সিলেট প্রতিনিধি
বন্যাকবলিত এলাকা পরিদর্শনে সিলেটে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে তিনি হেলিকপ্টার করে সিলেট এমএজি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন।
বিমানবন্দর থেকে সড়কপথে রওনা হয়ে সকাল ১০ টায় সিলেট সার্কিট হাউসে প্রবেশ করেন। সেখানে সিলেটের বিভাগীয় শীর্ষ কর্মকর্তা ও আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে। জেলা প্রশাসনের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
হেলিকপ্টার থেকে লো-ফ্লাই মুডে সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনার বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শন শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিলেট এমএজি ওসমানী বিমানবন্দরে অবতরণ করেন।
আগেই প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং জানিয়েছে, সিলেটে যাওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি ‘লো ফ্লাই মুড’ বা নিচু হয়ে উড়বে, যাতে দুর্গত এলাকার অবস্থা প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট দেখতে পান।
প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে আছেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব, এসএসএফের মহাপরিচালক, প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব, একান্ত সচিব-১, ব্যক্তিগত চিকিৎসক, এডিসি ও বিটিভির ক্যামেরাম্যান।
এছাড়া আরও আছেন তথ্যমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পরিবেশমন্ত্রী, পানি সম্পদ উপমন্ত্রী, আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক, মির্জা আজম, আহমদ হোসেন ও সুজিত রায় নন্দী, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব, পিজিআরের কমাণ্ডার, প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল অফিসার-১, এসএসএফের ৪ জন এবং মিডিয়া ৪ জন সদস্য।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী সকাল ৮টায় হেলিকপ্টারে করে সিলেটের উদ্দেশ্যে রওনা করেন।
প্রসঙ্গত, সিলেট ও সুনামগঞ্জের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে স্মরণকালের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা। দুই জেলার প্রায় ৮০ শতাংশ এলাকা তলিয়ে গেছে পানিতে। আজ মঙ্গলবার পানিবন্দী আছেন অন্তত ৪০ লাখ মানুষ। বন্যায় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ব্যাপক।
কিছু প্রাণহানির ঘটনাও শোনা গেছে তবে বিদ্যুৎ, মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেট না থাকার কারণে ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানির সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। প্রশাসনের কাছেও সঠিক তথ্য নেই।
বন্যাকবলিত এলাকা পরিদর্শনে সিলেটে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে তিনি হেলিকপ্টার করে সিলেট এমএজি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন।
বিমানবন্দর থেকে সড়কপথে রওনা হয়ে সকাল ১০ টায় সিলেট সার্কিট হাউসে প্রবেশ করেন। সেখানে সিলেটের বিভাগীয় শীর্ষ কর্মকর্তা ও আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে। জেলা প্রশাসনের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
হেলিকপ্টার থেকে লো-ফ্লাই মুডে সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনার বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শন শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিলেট এমএজি ওসমানী বিমানবন্দরে অবতরণ করেন।
আগেই প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং জানিয়েছে, সিলেটে যাওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি ‘লো ফ্লাই মুড’ বা নিচু হয়ে উড়বে, যাতে দুর্গত এলাকার অবস্থা প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট দেখতে পান।
প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে আছেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব, এসএসএফের মহাপরিচালক, প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব, একান্ত সচিব-১, ব্যক্তিগত চিকিৎসক, এডিসি ও বিটিভির ক্যামেরাম্যান।
এছাড়া আরও আছেন তথ্যমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পরিবেশমন্ত্রী, পানি সম্পদ উপমন্ত্রী, আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক, মির্জা আজম, আহমদ হোসেন ও সুজিত রায় নন্দী, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব, পিজিআরের কমাণ্ডার, প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল অফিসার-১, এসএসএফের ৪ জন এবং মিডিয়া ৪ জন সদস্য।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী সকাল ৮টায় হেলিকপ্টারে করে সিলেটের উদ্দেশ্যে রওনা করেন।
প্রসঙ্গত, সিলেট ও সুনামগঞ্জের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে স্মরণকালের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা। দুই জেলার প্রায় ৮০ শতাংশ এলাকা তলিয়ে গেছে পানিতে। আজ মঙ্গলবার পানিবন্দী আছেন অন্তত ৪০ লাখ মানুষ। বন্যায় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ব্যাপক।
কিছু প্রাণহানির ঘটনাও শোনা গেছে তবে বিদ্যুৎ, মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেট না থাকার কারণে ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানির সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। প্রশাসনের কাছেও সঠিক তথ্য নেই।
বিগত তিনটি বিতর্কিত সাধারণ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারীরা আগামী সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বে থাকতে পারবেন কি না, সে সিদ্ধান্ত পুরোপুরি নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ওপর ছেড়ে দিচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। গত ১৩ জুলাই আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির এক সভার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছিল, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের...
১ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে নিজ নিজ অবস্থানে অনড় রয়েছে বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) অধিকাংশ রাজনৈতিক দল। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে গতকাল বৃহস্পতিবার আলোচনায়ও রাজনৈতিক দলগুলো পুরোনো অবস্থান জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে২০০৯ থেকে গত ৪ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত সশস্ত্র বাহিনীতে বৈষম্য, বঞ্চনা, অবিচার বা প্রতিহিংসার শিকার হওয়া কর্মকর্তাদের তালিকাভুক্ত করতে চায় সশস্ত্র বাহিনী। ভুক্তভোগী কর্মকর্তাদের তাঁদের আবেদনের মূল কপি (হার্ড কপি) ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কমিটির সভাপতি বরাবর পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৬ ঘণ্টা আগে