ার সম্মান অনুভব করতে চায়।
চব্বিশের জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর গত বছরের আগস্টে বাংলাদেশের ২৫তম প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব নেন সৈয়দ রেফাত আহমেদ। সে সময় তিনি ছিলেন হাইকোর্ট বিভাগের জ্যেষ্ঠতম বিচারক।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র রেফাত আহমেদ পরে আইন পড়তে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির ওয়াডাম কলেজে যান। সেখানে ডিগ্রি পাওয়ার পর মাস্টার্স ও পিএইচডি করেন যুক্তরাষ্ট্রের টাফ্টস ইউনিভার্সিটির ফ্লেচার স্কুল অব ল অ্যান্ড ডিপ্লোমেসিতে।
ব্যাংক খাতের আইনজীবী হিসেবে পেশাজীবন শুরু করা রেফাত আহমেদ অভিবাসন আইন বিশেষজ্ঞ হিসেবে ইউএনএইচসিআরের সঙ্গেও কাজ করেছেন।
তিনি ১৯৮৪ সালে ঢাকা জেলা আদালতে ও ১৯৮৬ সালে হাইকোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে নিবন্ধিত হন। ২০০৩ সালের ২৭ এপ্রিল তিনি অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে বাংলাদেশের হাইকোর্টে যুক্ত হন। দুই বছর পর হাইকোর্ট বিভাগের স্থায়ী বিচারক হন।
তাঁর বাবা প্রয়াত সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল, যিনি পরে অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন। সৈয়দ রেফাতের মা জাতীয় অধ্যাপক সুফিয়া আহমেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজের অধ্যাপক ছিলেন।
বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদকে ‘অনারারি ফেলোশিপ’ দিয়েছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। যুক্তরাজ্যের এ বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়াডাম কলেজ থেকে একসময় প্রথম শ্রেণিতে আইন শাস্ত্রে ডিগ্রি পেয়েছিলেন সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
এক চিঠিতে ওয়াডাম কলেজের ওয়ার্ডেন রবার্ট হ্যানিং বলেন, ‘আমি অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে ওয়াডাম কলেজের গভর্নিং বডি আপনাকে সম্মানসূচক ফেলোশিপ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আশা করি, আপনি এই সম্মাননা নিতে সম্মত হবেন।’
সম্মানসূচক এই ফেলোশিপ আজীবনের জন্য। একজন ফেলো হিসেবে বিচারপতি রেফাত আহমেদ কলেজের বিভিন্ন বার্ষিক অনুষ্ঠান ও নৈশভোজে অংশ নেওয়ার আমন্ত্রণ পাবেন। পাশাপাশি কলেজের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা তিনি ব্যবহার করতে পারবেন। ফেলো হিসেবে আলাদা কোনো দায়িত্ব তাঁকে পালন করতে হবে না।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সবচেয়ে বড় কথা হলো, এই ফেলোশিপের মাধ্যমে কলেজ আপনার সঙ্গে যুক্ত থাকার এবং আপনার অসাধারণ অর্জনগুলোকে স্বীকৃতি দেওয়ার সম্মান অনুভব করতে চায়।
চব্বিশের জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর গত বছরের আগস্টে বাংলাদেশের ২৫তম প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব নেন সৈয়দ রেফাত আহমেদ। সে সময় তিনি ছিলেন হাইকোর্ট বিভাগের জ্যেষ্ঠতম বিচারক।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র রেফাত আহমেদ পরে আইন পড়তে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির ওয়াডাম কলেজে যান। সেখানে ডিগ্রি পাওয়ার পর মাস্টার্স ও পিএইচডি করেন যুক্তরাষ্ট্রের টাফ্টস ইউনিভার্সিটির ফ্লেচার স্কুল অব ল অ্যান্ড ডিপ্লোমেসিতে।
ব্যাংক খাতের আইনজীবী হিসেবে পেশাজীবন শুরু করা রেফাত আহমেদ অভিবাসন আইন বিশেষজ্ঞ হিসেবে ইউএনএইচসিআরের সঙ্গেও কাজ করেছেন।
তিনি ১৯৮৪ সালে ঢাকা জেলা আদালতে ও ১৯৮৬ সালে হাইকোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে নিবন্ধিত হন। ২০০৩ সালের ২৭ এপ্রিল তিনি অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে বাংলাদেশের হাইকোর্টে যুক্ত হন। দুই বছর পর হাইকোর্ট বিভাগের স্থায়ী বিচারক হন।
তাঁর বাবা প্রয়াত সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল, যিনি পরে অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন। সৈয়দ রেফাতের মা জাতীয় অধ্যাপক সুফিয়া আহমেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজের অধ্যাপক ছিলেন।
দেশের মৎস্যজীবীদের বড় অংশকে জেলে হিসেবে নিবন্ধনের আওতায় এনেছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে, নিবন্ধিত জেলেদের তালিকায় অনিয়ম-প্রতারণার মাধ্যমে অন্য পেশাজীবীরা ঢুকে পড়েছেন। এতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক প্রকৃত জেলে।
২ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
৮ ঘণ্টা আগেইসরায়েলকে জবাবদিহির আওতায় আনতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ শনিবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের ৫১তম সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে এই আহ্বান জানান।
১১ ঘণ্টা আগেচীনের কুনমিংয়ে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে গত বৃহস্পতিবার এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বিনিয়োগ, অবকাঠামো, প্রযুক্তিসহ পাঁচটি ক্ষেত্রে সহযোগিতার কথা বলা হয়।
১১ ঘণ্টা আগে